¤ঈদের নামাযের নিয়ম¤¤
প্রথমে নিয়ত করতে হবে। অবশ্য মনের
ইচ্ছাকেই নিয়ত বলে। এরপর উভয় হাত কান
বরাবর উঠিয়ে ‘আল্লাহু আকবার’ বলে হাত
বাঁধতে হবে। হাত বাঁধার পর ছানা অর্থাত্
‘সুবহানাকা আল্লাহুম্মা’ শেষ পর্যন্ত
পড়তে হবে। এরপর আল্লাহু আকবার বলে হাত
কান পর্যন্ত উঠিয়ে ছেড়ে দিতে হবে।
দ্বিতীয়বারও একই নিয়মে তাকবির বলে হাত
ছেড়ে দিতে হবে।
ইমাম সাহেব তৃতীয়বার তাকবির বলে হাত
বেঁধে আউজুবিল্লাহ ও বিসমিল্লাহ
পড়ে সূরা ফাতিহার সঙ্গে অন্য
যে কোনো সূরা তিলাওয়াত করবেন।
এ সময় মুক্তাদিরা নীরবে দাঁড়িয়ে থাকবেন।
এরপর ইমাম সাহেব নিয়মমত রুকু-
সিজদা সেরে দ্বিতীয় রাকাতের জন্য
দাঁড়াবেন।
মুক্তাদিরা ইমাম সাহেবের অনুসরণ করবেন।
দ্বিতীয় রাকাতে ইমাম সাহেব
প্রথমে সূরা ফাতিহার সঙ্গে অন্য
সূরা পড়বেন। এরপর আগের মতো তিন তাকবির
বলতে হবে।
প্রতি তাকবিরের সময়ই উভয় হাত কান
পর্যন্ত উঠিয়ে ছেড়ে দিতে হবে।
চতুর্থ তাকবির বলে হাত না উঠিয়েই
রুকুতে চলে যেতে হবে।
এরপর অন্যান্য নামাজের নিয়মেই নামাজ
শেষ করে সালাম ফেরাতে হবে।
ঈদের নামাজ শেষে ইমাম সাহেব খুতবা পাঠ
করবেন।
ইচ্ছাকেই নিয়ত বলে। এরপর উভয় হাত কান
বরাবর উঠিয়ে ‘আল্লাহু আকবার’ বলে হাত
বাঁধতে হবে। হাত বাঁধার পর ছানা অর্থাত্
‘সুবহানাকা আল্লাহুম্মা’ শেষ পর্যন্ত
পড়তে হবে। এরপর আল্লাহু আকবার বলে হাত
কান পর্যন্ত উঠিয়ে ছেড়ে দিতে হবে।
দ্বিতীয়বারও একই নিয়মে তাকবির বলে হাত
ছেড়ে দিতে হবে।
ইমাম সাহেব তৃতীয়বার তাকবির বলে হাত
বেঁধে আউজুবিল্লাহ ও বিসমিল্লাহ
পড়ে সূরা ফাতিহার সঙ্গে অন্য
যে কোনো সূরা তিলাওয়াত করবেন।
এ সময় মুক্তাদিরা নীরবে দাঁড়িয়ে থাকবেন।
এরপর ইমাম সাহেব নিয়মমত রুকু-
সিজদা সেরে দ্বিতীয় রাকাতের জন্য
দাঁড়াবেন।
মুক্তাদিরা ইমাম সাহেবের অনুসরণ করবেন।
দ্বিতীয় রাকাতে ইমাম সাহেব
প্রথমে সূরা ফাতিহার সঙ্গে অন্য
সূরা পড়বেন। এরপর আগের মতো তিন তাকবির
বলতে হবে।
প্রতি তাকবিরের সময়ই উভয় হাত কান
পর্যন্ত উঠিয়ে ছেড়ে দিতে হবে।
চতুর্থ তাকবির বলে হাত না উঠিয়েই
রুকুতে চলে যেতে হবে।
এরপর অন্যান্য নামাজের নিয়মেই নামাজ
শেষ করে সালাম ফেরাতে হবে।
ঈদের নামাজ শেষে ইমাম সাহেব খুতবা পাঠ
করবেন।
মুসল্লিদের জন্য জুমার খুতবার মতো এই
খুতবা শোনা ওয়াজিব।
খুতবা শোনা ওয়াজিব।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন