BanglaData.Blogspot.Com

BanglaData.Blogspot.Com

বাংলা তথ্য ভান্ডারে স্বাগতম

সকল তথ্য পাবেন....BanglaData তে

Welcome To BanglaData

Keep visiting @ BanglaDataBlog

শুক্রবার, ৩১ জুলাই, ২০১৫

জেনেরাখুন ১ থেকে ১১ নম্বর সংকেত সমুহের কার্যকারীতা

জেনেরাখুন     ১ থেকে ১১ নম্বর সংকেত সমুহের কার্যকারীতা

জেনে নিন ১১ পর্যন্ত সংকেতের মাধ্যমে কি বোঝায় হয় তা দেয়া হল।
১ নং দূরবর্তী সতর্ক সংকেতঃ

জাহাজ ছেড়ে যাওয়ার পর দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার সম্মুখীন হতে পারে। দূরবর্তী এলাকায় একটি ঝড়ো হাওয়ার অঞ্চল রয়েছে। এ সময় বাতাসের গতিবেগ ঘণ্টায় ৬১ কিলোমিটার (কি.মি.)। ফলে সামুদ্রিক ঝড়ের সৃষ্টি হবে।

২ নং দূরবর্তী হুঁশিয়ারি সংকেতঃ
দূরে গভীর সাগরে একটি ঝড় সৃষ্টি হয়েছে। সেখানে বাতাসের একটানা গতিবেগ ঘণ্টায় ৬২-৮৮ কি.মি.। বন্দর এখনই ঝড়ে কবলিত হবে না, তবে বন্দর ত্যাগকারী জাহাজ পথে বিপদে পড়তে পারে।

৩ নং স্থানীয় সতর্ক সংকেতঃ
বন্দর ও বন্দরে নোঙর করা জাহাজগুলোর দুর্যোগ কবলিত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। বন্দরে ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে এবং ঘূর্ণি বাতাসের একটানা গতিবেগ ঘণ্টায় ৪০-৫০ কি.মি. হতে পারে।

৪ নং স্থানীয় হুঁশিয়ারি সংকেতঃ
বন্দর ঘূর্ণিঝড় কবলিত। বাতাসের সম্ভাব্য গতিবেগ ঘণ্টায় ৫১-৬১ কি.মি.। তবে ঘূর্ণিঝড়ের চূড়ান্ত প্রস্তুতি নেয়ার মতো তেমন বিপজ্জনক সময় এখনও আসেনি।

৫ নং বিপদ সংকেতঃ
বন্দর ছোট বা মাঝারি তীব্রতর এক সামুদ্রিক ঝড়ের কবলে পড়বে। ঝড়ে বাতাসের সর্বোচ্চ একটানা গতিবেগ ঘণ্টায় ৬২-৮৮ কি.মি.। ঝড়টি বন্দরকে বাম দিকে রেখে উপকূল অতিক্রম করতে পারে।

৬ নং বিপদ সংকেত:
বন্দর ছোট বা মাঝারি তীব্রতর এক সামুদ্রিক ঝড়ের কবলে পড়বে। ঝড়ে বাতাসের সর্বোচ্চ একটানা গতিবেগ ঘণ্টায় ৬২-৮৮ কি.মি.। ঝড়টি বন্দরকে ডান দিকে রেখে উপকূল অতিক্রম করতে পারে।

7 নং বিপদ সংকেতঃ
বন্দর ছোট বা মাঝারি তীব্রতর এক সামুদ্রিক ঘূর্ণিঝড়ের কবলে পড়বে। ঝড়ে বাতাসের সর্বোচ্চ একটানা গতিবেগ ঘণ্টায় ৬২-৮৮ কি.মি.। ঝড়টি বন্দরের উপর বা এর নিকট দিয়ে উপকূল অতিক্রম করতে পারে।

৮ নং মহাবিপদ সংকেতঃ
বন্দর প্রচণ্ড বা সর্বোচ্চ তীব্রতর ঘূর্ণিঝড়ের কবলে পড়তে পারে। ঝড়ে বাতাসের সর্বোচ্চ একটানা গতিবেগ ঘণ্টায় ৮৯ কি.মি. বা এর বেশী হতে পারে। প্রচণ্ড ঝড়টি বন্দরকে বাম দিকে রেখে উপকূল অতিক্রম করবে।


৯ নং মহাবিপদ সংকেতঃ
বন্দর প্রচণ্ড বা সর্বোচ্চ তীব্রতর এক সামুদ্রিক ঘূর্ণিঝড়ের কবলে পড়বে। ঝড়ে বাতাসের সর্বোচ্চ একটানা গতিবেগ ঘণ্টায় ৮৯ কি.মি. বা এর বেশী হতে পারে। প্রচণ্ড ঝড়টি বন্দরকে ডান দিকে রেখে উপকূল অতিক্রম করবে।

1০ নং মহাবিপদ সংকেতঃ
বন্দর প্রচণ্ড বা সর্বোচ্চ তীব্রতর এক সামুদ্রিক ঘূর্ণিঝড়ের কবলে পড়বে। ঝড়ে বাতাসের সর্বোচ্চ একটানা গতিবেগ ঘণ্টায় ৮৯ কি.মি. বা এর বেশী হতে পারে। প্রচণ্ড ঝড়টি বন্দরের উপর বা নিকট দিয়ে উপকূল অতিক্রম করবে।
১১ নং যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন সংকেত
আবহাওয়ার বিপদ সংকেত প্রদানকারী কেন্দ্রের সাথে সব যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে এবং স্থানীয় কর্মকর্তা আবহাওয়া অত্যন্ত দুর্যোগপূর্ণ বলে মনে করেন।

জেনেনিন Function key গুলোর কাজ


Function key গুলোর কাজ

আমরা জানি, F1 থেকে F12 পর্যন্ত যে এক ডজন কি আছে সেগুলোকে ফাংশন কি বলা হয় । এখন আসুন জেনে নেয় এই কী গুলোর কাজ কি।
F1 : সহায়তাকারী কি হিসেবে ব্যবহূত হয়। F1 চাপলে প্রতিটি প্রোগ্রামের ‘হেল্প’ চলে আসে।
F2 : সাধারণত কোনো ফাইল বা ফোল্ডারের নাম বদলের (রিনেম) জন্য ব্যবহূত হয়। Alt+Ctrl+F2 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের নতুন ফাইল খোলা হয়। Ctrl+F2 চেপে ওয়ার্ডে প্রিন্ট প্রিভিউ দেখা যায়।
F3: এটি চাপলে মাইক্রোসফট উইন্ডোজসহ অনেক প্রোগ্রামের সার্চ সুবিধা চালু হয়। Shift+F3 চেপে ওয়ার্ডের লেখা বড় হাতের থেকে ছোট হাতের বা প্রত্যেক শব্দের প্রথম অক্ষর বড় হাতের বর্ণ দিয়ে শুরু ইত্যাদি কাজ করা হয়।
F4 : ওয়ার্ডের last action performed আবার (Repeat) করা যায় এ কি চেপে। Alt+F4 চেপে সক্রিয় সব প্রোগ্রাম বন্ধ করা হয়। Ctrl+F4 চেপে সক্রিয় সব উইন্ডো বন্ধ করা হয়।
F5 : মাইক্রোসফট উইন্ডোজ, ইন্টারনেট ব্রাউজার ইত্যাদি Refresh করা হয় F5 চেপে। পাওয়ার পয়েন্টের স্লাইড শো শুরু করা যায়। ওয়ার্ডের find, replace, go to উইন্ডো খোলা হয়।
F6 : এটা দিয়ে মাউস কারসারকে ওয়েব ব্রাউজারের ঠিকানা লেখার জায়গায় (অ্যাড্রেসবার) নিয়ে যাওয়া হয়। Ctrl+Shift+F6 চেপে ওয়ার্ডে খোলা অন্য ডকুমেন্টটি সক্রিয় করা হয়।
F7 : ওয়ার্ডে লেখার বানান ও ব্যাকরণ ঠিক করা হয় এ কি চেপে। ফায়ারফক্সের Caret browsing চালু করা যায়। Shift+F7 চেপে ওয়ার্ডে কোনো নির্বাচিত শব্দের প্রতিশব্দ, বিপরীত শব্দ, শব্দের ধরন ইত্যাদি জানার অভিধান চালু করা হয়।
F8 : অপারেটিং সিস্টেম চালু হওয়ার সময় কাজে লাগে এই কি। সাধারণত উইন্ডোজ Safe Mode-এ চালাতে এটি চাপতে হয়।
F9 : কোয়ার্ক এক্সপ্রেস ৫.০-এর মেজারমেন্ট টুলবার খোলা যায় এই কি দিয়ে।
F10 : ওয়েব ব্রাউজার বা কোনো খোলা উইন্ডোর মেনুবার নির্বাচন করা হয় এ কি চেপে। Shift+F10 চেপে কোনো নির্বাচিত লেখা বা সংযুক্তি, লিংক বা ছবির ওপর মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করার কাজ করা হয়।
F11: ওয়েব ব্রাউজার পর্দাজুড়ে দেখা যায় ।
F2 : সাধারণত কোনো ফাইল বা ফোল্ডারের নাম বদলের (রিনেম) জন্য ব্যবহূত হয়। Alt+Ctrl+F2 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের নতুন ফাইল খোলা হয়। Ctrl+F2 চেপে ওয়ার্ডে প্রিন্ট প্রিভিউ দেখা যায়।
F3: এটি চাপলে মাইক্রোসফট উইন্ডোজসহ অনেক প্রোগ্রামের সার্চ সুবিধা চালু হয়। Shift+F3 চেপে ওয়ার্ডের লেখা বড় হাতের থেকে ছোট হাতের বা প্রত্যেক শব্দের প্রথম অক্ষর বড় হাতের বর্ণ দিয়ে শুরু ইত্যাদি কাজ করা হয়।
F4 : ওয়ার্ডের last action performed আবার (Repeat) করা যায় এ কি চেপে। Alt+F4 চেপে সক্রিয় সব প্রোগ্রাম বন্ধ করা হয়। Ctrl+F4 চেপে সক্রিয় সব উইন্ডো বন্ধ করা হয়।
F5 : মাইক্রোসফট উইন্ডোজ, ইন্টারনেট ব্রাউজার ইত্যাদি Refresh করা হয় F5 চেপে। পাওয়ার পয়েন্টের স্লাইড শো শুরু করা যায়। ওয়ার্ডের find, replace, go to উইন্ডো খোলা হয়।
F6 : এটা দিয়ে মাউস কারসারকে ওয়েব ব্রাউজারের ঠিকানা লেখার জায়গায় (অ্যাড্রেসবার) নিয়ে যাওয়া হয়। Ctrl+Shift+F6 চেপে ওয়ার্ডে খোলা অন্য ডকুমেন্টটি সক্রিয় করা হয়।
F7 : ওয়ার্ডে লেখার বানান ও ব্যাকরণ ঠিক করা হয় এ কি চেপে। ফায়ারফক্সের Caret browsing চালু করা যায়। Shift+F7 চেপে ওয়ার্ডে কোনো নির্বাচিত শব্দের প্রতিশব্দ, বিপরীত শব্দ, শব্দের ধরন ইত্যাদি জানার অভিধান চালু করা হয়।
F8 : অপারেটিং সিস্টেম চালু হওয়ার সময় কাজে লাগে এই কি। সাধারণত উইন্ডোজ Safe Mode-এ চালাতে এটি চাপতে হয়।
F9 : কোয়ার্ক এক্সপ্রেস ৫.০-এর মেজারমেন্ট টুলবার খোলা যায় এই কি দিয়ে।
F10 : ওয়েব ব্রাউজার বা কোনো খোলা উইন্ডোর মেনুবার নির্বাচন করা হয় এ কি চেপে। Shift+F10 চেপে কোনো নির্বাচিত লেখা বা সংযুক্তি, লিংক বা ছবির ওপর মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করার কাজ করা হয়।
F11: ওয়েব ব্রাউজার পর্দাজুড়ে দেখা যায় ।
F12 : ওয়ার্ডের Save as উইন্ডো খোলা হয় এ কি চেপে। Shift+F12 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের ফাইল সেভ করা হয়। এবং Ctrl+Shift+F12 চেপে ওয়ার্ড ফাইল প্রিন্ট করা হয়।
আশা করি এই তথ্য গুলো আপনাদের অনেক কাজে আসবে।

Android Smartphone কেনার আগে যা যা জেনে রাখা উচিত !

Android Smartphone কেনার আগে যা যা
জেনে রাখা উচিত !
বর্তমানে Android Smart ব্যাপক
জনপ্রিয়। সবাই চায় একটা ভালো
মানের Android Smart Phone কিনতে।
কিন্তু Android Smart Phone সম্পর্কে
সবার ভালো ধারনা নেই, বিশেষ করে
নতুন ব্যাবহারকারী যার। যারা
নতুন ইউজার বা নতুন ফোন কিনবেন
তাদের জন্য এই পোষ্টটি।।
Android SmartPhone (স্মার্টফোন)
প্রকৃত পক্ষে Android ফোনকে ফোন
না বলে একটি Mini Computer বলা যেতে
পারে। একটি ভাল মানের প্রসেসর
অনেক দ্রুত কাজ করতে সাহায্য
করবে। আর Ram যত বেশি হবে, তত বেশি
ও বড় Application এবং Games চালাতে
পারবেন। GPU হচ্ছে Graphic Processing
Unitএর সংক্ষিপ্ত রূপ। GPUএর প্রধান
কাজ হচ্ছে মোবাইলের Displayতে
যেসব জিনিস আসবে, সেগুলোকে
Process করা এবং অন্য আরেকটি
Processor, যার কাজ শুধু Graphics Process
করা।। যেমন:- ভিডিও, গেমস।
GPU Powerful হলে HD Games ও HD Videos
চালানো কোন ব্যাপার নয়।
Android Smart Phone কেনার আগে যেসব
বিষয় জেনে রাখা উচিত তা
নিন্মে সংক্ষেপে আলোচনা করা
হলো
প্রসেসর (Processor)
যেসব কাজগুলো প্রসেসর করতে
পারে, তাকে বলা হয় ইন্সট্রাকশন
(Instraction) সেট। একটি
অ্যান্ড্রয়েড ফোন কেনার আগে
প্রথমেই দেখতে হবে ইন্সট্রাকশন
সেট কোনটি। পুরাতন ফোনের
প্রসেসরের থাকে ARMV6 বা ARM11
ইন্সট্রাকশন সেট, যেটা এখনকার
যুগের নতুন কোন বড়সড়
অ্যাপলিকেশন বা গেম চালাতে
পারে না। এখন আর ARMv6 ফোন না
কেনাই ভাল। ইন্সট্রাকশনের তথ্য
আপনি ফোনের স্পেসিফিকেশন
দেখলেই পেয়ে যাবেন। যদি ARMv7
বা এর পরের হয়, প্রসেসরটি
উন্নতমানের। এরপর হচ্ছে প্রসেসরের
গঠন বা আর্কিটেকচার। কাজ শুধু
জানলেই হবেনা, বলিষ্ঠ
শক্তিশালী হতে হবে।।
Processor Architecture
ARMv7-এর মধ্যে Architecture
(আর্কিটেকচার) মুলত পাঁচ ধরনের।
এগুলো হচ্ছেঃ--> Cortex A5, A7, A8, A9
ও A15..
প্রত্যেকটি কোম্পানিই এই পাঁচ
ধরনের Architecture (আর্কিটেকচার)
মেনেই Processor তৈরি করা হয়ে
থাকে। Cortex A5 মূলত অনেক পুরাতন ও
বেশ দুর্বল। অন্যদিকে Cortex A15
সবচেয়ে শক্তিশালী। সম্প্রতি
সময়ে বাজারে আসা Android Smart
Phone কেনার সময় সম্ভব হলে Cortex A9
দেখে নেয়া উচিত। আর তা না হলে
Cortex A7.. তবে Cortex A5 এর
স্মার্টফোন না নেয়াই ভাল।
কিন্তু যারা ফোনে HD Games
খেলে না বা
HD Video দেখে না, তাদের জন্য আবার
Cortex A5 দেখে নেওয়াই ভালো।
কারন Cortex A5 আর্কিটেকচারের
প্রসেসরগুলো খুবই কম Battery Use করে,
যার ফলে ফোনে দীর্ঘ ব্যাটারি
ব্যাকআপ পাওয়া যায়।
**প্রসেসরের আরেকটি ব্যাপারটি
হলো NEON সাপোর্ট।
NEON কঠিন কিছু না। NEON Supported
হলে আপনার ফোনের প্রসেসর উচ্চ
মানের ভিডিও সরাসরি প্লে করতে
বা চালাতে পারবে।
>> Clock Speed বা প্রসেসরের কাজের
গতি:-->
Clock Speed যত বেশি হবে, ততো ভাল।
>> প্রসেসরের আরেকটি বিষয়,
Processor মাল্টিকোর (MultiCore) কিনা?
Dual Core মানে দুইটি প্রসেসর, Quad
Core মানে ৪টি। প্রসেসর। ঠিক এমনি
ভাবে Hexa Core মানে ৬টি প্রসেসর
এবং Octa Core মানে ৮টি প্রসেসর।
প্রসেসরের Coreই সবকিছু না।
প্রসেসর কোন Architecture এর সেটা বড়
ব্যাপার। যেমন Dual Core Cortex A9 এর
স্কোর যদি হয় 40, Quad Core Cortex A7 এর
স্কোর হবে 50.. তবে HD Games খেলার
জন্য Quad Core বা তারচেয় বেশি Core
দেখে কেনা উচিত। তাই প্রথমে
দেখা উচিৎ প্রসেসর ইন্সট্রাকশন
সেট ও আর্কিটেকচার।।
Ram (Random Access Memory)
আমাদের মেমোরি কার্ড বা ফোন
মেমোরি প্রসেসর যে হারে কাজ
করে, সেই হারে ডাটা পরে দিতে
পারেনা। তাই
ডাটা আগে Ramএ নেয়া হয়, যা
অনেক দ্রুত কাজ করে।
Ram যতো বেশি, ততো বেশি ডাটা
দ্রুত প্রসেসরে যেতে পারে। ফলে
ফোন অনেক দ্রুত কাজ করে ফেলতে
পারে। Ramএরও Speed এবং
আর্কিটেকচার (Architecture)
আছে। Ram মুলত তিন ধরনের হয়।
যথাঃ--> DDR-1, DDR-2 ও DDR-3..
DDR-1 Ramএর চেয়ে DDR-2 ভালো ও
স্পীড বেশী,
ঠিক একইভাবে DDR-2 এর চেয়ে DDR-3
ভালো এবং স্পীড বেশি।. 512MB Ram
যুক্ত ফোন নিতে পারেন তবে 1GB
বা তার বেশী হলে ভাল হয়। Ram যত
বেশী হবে ফোন ততো দ্রুত কাজ
করবে।।
জিপিইউ (GPU: Graphics Processing Unit)
Android Smart Phoneএ GPU একটি
গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।
নিচে বিভিন্ন শ্রেণীর GPUএর
তালিকা দেওয়া হলো।।
>> প্রথম শ্রেণীর GPU:-
Adreno 420, Adreno 330, PowerVR G6430, ARM
Mali-T628, PowerVR GSX 544 MP4, ARM Mali-
T604, NVIDIA GeForce Tegra 4, PowerVR SGX543
MP4, Adreno 320, PowerVR SGX543 MP2,
PowerVR SGX545, PowerVR SGX544
>> দ্বিতীয় শ্রেণীর GPU:-
Adreno 305, Adreno 225, ARM Mali-400 MP4,
NVIDIA GeForce ULP (Tegra 3), Broadcom
VideoCore IV, Adreno 220, ARM Mali-400 MP2,
NVIDIA GeForce ULP (Tegra 2), PowerVR GSX540
>> তৃতীয় শ্রেণীর GPU:-
Adreno 200,Andreno 205, Andreno 203, Mali 400,
Tegra, PowerVR 531 Etc...
এখানে শ্রেণী মানেই সবকিছু না।
প্রায় সব ধরনের গেমই তৃতীয়
শ্রেণীর GPUতেও চলে। তবে যতো
ভালো GPU হবে, তত ভালো
পারফরম্যান্স পাওয়া যাবে। তাই
যতদূর
বাজেটে সম্ভব নতুন GPU দেখে ফোন
কেনা উচিৎ।
>> GPUএর সাথে সম্পর্কিত একটি
বিষয় হচ্ছে Screen Resolution.. Resolution
বেশি হলে বেশি Pixel অর্থাৎ বেশি
ডাটা GPUকে Process করতে হয়। তাই
ফোনে রেজুলেশন বেশি হলে,
শক্তিশালী GPU থাকতেই
হবে, নাহলে ফোন অনেক Slow কাজ
করবে। আর আরেকটি বিষয় হচ্ছে HD
Video, তালিকায় সব GPUই HD Video
চালাতে সক্ষম। তবে 1080P HD Videoএর
জন্যে অন্তত দ্বিতীয় শ্রেণীর
GPU থাকতে হবে। 720P HD Video
সবগুলোই GPU চালাতে পারবে।
ডিসপ্লে (Display)
Display একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।
কোন Technology এর Display আপনি চান তা
পছন্দ করা। Market এ বর্তমানে Amoled,
Retina, IPS,LCD ইত্যাদি বিভিন্ন
ধরনের ডিসপ্লে সম্পন্ন Mobile
পাওয়া যায়। এগুলোর Picture Quality/
Brightness/Angling View/Clearness/ Sharpness
ইত্যাদি ব্যাপারগুলো অনেক
গুরুত্বপূর্ণ।
Screen Size
আরেকটি ব্যাপার হচ্ছে Screen Size।
আপনি যদি বড় স্ক্রিন পছন্দ করেন
তাহলে 5"-5.5" , আর ছোট পছন্দ করলে
4"-4.5" দেখে কেনা ভালো।
PPI(Pixels Per Inch)
PPI যদি কম হয় , তবে ফোনে ভাল
মানের Graphics পাবার আশা করা যায়
না। তবে PPI যত বেশি, ফোনের দামও
ততো বেশি! PPI-250 নিচে না কেনাই
ভালো। ফোনের Resolution যতো বেশী
হবে, PPI ও ততো বেশী হবে।
Touch
বর্তমানে Capacitive আর Resistive দুই
ধরনের টাচ
টেকনোলজি বাজারে আছে। ভুল
করেও Resistive Touchএর ফোন কিনবেন
না! কারন Resistive Touch অনেক
ঝামেলার।
Protection
ভালো মানের Protection থাকলে Screen
এ Scratch বা দাগ পড়ার কোন
সম্ভাবনা থাকে না। Protection এর
মধ্যে রয়েছে Corning Gorilla Glass
1st,2nd, 3rd Generation ইত্যাদি।
ক্যামেরা (Camera)
অনেকে মনে করেন যে, ফোনে HD Video
Recording শুধু ক্যামেরার সেন্সরের
উপর নির্ভর করে। কিন্তু
মোবাইলের 720P এবং 1080P ভিডিও
রেকর্ডিং আসলে ভালো GPU এবং
CPUএর উপর নির্ভর করে। ক্যামেরার
সেন্সর শুধু ছবি বা ভিডিও রেকর্ড
করে। পরবর্তী পর্যায়ে কিন্তু
সেটি চলে যায় সিপিইউ এবং
জিপিইউ কাছে প্রকিয়াকরণ
(Rendering) এর জন্য।।
মেমোরি (Memory)
ফোনে যদি SD Card Slot না থাকে, তবে
Internal Mass Storage Minimum 16/32GB আছে
কিনা দেখে নিন। আর SD CardSlot
থাকলে তো আরো ভালো। SD Card
আলাদা কিনলে, অবশ্যই Class 10 দেখে
কিনুন।।
সর্বপরি
কম্পিউটারের কনফিগারেশনের
মতোই স্মার্টফোন কেনার সময়ও
আপনাকে পুরো কনফিগারেশনকেই
বিচারে রাখতে হবে। উপরের বিষয়
গুলোর সাথে সাথে অন্য সব Features
(যেমন:- 3G, Battery Backup, HTML-5, Flash
Player Supported কিনা, GPS ইত্যাদি)
মিলিয়ে বাজেটের ভিতর
সবচেয়ে সেরা ফোনটি বেছে নিন।
Specifications দেখে আপনি কেবল
প্রাথমিকভাবে আপনার পছন্দের
ফোনটি Select করবেন। ফোনে আসলেই
পারফরম্যান্স কেমন, বিল্ড
কোয়ালিটি, ডিসপ্লে
কোয়ালিটি ইত্যাদি বিষয়গুলো
আপনাকে সেট হাতে নিয়ে দেখতে
হবে। তাই নিজে নেড়েচেড়ে না
দেখে কেবল স্পেসিফিকেশনের উপর
ভিত্তি করে কখনো ফোন না কেনাই
ভালো।।

ঈদের নামাযের নিয়ম¤¤

¤ঈদের নামাযের নিয়ম¤¤
প্রথমে নিয়ত করতে হবে। অবশ্য মনের
ইচ্ছাকেই নিয়ত বলে। এরপর উভয় হাত কান
বরাবর উঠিয়ে ‘আল্লাহু আকবার’ বলে হাত
বাঁধতে হবে। হাত বাঁধার পর ছানা অর্থাত্
‘সুবহানাকা আল্লাহুম্মা’ শেষ পর্যন্ত
পড়তে হবে। এরপর আল্লাহু আকবার বলে হাত
কান পর্যন্ত উঠিয়ে ছেড়ে দিতে হবে।
দ্বিতীয়বারও একই নিয়মে তাকবির বলে হাত
ছেড়ে দিতে হবে।
ইমাম সাহেব তৃতীয়বার তাকবির বলে হাত
বেঁধে আউজুবিল্লাহ ও বিসমিল্লাহ
পড়ে সূরা ফাতিহার সঙ্গে অন্য
যে কোনো সূরা তিলাওয়াত করবেন।
এ সময় মুক্তাদিরা নীরবে দাঁড়িয়ে থাকবেন।
এরপর ইমাম সাহেব নিয়মমত রুকু-
সিজদা সেরে দ্বিতীয় রাকাতের জন্য
দাঁড়াবেন।
মুক্তাদিরা ইমাম সাহেবের অনুসরণ করবেন।
দ্বিতীয় রাকাতে ইমাম সাহেব
প্রথমে সূরা ফাতিহার সঙ্গে অন্য
সূরা পড়বেন। এরপর আগের মতো তিন তাকবির
বলতে হবে।
প্রতি তাকবিরের সময়ই উভয় হাত কান
পর্যন্ত উঠিয়ে ছেড়ে দিতে হবে।
চতুর্থ তাকবির বলে হাত না উঠিয়েই
রুকুতে চলে যেতে হবে।
এরপর অন্যান্য নামাজের নিয়মেই নামাজ
শেষ করে সালাম ফেরাতে হবে।
ঈদের নামাজ শেষে ইমাম সাহেব খুতবা পাঠ
করবেন।
মুসল্লিদের জন্য জুমার খুতবার মতো এই
খুতবা শোনা ওয়াজিব।


যেভাবে তৈরি হয় বোর্ড পরীক্ষারপ্রশ্নপত্র

যেভাবে তৈরি হয় বোর্ড পরীক্ষার
প্রশ্নপত্র
প্রক্রিয়াটা
শুরু হয়ে যায়
পরীক্ষা শুরুর
পাঁচ থেকে ছয়
মাস আগে।
সংশ্লিষ্ট
শিক্ষা
বোর্ডের নির্দেশে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
থেকে শিক্ষক বাছাই করার মধ্য দিয়ে শুরু
হয় প্রশ্নপত্র প্রণয়নের প্রাথমিক কার্যক্রম।
প্রতিটি বিষয়ের প্রতিটি পত্রের জন্য
বাছাই করা হয় চারজন অভিজ্ঞ শিক্ষক।
শিক্ষকরা নিজ বোর্ডের প্রশ্ন তৈরি করতে
পারেন না। অর্থাৎ এক শিক্ষা বোর্ডের
প্রশ্ন প্রণয়ন করেন অন্য বোর্ডের
শিক্ষকরা। সাধারণ ধারার প্রশ্ন এভাবে
করা হলেও সৃজনশীল প্রশ্ন প্রণয়ন করা হয়ঢাকায় কেন্দ্রীয়ভাবে।
সৃজনশীল প্রশ্ন
প্রণয়ন কার্যক্রমে অংশ নেন সব বোর্ডের
প্রশ্ন প্রণেতারা।
সিলেট শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক
আব্দুল মান্নান খান জানান, নৈর্ব্যক্তিক
প্রশ্ন সিলেট শিক্ষা বোর্ড প্রস্তুত করলেও
সৃজনশীল প্রশ্নপত্র সব বোর্ডের পক্ষে
প্রণয়ন করে ঢাকা বোর্ড। প্রথম ধাপে
প্রশ্নকর্তা নিয়োগ করা হয়। প্রশ্নকর্তা
নিয়োগের জন্য সিলেট শিক্ষা বোর্ডের
বাইরে থেকে আবেদন গ্রহণ করা হয়।
আবেদনকারীর বিষয়ে প্রয়োজনীয় খোঁজখবর
নিয়ে সন্তুষ্ট হওয়ার পর বোর্ড তাঁদের এ
কাজের দায়িত্ব দেয়।
রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা
নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক এস এম এ হুরাইরা
জানান, জেএসসি, এসএসসি ও এইচএসসি
প্রশ্নপত্র প্রণয়নের ক্ষেত্রে বোর্ড পরীক্ষা
নিয়ন্ত্রক অন্য বোর্ডের অধিভুক্ত কলেজ
থেকে দক্ষ, অভিজ্ঞ শিক্ষকদের তালিকা
চান। তাঁদের মধ্য থেকে বিষয়পত্র অনুযায়ী
চারজন শিক্ষককে প্রশ্ন প্রণেতা হিসেবে
নির্বাচন করেন নিজ নিজ বোর্ড পরীক্ষা
নিয়ন্ত্রক। প্রশ্নকর্তাকে সিলেবাস এবং
আগের বছরের প্রশ্নপত্র সরবরাহ করা হয়।
সিলেবাসের আলোকেই প্রশ্নপত্র তৈরি
করেন তাঁরা।
প্রতিটি পত্রের জন্য তৈরি করেন চার সেট
প্রশ্ন। প্রশ্নকর্তা প্রশ্ন প্রস্তুত করার পর
তা সিলগালা করে পাঠিয়ে দেন বোর্ডে।
এরপর বোর্ড দ্বিতীয় ধাপের কাজ শুরু করে।
দ্বিতীয় ধাপে প্রশ্নপত্র মডারেশন করার
জন্য প্রতি পত্রের ক্ষেত্রে চারজন শিক্ষক
নিয়োগ দেওয়া হয়। এ ক্ষেত্রেও
প্রশ্নপত্রের মডারেশনের কাজ করেন অন্য
বোর্ডের শিক্ষকরা। নির্ধারিত দিনে
মডারেটররা শিক্ষা বোর্ড অফিসে হাজির
হন। তাঁদের হাতে তুলে দেওয়া হয়
সিলগালা করা প্যাকেট। মডারেটর
নির্ধারিত কক্ষে বসে সিলগালা তুলে
প্রয়োজনীয় সংশোধন শেষে আবারও
সিলগালা করে বুঝিয়ে দেন বোর্ড
কর্তৃপক্ষের কাছে। প্রতিটি প্রশ্ন
মডারেশনের জন্য সাধারণত দুই দিন সময়
পান মডারেটররা। যদিও সাধারণত তার
আগেই এ কাজ শেষ হয়।
এ পর্যায়ে কিছু বিধিনিষেধ মানা হয়।
নির্ধারিত কক্ষে প্রবেশের সময় মোবাইল
ফোন, খাতা, কলম, পেনসিল, বই, রেকর্ডার
বা এ ধরনের কোনো কিছু নিয়ে প্রবেশ
করতে পারেন না মডারেটর শিক্ষকরা।
কক্ষে প্রবেশের পর তাঁরা বাইরে বের হতে
পারেন না। তাঁদের খাবারসহ প্রয়োজনীয়
অনুষঙ্গ সরবরাহ করে বোর্ড। প্রশ্নপত্রে
প্রয়োজনীয় সংশোধন, বিয়োজন,
পরিমার্জন, পরিবর্তন করতে পারেন
মডারেটররা। প্রয়োজনে প্রশ্ন পুরোটাই
বদলে ফেলতে পারেন তাঁরা।
মডারেটররা আলাদা আলাদাভাবে চার
সেট প্রশ্ন চূড়ান্ত করার পর সিলগালা করে
বোর্ডের বিশেষ দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার
কাছে হস্তান্তর করেন। সিলগালা
অবস্থায়ই প্রশ্নপত্র পাঠানো হয় আন্ত
শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যানের কাছে।
ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান আন্ত
শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব
পালন করেন। আন্ত শিক্ষা বোর্ডের
চেয়ারম্যান অন্যান্য বোর্ডের
চেয়ারম্যানদের ডাকেন। এই ধাপে আয়োজন
করা হয় লটারির। এক বোর্ডের চেয়ারম্যান
অন্য বোর্ডের প্রশ্নপত্র নির্বাচন করেন
লটারিতে। সিলগালা অবস্থায় চারটি সেট
থেকে লটারিতে নির্বাচন করা হয় দুটি
সেট। তবে কোন সেটে কোন প্রশ্ন আছে,
কোন বোর্ডে বিতরণ করা হবে বা কোন
প্রশ্ন কোন বোর্ডের তত্ত্বাবধানে করা তা
কারো জানা থাকে না।
নির্বাচিত দুই সেট প্রশ্ন সিলগালা
অবস্থায়ই ছাপার জন্য পাঠানো হয়
বাংলাদেশ সরকারি মুদ্রণালয়ে (বিজি
প্রেস)। কোন কেন্দ্রে কত প্রশ্ন লাগবে
তার তালিকা বিজি প্রেসকে সরবরাহ করে
শিক্ষা বোর্ড। চাহিদা অনুযায়ী ছাপিয়ে
প্যাকেটজাত করে প্রশ্ন সিলগালা অবস্থায়
পাঠানো হয় জেলা প্রশাসকের কাছে।
ট্রাংকভরা প্রশ্নপত্রগুলো উপজেলা
পর্যায়ে নির্বাহী কর্মকর্তার ট্রেজারিতে
রাখা হয়। নিরাপত্তা বা ভৌগোলিক
অবস্থানের কারণে অনেক ক্ষেত্রে পুলিশ
ফাঁড়ি বা ব্যাংক লকারে রাখা হয়
প্রশ্নপত্র। পরীক্ষার দিন সকালে কেন্দ্রের
ভারপ্রাপ্তরা ট্রাংকের ভেতরে দেওয়া
নির্দেশনা অনুযায়ী নির্দিষ্ট সেটের
প্রশ্নপত্র নির্ধারিত কেন্দ্রে সরবরাহ
করেন। কেন্দ্রের পক্ষ থেকে প্রশ্ন গ্রহণ
করেন কেন্দ্র সচিব। প্রতিষ্ঠানের প্রধান
কেন্দ্র সচিবের দায়িত্ব পালন করেন। এ
সময় পাহারায় থাকেন নিরাপত্তা
বাহিনীর সদস্যরা।
প্রতিটি ধাপে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা ও
গোপনীয়তা বজায় রেখে প্রতিবছর পাবলিক
পরীক্ষার প্রশ্নপত্র প্রণয়ন ও বিতরণ করা হয়
বলে জানান চট্টগ্রাম মাধ্যমিক ও উচ্চ
মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা
নিয়ন্ত্রক ড. পীযূষ দত্ত। তিনি বলেন, ‘একেক
সময় একেকজন শিক্ষক দায়িত্ব পালন করেন।
সংশ্লিষ্ট শিক্ষক, কমিটির সদস্য বা বোর্ড
কর্মকর্তাদের কারো জানার উপায় থাকে
না কোন সেটে কোন প্রশ্ন।’
সূত্র: কালের কণ্ঠ

দোয়া: বাড়ি থেকে বের হবার সময় সংক্ষেপে এই দোয়া করবেনঃ

বাড়ি থেকে বের হবার সময় সংক্ষেপে এই
দোয়া করবেনঃ
" বিসমিল্লাহি তাওয়াক্কালতু আ'লাল্লাহ,
লা-হাওলা ওয়ালা কুওয়্যাতা ইল্লা
বিল্লাহ। আল্লাহুম্মা আন্তা সাহিবি ফী
সাফারি ওয়া খালিফাতি ফী আহলি।"
অর্থঃ আল্লাহর নামে তাঁর উপর ভরসা করে
রওয়ানা করছি। আর তাঁর ছাড়া কারো কোন
শক্তি সামর্থ্য নেই। হে আল্লাহ, তুমিই
আমার পথের সাথি এবং আমার পরিবারে
আমার প্রতিনিধি।
======================

স্থায়ীভাবে দূর করুন আপনার কম্পিউটার থেকে শটকার্ট ভাইরাস

স্থায়ীভাবে দূর করুন আপনার কম্পিউটার থেকে শটকার্ট ভাইরাস
শর্টকাট ভাইরাস স্থায়ীভাবে রিমুভের জন্য আপনাকে কয়েকটি ধাপ অনুসরণ করতে হবে।

অনাক্রান্ত কম্পিউটারের জন্য:
১. RUN এ যান।
২. wscript.exe লিখে ENTER চাপুন
৩. Stop script after specified number of seconds: এ 1 দিয়ে APPLY করুন।
এবার কারো পেনড্রাইভের শর্টকাট ভাইরাস আর আপনার কম্পিউটারে ডুকবে না।

আক্রান্ত কম্পিউটারের জন্য:
১. কী বোর্ডের CTRL+SHIFT+ESC চাপুন।
২. PROCESS ট্যাবে যান।
৩. এখানে wscript.exe ফাইলটি সিলেক্ট করুন।
৪. End Process এ ক্লিক করুন।
৫. এবার আপনার কম্পিউটারের C:/ ড্রাইভে যান।
৬. সার্চ বক্সে wscript লিখে সার্চ করুন।
৭. wscript নামের সব ফাইলগুলো SHIFT+DELETE দিন।
৮. যেই ফাইলগুলো ডিলিট হচ্ছে না ওইগুলো স্কিপ করে দিন।
৯. এখন RUN এ যান।
১০. wscript.exe লিখে ENTER চাপুন।
১১. Stop script after specified number of seconds: এ 1 দিয়ে APPLY করুন।
ব্যাস হয়ে গেল আপনার কম্পিউটার শর্টকাট ভাইরাস মুক্ত। এবার অন্য কারো পেনড্রাইভের শর্টকাট ভাইরাস আর আপনার কম্পিউটারে ডুকবে না।

আক্রান্ত পেনড্রাইভের জন্য:
১. আপনার পেনড্রাইভটি কম্পিউটারের সাথে সংযুক্ত করুন।
২. এবার cmd তে যান।
৩. আপনার পেনড্রাইভের ড্রাইভ লেটারটি লিখে ইন্টার দিন। (যেমন: I:)
৪. নিচের কোডটি নির্ভুলভাবে লিখুন।
৫. কোডঃ attrib -s -h /s /d *.*
৬. ইন্টার কী চাপুন।
৭. এবার দেখুন পেনড্রাইভে রাখা আপনার ফাইলগুলো পুনরায় দেখাচ্ছে কিনা?
৮. এবার আপনার গুরুত্বপূর্ণ ডাটাগুলো রেখে পেনড্রাইভ ফরম্যাট করে দিন।
হয়ে গেল আপনার পেনড্রাইভ শর্টকাট ভাইরাস মুক্ত।



অথবা ব্যবহার করুন Smdav antivirus for shortcut



কম্পিউটারে ভালো কাজ পেতে

কম্পিউটারে ভালো কাজ পেতে

** কিছু সময় পরপর Start থেকে Run-এ ক্লিক
করে tree লিখে ok করুন। এতে র্যামের
কার্যক্ষমতা বাড়ে।

** Ctrl + Alt + Delete
চেপে বা টাস্কবারে মাউস রেখে ডান
বাটনে ক্লিক করে Task Manager খুলুন।তারপর
Processes-এ ক্লিক করুন।
অনেকগুলো প্রোগ্রাম-এর
তালিকা দেখতে পাবেন। এর
মধ্যে বর্তমানে যে প্রোগ্রামগুলো কাজে
লাগছে না সেগুলো নির্বাচন করে End
Process-এ ক্লিক করে বন্ধ করে দেন। যদি ভুল
করে কোনো প্রোগ্রাম বন্ধ করে দেন
এবং এতে যদি অপারেটিং সিস্টেম এর
কোন সমস্যা হয় তাহলে কম্পিউটার
রিস্টার্ট করুন।

** কম্পিউটারের ram কম
থাকলে কম্পিউটার ধীর গতির হয়ে যায়।
ভার্চুয়াল মেমোরি বাড়িয়ে কম্পিউটার
গতি কিছুটা বাড়ানো যায়। ভার্চুয়াল
মেমোরি বাড়ানোর জন্য প্রথমে My
computer-এ মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক
করে properties-এ যান। এখন Advance-এ ক্লিক
করে performance এর settings-এ ক্লিক করুন।
আবার Advance-এ ক্লিক করুন। এখন change-এ
ক্লিক করে নতুন উইন্ডো এলে সেটির Initial
size ও Maximum size-এ আপনার ইচ্ছামত size
লিখে set-এ ক্লিক করে ok
দিয়ে বেরিয়ে আসুন। তবে Initial size-এ
আপনার কম্পিউটারের র্যা মের size-এর
দ্বিগুন এবং Maximum size-এ র্যা মের size-এর
চারগুন দিলে ভাল হয়।

** কন্ট্রোল প্যানেলে যান। Add or Remove-এ
দুই ক্লিক করুন। Add/Remove windows
components-এ ক্লিক করুন। নতুন
যে উইন্ডো আসবে সেটির বাম পাশ
থেকে অদরকারি প্রোগ্রামগুলোর পাশের
টিক চিহ্ন তুলে দিন। তারপর Accessories and
Utilities নির্বাচন করে Details-এ ক্লিক করুন।
নতুন যে উইন্ডো আসবে সেটি থেকে যে
প্রোগ্রামগুলো আপনার
কাজে লাগে না সেগুলোর টিক চিহ্ন
তুলে দিয়ে OK করুন। এখন next-এ ক্লিক করুন।
Successful meassage আসলে Finish-এ ক্লিক
করুন।

কম্পিউটারে কাজকরার কিছু শর্টকাট টেটেকনিক

কম্পিউটারে কাজকরার কিছু শর্টকাট টেটেকনিক

Alt+f4   চাপুন  shutdown এর জন্য


কম্পিউটারে বসেই দেখেন যে মাউস
নষ্ট, কাজ করছেনা, ঠিকও
করতে পারছেন না। এখন কী উপায়?
সে ক্ষেত্রে উইন্ডোজে একটি সেটিংস
পরিবর্তন করে বিকল্প
ভাবে চালিয়ে যেতে পারেন
মউসের কাজ। এ জন্য কিবোর্ড
থেকে একসাথে left ALT+left SHIPT
এবং NUM Lock কি চাপুন। মনিটরে ছোট
একটি পপ-আপ উইন্ডো আসবে, এই
উইন্ডো থেকে yes প্রেস করুন
অথবা Enter চাপুন। এতে কিবোর্ড
কি দিয়ে মাউসের কার্জর
নাড়াচাড়া করা যাবে। 1,2,3,4,6,7,8,9
বাটন দিয়ে মাউস পয়েন্টার
নাড়ানো যাবে। আর 5
দিয়ে মাউসের
লেফ্ট ক্লিক এবং + দিয়ে মাউসের
ডাবল ক্লিক করা যাবে। কিবোর্ডের
ডান পাশের CTRL এর বামের
বাটনটি মাউসের রাইট ক্লিক বাটন
হিসেবে কাজ করবে। কাজ
শেষে NUM Lock অফ করলে এই
সুবিধা বন্ধ হয়ে যাবে।



1 . কম্পিউটারের গতি বৃদ্ধি করার
জন্য এই
টিপসটি ব্যবহার করতে পারেন
CONTROL PANEL-PERFORMANCE
& MAINTAINENCE -
ADMINISTRATIVE TOOL-
SERVICE - INDEXING SERVICE –
DISABLE
2 . হার্ডডিস্ক চেক করার জন্য RUN
এ গিয়ে
টাইপ করুন CHKDSK ওকে চাপুন
3 . ফাইল ট্রান্সফার স্পিড
বাড়ানোর জন্য
TERA COPY অথবা SUPERCOPIER
ডাউনলোড করে ইউস করুন ।
4 . কম্পিউটারের
টেম্পোরারি ফাইলগুলো ডিলেট
করার জন্য RUN এ গিয়ে টাইপ করুনঃ
১)PREFETCH ২)%TEMP%
c.TEMP d. RECENT
5 . পেনড্রাইভ অথবা সিডির
অটোপ্লে বন্ধ করার জন্য
RUN এ গিয়ে টাইপ করুন
GPEDIT.MSC - USER
CONFIGURATION -
ADMINISTRATIVE TEMPLE -
SYSTEM - TURN
OF AUTO PLAY - ENABLE - ALL
DRIVE.
6 . ড্রাইভ হাইড করার জন্য
RUN এ গিয়ে GPEDIT.MSC - USER
CONFIGURATION - WINDOWS
COMONENTS -
WINDOWS EXPLORER - HIDE
THESE
SPECIFIED DRIVE IN MY
COMPUTER -
CHOICE A DRIVE - ENABLE – OK
7 . সিডি অথবা ডিভিডি ড্রাইভ
ডিসেবল করার জন্য
MY COMPUTER - RIGHT BUTTON
CLICK-
MANAGE-DEVICE MANAGER - CD/
DVD RM -
DOUBLE CLICK – DISABLE
8 . ইউএসবি ড্রাইভ ডিসেবল করার
জন্য
MY COMPUTER - RIGHT BUTTON
CLICK-
MANAGE-DEVICE MANAGER -
Universal
Serial Bus Controllers { double
click } - USB
ROOT HUB
সবগুলো ডিসেবল করুন ।

কিভাবে সার্চ ইঞ্জিনে তথ্য খুঁজেবের করবেন

তথ্য খোঁজার জন্য সবচেয়ে বেশি যে ইঞ্জিনটি ব্যবহৃত হয় সেটা হচ্ছে গুগল।

অনেকে এটি কে শুধুমাত্র তাদের ব্রাউজার এর ডিফালট সার্চ ইঞ্জিন হিসেবেই ব্যাবহার করে না ,তাদের হোমপেজ হিসেবেও ব্যাবহার করে । গুগলের এই সফলতার পেছনে রয়েছে কিছু ভাল কারন । গুগল শুধু একটি সার্চ ইঞ্জিনই নয়, একটি স্মার্ট সার্চ ইঞ্জিন ।এটি সব বর্তমানকেই তালিকা করেনা বরং আর বেশি কিছু করে ।আপনি যদি এমন লোক হন যিনি সার্চ ইঞ্জিন এ কিছু অন্যরকম কী-ওয়ার্ড দ্বারা সার্চ করেন ,তাহলে এই পোস্ট টা আপনার জন্য সহায়ক হবে ।

শব্দের অর্থ, সময়, তারিখ, কারেন্সি কনভার্টার,ক্যালকুলেটরসহ আরো কিছু প্রয়োজনীয় তথ্য পেতে সহজ ও মজার কিছু ফিচার যোগ করেছে এ সার্চ ইঞ্জিন। ফলে কিছু টিপস জানা থাকলেই গুগল ইঞ্জিনকে আরো সহজ ও প্রয়োজনীয় টুলসে পরিণত করা যায়।

গুগলের মোটামুটি সকল কৌশল তুলে ধরার চেষ্টা করা হলো-• গুগল কেস সেনসিটিভ নয়। অথ্যাৎ google, Google, GoOgle ইত্যাদি একই ধরনের ফলাফল দিবে।• গুগল সাধারণত what, how, where, is, of ইত্যাদি শব্দ এবং যেকোন সিঙ্গেল character ইগনর (অগ্রাহ্য) করে। কিন্তু আপনি প্রয়োজনে এসব শব্দ/অক্ষর ব্যবহার করতে পারেন, তবে সেজন্য সে শব্দ বা অরের আগে + চিহ্ন ব্যবহার করতে হবে। যেমন, +what +is capital of Bangladesh। মনে রাখবেন, + চিহ্নের আগে অবশ্যই একটি স্পেস থাকতে হবে এবং পরে কোন স্পেস রাখা যাবে না।• Phrase search এর জন্য quotation mark ব্যবহার করুন। যেমন- “river of Bangladesh” phrase দিয়ে সার্চ করলে “river of Bangladesh” হুবহু রয়েছে গুগল শুধুমাত্র সেইসব রেজাল্ট দেখাবে। এতে আপনার সার্চ রেজাল্ট অনেক কমে আসবে। ফলে সঠিক জিনিস খুঁজে পেতে সুবিধা হবে।•

গুগল সার্চ বক্সে কোন কীওয়ার্ড লিখে I’m Feeling Lucky বাটনে কিক করলে গুগল আপনাকে কোন সার্চ রেজাল্ট প্রদর্শননা করে প্রাপ্ত রেজাল্টের প্রথম সাইটে সরাসরি আপনাকে নিয়ে যাবে।•

ক্যালকুলেটর হিসেবে যে কোন একটি হিসাব যেমন২০০+৫০০= দিলেই গুগল ক্যালকুলেটর হাজির হবে। তবে এক্ষেত্রে ব্যবহার করতে হবে ইংরেজিহরফ।•

অভিধান হিসেবে গুগলকে একটি সমৃদ্ধ অভিধান হিসেবে ব্যবহার করা যায়। এজন্য প্রয়োজনীয় শব্দের পূর্বে “define:” শব্দটি লিখলেই চলে। যেমন: define:philosophy .•

(-) ব্যাবহার করে আপনি একটি শব্দ বা শব্দগুচ্ছ অপসারণ করতে পারবেন । যেমন - আপনি যদি সোশ্যাল মিডিয়াগুলোর রেজাল্ট লিষ্টে ফেসবুক বাদে অন্যগুলোর দেখতে চান তাহলে এইভাবে লিখুনঃ Social media – Facebook•

অনুসন্ধান থেকে একটি সাইট অপসারণ করতে চান আপনার সার্চরেজাল্ট থেকে তাহলে গুগলে লিখুন এইভাবে-Social Networking – site:wikipedia.org•

কোন একটি নির্দিষ্ট ওয়েব সাইটের লিংককোথায় কোথায় আছে তা গুগল সার্চ থেকে খুব সহজেই জেনে নেয়া সম্ভব। কোন ওয়েব সাইটের লিংক কোথায় কোথায় আছে তা জানার জন্য গুগল সার্চে Link অপারেটরটি ব্যবহার করতে হবে। ধরা যাক, bdnews এর লিংক কোথায় কোথায় আছে তা আমরা জানতে চাই। তাহলে গুগল সার্চে গিয়ে link:forum.bdnews.com লিখে সার্চ দিতে হবে। যে রেজাল্ট আসবে সেইসব সাইটের কোন এক জায়গায় bdnews এর লিংক দেওয়া আছে।•

সমার্থক শব্দ শব্দের সমার্থক খুঁজতেও গুগলের জুড়ি নেই। শব্দটির আগে টিল্ড চিহ্ন (~) লিখুন। যেমন ~fast food•

ইউনিট কনভারশন : উচ্চতা, ওজন এবং আয়তন ইত্যাদি রাশির এককের রূপান্তর করতে গুগল ব্যবহার করতে পারেন। এজন্য সার্চ বক্সে কাঙ্ক্ষিত রূপান্তর লিখুন। যেমন: kg in pound, inch in km•

কারেন্সি কনভারশন : গুগলকে খুব সহজেই বিভিন্ন দেশের মুদ্রার তুলনা করা যেতে পারে।অর্থাৎ একে কারেন্সি করভার্টার হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে। এজন্য সার্চবারে প্রয়োজনীয় মুদ্রা লিখে সার্চ দিলেই হবে। যেমন: USD in BDT• স্থানীয় সময় নির্দিষ্ট স্থানের নামের আগে “time” শব্দটি লিখুন। যেমন: time Dhaka স্থানীয় আবহাওয়া শহর বা রাজ্যের নামের আগে“weather” শব্দটি লিখুন। যেমন: weather Dhaka•

সূর্যদয় ও সূর্যাস্তঃ Sunrise বা Sunset শব্দের সাথে প্রসিদ্ধ শহরের নাম লিখে সার্চ দিলে ঐ শহরের সূর্যদয় ও সূর্যাস্তের সময় জানা যাবে। তবে যু্ক্তরাষ্ট্রেরক্ষেত্রে জিপ-কোর্ডই যথেষ্ট। যেমন, sunset:dhaka•

ভাষান্তর সার্চ:- Translate লিখে কোন শব্দ। যেমনঃ translate portakal লিখে সার্চ দিলে সবচেয়ে কাছের ম্যাচ করা শব্দটি গুগল (তুর্কী ভাষায় কমলা) ভাষান্তর করে দেবে।•

ফুল ভার্সন সফটওয়্যার সংশ্লিষ্ট সফটওয়্যারের নাম লিখে একটি স্পেস দিয়ে.94fbr লিখতে হবে। যেমন :Photoshop .94fbr• পিডিএফ ফাইল সংশ্লিষ্ট পিডিএফ ফাইলেরনাম লিখে :pdf লিখতে হবে। যেমন: Theory of Realtivity :pdf

• airlines/flight schedule জানতে নির্দিষ্ট airlines এর নাম লিখে একটি স্পেস দিয়ে ফ্লাইটনম্বর দিতে হবে। যেমন :fly dubai 456.•


কোন একটি নির্দিষ্ট ওয়েবসাইট এ নির্দিষ্ট শব্দ বা ওই শব্দের কন্টেন্ট খুজতে প্রথমে আপনি যেই শব্দটি খুজছেন সেইটা লিখুন তারপর যেই সাইট টি থেকে খুজে বের করতে চান সেই সাইটের নামলিখুন। যেমন : আপনি aurthohin শব্দটি ও এর কনটেন্ট books4bd.blogspot.com তে খুজতে চাইলে গুগলে লিখুন " aurthohin site: books4bd.blogspot.com "•

বিভিন্ন ফরম্যাট এ গান খুজে বের করুন গুগল থেকে আরও সহজে। পছন্দের গান খুজে বের করতে এইটিপস টি বেশ কাজের। ধরুন আপনি মান্না দের গানখুজছেন। তাহলে গুগল এর কাছে গিয়ে লিখুন, intitle:”index of” (mp3|mp4|avi) manna de তারপর দেখুন মান্না দের গানের অভাব নেই। তারপর যদি আপনার বিশেষ কোন গান লাগলে, মনে করুন জেমস এর বাংলাদেশ গান টা লাগবে। তাহলে এইভাবে লিখুন “index of” (mp3|mp4|avi) bangladesh james । কিংবা আপনার কোন গানের পুরো অ্যালবাম লাগবে তখন লিখুন “index of” (mp3|mp4|avi) piano james ।গান ছাড়া অন্যান্য ক্ষেত্রেও এ,ইটা চেষ্টা করে দেখতে পারেন।•


ওয়েবসাইট বিষয়ক তথ্য অনুসন্ধান : গুগল সার্চে info: ট্যাগ ব্যবহার করে একটি নির্দিষ্ট ওয়েবসাইটের একাধিক তথ্য পাওয়া যায়। যেমন ওয়েবসাইটের ব্যাকলিঙ্ক, ওয়েবসাইটের ক্যাশ, ওয়েবসাইটটি গুগলের ইনডেক্সে অন্তর্ভুক্ত আছে কিনা ইত্যাদি। সার্চ বারে যেভাবে লিখবেন: info:আপনার ডোমেইন। উদাহরণ: info:bartavubon.com .•


ব্লক ওয়েবসাইটে প্রবেশ করুন খুব সহজেই! আপনি কি এমন একটি সাইটে প্রবেশ করতে চান, যেটাআপনার কর্পোরেট ফায়ারওয়াল অথবা আপনার দেশে নিষিদ্ধ? এক্ষেত্রে গুগল আপনাকে সাহায্য করতে পারে। এই ভাবে একবার চেষ্টা করে দেখুন। সার্চ বারে যেভাবে লিখবেন: cache:আপনার ডোমেইন। উদাহরণ: cache:bartabd.com• টেলিফোন নম্বর সার্চঃ যদিও আমাদের জন্য খুবএকটা উপকারী নয় তবুও আপনি যদি যুক্তরাষ্ট্রের কোন ব্যাক্তির টেলিফোন নম্বর পেতে চান, তাহলে তার নাম ও ষ্টেট লিখে সার্চ দিতে পারেন। যেমন আপনি যদি Tom Jones:FL লিখে সার্চ দেন, তাহল ফ্লোরিড ষ্টেটের Tom Jones নাম ব্যাক্তির টেলিফোন নম্বরগুলো আপনাকে দেখাবে। এই সার্চকে আরেকটু নিদিষ্ট করার জন্য আপনি rphonebook:অথবাbphonebook: লিখে সার্চ দিতে পারেন। rphonebook: Tom Jones, FL আপনাকে Tom Jones নামক ব্যাক্তির বাসার আর bphonebook: Tom Jones,FL আপনাকে তার বিজনেস ফোন নম্বর সার্চ করে বের করবে।

• নির্দিষ্ট কোন ওয়েবসাইটের শুধু ছবিগুলো দেখা: ইন্টারনেটে ছবি সার্চ করার জন্য গুগলের images.google.com বেশ ভালো ও শক্তিশালী একটি সার্চ ইঞ্জিন। যেকোন কী- ওয়ার্ড লিখে এখানে সার্চ করলেই মুহূর্তের মধ্যে ঠিক সেই বিষয়ের অসংখ্য ছবি এসে যাবে। কিন্তু সেই ছবিগুলো আসে বিশ্বের বিভিন্ন ওয়েবসাইট থেকে পেজ র্যাংকিং অনুযায়ী। এখন আপনার হয়তো কখনও সারা বিশ্বের বিভিন্ন ওয়েবসাইট থেকে খোঁজার পরিবর্তে শুধুমাত্র নির্দিষ্ট কোন সাইটের ছবি খোঁজার প্রয়োজন। এক্ষেত্রে আপনি image.google.com এর site অপারেটরটি ব্যবহার করতে পারেন। ধরি, বিবিসি ওয়েব সাইট থেকে লেডী ডায়নারছবি খুঁজতে চাচ্ছেন। সেক্ষেত্রে আপনি যদি image.google.com এ গিয়ে site: bbc.co.uk diana লিখে সার্চ করেন, তাহলেই কাঙ্খিত ফলাফল পেয়ে যাবেন। এই পদ্ধতিতে কোন নির্দিষ্ট ছবি খোঁজার পাশাপাশি আপনি ইচ্ছে করলে যে কোন সাইটের সবগুলো ছবিও দেখতে পারেন। যেমন আপনি যদি এখানে শুধুমাত্র site:bbc.co.uk লিখে সার্চ দেন, তাহলে বিবিসি এর সবগুলো ছবি সার্চ রেজাল্ট হিসেবে প্রদর্শিত হবে। যদি আপনি কোন সাইট “ভিজুয়্যালি” ব্রাউজ করতে চান তাহলে এই বিশেষ পদ্ধতিটা আপনার কাজে লাগতে পারে । এছাড়া কোন নির্দিষ্ট সাইটের শতশত লেখার মধ্যথেকে একটি প্রয়োজনীয় লেখা পড়ে পড়ে খুঁজে বের করার চেয়ে ছবি দেখে খুঁজে বের করা অনেক সহজ। সেক্ষেত্রে আপনি গুগল ইমেজে প্রদর্শিত সাইটের সবগুলো ছবি থেকে প্রয়োজনীয় ছবিগুলোর উপর ক্লিক করে সেই ছবি সম্পর্কিত নিবন্ধগুলোপড়ে নিতে পারেন।

https://db.tt/R0AliKvg