BanglaData.Blogspot.Com

BanglaData.Blogspot.Com

বাংলা তথ্য ভান্ডারে স্বাগতম

সকল তথ্য পাবেন....BanglaData তে

Welcome To BanglaData

Keep visiting @ BanglaDataBlog

Outsourcing লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
Outsourcing লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

শুক্রবার, ২০ নভেম্বর, ২০১৫

Top 50 Websites in the world

এই সারসংক্ষেপটি পাওয়া যাবে না। পোস্ট দেখার জন্য এখানে ক্লিক করুন

রবিবার, ৯ আগস্ট, ২০১৫

Make your Free Website Easily

বর্তমানে যারা অনলাইনের সাথে জড়িত, তাদের সাথে ওয়ার্ডপ্রেসকে নতুনভাবে পরিচয় করিয়ে দেবার মতো কিছু অবশিষ্ঠ নেই। তারপরেও যারা একদমই নতুন তাদের জন্য লিখতে শুরু করলাম।

ওয়ার্ডপ্রেস কি?
ওয়ার্ডপ্রেস একটি সিএমএস (কন্টেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম) এই সিএমএস ব্যবহার করে সুদর ও আকর্ষণীয় ওয়েব সাইট ও ব্লগ তৈরি করা যায। ওয়ার্ডপ্রেস বর্তমান সময়ের বহুল ব্যবহৃত এবং সর্বাধিক জন্যপ্রিয়
কনটেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম ব্লগিং সফটওয়্যার। এটি মূলত পিএইচপি এবং মাইএসকিউএল দ্বারা তৈরী এবং নিয়ন্ত্রিত একটি ব্লগিং প্যাকেজ সফটওয়্যার। ওয়ার্ডপ্রেসের ব্যবহারের ক্ষেত্রে অনেক গুলো সুবিধা রয়েছে, সেগুলো ধাপে ধাপে পরবর্তীতে দেখানো হবে।
ব্যবহারকারীদের সুবিধার্তে ওয়ার্ডপ্রেসকে ওপেন সোর্স করে দেয়া হয়েছে যাতে যে কেউ সহজেই তার ইচ্ছামতো পরিবর্তন করে নিয়ে কাজ করতে পারে। ওয়ার্ডপ্রেস দ্বারা কোনো প্রকার পিএইচপি,মাইএসকিউএল বা এইচটিএমএল জ্ঞান ছাড়াই ওয়েবসাইট বা ব্লগ কয়েক দিনেই তৈরী করা সম্ভব। তবে হ্যাঁ, পেশাগত কাজের মান আনতে হলে আপনাকে অবশ্যই এইচটিএমএল, সিএসএস, পিএইচপি সাথে মাইএসকিউএল সম্পর্কে সম্যক জ্ঞান থাকতে হবে।
ইতিহাস
২০০৩ সালের ২৭শে মে ওয়ার্ডপ্রেসের স্রষ্ঠা ম্যাট মুলেনওয়েগ সর্বপ্রথম এটি প্রকাশ করেন। এবং ডিসেম্বর ২০১১ পর্যন্ত ওয়ার্ডপ্রেস ৩.০ সংস্করণ ৬৫ বিলিয়ন বারের বেশি ডাউনলোড করা হয়েছে। শুরু থেকে এটি ব্লগিং সফটওয়্যার হিসেবে ব্যবহৃত হলেও বর্তমানে ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে অনেক বড় বড় ওয়েবসাইট নির্মান করা হচ্ছে।শুরুর থেকে বলতে গেলে, B2 এবং CAFELOG নামের সংগঠন ওয়ার্ডপ্রেসের অগ্রদূত।
ওয়ার্ডপ্রেস তৈরীর পর থেকে ২০০৩ সালের মে মাস পর্যন্ত B2 এবং CAFELOG সংগঠনটি কমপক্ষে ২০০০ ব্লগ হোস্ট করাতে চেয়েছিল। ওয়ার্ডপ্রেস সিএমএস-টি পিএইচপি ফ্রেমওয়ার্ক এবং মাইএসকিউএল ডেটাবেজ এর সমন্বিত রূপ। এটি মাইকেল ভাল্ড্রিঘি কর্তৃক আধুনিকায়ন করা, যিনি বর্তমানে ওয়ার্ডপ্রেস এর ডেভেলপার এবং ওয়ার্ডপ্রেসের অফিসিয়াল অগ্রদূত।
সাথে তিনি বি২ইভুলুয়েশন প্রজেক্টের এক্টিভ সদস্য।ওয়ার্ডপ্রেস সর্বপ্রথম ২০০৩ সালে ম্যাট মুলেনওয়েগ এবং মাইক লিটিল কর্তৃক বি২ইভুলুয়েশন এর একটি ছোট প্রোজেক্ট ছিল। আর আমরা বর্তমানে “ ওয়ার্ডপ্রেস” যে নামে ধরে বলছি এটা ম্যাট মুলেনওয়েগ এর বন্ধু ক্রিস্টিন সেল্লেক ট্রিমুলেট এর পছন্দ করে দেয়া নাম।২০০৪ সালে Six Apart কর্তৃক তৈরীকৃত আরেক ব্লগিং সফটওয়্যার Movable Type তাদের ব্যবহার বিধিমালা পরিবর্তন করায় তাদের বেশির ভাগ ব্যবহারকারীরা Movable Type ছেড়ে ওয়ার্ডপ্রেসে পাড়ি জমায়। আর এটি-ই ওয়ার্ডপ্রেসের ভাগ্যকে প্রসারিত করে দেয়।
অক্টোবার ২০০৯, ওপেন সোর্স কন্টেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম শেয়ার মার্কেট রিপোর্ট অনুযায়ী দেখা যায়, ওয়ার্ডপ্রেস ২০০৯ সালে তাদের টার্গেটের তুলনায় ওপেন সোর্স কন্টেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম হিসেবে অধিক জনপ্রিয়তা এবং সফলতা অর্জন করতে সমর্থ হয়েছে। আর এভাবেই ওয়ার্ডপ্রেস আজকের বিশ্ব দরবারে মাথা উচু করে দাঁড়িয়ে গেছে।

ওয়ার্ডপ্রেস কেন?
ওয়ার্ডপ্রেস হচ্ছে একটি মুক্ত সফটওয়্যার যা পিএইচপি দিয়ে তৈরি করা হয়েছে। ওয়ার্ডপ্রেস ব্যবহার করার জন্য কোন লাইসেন্স ক্রয় করতে হয়না কারন এটি একদম বিনামূল্য। ওয়ার্ডপ্রেস এর থিম ডাইরেক্টরি তে প্রচুর থিম আছে যার মধ্যে প্রায় সবগুলোই বিনামূল্য। এছাড়াও রয়েছে ওয়ার্ডপ্রেস এর প্লাগিন ডাইরেক্টরি এবং এখানেও রয়েছে অসংখ্য ওয়ার্ডপ্রেস প্লাগিন যার মধ্যে প্রায় সবগুলোই বিনামূল্য। তাছাড়া বিভিন্ন লেখক অনেক ধরনের প্রিমিয়াম ওয়ার্ডপ্রেস থিম ও প্লাগিন তৈরি করেছেন যা আপনি সুলভ মূল্যে ক্রয় করে আপনার ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েব সাইট এর জন্য ব্যবহার করতে পারবেন।

ওয়ার্ডপ্রেস ব্যবহার করতে কি কি প্রয়োজন?
ওয়ার্ডপ্রেস ব্যবহার করতে একটি পিএইচপি ও মাইএসকিউএল সমর্থন করে এই রকম একটি সার্ভার (হোস্ট)। ডোমেইন ও নিজের কিছু মেধা ।

সার্ভার (হোস্ট) কি?
দেখতেই পাচ্ছেন ঝর হোক বা বৃষ্টিই হোক ওয়ার্ডপ্রেস বাংলা ওয়েব সাইটটি সব সময় সচল। কখন যে এই ওয়েব সাইটটি বন্ধ ও কখন খোলা হয় তা বোঝা সম্ভব হচ্ছে না। যদি মনে করেন এই ওয়েব সাইটটি জামিল ভাই তৈরি করেছে তাহলেই এই ওয়েব সাইটের সকল ফাইল জামিল ভায়ের কম্পিউটারে থাকার কথা। কিন্তু জামিল ভাই তো দিনে ১০-১৫ বার কম্পিউটার বন্ধ করে কই ওয়ার্ডপ্রেস বাংলা বন্ধ তো হচ্ছে না। সার্ভারও হচ্ছে কম্পিউটার কিন্তু এই কম্পিউটার জামিল ভায়ের নয়! হয়তো অন্য কারো। কিন্তু জামিল ভাই সেই কম্পিউটারের কিছু অংস ক্রয় করে নিয়েছে। কারন এই কম্পিউটার নিরাপদ স্থানে আছে যেখানে বিদ্যুৎ অথবা ঝর-বৃষ্টির তে কম্পিউটারের সমস্যা কম হয় এবং সারাদিন-রাত চালু হয়ে থাকে। হোস্টিং এর জন্য সবচেয়ে ভালো ও জনপ্রিয় অপারেটিং সিস্টেম হচ্ছে লিনাক্স এবং হোস্টিং কন্ট্রোল প্যানেল হচ্ছে সিপ্যানেল (cPanel)।

ডোমেইন কি?
সহজ ব্যপার! ডোমেইন হচ্ছে একটি নাম যে নামে আপনার ওয়েব সাইটকে সকলে চিনতে পারবে। প্রতিটা জিনিস এর যেমন নাম আছে তেমনি আপনার ওয়েব সাইটের ও একটি নাম রাখা প্রয়োজন। আর সেই নামকেই ডোমেইন বলা হয়। তাহলে আপনারা বুঝে গেছেন সার্ভার (হোস্ট) ও ডোমেইন কি? নিশ্চয় বুঝে গেছেন। তাহলে এবার দেখা যাক কিভাবে আপনার সার্ভার (হোস্ট) ও ডোমেইন কে একত্রিত করে ওয়ার্ডপ্রেস ব্যবহার করে একটি ওয়েব সাইট তৈরি করা যায়।
প্রথমে আপনাকে একটি ডোমেইন নিতে হবে। ডোমেইন নেয়ার জন্য আপনাকে অবশ্যই কিছু অর্থ প্রদান করতে হবে কারন আপনি চাইলেই এই ডোমেইন নিজ থেকে তৈরি করতে পারবেন না। তবে কিছু কোম্পানি ফ্রি ডোমেইন প্রদান করে থাকে আপনি তাদের ওয়েব সাইট থেকে ডোমেইন সংগ্রহ করতে পারেন।

ফ্রি ডোমেইন এর কিছু ওয়েব সাইটঃ
http://co.cc/
http://cc.cc
http://cu.cc
http://cz.cc
http://www.dot.tk
এবার আপনাকে একটি সার্ভার (হোস্ট) নিতে হবে। ডোমেইন এর মত এটার জন্যও কিছু অর্থ প্রদান করতে হয়। তবে এর জন্যও বেশ কিছু ওয়েব সাইট যেখানে আপনার ওয়েব সাইট এর সকল তথ্য রাখার জন্য কিছু অংস বিনামূল্যে প্রদান করেন।



ফ্রি ওয়েব হোস্টিং এর কিছু ওয়েব সাইটঃ
http://www.000webhost.com/
http://www.freehostia.com/
http://www.x10hosting.com/
http://byethost.com/free-hosting/
http://webbd.info/
http://dhmart.info/
http://www.mister.net/free-web-hosting/index.htm

ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ারে সফলতার পিছনের গুরুত্বপূর্ণ কিছু টিপস

ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ারে সফলতার পিছনের গুরুত্বপূর্ণ কিছু টিপস নিয়েই এই প্রতিবেদন। যারা ফ্রিল্যান্সিংয়ে সফলতার বিষয়ে চিন্তিত, তাদের কাজে লাগবে এই টিপসগুলো।

১. নিজের মার্কেটিং করা : নতুন কাজ পাওয়া কিংবা পুরাতন ক্লায়েন্টের কাজ পুনরায় পেতে মার্কেটিং সবচেয়ে বড় চাবিকাঠি। নিজের যোগ্যতাগুলোকে তুলে ধরতে হবে। কখনোই থামা উচিত নয়, এমনকি ব্যস্ত থাকলেও। মনে রাখতে হবে পৃথিবী যোগ্যতাকে সম্মান করে।

২. সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সক্রিয় থাকা : প্রত্যাশিত ক্লায়েন্ট খুঁজে পেতে ওডেস্ক কিংবা ফ্রিল্যান্সারের মত মার্কেটপ্লেসগুলোর পাশাপাশি সোশ্যাল মিডিয়া এবং অন্যান্য অনলাইন কমিউনিটিগুলো অন্যতম মাধ্যম। তাই সোশ্যাল মিডিয়াতে নিজেকে আপডেটেড রাখার চেষ্টা করতে হবে।

৩. নিজের ওয়েবসাইট তৈরি করা : নিজের একটি পোর্টফোলিও ওয়েবসাইট তৈরি করতে হবে, যেখানে নিজের এক্সপার্টাইজ এবং কাজের সম্পূর্ণ বিবরণ স্পষ্টভাবে তুলে ধরতে হবে। এতে সুবিধা হলো, ওয়েবসাইটের ছোট একটা লিংক ক্লায়েন্টের কাছে গ্রহণযোগ্যতা অনেকখানি বাড়িয়ে দেবে।

৪. দক্ষতা প্রতিষ্ঠিত করতে ব্লগিং : আপনি যে বিষয়ে কাজ করছেন সেই বিষয়ে নিজেকে অন্যের কাছে দক্ষ এবং জ্ঞানী হিসেবে তুলে ধরতে ব্লগিং একটি দুর্দান্ত উপায়। তাই এই বিষয়ে নিয়মিত ব্লগিং করতে হবে।

৫. কাজের ভালো দিকগুলো জানা : প্রতিটি মানুষই কাজ এবং দক্ষতার দিক দিয়ে অনন্য। আপনার সেই অনন্যতাকে খুঁজে বের করতে হবে। আপনি কোন কাজটায় পারদর্শী সেটা জানা থাকলে কাজ করা এবং নিজের মার্কেটিং করা, দুটো কাজ করতেই আপনার অনেক সুবিধা হবে।

৬. পোর্টফোলিও আপডেটেড রাখা : নিয়মিত আপনার পোর্টফোলিও পর্যালোচনা এবং আপডেটেড রাখতে হবে। লক্ষ্য রাখতে হবে, আপনার ভালো কাজগুলো যেন সবার আগে প্রদর্শিত হয়।

৭. কথা বলতে শেখা : সবসময় এটা ভাববেন না যে ক্লাইন্ট এসে আপনাকে নক করবে, সম্ভাব্য ক্লায়েন্টদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রক্ষা করুন। সুযোগ যদি কড়া না নাড়ে তবে আগে দরজা বানান।

৮. সম্ভাব্য ক্লায়েন্টদের ব্যাপারে রিসার্চ করা : যাদের সঙ্গে কাজ করবেন তাদের সম্পর্কে ভালো করে কিছু না জেনেই কোন ধরণের চুক্তি না করাই ভাল। ক্লায়েন্ট এবং কাজ দুটো সম্পর্কেই আগে জেনে নিতে হবে। নইলে পরবর্তীতে বিপদের পড়ার সম্ভাবনা থাকে।

৯. শুনতে শেখা এবং প্রয়োজনীয় প্রশ্ন করা : ক্লায়েন্ট কি চায় শুধুমাত্র সেটা ধারণা করেই কি করতে হবে সেটা সম্পর্কে সিদ্ধান্ত না নেওয়াই ভালো। ভাল করে শুনতে হবে সে কি চায়, পরিস্কার ধারণা না পেলে প্রশ্ন করতে হবে।

1০. ভদ্র আচরণ করা : রূঢ় পরিবেশে বাস করলেও সেটি অন্যের কাছে প্রকাশ করা কোনভাবেই উচিত নয়। ভদ্র আচরণ আপনাকে লক্ষণীয় ব্যক্তিত্বের অধিকারী করে তুলবে। তাই সবার সঙ্গে ভদ্র আচরণ করতে হবে।