BanglaData.Blogspot.Com

BanglaData.Blogspot.Com

বাংলা তথ্য ভান্ডারে স্বাগতম

সকল তথ্য পাবেন....BanglaData তে

Welcome To BanglaData

Keep visiting @ BanglaDataBlog

Tips and tricks লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
Tips and tricks লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

বুধবার, ১১ মে, ২০১৬

SSC result 2016 Bangladesh -এস.এস.সি ও দাখিল পরীক্ষার ফলাফল দেখার সহজ পদ্ধতি এখুনি দেখে রাখুন

Education Board Bangladesh

Ministry of Education

Intermediate and Secondary Education Boards Bangladesh

 
Archive
 
         
  Examination :  
  Year :  
  Board :  
  Roll :  
  3 + 4 =  
       
         
 
 
 
     
  SSC/Dakhil/Equivalent result 2016 will be published after 02.00pm on 11 May 2016  
     
 
 
Teletalk Bangladesh Ltd.
 
 
এবার মোট ১৬ লাখ ৫১ হাজার ৫২৩ শিক্ষার্থীর মধ্যে এসএসসিতে ১৩ লাখ ৪ হাজার ২৭৪ জন, মাদ্রাসা বোর্ডের অধীনে দাখিলে ২ লাখ ৪৮ হাজার ৮৬৫ এবং এসএসসি ভোকেশনালে (কারিগরি) ৯৮ হাজার ৩৮৪ শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। প্রচলিত নিয়ম অনুসারে ফলাফল প্রকাশের দিন গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে ফলাফল হস্তান্তর করা হবে। এরপর দুপুরে সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলনে ফলাফলের বিস্তারিত তুলে ধরেন শিক্ষামন্ত্রী। বেলা দেড়টা থেকে শিক্ষার্থীরা ইন্টারনেট, মোবাইলের এসএমএস ও নিজ নিজ প্রতিষ্ঠান থেকে ফল জানতে পারবে। অনলাইনে ২০১৬ সালের এসএসসি / সমমান পরীক্ষার ফলাফল দেখতে এখানে ক্লিক করুন SMS এর মাধ্যমে ফলাফল পাওয়ার পদ্ধতিঃ SSCআপনার বোর্ড এর নামের প্রথম ৩ অক্ষররোল নম্বরপাশের বছর এরপর পাঠিয়ে দিন 16222 নম্বরে। উদাহরণঃ SSC RAJ 123456 2016 পাঠিয়ে দিন 16222 নম্বরে। SMS পদ্ধতি মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের জন্যঃ Dakhilআপনার বোর্ড এর নামের প্রথম ৩ অক্ষররোল নম্বরপাশের বছর এরপর পাঠিয়ে দিন 16222 নম্বরে। উদাহরণঃ Dakhil MAD 123456 2016 পাঠিয়ে দিন 16222 নম্বরে। এসএসসি ভোকেশনালের জন্যঃ SSCআপনার বোর্ড এর নামের প্রথম ৩ অক্ষররোল নম্বরপাশের বছর পাঠিয়ে দিন 16222 নম্বরে। উদাহরণঃ SSC Tec 123456 2016 পাঠিয়ে দিন 16222 নম্বরে।

মঙ্গলবার, ৮ মার্চ, ২০১৬

ভাগ্যগণনা ও জ্যোতিষ বিদ্যা

আমাদের দেশে মানুষ ভবিষ্যত ভালো মন্দ জানার জন্য ভাগ্য গণনা করতে জোতিষবিদ ও গণকের কাছে গমন করে। অথচ অদৃশ্য বস্তু ও ভবিষ্যত বিষয় জানা একমাত্র আল্লাহ সুবাহানাহু তা’আলার জন্যই নির্ধারিত, আল্লাহ বলেন: আপনি বলুন, একমাত্র আল্লাহ ব্যতীত আসমান ও যমীনের কেউ অদৃশ্যের সংবাদ জানেন না। [1]
অন্য কেউ এ বিষয়ে জানার দাবী করা, বা জানার চেষ্টা করা,মুলত: আল্লাহর সংরক্ষিত অধিকারকে খর্ব করার শামিল, যা মুলত: শির্কেরই অংশবিশেষ।আমাদের দেশে জ্যোতিষ বিদ্যা, রাশি নির্ণয়, ভাগ্য গণনা, পাখীর মাধ্যমে ভাগ্য পরীক্ষার
নামে যে সকল কাজ কর্মের ছড়াছড়ি পরিলক্ষিত হয়, তা ভবিষ্যত জানারই অপচেষ্টা মাত্র। এটি মুলত:শির্ক।
বড়  বড় সাইন বোর্ড টাঙিয়ে ভাগ্য গণনা ও রাশি নির্ণয়ের জন্য প্রতিষ্ঠান খোলা হয়েছে। পত্রিকায় ঘটা করে রাশি নির্ধারণপূর্বক
ভবিষ্যতবাণী করা হয়। কোথাও ভাগ্য নির্ধারণের জন্য যন্ত্রও বসানো হয়েছে। শহরের রাস্তাঘাটে পাখি দিয়েও ভাগ্য নির্ধারণের মিথ্যা অপচেষ্টা চলে। এ বিষয়ে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর বাণী অত্যন্ত পরিস্কার, তিনি বলেন: যে ব্যক্তি কোনো গণকের কাছে আসে এবং তাকে কোনো বিষয়ে জিজ্ঞাসা করে, ৪০ দিন পর্যন্ত তার কোনো সালাত কবুল হয় না। [2]
যে ব্যক্তি জ্যোতিষীর কাছে আসলো এবং সে যা বলল তা সত্য মনে করলো, সে মূলত:
মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর উপর যা অবতীর্ণ করা হয়েছে তা অবিশ্বাস করলো।’’ [3]
এর অর্থ হচ্ছে সে কাফির। আর তা এ
জন্য যে, মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়া সাল্লামের
প্রতি নাযিল হয়েছে যে, গায়ব
কেবলমাত্র আল্লাহ ই জানেন।
কুরআন মাজীদে ইরশাদ হয়েছে:
বল, আমি বলছি না যে, আমার
কাছে আল্লাহর ভাণ্ডারসমূহ
রয়েছে, আমি গায়েবও জানি না।
আমি তোমাদের এ কথাও
বলছি না যে , আমি একজন
ফেরেশতা। আমি অনুসরণ করি শুধু
তাই যা আমার
কাছে ওহী হয়ে আসে।[4]
নির্দিষ্ট তারকা নির্ধারিত
স্থানে উদিত হলে তার
প্রভাবে এই এই কল্যাণ বা অকল্যাণ
হতে পারে, নির্ধারিত মৌসুমের
প্রভাবে বৃষ্টি বা ঝড় হতে পারে
[5] প্রভৃতি যে সব
কথা বার্তা আমাদের সমাজে অহরহ
প্রচলিত
রয়েছে তা পূর্বোল্লেখিত
শির্কেরই অংশ বিশেষ।
রেফানেন্স সমূহঃ
[1] . সূরা নামল: ৬৫।
[2] . আল-ইমাম মুসলিম ইবনুল
হাজ্জাজ আন-নিসাপূরী,
সহীহ মুসলিম, আল-মাকতাবুল
ইসলামিয়াহ, ইসতাম্বুল,
তা.বি, ৪ খ, পৃ. ১৭৫১।
[3] . আবু দাউদ, সোলাইমান ইবন
আশ’আছ, সুনান আবী দাউদ,
দারুল জীল, বৈরুত ১৯৯২, ৪খ, পৃ.
১৪।
[4] সূরা আল আনআম:৫০।
[5] . প্র প্রসঙ্গে বুখারী শরীফে
বর্ণিত হয়েছে:


শুক্রবার, ২২ জানুয়ারী, ২০১৬

Hotel in Dhaka




Hotel in Dhaka
Hotel in Dhaka


Contact Address of Dhaka Cheap Hotel

ঢাকায় রাত যাপন করতে আপনি আবাসিক হোটেলে থাকতে পারেন। কয়েকটি আবাসিক হোটেলের নাম ও ফোন নম্বর এখানে-
প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও (Pan Pacific Sonargaon) : ৮১১১০০৫, ৮১১২০১১
রুপসী হোটেল (Ruposhi Hotel): ৮৬১৩৩৯১-৫, ৮৬১১১৯১
র‌্যাডিসন ওয়াটার গার্টেন হোটেল Radisson Blu Water Garden Hotel Dhaka :(হান্টিং) ৮৭৫৪৫৫৫
গ্রান্ড আজাদ হোটেল (Grand Azad Hotel): ৯৫৫৯৩৯৯, ৯৫৭১৮৪১
ব্রাক সেন্টার ইন : ৯৮৮৬৬৮১-৮২, ৯৮৮১২৬৫
হোটেল অবকাশ : ৮৮২১৫৪৮, ৮৮১১১০৯
হোটেল আমির ইন্টারন্যাশনাল : ০৯১-৫৪০৩০, ৬২৭৫৫
হোটেল বিজয়নগর : ৯৩৩১৪৬১
হোটেল সিভিক ইন : ৮৮১২০২২, ৮৮১৬০৬৪
হোটেল দি ক্রিস্টাল গার্টেন : ৮৮২৩১৪৭, ৮৮২৩৬৫২
হোটেল গ্রান্ড প্যালেস : ৯৫৬১৬২৩
হোটেল লা ভিনসি : ৯১১৩৯৫৫, ৯১১৯৩৫২
হোটেল লেক কেসল : ৮৮১২৮১২, ৮৮১৪১৩৭
হোটেল মেট্রোপলিটন লিমিটেড : ৯৫৫৪৬৮৩-৮৭
হোটেল মিড টাউন : ৯৮৮০৪৩৭
হোটেল মিডওয়ে ইন্টারন্যাশনাল : ৯৩১৯৩৪৫, ৯৩৩৪৮২৪-২৫
হোটেল অরচার্ড প্লাজা : ৯৩৩৩৪৭৭, ৯৩৩১৮৩২
হোটেল ওসমানি ইন্টারন্যাশনাল : ৯৫৫৭৬০৫
হোটেল প্যাসিফিক : ৯৫৬৭৫৮৩-৫, ৯৫৫৮১৪৮, ৯৫৬৭৫৮৫
হোটেল প্রিতম : ৯৫৫২৪৭৫
হোটেল পূর্বানী ইন্টারন্যাশনাল : ৯৫৫২২২৯-৩১
হোটেল রমনা : ৯৫৬২৬৪০, ৯৫৬৩১৭৪-৫
হোটেল রাজমনি ঈশা খাঁ : ৮৩২২৪২৬-৯
হোটেল রয়েল প্যালেস : ৯৬৬৬৯৬২-৬৯
হোটেল সালিমাবাদ : ৯৫৬২১১৭
হোটেল সারিনা (Hotel Sarina): ৯৮৯৩২৮৮, ৮৮৫১০১১-৪
হোটেল হোয়াইট হাউজ : ৮৩২২৯৭৩-৬, ৮৩১৪০২০
হোটেল জাকারিয়া : ৮৮২৫০০৩-৪, ৮৮২৬৪০৭
ইম্পিরিয়াল হোটেল ইন্টারন্যাশনাল : ৭১১২১০৬-৯
সিগাল হোটেল : ৮৩২২৯৭৩-৬
সুন্দরবন হোটেল (Sundorbon Hotel): ৮৬১৩৩৪১, ৯৬৬৫০৫০, ৯৬৬৫০৬০
হোটেল বকসী লিমিটেড: ফকিরাপুল, ঢাকা-১০০০
ফোন: ৯৩৫৭৬১১, ৯৩৪১১৩৬, ৯৩৩৬৯৭১, ০১৭১১৪০৩৮৩২।
গ্রান্ড প্রিন্স হোটেল:
মিরপুর-১
ফোন: ৯০১২৯৫২, ৮০২১৫৯৯, ০১৭১৮৯৬২১৫৬।
ফ্যাক্স: ৮৮০-২-৮০৩২২৪৫।

Hotel এর ফোন নাম্বার – Dhaka” তে আপনার হোটেল এর নাম্বার যোগ করতে চাইলে মেল করুন।or comment below.

রবিবার, ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৫

সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বৃদ্ধির প্রস্তাব মন্ত্রিসভায় উঠছে!

চাকরির বয়সের সময়সীমা নির্ধারণ নিয়ে অনেকের মনেই অসন্তোষ ছিল । এর আগে সরকারি চাকরিতে যোগদানের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ বয়সসীমা ছিল ৩০ বছর । অধিকাংশ ক্ষেত্রেই সেটিকে পর্যাপ্ত সময় বলে মনে করতেন না চাকরিপ্রার্থীরা । অবশেষে বাংলাদেশ সরকার দেশের প্রচলিত বাস্তবতার কথা বিবেচনা করে সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বাড়ানোর উদ্যোগ নিচ্ছে। সাধারণ প্রার্থীদের ক্ষেত্রে বর্তমানে থাকা ৩০ বছরের বয়সসীমা কে ৩২ বছর করার চিন্তা করছেননীতিনির্ধারকরা।এছাড়াও মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের ক্ষেত্রে এই বয়সসীমা করা হচ্ছে ৩২ থেকে ৩৪। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।জানা যায়, সরকারি চাকরিতে অবসরের বয়সসীমা ৬১ এবং মুক্তিযোদ্ধাদের অবসরের বয়সসীমা ৬২বছর করার একটি প্রস্তাব আগামী সোমবার মন্ত্রিসভার ওঠার সম্ভাবনা রয়েছে। আর চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩০ থেকে ৩২ এবং মুক্তিযোদ্ধা সন্তানদের চাকরিতে প্রবেশেরবয়সসীমা ৩২ থেকে ৩৪ করার চিন্তা-ভাবনা করা হচ্ছে।মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এবং আইন মন্ত্রণালয় বয়সসীমা বাড়ানোর বিষয়টি খতিয়ে দেখার কাজ শুরু করেছে। এ লক্ষ্যে সরকারি চাকরি বিধিমালায় পরিবর্তন আনা হচ্ছে বলে জানা গেছে।সূত্রটি আরো জানায়, এ ক্ষেত্রে মন্ত্রণালয় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা পর্যালোচনা, সংসদ, সংসদীয় কমিটি, জেলা প্রশাসকদের বিভিন্ন প্রস্তাব বিবেচনায় নিচ্ছে।প্রসঙ্গত, ভারতের পশ্চিমবঙ্গে সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়স ৪০, বিভিন্ন প্রদেশে বয়সসীমা ৩৮ থেকে ৪০, শ্রীলংকায় ৪৫, ইন্দোনেশিয়ায় ৩৫, ইতালিতে ৩৫ বছর কোনো কোনোক্ষেত্রে ৩৮, ফ্রান্সে ৪০, ফিলিপাইন, তুরস্ক ও সুইডেনে যথাক্রমে সর্বনিম্ন ১৮, ১৮ ও ১৬ এবং সর্বোচ্চ অবসরের আগের দিন পর্যন্ত। আফ্রিকায় চাকরি প্রার্থীদের বয়স বাংলাদেশের সরকারি চাকরির মতো সীমাবদ্ধ নেই। অর্থাৎ চাকরি প্রার্থীদের বয়স ২১ হলে এবং প্রয়োজনীয় শিক্ষাগত যোগ্যতা থাকলে যেকোনো বয়সে আবেদন করা যায়।এর আগে গত বছর জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির ২১তম বৈঠকে চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩২ বছর করার সুপারিশ করা হয়। পরবর্তীতে নবম জাতীয় সংসদেও শেষ দিকে মহাজোট সরকারের চমক হিসেবে চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বৃদ্ধির ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রীর ইতিবাচক নির্দেশনা দেয়া হয়।২০১৪ সালে প্রধানমন্ত্রীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত জেলা প্রশাসকদের সম্মেলনে চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বৃদ্ধির বিষয়ে সুনির্দিষ্ট প্রস্তাব ছিল। ২০১৪ ও ২০১৫ সালের জেলা প্রশাসক সম্মেলনে এ প্রস্তাবেরপক্ষে বিভিন্ন জেলা-প্রশাসকরা সমর্থন দিয়েছিলেন।প্রস্তাবে বলা হয়েছিল, আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ২০১১ সালের ২৬ ডিসেম্বর তারিখে ২০১১ অধ্যাদেশ মোতাবেক সরকারি কর্মচারীদের অবসর গ্রহণের বয়সসীমা ৫৭ থেকে ৫৯ বছর করা হয়েছে। কিন্তু চাকরিতে প্রবেশের ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট বয়সসীমা ৩০ বছর রয়েছে। চাকরি থেকে অবসরের বয়সসীমা বৃদ্ধির সাথে সামঞ্জস্য রেখে চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বৃদ্ধি করা প্রয়োজন। তাছাড়া একজন প্রার্থী ৩০ বছর বয়সে চাকরির জন্য আবেদন করলে নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হতে অনেক সময় ২ বছরের বেশি সময় চলে যায়, সে ক্ষেত্রে সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়স ৩৫ করা উচিত।

কাজিন কে বিয়েঃ চিকিৎসা-মনো বিজ্ঞানকি বলে !

প্রচলিত সমাজ ব্যবস্থায়ছোটকাল থেকেই কাজিনদের (চাচাতো-মামাতো-খালাতো-ফুফাতো ভাই-বোন) সঙ্গে আমরা বেড়ে উঠি । বড় হওয়ার পরও তাদের সঙ্গে বজায় থাকে অম্ল-মধুর সম্পর্ক। অনেক সময় তৈরি হয় ভালোবাসা, যা হয়তো বিয়ে পর্যন্ত পরিণতি পায়। এ ছাড়া, অনেক সময় অভিভাবকদের সম্মতিতেও কাজিনদের মধ্যে বিয়ের ঘটনা ঘটে ।কাজিনদের মধ্যে বিয়ে নিয়ে পক্ষে-বিপক্ষে অনেক মত আছে। তবে স্বাস্থ্যগত দিকে থেকে কাজিনদের মধ্যে বিয়ের ক্ষেত্রে নেতিবাচক মত দেন চিকিৎসকরা। কিন্তু কেন? এ ধরনের বিয়ে তো সুখী হওয়ার কথা, যেহেতু ছেলে-মেয়ে দুজনই পরস্পরকে চিনে-জানে দীর্ঘদিন থেকে।এ বিষয়ে মনোরোগ বিশেষজ্ঞরা বলেন, স্বল্পস্থায়ী সম্পর্ক থেকে দুজন কাজিনের মধ্যে ভালোবাসার সম্পর্ক গড়ে উঠতে পারে। বিশেষ করে যখন দুজনের কেউ অন্য কোনো সম্পর্ক থেকে প্রত্যাখ্যাত হলেও সম্পর্ক গড়ে উঠতে পারে।তারা আরও বলেন, এই ধরনের সম্পর্ক তৈরি হয় অনেকটা মোহ বা মায়া থেকে। কাজিনদের মধ্যে ভালোবাসার সম্পর্ক সাধারণত নষ্ট হয় না। যদি না দুজনের পরিবার সম্পর্ক মেনে নিতে পুরোপুরি অস্বীকৃতি না জানায়।ক্লিনিক্যাল মনোরোগ বিশেষজ্ঞরা বলেন, দুজনকাজিনের বিয়ের ক্ষেত্রে তাদের স্বাস্থ্যগত জটিলতার বিষয়টি ভাবা উচিত। বিশেষ করে যখন তারা সন্তান নিতে চাইবে। স্বাস্থ্যগত কারণেই মূলত, কাজিনদের মধ্যে বিয়ের বিষয়টি উচিত মনে করা হয় না।কারণ হিসেবে তারা উল্লেখ করেন, প্রথমত অধিকাংশ কাজিনদের রক্তের গ্রুপ একই হয়। যদি রক্তের গ্রুপ আলাদাও হয়, তাদের শারীরিকউপাদান একই হয়। এই বিষয়টাই কাজিনদের বিয়ের ক্ষেত্রে বড় একটি সমস্যা। শারীরিক উপাদানেমিল থাকলে সুস্থ শিশু জন্ম দেয়া কঠিন হয়ে পড়ে। কাজিনদের মধ্যে বিয়ে হলে শারীরিক ও মানসিক জটিলতাপূর্ণ শিশুর জন্মদানের আশঙ্কা থাকে বেশি। মূলত প্রকৃতি এভাবেই কাজ করে।তবে স্বাস্থ্যগত দিকে থেকে না দেখে এ ধরনেরবিয়েতে খারাপ কিছু দেখছেন না বিয়ে করা দুই কাজিন সমীর ও মুনিরা। তারা প্রেম করে বিয়ে করেছেন। মুনিরা তাদের সম্পর্কের ব্যাপারে বলেন, “আমরা একই শহরে বাস করতাম। সাপ্তাহিক ছুটি, বিশেষ করে কোনো উৎসব, জন্মদিন বা বিবাহবার্ষিকীর কোনো অনুষ্ঠানে আমাদের দেখা হতো। কলেজে ওঠার পর কাজিনের সম্পর্ক থেকে আমরা আরও ঘনিষ্ঠ সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ি। গত বছর আমরা বিয়ে করি। আমার মনে হয়, কাজিনকেবিয়ে করা খারাপ কিছু নয়। সম্পর্কের পর থেকেই আমরা দুজন দুজনের ভালো বন্ধু এবং আমাদের বোঝাপড়া অনেক ভালো।”

বৃহস্পতিবার, ২৪ ডিসেম্বর, ২০১৫

সকল চাকরিজীবীর জন্য পেনশনের হিসাব

সকল চাকরিজীবীর জন্য পেনশনের হিসাব
কিভাবে করবেন পেনশনের হিসাব? আসুন জেনে নেওয়া যাক।
চাকরি ২৫ বছর হলে আপনি আপনার পেনশনের ৮০(%) শতাংশ পাওনাদার হবেন। চাকরি ১০ বছর হলে আপনি পেনশনের আওতায় আসবেন। আপনি তখন মোট পেনশনের ৩২(%) শতাংশ প্রাপ্ত হবেন। ১০ বছরের নিচে চাকরিকাল হলে আপনি পেনশনের আওতাভুক্ত বলে গন্য হবেন না।
আপনি কত টাকা পেনশন পাবেন?
ধরুন মহিবুর সাহেবের চাকরিকাল ১৫ বছর। তার বর্তমান বেসিক ১০ হাজার টাকা। তাহলে……….
১. তিনি মোট পেনশনের কত শতাংশ পাবেন?
সূত্রটি হলঃ চাকরিকাল x ৩.২= পেনশন প্রাপ্তির শতকরা হার
সুতরাং- ১৫ x ৩.২= ৪৮%
২. তিনি কত টাকা এককালিন পাবেন?
সূত্রটি হলঃ (বেসিক বেতন x শতকরা হার) ÷ ২ x বাধ্যতামুলক সমর্পিত অনুতোষিক
সুতরাং- (১০০০০ x ৪৮%) ÷ ২ x ২০০
= ৪৮০০ ÷  ২ x ২৪৫
= ২৪০০ x ২৪৫
= ৫৮৮০০০ টাকা
৩. তিনি প্রতি মাসে কত টাকা করে পাবেন?
সূত্রটি হলঃ (বেসিক বেতন x শতকরা হার) ÷ ২ + ৭০০
সুতরাং- (১০০০০ x ৪৮%) ÷ ২ + ৭০০
= ৪৮০০ ÷  ২+ ৭০০
= ২৪০০ +৭০০
= ৩১০০ টাকা
বিঃদ্রঃ- ২৩/১২/২০১৩ তারিখে প্রকাশিত প্রজ্ঞাপন জারির মাধ্যমে বাধ্যতামুল সমর্পিত আনুতোষিক এপরিমান বাড়ানো হয়েছে যার স্মারক নং-০৭.০০.০০০০.১৭১.১৩.০২৭.১৩-১৬০
প্রজ্ঞাপন পেনশন সুবিধার আওতাভুক্ত অবসর গ্রহনকারী চাকুরে কিংবা মৃত্যবরণকারী চাকুরের পরিবারের জন্য বিধিমোতাবেক প্রাপ্য আনুতোষিকের হার নিম্নরুপভাবে পনঃনির্ধারণ করা হলো:
ক) বাধতামূলকভাবে সমর্পিত আনুতোষিকঃ অবসর গ্রহনকারী চাকুরে কিংবা মৃত্যবরণকারী চাকুরের পরিবার বিধি মোতাবেক বাধ্যতামূলকভাবে সমর্পিত অর্ধেক(৫০%) গ্রস পেনশনের প্রতি ১(এক) টাকার বিপরীতে নিম্নোক্ত ছকের ৪র্থ কলামে বর্ণিত হারে আনুতোষিক প্রাপ্য হবেন।
ক্রমিক নং
পেনশনযোগ্য চাকুরীকাল
আনতোষিকের হার (টাকায়)
বিদ্যমানপুনঃনির্ধারিত
১ ২ ৩ ৪

১০ বছরের বা ততোধিক কিন্তু ১৫ বছরের কম
২৩০টাকা২৬০টাকা

১৫ বছরের বা ততোধিক কিন্তু ২০ বছরের কম
২১৫টাকা ২৪৫টাকা
৩ ২০ বছরের বা ততোধিক ২০০টাকা ২৩০টাকা
(খ) স্বেচ্ছায় সমর্পিত অবশিষ্ট আনতোষিকঃ গ্রস পেনশনের অবশিষ্ট অর্ধেক (৫০%)একসাথে সমর্পণকারী অবসরভোগীগণ কলাম-৪ এ বর্নিত হারের অর্ধেক হারে আনুতোষিক প্রাপ্য হবেন।

মঙ্গলবার, ১৫ ডিসেম্বর, ২০১৫

Mobile Phone Accessories মোবাইল ফোনের উপকরণ

মোবাইল ফোনের উপকরণ