BanglaData.Blogspot.Com

BanglaData.Blogspot.Com

বাংলা তথ্য ভান্ডারে স্বাগতম

সকল তথ্য পাবেন....BanglaData তে

Welcome To BanglaData

Keep visiting @ BanglaDataBlog

মঙ্গলবার, ২৪ নভেম্বর, ২০১৫

বিয়ের পর মোটা হয়ে মেয়েদের যাওয়া


বিয়ের পর মোটা হয়ে মেয়েদের যাওয়া

বিয়ের পর মহিলাদের মোটা হয়ে যাওয়ার প্রবণতা পৃথিবীর সব দেশেই দেখা যায়। অস্ট্রেলিয়ার স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞেরা ৩৫০ জন কনের ওপর গবেষণা করে বের করেন এই তথ্য। দেখা যায়, বিয়ের পর প্রথম ছয় মাসে কনেরা প্রায় পাঁচ পাউন্ডের মতো ওজন বাড়িয়ে ফেলেন। পর্যবেক্ষণ করে দেখা যায়, যারা বিয়ের সময়ে সুন্দর দেখাতে নিজের ওজন অনেক দ্রুত কমিয়ে ফেলেন, বিয়ের পর তাদের ওজন দ্রুত বেড়ে যায়।

এটা প্রায়শই দেখা যায় যে, মেয়েরা চায় বিয়ের সময়ে তাদের দেখতে ছিপছিপে এবং কমবয়সী লাগুক। এ কারণে তারা বিয়ের কয়েক মাস আগে থেকেই কঠোর ডায়েটে চলে যান। এমনকি দেখা যায়, পরিবারের মানুষ এমনকি তাদের বাগদত্ত পুরুষেরাই তাদেরকে বলেন ওজন কমাতে। তারা বেশিরভাগই মোটামুটি ২০ পাউন্ড (৯ কেজির) মতো ওজন কমানোর পরিকল্পনা করে ডায়েট শুরু করেন। অনেকের ওজন এই ডায়েটের ফলে কমে গেলেও বেশিরভাগেরই ওজনে তেমন কোনো হেরফের হয় না। বিয়ের আগে এভাবে খাওয়া দাওয়া কমিয়ে দেবার ফলে বিয়ের পর যখন তারা আবার অনিয়ন্ত্রিত খাদ্যভ্যাসে চলে যান, তখন প্রথম ছয় মাসের মাঝেই তাদের ওজন বেড়ে যায় দ্রুত।
দেখা যায়, বিয়ের ছয় মাস পর তাদের ওজন বেড়েছে গড়ে ৪.৭ পাউন্ড (২.১ কেজি)। যারা বিয়ের আগে ওজন কমিয়েছিলেন, তাদের ওজন বাড়ার পরিমাণ আরও বেশি, প্রায় ৭.১ পাউন্ড (৩.২ কেজি)। দেখা যাচ্ছে যে, বিয়ের আগে যারা অন্যদের থেকে ওজন কমানোর জন্য চাপের মুখে ছিলেন, তারাই বিয়ের পরে এভাবে মুটিয়ে যাচ্ছেন। বাগদত্ত বা আত্মীয়েরা যদি কনেকে বলেন তার ওজন কমানো দরকার, তবে তারা বিয়ের আগে ওজন কমালেও বিয়ের পরে প্রায় ৪.৫ কেজি পর্যন্ত ওজন বেড়ে যায় তাদের। আর বিয়ের আগে এমন ওজন কমানোর চাপ যেসব কনের থাকে না, বিয়ের পর তাদের ওজন বাড়ার পরিমাণ প্রায় তিনগুণ কম হয়।
বিয়ের আগে ওজন কমানোর একটা তাগিদ থাকলেও বিয়ের পরে মেয়েরা মনে করে, সামনে তো আর কোনো বড় উপলক্ষ নেই আর তাই ওজন নিয়ন্ত্রণের দিকে তাদের তেমন লক্ষ্য থাকে না। তারা খাওয়াদাওয়া এবং ব্যায়ামের ব্যাপারে নিয়মকানুন অনুসরণ বন্ধ করে দেন, যার ফলে ওজন বেড়ে যেতে থাকে। অনেকে আবার মনে করেন, বিয়ের পরে তাদের আকর্ষণীয় ফিগার বজায় রাখার দরকার নেই, এ কারনেও তাদের ওজন এভাবে বাড়তে দেখা যায়।
ছবি: যে কারণে বিয়ের পর মোটা হয়ে যায় নারীরা বিয়ের পর মেয়েরা মোটা হয়ে যায়- এটা অনেকেই কুসংস্কার বলে উড়িয়ে দেবেন। কেউ বলবেন, এটা সবার ক্ষেত্রে খাটে না। কেউ সরাসরি অস্বীকার করে বলবেন, বিয়ের পর তারা আরও শুকনো হয়ে গেছেন! তবে এখন এই কথা মেনে নিতেই হবে যে, বিয়ের পর মানুষ মোটা হয়ে যায়, বিশেষ করে মেয়েরা। আর এ ব্যাপারটা মোটেও অনুমানভিত্তিক নয় বরং গবেষণা করে পাওয়া তথ্য! অস্ট্রেলিয়ার স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞেরা ৩৫০ জন কনের ওপর গবেষণা করে বের করেন এই তথ্য। দেখা যায়, বিয়ের পর প্রথম ছয় মাসে কনেরা প্রায় পাঁচ পাউন্ডের মতো ওজন বাড়িয়ে ফেলেন। পর্যবেক্ষণ করে দেখা যায়, যারা বিয়ের সময়ে সুন্দর দেখাতে নিজের ওজন অনেক দ্রুত কমিয়ে ফেলেন, বিয়ের পর তাদের ওজন দ্রুত বেড়ে যায়।
এটা প্রায়শই দেখা যায় যে, মেয়েরা চায় বিয়ের সময়ে তাদের দেখতে ছিপছিপে এবং কমবয়সী লাগুক। এ কারণে তারা বিয়ের কয়েক মাস আগে থেকেই কঠোর ডায়েটে চলে যান। এমনকি দেখা যায়, পরিবারের মানুষ এমনকি তাদের বাগদত্ত পুরুষেরাই তাদেরকে বলেন ওজন কমাতে। তারা বেশিরভাগই মোটামুটি ২০ পাউন্ড (৯ কেজির) মতো ওজন কমানোর পরিকল্পনা করে ডায়েট শুরু করেন। অনেকের ওজন এই ডায়েটের ফলে কমে গেলেও বেশিরভাগেরই ওজনে তেমন কোনো হেরফের হয় না। বিয়ের আগে এভাবে খাওয়া দাওয়া কমিয়ে দেবার ফলে বিয়ের পর যখন তারা আবার অনিয়ন্ত্রিত খাদ্যভ্যাসে চলে যান, তখন প্রথম ছয় মাসের মাঝেই তাদের ওজন বেড়ে যায় দ্রুত।
দেখা যায়, বিয়ের ছয় মাস পর তাদের ওজন বেড়েছে গড়ে ৪.৭ পাউন্ড (২.১ কেজি)। যারা বিয়ের আগে ওজন কমিয়েছিলেন, তাদের ওজন বাড়ার পরিমাণ আরও বেশি, প্রায় ৭.১ পাউন্ড (৩.২ কেজি)। দেখা যাচ্ছে যে, বিয়ের আগে যারা অন্যদের থেকে ওজন কমানোর জন্য চাপের মুখে ছিলেন, তারাই বিয়ের পরে এভাবে মুটিয়ে যাচ্ছেন। বাগদত্ত বা আত্মীয়েরা যদি কনেকে বলেন তার ওজন কমানো দরকার, তবে তারা বিয়ের আগে ওজন কমালেও বিয়ের পরে প্রায় ৪.৫ কেজি পর্যন্ত ওজন বেড়ে যায় তাদের। আর বিয়ের আগে এমন ওজন কমানোর চাপ যেসব কনের থাকে না, বিয়ের পর তাদের ওজন বাড়ার পরিমাণ প্রায় তিনগুণ কম হয়। বিয়ের আগে ওজন কমানোর একটা তাগিদ থাকলেও বিয়ের পরে মেয়েরা মনে করে, সামনে তো আর কোনো বড় উপলক্ষ নেই আর তাই ওজন নিয়ন্ত্রণের দিকে তাদের তেমন লক্ষ্য থাকে না। তারা খাওয়াদাওয়া এবং ব্যায়ামের ব্যাপারে নিয়মকানুন অনুসরণ বন্ধ করে দেন, যার ফলে ওজন বেড়ে যেতে থাকে। অনেকে আবার মনে করেন, বিয়ের পরে তাদের আকর্ষণীয় ফিগার বজায় রাখার দরকার নেই, এ কারনেও তাদের ওজন এভাবে বাড়তে দেখা যায়।
বিয়ের পর মোটা হয়ে যাওয়া রোধে করণীয় :
তবে কেবল মেয়েদের জন্য নয়, নারী-পুরুষ উভয়েই এই টিপস মেনে নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন ওজন–
নিজের খাবারের সময়ের খুব বেশি হেরফের করবেন না । দুই বেলার খাবারের ভেতর যেন খুব বেশি গ্যাপ না হয় সেদিকে নজর রাখুন। বেশি অনিয়মে ওজন বাড়বেই বাড়বে।
হানিমুনে গেলে খুব বেশি জাঙ্ক ফুড না খেয়ে পুষ্টিকর খাবার খাওয়ার চেষ্টা করুন। যেমন – পোলাও, বিরিয়ানি না খেয়ে গ্রিল করা চিকেন বা মাছ খেতে পারেন। সাথে খাবেন প্রচুর পরিমানে সালাদ । আর মিষ্টি জাতীয় খাবার যেমন কেক, পেস্ট্রি খাওয়ার বদলে ফ্রুট সালাদ আর ফলের রস খেতে পারেন। ভ্রমনে গেলে রিচ ফুড এমনিতেও এড়িয়ে চলা উচিত।
ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে ভিটামিন বি জাতীয় ওষুধ খেতে পারেন। নতুন পরিবেশে নতুন দায়িত্ব নেয়ার জন্য প্রয়োজনীয় এনার্জি জোগাবে ভিটামিন বি, বাড়ি খাবারের প্রয়োজন পড়বে না।

বিয়ের পর প্রায় প্রতিদিনই কোন না কোন আত্মীয়ের বাসায় নতুন জুটির দাওয়াত থাকাটাই স্বাভাবিক। আর এতেই ওজন অনেকটা বেড়ে যায়। তাই বলে কোথাও দাওয়াতে গেলে একদমই যে খাবেন না তা কিন্তু নয়, ঘি ও তেল মশলা দেয়া খাবার কম নিয়ে সালাদের পরিমান বাড়িয়ে দিন। কোমল পানীয়ের বদলে পানি পান করুন। গরু বা খাসীর মাংসের বদলে মাছ ভাজা থাকলে তা খেতে পারেন। দুপুরে বা রাতে দাওয়াত থাকলে ১১টার সময়কার কিংবা বিকালের নাস্তাতা এড়িয়ে যান।

শরীরে ক্যালসিয়ামের অভাব হলে মোটা হয়ে যাবার প্রবনতা দেখা দেয়। তাই চা– কফি ও কোল্ড ড্রিঙ্কস খাওয়া কমিয়ে দিন। আর রাতে শুতে যাবার আগে এক গ্লাস দুধ খাবার কথা ভুলবেন না, কারন দুধই ক্যালসিয়ামের সব চাইতে বড় উৎস। কষ্ট করে হলেও ব্যাপারটা মেনে চলুন।
নতুন পরিবারে গেলেও নিজের ব্যায়ামের রুটিনটা মেনে চলুন। যতই ব্যস্ত থাকুন না কেন দিনে অন্তত আধা ঘণ্টা শরীর চর্চায় ব্যয় করুন। নিদেন পক্ষে নিজের কামরায় দরজা আটকে কিছু ফ্রি হ্যান্ড ব্যায়াম করে নিন।
বিয়ের পর সকলেরই একটা প্রবণতা বাড়ে। সেটা হলো সকালে একটু বেশি ঘুমানো বা দুপুরে ভাত খাওয়ার পর ঘুম। ওজন বৃদ্ধি করার জন্য এর চাইতে খারাপ অভ্যাস আর হতে পারে না। বিশেষ করে ভাত ঘুমটা তো অবশ্যই পরিহার করুন।
বিয়ের পর দুজনে নানান স্থানে বেড়াতে যাবেন, সেটাই স্বাভাবিক। তবে চেষ্টা করুন যেন সপ্তাহে একদিনের বেশি খুব হুলস্থুল খাওয়া দাওয়ার স্থানে যাওয়া না হয়।
নারীরা জন্ম নিয়ন্ত্রণের জন্য পিলের ওপর ভরসা না করে বেছে নিন অন্য কোন পদ্ধতি। পিল আপনার শরীরে যেসব সাইড এফেক্ট দেখায় তার মানে একটি হলো অকারণে ওজন বৃদ্ধি।

বিয়ের আগে শারীরিক সম্পর্কে মেয়েদের যে প্রব্লেম হতে পারে

পৃথিবীর সব ধর্মেই বিয়ের আগে শারীরিক সম্পর্ককে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এ ব্যাপারে রয়েছে কড়া নিষেধ। এমনকি এ কাজ যে করবে তার জন্য নির্ধারিত রয়েছে কঠিন শাস্তি। এই বিধানের পেছনে নিশ্চয়ই কারণ রয়েছে। আর কারণটি হলো সামাজিক, ধর্মীয় ও মানসিক অবক্ষয় থেকে নিজেকে দূরে রাখা।
আমাদের সমাজে এমন অনেক পুরুষ রয়েছেন যারা শুধুমাত্র নারীদেহ ভোগ করার উদ্দেশ্যেই প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলেন এবং কাজ হাসিল হয়ে গেলে সম্পর্কের দায়ভার নিতে চান না। নারীরাও যে এমন করে না তা নয়, তবে তুলনামূলকভাবে এমন নারীর সংখ্যা কম। আশংকার ব্যাপার হচ্ছে আজকাল অনেক উঠতি বয়সী মেয়েই এই ধরণের শারীরিক সম্পর্ককে আধুনিকতা মনে করে থাকে। অথচ বিয়ের আগে শারীরিক সম্পর্কের ফলে যে সমস্যা দেখা দেয়, তা পোহাতে হয় নারীদেরকেই! মোদ্দাকথা হলো, বিয়ের আগে শারীরিক সম্পর্ক নারীদের ঠেলে দিতে পারে ঝুঁকির মুখে, তাদের জীবনে ডেকে আনতে পারে নানাবিধ মারাত্মক সমস্যা। তাই সাবধান হোন এবং জেনে নিন অনাকাঙ্খিত সমস্যাগুলো সম্পর্কে।
অনাকাঙ্খিত গর্ভধারণ :-
বিয়ের আগে শারীরিক সম্পর্কের সবচেয়ে ভয়াবহ যে সমস্যাটি হতে পারে তা হলো অনাকাঙ্খিত গর্ভধারণ। নিরোধক ব্যবহারের পূর্ব পরিকল্পনা না থাকা, আবেগের বশে হঠাত্ করেই যৌন সম্পর্ক করা ইত্যাদি এর অন্যতমত কারণ। শারীরিক সম্পর্কের চিহ্ন ধারণ করে সাধারণত মেয়েরাই। কোনো মেয়ের শারীরিক সম্পর্ক হয়েছে কি না তা ডাক্তারি পরীক্ষার মাধ্যমে সনাক্ত করা যায়, কিন্তু ছেলেদের যায় না । একইভাবে গর্ভধারণের যাবতীয় সমস্যার মধ্য দিয়ে যেতে হয় শুধু মেয়েদেরই। এর ফলে পরিবার, সমাজ এবং নিজের কাছে অপরাধী হতে হয় নারীদের।
ঝুঁকিপূর্ণ গর্ভপাত :-
বিয়ের আগে শারীরিক সম্পর্কের ফলে গর্ভধারণ করে ফেললে তখন গর্ভপাত করা ছাড়া আর কোনো উপায় থাকে না। গর্ভপাত একটি ঝুঁকিপূর্ণ প্রক্রিয়া। এতে যেমন শারীরিক ক্ষতি হয় তেমনি মানসিক ক্ষতির সম্মুখীনও হতে হয়। গর্ভপাতের সময় অতিরিক্ত রক্তক্ষরণসহ নানা ধরনের শারীরিক সমস্যা হতে পারে। এর দীর্ঘমেয়াদী কুফলও রয়েছে। যেমন পরবর্তীতে গর্ভধারণে সমস্যা হওয়া বা গর্ভধারণ করতে না পারা ইত্যাদি। প্রথম সন্তান জন্মদানের আগে গর্ভপাতের ঘটনা ঘটলে পরবর্তীতে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সন্তান ধারনে সমস্যা দেখা দেয়। গর্ভপাতের মানসিক ক্ষতিও কম নয়। সন্তান হারিয়ে অনেকে মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে। এমনকি অনেকে বিকারগ্রস্ত পর্যন্ত হয়ে পড়ে।
জন্মনিয়ন্ত্রণের পিল ও অন্যান্য ঝুঁকি :-
বিয়ের আগে শারীরিক সম্পর্কের কারণে অনেকেই জন্মনিয়ন্ত্রণের পিল বা অন্যান্য ওষুধ গ্রহণ করে থাকে। অনবরত জন্মনিয়ন্ত্রণের পিল গ্রহণ অনাকাঙ্খিত গর্ভধারণ রোধ করলেও ডেকে আনতে পারে মারাত্মক সব সমস্যা। এর মধ্যে অন্যতম হলো সন্তানধারণের ক্ষমতা হারানো। প্রথম সন্তান জন্মের আগেই দীর্ঘদিন পিল গ্রহণের ফলে পরবর্তীতে গর্ভধারণে ঝুঁকি হতে পারে, হতে পারে বারবার গর্ভপাতের সমস্যা। এছাড়া হরমোনের সমস্যা, মুটিয়ে যাওয়া, খাবারে অনীহা,সন্তান উৎপাদনে অক্ষম হয়ে যাওয়া ইত্যাদি সমস্যাও দেখা দিতে পারে ।
অপ্রাপ্ত বয়সে শারীরিক সম্পর্কে জড়ানোর ঝুঁকি :-
বয়ঃসন্ধিকাল থেকেই কিশোর-কিশোরীদের মধ্যে শারীরিক বিষয়াবলির প্রতি আকর্ষণ জন্মায়। ফলে প্রেমের সম্পর্কে কোনো কিছু না ভেবেই শারীরিক সম্পর্কে জড়িয়ে যাওয়ার প্রবণতা তাদের মধ্যে দেখা যায় বেশি। কিন্তু অপরিণত বয়সে শারীরিক সম্পর্কের পরিণতি হতে পারে মারাত্মক। এর ফলে হতে পারে যৌনসংক্রমণ, ক্যানসারের মতো ভয়াবহ সব রোগ। বিশেষ করে কমবয়সী মেয়েরা থাকে হুমকির মুখে। জরায়ুমুখ সংক্রমণ ও জরায়ুমুখ ক্যানসারের ঝুঁকি থাকে সর্বোচ্চ।
মানসিক ভীতি :-
বিয়ের আগে শারীরিক সম্পর্ক মানে প্রথমবারের মতো যৌন সম্পর্ক স্থাপন। আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে এই কাজটি প্রেমিক যুগলেরা করে থাকে লুকিয়ে, যা পরবর্তীতে একজন নারীর জন্য মানসিক ভীতি বা বিকারের কারণ হয়ে দাড়ায়। বিশেষ করে অনেক ক্ষেত্রেই প্রেমিকেরা অপ্রাপ্ত বয়স্ক প্রেমিকাকে চাপ প্রয়োগ করে মিলিত হয়ে থাকে। পরে সম্পর্কটি ভেঙে গেলে এসব অনেক মেয়ের ওপর এমন মানসিক চাপ ফেলে, যা ক্রমশ বিকারে রূপ নেয়। যেমন শারীরিক সম্পর্কে অনীহা বা ভীতি, বিবাহভীতি, পুরুষদের প্রতি ঘৃণা বা ভয় ইত্যাদি। এর ফলে যেমন প্রেমের সম্পর্ক ভেঙে যেতে পারে, তেমনি ভাঙন আসতে পারে বিয়ের সম্পর্কেও।
বিয়ের পর দাম্পত্যে সমস্যা :-
বিয়ের আগে প্রেমিকের সাথে শারীরিক সম্পর্কে জড়ালে দাম্পত্যজীবনেও দেখা দিতে পারে নানা সমস্যা। নারীরা হয় স্বামীর অবিশ্বাসের পাত্র। এমনকি প্রেমিকের সাথে বিয়ে হলেও তিনি করতে পারেন নানা রকমের দোষারোপ, করতে পারেন চরিত্র নিয়ে সন্দেহ। ঝগড়ার সময় হয়তো কথায় কথায় বলে বসতে পারেন যে, তার সাথে যেহেতু বিয়ের আগে শারীরিক সম্পর্ক ছিল এমনি হয়তো আরো অনেকের সাথেই ছিল । মোটকথা, দাম্পত্যের প্রতিটি পদে নারীকে শুনতে হতে পারে নানা রকমের কটু কথা।
দাম্পত্যে আকর্ষণ হারানো :-
অনেক ভালোবাসার সম্পর্ক পায় বিয়ের পরিণতি। যেহেতু স্বামীর সঙ্গে বিয়ের আগে থেকেই শারীরিক সম্পর্ক থাকে, তাই অনেকেই দাম্পত্যজীবনে হারিয়ে ফেলতে পারেন আকর্ষণ। স্বামী-স্ত্রী পরস্পরের কাছ থেকে নতুন কিছু পাবার থাকে না বলে বিয়ের সম্পর্কে বাজতে পারে ভাঙনের সুর। অনেকে বাগদান বা আংটি বদল সম্পন্ন করে একটি দৃঢ় বন্ধন তৈরি হয়েছে ভেবে শারীরিক সম্পর্কে জড়িয়ে যান। বাগদানের পর বিয়ে ভাঙার ঝুঁকি তো থাকেই, সাথে রয়ে যায় দাম্পত্য আকর্ষণহীন হয়ে যাবার শঙ্কাটাও।
সামাজিক লাঞ্ছনা :-
বিয়ের আগে শারীরিক সম্পর্কের কথা জানাজানি হলে নারীরা হন নানা রকম লাঞ্ছনা-গঞ্জনার শিকার। সমাজ তাকে অপরাধীর দৃষ্টিতে দেখে। তার জীবন হয়ে ওঠে বিষময়। অনাকাঙ্খিত গর্ভধারণ করলে এবং সেটার কথা জানাজানি হলে ফলাফল হয় ভয়াবহ। মেয়েটি সামাজিকভাবে হয়ে যায় একঘরে। পরিবার, আত্মীয়স্বজন, বন্ধুবান্ধব সকলেই দূরে চলে যায়, তাকে পাপীর দৃষ্টিতে দেখে। ফলে সুষ্ঠুভাবে বাকি জীবন কাটানো অসম্ভব হয়ে যায়, জীবন হয়ে ওঠে দুর্বিসহ।
আল্লাহ তা'আলা আমাদের সকলকেই জ্ঞান বুদ্ধি দিয়েছেন, তাই আপনারাই সিদ্ধান্ত নিন বিবাহ পূর্ব অবৈধ প্রেম ভালবাসায় লিপ্ত হয়ে আপনার সুন্দর আগামিটাকে নষ্ট করবেন নাকি কিছুদিন সংযত জীবন যাপন করে মধুময় দাম্পত্য জীবন উপভোগ করবেন ??

সোমবার, ২৩ নভেম্বর, ২০১৫

Primary Assistant teacher exam result published

Primary Assistant Teacher Exam Result. please download from here

click to download

ফোড়া এর হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা

ফোড়া এবং হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা

ফোড়াঃ ফোঁড়া হচ্ছে একধরণের প্রদাহ যা চুলের ফলিকল এবং কাছাকাছি ত্বকের কোষকে সংক্রমণ করে।

এসম্পর্কিত অবস্থার মধ্যে রয়েছে:

* কার্বাঙ্কোলসিস (Carbunculosis)
* ফলিকুলাইটিস (Folliculitis)

কারণসমূহঃ

ফোঁড়া খুবই সাধারণ। তারা প্রায়শই ব্যাকটেরিয়া স্টেফাইলোকক্কাস অরিয়াস (Staphylococcus aureus) দ্বারা সৃষ্ট। এরা চামড়ার পৃষ্ঠতলে অন্যান্য ধরনের ব্যাকটেরিয়া বা ছত্রাক দ্বারা আক্রান্ত হতে পারে। এরা চুল গুটিকা (hair follicle) সংক্রমণ এটিকে নষ্ট করে এবং অধীনস্ত ফলিকল ও টিস্যুর গভীরে আক্রান্ত করে।

ফোড়া শরীরের যেকোন স্থানের চুলের ফলিকল (follicles) মধ্যে ঘটতে পারে। এরা মুখ, ঘাড়, বগল, নিতম্ব , এবং উরুতে সচরাচর ঘটে থাকে। একই সাথে এক অথবা একাধিক ফোড়া হতে পারেন।

লক্ষণঃ

* ফোঁড়া স্পর্শকাতর, গোলাপী - গোলাপী লাল, চামড়ায় ফোলা, দৃঢ় এলাকা হিসাবে বিবেচনা করতে পারেন। সময়ের সাথে সাথে, এটি একটি পানি ভরা বেলুন বা আমের মত মনে হবে।

* এতে পূঁজ এবং মৃত টিস্যু সঙ্গে মিলিত হয়ে ব্যথা প্রকাশ পায়। ফোঁড়া থেকে পুঁজ নির্গমন হলে ব্যথা কমে যায়।

একটা ফোঁড়া প্রধান লক্ষণ হল:

* একটি মটর দানা পরিমাণ বা আচমকা একটি গলফ বলের মত বড় হতে পারে যার কেন্দ্র সাদা বা হলুদ ( pustules )।
* অন্যান্য ত্বকের এলাকায় ছড়ানো বা অন্যান্য এলাকা ফোঁড়ার সঙ্গে যোগদান
* দ্রুত বৃদ্ধি
* ক্ষরণ অথবা শক্ত

অন্যান্য উপসর্গের মধ্যে থাকতে পারে :

* ক্লান্তি
* জ্বর
* সাধারণ অসুস্থ্য অনুভূতি
* ফোঁড়া বিকাশের আগে চুলকানি
* ফোঁড়ার চারপাশের চামড়া লালভাব

পরীক্ষা নিরীক্ষাঃ

স্বাস্থ্যের যত্ন প্রদানকারী চোখের দেখাতেই এটা ফোঁড়া নির্ণয় করতে পারেন। ফোঁড়া থেকে কোষের একটি নমুনা Staphylococcus বা অন্যান্য ব্যাকটেরিয়ার সন্ধান করার জন্য ল্যাব পাঠানো হতে পারে।

হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসাঃ

Belladonna : বেলেডোনা ঔষধটি ফোড়ার প্রথম দিকে (Early stage of boils) ব্যবহার করতে হবে যখন ফোড়া মাত্র উঠেছে, আক্রান্ত স্থানটি গরম হয়ে আছে (Hot) এবং লাল (Red) হয়ে ব্যথা (Pain) করছে। বেলেডোনা ফোড়াতে পুঁজ হওয়া বন্ধ করে তাকে পাকতে দিবে না এবং তাকে বিসমিল্লাতেই খতম করে দিবে।

Hepar sulphur : হিপার সালফার হলো ফোড়া সবচেয়ে বিখ্যাত হোমিও ঔষধ। যে-সব ফোড়ায় সাংঘাতিক ব্যথা থাকে; ব্যথার কারণে স্পর্শ করা যায় না, তাতে হিপার ব্যবহার করতে ভুলবেন না। ফোড়া পাকাতে চাইলে নিম্নশক্তিতে (0৩, 0৬) খান আর ফোড়া না পাকিয়ে সারাতে চাইলে উচ্চশক্তিতে (২০০) খান।

Arnica montana : যে-কোন ঘা কিংবা ফোড়ায় আর্নিকার প্রধান লক্ষণ হলো মাত্রাতিরিক্ত ব্যথা। তাতে স্পর্শ করলে এমনই প্রচণ্ড ব্যথা হয় যে, রোগী তার দিকে কাউকে আসতে (Someone comes ) দেখলেই ভয় পেয়ে যায় এবং সাবধানতা অবলম্বন করে যাতে ফোড়া-ঘায়ে কোন ধাক্কা না লাগে। যাদের শরীরে ছোট ছোট ফোড়া একটার পর একটা উঠতেই থাকে এবং সেগুলোতে প্রচণ্ড ব্যথা থাকে, তারা আর্নিকা খেতে ভুলবেন না। কোন স্থানে আঘাত লেগে যদি ঘা হয় বা ফোড়া হয়, তবে আর্নিকা সেবন করা উচিত। আর্নিকা কেবল ব্যথার ঔষধ নয় বরং এটি একই সাথে ঘা/পুঁজ ও সারিয়ে দেয় অর্থাৎ এন্টিবায়োটিকের কাজও করে থাকে।

Silicea : যেই ফোড়া পেকে অনেকদিন থেকে পুঁজ পড়তেছে কিন্তু সারতেছে না অথবা খুবই ধীরে ধীরে সারতেছে, এমন অবস্থায় সিলিশিয়া ঔষধটি প্রযোজ্য। সিলিশিয়ার পুঁজ থাকে পানির মতো পাতলা।

Mercurius solubilis : যে ফোড়া বা ঘায়ে পুঁজ হয়ে গেছে, তাতে মার্ক সল প্রযোজ্য। মার্ক সলের ব্যথা রাতের বেলা বৃদ্ধি পায়। দাঁতের মাড়িতে ঘা বা ফোড়া হলে মার্ক সলের কথা এক নাম্বারে চিন্তা করতে হবে। মার্ক সল নিম্নশক্তিতে খেলে সেটি ফোড়াকে পাকিয়ে সারাবে আর উচ্চশক্তিতে খেলে না পাকিয়ে সারিয়ে থাকে।

Lachesis : ফোড়ার রঙ যদি একটু নীলচে-লাল (Blueish - red) হয়, তবে ল্যাকেসিস হলো তার সবচেয়ে উপযুক্ত ঔষধ।

Echinacea angustifolia : ইচিনেশিয়া’কে বলা হয় হোমিওপ্যাথিক এন্টিবায়োটিক। যে-কোন ফোড়া বিশেষ করে মারাত্মক ধরণের ফোড়ায় নিশ্চিনে- এই ঔষধটি ব্যবহার করতে পারেন।

Nitric acid : অতীতে যাদের সিফিলিস (syphilis) হয়েছিল অথবা সিফিলিস আক্রান্ত পিতা-মাতার সন্তানদের ফোড়া-ঘা ইত্যাদিতে নাইট্রিক এসিড ঔষধটি অসাধারণ।

Pyrogenium : যখন কোন ফোড়া বা ঘা দীর্ঘদিনেও সারতে চায় না কিংবা যাদের শরীরে সারা বছরই ফোড়া উঠতে থাকে, তারা পাইরোজেন ঔষধটি কয়েক সপ্তাহ খান। এটি আপনার পুরো শারীরিক সিষ্টেমকে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করে দিবে। ফলে দু’দিন পরপর ফোড়া উঠার সমস্যা চলে যাবে।

ক্রেডিটঃ http://selfcarehomeo.blogspot.com/2014/08/abscess-and-homeopathy-treatment.html

প্রয়োজনীয় হোমিওপ্যাথিক ঔষধ সমূহ

প্রয়োজনীয় হোমিওপ্যাথিক ঔষধ

হোমিওপ্যাথি হলো একটি সর্বজনীন চিকিৎসা পদ্ধতি। এ পদ্ধতিতে রোগ লক্ষণের সাথে ঔষধের লক্ষণের সাদৃশ্য নির্দ্ধারণ করে ঔষধ নির্বাচন করতে হয়। ঔষধ যত সাদৃশ্য হবে নিশ্চিত কার্যকরী হবে। সাদৃশ্য নির্ধারণে বিশ্বখ্যাত হোমিওপ্যাথদের লেখা মেটারিয়া মেডিকা অধ্যায়ন করা জরুরী। তাই দ্রুত ও অতি সহজে ঔষধ নির্বাচন করার জন্য মেটেরিয়া মেডিকা হতে নিম্নে কিছু তথ্য উপস্থাপন করা হলঃ

বাত রোগে :-

বর্ষাকালে বা ঝড় বৃষ্টির পূর্বে শরীরে ছিড়িয়া ফেলার মত ব্যথা লক্ষণে রডোডেন্ড্রন-1M.
ব্যথা এক গাঁট হতে অন্য গাঁটে সরে যায় এবং অবশেষে হৃদপিন্ড আক্রমন করা লক্ষণে অরাম মেট-২০০
প্রতি বসন্তকালে আক্রমন। এক অঙ্গ হতে অন্য অঙ্গে দ্রুত পরিবর্তন লক্ষণে ক্যালি বাইক্রোম-২০০

অজীর্ণ রোগে :-

বুক জ্বালা, উপর পেটে খালি খালি বোধ, অত্যন্ত গা বমি বমি, মুখে থু থু উঠা লক্ষণে- লোবেলিয়া-৩০
পাকস্থলীতে ব্যথা আরম্ভ হয়ে বুক পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়ে। সেই সঙ্গে গা বমি-বমি, কিছু খাইলে উপশম - পেট্রোলিয়াম-২০০
আহারের পরে পেট ফুলে উঠে ও উদ্‌গারসহ পচা গন্ধযুক্ত বায়ু নির্গত হয়-এসিড স্যালিসিলিক-৬
আহারের পরই পেট জ্বালা। কিছুক্ষণ পরে গা-বমি বমি অবশেষে অজীর্ণভুক্ত-পদার্থ বমন লক্ষণে - ক্রিয়োজোট-২০০
পেটে ভয়ানক বায়ু জন্মাইয়া ফাঁপে, বায়ু নিঃসরণ হয় না লক্ষণে -এসাফিটিডা-৩০

উকুন হলে :-

স্ট্যাফিস্যাগ্রিয়া Q(Mother Tincture) বাহ্য প্রয়োগে এবং ৩০ হইতে উচ্চক্রম শক্তিতে সেবন করলে ভালো কাজ করে। এছাড়া স্যাবাডিলা ঔষধটিও খুবই উপকারী। যদি শরীরের চর্মে উকুন থাকে তবে পিক্রোটক্সিন অব্যর্থ।

কানে খোল হলে :-

যদি কালো খোল থাকে তবে ইলাপ্‌স কর-২০০
খুব বেশি খোল হলে কস্টিকাম-৩০, ২০০
যদি অতিরিক্ত খোলের কারণে কানে কম শুনে তবে কোনিয়াম-২০০

স্নায়ুশুল রোগে :-

মুখমন্ডলের ডান দিকে ব্যথা শুরু হয়ে ডান বাহুতে ছড়িয়ে পড়ে তারপর অসাড় বোধ লক্ষণে ক্যালমিয়া ল্যাট-২০০
আক্রান্ত স্থান নড়লেই ব্যথার উৎপত্তি ও ভীষণ বৃদ্ধি। স্পর্শে বৃদ্ধি কিংবা ব্যথা কমে যাবার পর স্পর্শ করলে পুনরায় আরম্ভ হয় ও অসহ্য বোধ হয়। জোরে চাপ দিলে উপশম লক্ষণে চায়না-সিএম(CM)।

স্বেত প্রদর রোগে :-

কোমরে বেদনাসহ স্রাব । যোনিদ্বারে চুলকানি ও জ্বালাসহ হলদে ক্ষতকর স্রাব লক্ষণে ক্যালি কার্ব-২০০
কোষ্ঠবদ্ধতা ও যোনিতে স্পর্শ কাতরতাসহ কেবল ডিমের লালার মত স্রাব লক্ষণে প্লাটিনা-২০০
ঋতুর ঠিক ১০ দিন পরে স্রাব। ঝাঁঝালো, রক্তমিশ্রিত বা দুধের মত সাদা ও প্রচুর লক্ষণে কোনিয়াম-২০০
ঝাঁঝালো ও জ্বালাকর স্রাব। যোনিদ্বারে চুলকানি ও ছনছনানি বোধ। রাত্রে বৃদ্ধি লক্ষণে মার্ক সল-৩x.

সায়েটিকা কটিস্নায়ু বাত রোগে :-

সর্বদা সঙ্কোচন ও টানা ছেঁড়ার মত বেদনা, গরম সেঁকেও সামান্য বৃদ্ধি। জোরে মালিশে উপশম লক্ষণে প্লাম্বাম-২০০
চলাফেরায় উপশম, বসে থাকলে বৃদ্ধি। সর্বাঙ্গে অবশভাব। রাত্রে কোমরে ও উরুতে জ্বালা লক্ষনে ইউফর্বিনাম Q বা ৩x

ক্রেডিট: http://www.shasthototho.com/2013/11/blog-post_3947.html