BanglaData.Blogspot.Com

BanglaData.Blogspot.Com

বাংলা তথ্য ভান্ডারে স্বাগতম

সকল তথ্য পাবেন....BanglaData তে

Welcome To BanglaData

Keep visiting @ BanglaDataBlog

সোমবার, ২৩ নভেম্বর, ২০১৫

Piles রুগের হুমিও চিকিৎসা

Piles বা অর্শ রোগ থেকে মুক্তি
অর্শ মলদ্বারের একটি জটিল রোগ। এ রোগে মলদ্বারের বাইরে বা ভেতরে, একপাশে বা চারপাশে, একটি বা একাধিক, গোলাকৃতি বা সুচাল গুটিকা দেখা দেয়। এ গুটিকাগুলোকে আমরা আঞ্চলিক ভাষায় 'বলি' বা 'গেজ' বলি। পায়খানা করার সময় এ বলিগুলো থেকে অভ্যন্তরীণ সমস্যার অনুপাতে কারো অধিক পরিমাণে, কারো স্বল্প পরিমাণে রক্ত যায়। আবার অনেকের রক্ত যায়ই না। অনেকের ব্যাথা থাকে অনেকের থাকেনা।

অর্শের কারণ :-

ক. দীর্ঘমেয়াদী কোষ্ঠকাঠিন্য বা ডায়রিয়া।
খ. শরীরের অতিরিক্ত ওজন।
গ. মহিলাদের গর্ভাবস্থায় জরায়ুর ওপর চাপ পড়লে।
ঙ. লিভার সিরোসিস।
চ. মল ত্যাগে বেশী চাপ দেয়া.
ছ. শাকসব্জী ও অন্যান্য আঁশযুক্ত খাবার এবং পানি কম খাওয়া।।
জ. পরিবারে কারও পাইলস থাকা মানে বংশগত।
ঝ. ভার উত্তোলন, দীর্ঘ সময় বসে থাকা ইত্যাদি কারনে হয়ে থাকে। তাছাড়া যাদের প্রায় চিকেন ফ্রাই, ড্রাই, ফাস্টফুড, সব ধরনের কাবাব যেমন- বাটি কাবাব, টিক্কা কাবাব, গ্রিল কাবাব, বিবিধ খাবারের অভ্যাস আছে।

লক্ষণসমূহ :-

• পায়খানা করার সময় অত্যধিক বা অল্প পরিমাণে রক্ত যেতে পারে।
• গুহ্য দ্বারে জ্বালাপোড়া এবং ফুলে যায়।
• টাটানি ও যন্ত্রণা।
• কাঁটাবিদ্ধ অনুভূতি।
• মাথা ধরা ও মাথা ভার বোধ।
• উরুদেশ, বক্ষ, নাভির চারপাশে ব্যথা ও মলদ্বারে ভার বোধ। • কোমর ধরা ও কোষ্ঠবদ্ধতা।

অর্শ রোগে আক্রান্তদের করণীয় :-

১. কোষ্ঠকাঠিন্য যেন না হয় সে বিষয়ে সতর্ক থাকা এবং নিয়মিত মলত্যাগ করা।
২. বেশী পরিমাণে শাকসবজী ও অন্যান্য
আঁশযুক্ত খাবার খাওয়া এবং পানি (প্রতিদিন ১২-১৮ গ্লাস) পান করা
৩. সহনীয় মাত্রার অধিক পরিশ্রম না করা
৪. প্রতিদিন ৬-৮ ঘন্টা ঘুমানো
৫. শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণ করা
৬. টয়লেটে অধিক সময় ব্যয় না করা
৭. সহজে হজম হয় এমন খাবার গ্রহণ করা
৮. ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন চিকিৎসা গ্রহণ না করা।
৯. মল ত্যাগে বেশী চাপ না দেয়া
১০. দীর্ঘমেয়াদী ডায়রিয়া ও কোষ্ঠকাঠিন্য থাকলে তার চিকিৎসা নেয়া।
১১. চিকিৎসকের পরামর্শমতো বিশ্রাম নেয়া।
১৩. পেটে হজম হতে চায় না এমন খাদ্য বর্জন করা।
১৪. হাতুরে ডাক্তার বা কবিরাজ দিয়েচিকিৎসা না করা।
১৫. অধিক মশলা জাতীয় খাদ্য পরিহার করা।

কি খাব?

শাকসবজি, ফলমূল, সব ধরণের ডাল, সালাদ, দধি, পনির, গাজর, মিষ্টি কুমড়া, লেবু ও এ জাতীয় টক ফল, পাকা পেপে, বেল, আপেল, কমলা, খেজুর, ডিম, মাছ, মুরগীর মাংস, ভূসিযুক্ত (ঢেঁকি ছাঁটা) চাল ও আটা ইত্যাদি খাবারের কিছুটা অভ্যাস গড়ে তুলতে পারি তাহলে কিছুটা প্রতিকার পেতে পারি। আর যাদের অর্শ হয়ে গেছে তারা এই খাবারগুলি অবশ্যই খাবারের অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে।

কি খাবনা-

গরু, খাসি ও অন্যান্য চর্বিযুক্ত খাবার, বিশেষ করে শুটকির ভুনা, চা, কফি, চীজ, মাখন, চকোলেট, আইসক্রীম, কোমল।

পানীয়, সব ধরণের ভাজা খাবার যেমনঃ

পরোটা, লুচি, পুরি, পিঁয়াজি, সিঙ্গারা, চিপস ইত্যাদি এই খাবার গুলি বর্জন করতে হবে। চিকেন ফ্রাই, ড্রাই, ফাস্টফুড, সব ধরনের কাবাব যেমন- বাটি কাবাব, টিক্কা কাবাব, গ্রিল কাবাব, অতিরিক্ত ঝাল, ভুনা খাবার, কাঁচা লবণ, দেশী বিদেশী হরেক রকমের বাহারি নামের অস্বাস্থ্যকর খাবার গুলি বর্জন করতে হবে।

অর্শ বা পাইলস রোগের চিকিৎসাঃ

এই অর্শ রোগীদের নিয়ে আছে অনেক কবিরাজি, হেকিমি, তাবিজ, মানে চিকিৎসা নামে অনেক অপচিকিৎসা। এই বিষয়ে একটু সচেতন হয়ে আমাদের চলতে হবে। বিজ্ঞান ও বাস্তব সম্মত চিকিৎসা বিধান হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় রয়েছে এর সুন্দর ও স্বাস্থ্য সম্মত চিকিৎসা। যা কোন অপারেশনের প্রয়োজন হয়না। আমার চিকিৎসা জীবনে দেখেছি অনেকেই অপারেশন করেছে কিন্তু কিছুদিন পর আবার দেখা দিয়েছে। আবার অনেকের দেখেছি জটিল আকার ধারণ করতে। তাই বলব একটু চোখ কান খোলা রেখে একজন অভিজ্ঞ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের পরামর্শ নিন সুস্থ থাকবেন।

মনে ররাখবেন, অর্শ এমন একটি রোগ যা বারবার অপারেশন করা যায়না। কিছু অভ্যাস চেঞ্জ ও কিছু নিয়ম পালন করলে অবশ্যই এ রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে।

ক্রেডিটঃ সাদিক হোমিও হল, http://sadikhomoeohall.blogspot.in/2015/07/piles.html

চুলকানির হোমিও চিকিৎসা

চুলকানির হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা
প্রুরিটাস বা চুলকানি হলো একটি রোগ লক্ষণ। এটি সাধারণত দু’ধরনের হয়ে থাকে। মহিলাদের বাহ্যিক যৌনাঙ্গের চুলকানি (Pruritus vulvae ev Pruritus vaginae) এবং পায়খানার রাস্তার চারপাশে চুলকানি (Pruritus ani)। এটি এমন এক অশান্তিদায়ক অনুভুতি যা মানুষকে খামচাতে অর্থাৎ চুলকাতে উৎসাহিত করে থাকে। খামচানো থেকে মাঝে মধ্যে দ্বিতীয় পর্যায়ের রোগের সংক্রমণ (secondary infection) দেখা দেয়। প্রুরিটাস বা এসব রোমাঞ্চকর চুলকানির উল্লেখযোগ্য কারণগুলির মধ্যে আছে এলার্জি, জীবাণু সংক্রমণ, জন্ডিস, লিম্ফোমা, পাইলস, ডারমাটাইটিস (contact dermatitis), সোরিয়াসিস (psoriasis), ট্রাইকোমোনিয়াসিস (trichomoniasis), সুতা কৃমি, ত্বকের ইরিটেশন, ক্যানডিডিয়াসিস, ছত্রাকের (fungus) আক্রমণ ইত্যাদি। সর্বোপরি মানসিক (psychogenic) কারণেও প্রুরিটাস হতে পারে। এসব জায়গা দীর্ঘদিন একনাগারে চুলকানোর কারণে ফুলে মোটা হয়ে যেতে পারে এবং শক্ত হয়ে যেতে পারে।

সবচেয়ে বিপজ্জনক দিক হলো এটি ক্যান্সারে রূপ নিয়ে রোগীর জীবনকে মৃত্যুর দুয়ারে নিয়ে হাজির করতে পারে।

লক্ষণ অনুসারে নিম্নোক্ত ঔষধ প্রয়োগ করলে আশনুরুপ ফল পাওয়া যায়।

Calendula Officinalis : ক্যালেণ্ডুলা (ঔষধটি ভ্যাসেলিনের সাথে মিশিয়ে মলম আকারে ব্যবহার করে) অথবা আরো কিছু ঔষধ আছে যা ব্যবহার করে সাময়িক আরাম পেতে পারেন। কিন্তু এই জাতীয় চিকিৎসার উপকার নেহায়েত সাময়িক এবং সেই কারণেই অযৌক্তিক। স্থায়ীভাবে রোগ নিরাময়ের জন্য চিকিৎসা করতে হবে রোগের কারণ অনুযায়ী। সবচেয়ে বড় প্রশ্ন হলো রোগীর মায়াজম বা রোগপ্রবনতা (Miasm/ susceptibility) অর্থাৎ সামগ্রিক মনো দৈহিক বা ধাতুগত দিকে লক্ষ্য রেখে ঔষধ নির্বাচন করতে হবে। তবে প্রায় ক্ষেত্রেই নোসোড (nosode) বা জীবাণু থেকে তৈরী ঔষধগুলির সাহায্য নিতে পারেন। পাশাপাশি যকৃত (liver) এবং প্লীহাতে (spleen) কোনও সমস্যা আছে কিনা তাও লক্ষ্য করা দরকার। সেক্ষেত্রে এসব সমস্যা আগে দূর করতে হবে।

Caladium seguinum : বার্নেটের মতে ক্যালাডিয়াম ঔষধটি (শক্তি ৬,১২,৩০,২০০) অধিকাংশ ক্ষেত্রেই প্রুরিটাস নির্মূলে সফল হয়ে থাকে।

Mercurius sol: মার্ক সল ঔষধটির প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো প্রচুর ঘাম হয় কিন্তু রোগী আরাম পায় না, ঘামে দুর্গন্ধ বা মিষ্টি গন্ধ থাকে, ঘুমের মধ্যে মুখ থেকে লালা ঝরে, পায়খানা করার সময় কোথানি, পায়খানা করেও মনে হয় আরো রয়ে গেছে, অধিকাংশ রোগ রাতের বেলা বেড়ে যায়। রোগী ঠান্ডা পানির জন্য পাগল। ঘামের কারণে যাদের কাপড়ে হলুদ দাগ পড়ে যায়, তাদের যে-কোন রোগে মার্ক সল উপকারী।

Sepia : ক্যালাডিয়াম ঔষধটির পরে আসে সিপিয়া ঔষধটির পালা। এটিও প্রুরিটাসের একটি সেরা ঔষধ।

Sulphur : সালফার চুলকানির একটি শ্রেষ্ট ঔষধ। সালফারের প্রধান প্রধান লক্ষণগুলো যেমন সকাল ১১টার দিকে ভীষণ খিদে পাওয়া, শরীর গরম লাগা, রাতে চুলকানি বৃদ্ধি পাওয়া, গরমে চুলকানি বৃদ্ধি পাওয়া, মাথা গরম কিন্তু পা ঠান্ডা, মাথার তালু-পায়ের তালুসহ শরীরে জ্বালাপোড়া ইত্যাদি পাওয়া গেলে অবশ্যই সালফার প্রয়োগ করতে হবে।

Lapis alba : লেপিস স্ত্রী যৌনাঙ্গের চুলকানিতে একটি কাযর্কর ঔষধ। ইহার প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো জ্বালাপোড়া, সূঁই ফোটানো-হুল ফোটানো ব্যথা, রাক্ষুসে ক্ষুধা, মিষ্টি খাবারের প্রতি ভীষণ লোভ ইত্যাদি।

বিঃদ্রঃ- যদিও পোস্টে ঔষধের নাম উল্লেখ করা আছে, তারপরও চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কখনও ঔষধ সেবন করবেন না। এতে বিরুপ প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে।

ভাল থাকুন, সুস্থ্য থাকুন।

ক্রেডিটঃ Sadik Homeo Hall, http://sadikhomoeohall.blogspot.in/2015/08/pruritus.html

যৌন সমস্যা অ্যান্ড হুমিও সমাধান

যৌন সমস্যা -
বর্তমানে যৌন সমস্যা একটি মারাত্মক সমস্যা। দিন দিন এই রোগীর হার বেড়ে যাচ্ছে। এই সমস্ত রুগীদের চিকিৎসা নিয়ে আছে অনেক জটিলতা। দেশের আনাচে কানাচে গড়ে উঠেছে বিভিন্ন চমকপ্রদ চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান। অনেকেই এসব রঙ-বেরঙ্গের প্রতিষ্ঠানের চিকিৎসা নিয়ে হচ্ছে প্রতারিত। আমার কাছে অনেক রুগীরা আসে। তাদের কথা শুনে মনে হচ্ছে অনেকেই এ রোগ নিয়ে মহাটেনশনে আছেন। অনেকেই এ সমস্যা নিয়ে বিচলিত। কোথায় গেলে ভাল চিকিৎসা পাবে তা কেউ বুঝতে পারছেন না।

আসলে যৌন সমস্যা কোন সমস্যাই নয়। একটু বুঝে চললে আর জীবনটাকে নিয়মের ভিতর আনলে এ রোগ কোন রোগই নয়। তবে জীবন চলার পথে কিছু সমস্যা থাকে। আমরা নিজেরাই কিছু সমস্যা নিজেদের শরীরে সৃষ্টি করি। যার ফলে আমরা হতাশায় ভুগি আর ভাবি হয়ত এ রোগের কোন চিকিৎসা নাই। কিন্তু এখনও যদি আমরা জীবনটাকে সুন্দর করে সাজাতে পারি আর সমস্যার কারনে ভাল ও অভিজ্ঞ হোমিও চিকিৎসকের শরণাপন্ন হই আল্লাহর রহমাতে আমরা একটি সুন্দর সুখী নীড় তৈরী করতে পারব। আজকাল রাস্তাঘাটে চলাফেরা করলে দেখি বাহারি রঙের বাহারি সব চিকিৎসার পোস্টার বা সাইনবোর্ড।

বিশেষ করে যৌন সমস্যা নিয়ে। অনেক পোস্টার দেখা যায় যে তারা সাত দিনের ভিতর সব ঠিক করে দিবে। চ্যালেঞ্জ, গ্যারান্টি, বিফলে মূল্য ফেরত, জীবনের শেষ চিকিৎসা বিবিধ।

আসলে মুল কথা হল আমাদের দেশে বেশীর ভাগই পুরুষরা এ সমস্যাই ভুগছে। মেয়েদের ভিতর এ সমস্যা আছে তবে খুব কম। আমরা চিকিৎসা করার সময় দেখি মেয়েদের সংখ্যা অনেক কম। এক হিসেবে সেক্স সমস্যাটা কিছুই না। তবে বিশেষ কিছু কারনে সমস্যা হয়ে থাকে। মুলতঃ যে সব কারনে সমস্যা হয়ে থাকে সেগুলো হচ্ছে-

১- মানসিক দুঃচিন্তা, মানসিক হতাশা, মানসিক ভীতি।
২- অতিরিক্ত হস্তমৈথুন
৩- সময়মত বিবাহ না করা।
৪- যৌনশক্তি বাড়ানোর নামে অনটাইম মেডিসিন সেবন করা।
৫- অতিরিক্ত ধূমপান করা।
৬- নেশার জিনিষ সেবন করা।
৭- স্বামী-স্ত্রী মাঝে বহুদিন সম্পর্ক ছিন্ন থাকা।
৮- দীর্ঘদিন যাবত কঠিন আমাশয় ও গ্যাস্ট্রিক রোগে ভোগা।
৯- সঙ্গ দোষ। অর্থাৎ খারাপ বন্ধুদের কারনে খারাপ কাজে সম্পৃক্ত হওয়া, পর্ণ মুভি দেখা, এ জাতীয় চিন্তা করা।
১০- অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ হওয়া।
১১- ডায়াবেটিস হবার কারনে।
১২- মোটা হবার কারনে।
১৩- যারা কায়িক পরিশ্রম কম করে, মানে অলস যারা।
১৪- প্রেম করে বিয়ের আগেই অবাধ মেলামেশা করা।
১৫- পরিবারের উদাসীনতা।
১৬- ধর্মীয় অনুশাসন না মেনে চলা।

মূলতঃ এসব কর্মকাণ্ড-ই আরও সমস্যা আছে। তবে এ সমস্যাগুলো আমরা চিকিৎসা করার সময় রোগীদের মাঝে দেখি। যে সমস্যা থেকেই Impotence হোকনা কেন হোমিওপ্যাথিই পারে এর সমাধান। চিকিৎসা আমরা রোগের নয় রোগীর করে থাকি। সেদিক থেকে অনেক মেডিসিন আসে যেমন –

1-Acid Phos.
2-Agnus Cast.
3-Ashwagandha.
4-Caladium Segu.
5-Damiapalant.
6-Ginseng.
7-Muira Puama.
8- Nupher Luteum.
9-Salis Nig.
10-Selenium.
11-Trriubulas Terri.
12-Titanium.
13-Yohimbinum.

অসংখ্য মেডিসিন আছে হোমিওপ্যাথিতে। লক্ষনের সাথে মিল রেখে হোমিও নিয়মনীতি অনুযায়ী চিকিৎসা করলে আল্লাহর রহমতে পুরো সুস্থতা সম্ভব। তবে এ সমস্যা হতে মুক্তি পাবার আগে যে বিষয়গুলি মাথায় রাখতে তা হল অবশ্যই একজন রেজিস্টার্ড প্রাপ্ত অভিজ্ঞ ডাঃ কাছে যেতে হবে, যে মেডিসিন খাবেন তা অরিজিনাল হতে হবে, (এখন জার্মান ওইলমার শোয়েব কোম্পানির মেডিসিন নিঃসন্দেহে খুব ভালো)। একজন ভাল ডাঃ আপনার সমস্ত কথা শুনে মেডিসিন লিখে দিল কিন্তু আপনি ওরিজিনাল মেডিসিন পেলেননা লাভ কিছুই হলনা। সেই জন্য সব দিক খেয়াল রেখে চিকিৎসা নিন ভালো থাকবেন। হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা কখনই অস্থায়ী নয়। এ চিকিৎসার পুরো কোর্স কমপ্লিট করলে স্থায়ী সমাধান অবশ্যই সম্ভব।

সবশেষে একটি কথা না বললেই নয়, যে সমস্ত ভাইয়েরা বাজারে প্রচলিত যেসব অনটাইম সেক্সুয়াল মেডিসিন পাওয়া যায় সেগুলো স্বাস্থ্যর জন্য খুবই ক্ষতিকর। এ বিষয়ে অনেকেই অনেক কথা বলতে পারে কিন্তু বাস্তবতা ভিন্ন। এসব মেডিসিন ক্ষতি ছাড়া কোন উপকার হয়না। তাই আমরা সচেতন থাকব। হোমিও চিকিৎসা নিন সুস্থ ও সজীব থাকুন।

ক্রেডিটঃ Sadik Homeo Hall, http://sadikhomoeohall.blogspot.in/2015/08/impotence.html

হোমিওপ্যাথিতে এন্টিবায়োটিক ঔষধ

এন্টিবায়োটিক এবং হোমিওপ্যাথি
কেবল সেই সব ঔষধকেই এন্টিবায়োটিক বলা হয় যারা রোগের সাথে সম্পর্কিত জীবাণুকে হত্যা বা জীবাণুর বংশবৃদ্ধি বন্ধ করতে পারে। এন্টিবায়োটিক( Antibiotic ) গ্রুপের ঔষধসমূহ আবিষ্কৃত হওয়ার কারণেই এলোপ্যাথির এতো অগ্রগতি, এতো দ্রুত কাজ করে। কিন্তু এর অনেক খারাপ দিকও রয়েছে যা সাধারণ মানুষের জ্ঞান-সীমার বাইরে।

এন্টিবায়োটিকের দ্রুত কাজ করার কারনেই আমাদের এলোপ্যাথ ডাক্তার সাহেবগণ কথায় কথায় এন্টিবায়োটিক ব্যবহার করেন যা কোন ভাবেই এতো অপব্যবহার উচিত না । সে যাক, হোমিওপ্যাথিতে এন্টিবায়োটিক নামে ঔষধের কোন গ্রুপ নাই বটে ; তবে বেশ কিছু হোমিও ঔষধ আছে যাদেরকে লক্ষণ মিলিয়ে প্রয়োগ করতে পারলে, দেখবেন এরা বাজারের যে-কোন উচ্চশক্তির এন্টিবায়োটিকের চাইতেও ভালো এবং দ্রুত কাজ করছে।

যেমন - Aconitum nap, Arsenic alb, Arnica, Belladonna, Baptisia tin, Echinacea ang, Kali bichromicum, Lachesis, Ferrum phos, Hepar sulph, Mercurius sol, Phosphorus, Pulsatilla, Pyrogenium এবং Veratrum alb ঔষধগুলিকে বিপদজ্জনক পরিস্থিতিতে হোমিও এন্টিবায়োটিকরূপে ব্যবহার করতে পারেন। এদের বাইরেও আরো অনেক হোমিওপ্যাথিক ঔষধ আছে, যাদের লক্ষণ মিলিয়ে প্রয়োগ করলে এন্টিবায়োটিকের মতো ফল পাবেন।

সাধারণত মারাত্মক কোন জীবাণুর আক্রমণ (infection) নিয়ন্ত্র্রণ এবং নিমূর্ল করতে যে-কোন হাই-পাওয়ারের এন্টিবায়োটিকেরও দুই থেকে তিন দিন সময় লেগে যায় ; কিন্তু যদি ঠিক-ঠাক মতো লক্ষণ মিলিয়ে হোমিও ঔষধগুলো উচ্চ শক্তিতে প্রয়োগ করতে পারেন, তবে দেখবেন দুই-এক ঘণ্টার মধ্যেই যেকোন মারাত্মক ইনফেকশানও নিয়ন্ত্রনে এসে যায়।

আরেকটি কথা হলো এন্টিবায়োটিকগুলো সাধারণত ব্যাকটেরিয়া (bacteria) নিধন করতে পারে কিন্তু ভাইরাস (virus) দমন করতে পারে না; কিন্তু হোমিও ঔষধগুলো যথাযথভাবে ব্যবহার করতে পারলে সেগুলো ব্যাকটেরিয়া-ভাইরাস-ফাংগাস সবই মুহূর্তের মধ্যে বিনাশ করে দিবে।

এলোপ্যাথিতে যদিও কিছু এন্টিভাইরাল ঔষধও আছে, কিন্তু এদের দাম এতো বেশী যে তাতে রোগীদের ভিটে-মাটি বিক্রি করা লাগতে পারে। অনেক ক্ষেত্রে এন্টিবায়োটিক কাজ না করলে রক্তের কালচার টেস্ট (Culture test) করে জানতে হয়, কোন জাতের বা উপজাতের জীবাণু আক্রমণ করেছে এবং কোন এন্টিবায়োটিকে তাকে মারা সম্ভব ! কিন্তু হোমিও ঔষধগুলো ঠিকমতো লক্ষণ মিলিয়ে দিতে পারলে জীবাণু নিশ্চিতই বিনাশ হবে, তাদের জাত-কুল জানা যাক আর না যাক। তাছাড়া হাই-পাওয়ারের এন্টিবায়োটিকগুলোর সাইড-ইফেক্ট এতই মারাত্মক, তাতে যে কারোর অকাল মৃত্যুও হয়ে যেতে পারে। এগুলো মস্তিষ্ক (brain) বা স্নায়ুতন্ত্রের (nervus system) এবং হাড়ের মেরুমজ্জার (bone-marrow) এত বেশি ক্ষতি করে যে, তাতে যে কেউ প্যারালাইসিস (Paralysis), ব্রেন ড্যামেজ (Brain damage), ব্লাড ক্যানসার (Blood cancer), সারাজীবনের জন্য কংকালসার (Emaciation) হয়ে যেতে পারেন। কিন্তু হোমিও ঔষধগুলোর মধ্যে এমন জঘন্য ধরনের কোন সাইড-ইফেক্ট নাই ; এমনকি ছোট্ট শিশুরাও যদি ভুল ঔষধ খেয়ে ফেলে তাতেও না।

আরেকটি কথা হচ্ছে, এন্টিবায়োটিকগুলো ক্ষতিকর জীবাণু বিনাশের সাথে সাথে আমাদের শরীরের অনেক উপকারী জীবাণুকেও বিনাশ করে দেয় ; কিন্তু হোমিও ঔষধগুলো উপকারী জীবাণু হত্যা করে না। এজন্য অনেক বিজ্ঞানী এন্টিবায়োটিককে মনে করেন আন্দাজে বোমা মারার সমান ; যাতে দুশমনও মরে আবার নিরীহ মানুষও মরে আবার কখনও কখনও বন্ধু-বান্ধব-আত্মীয়-স্বজনও মরে সাফ হয়ে যায়।

(১) Aconitum napellus :

যে-কোন রোগই হউক না কেন, যদি সেটি হঠাৎ করেই শুরু হয় এবং শুরু থেকেই মারাত্মকরূপে দেখা দেয় অথবা দুয়েক ঘণ্টার মধ্যে সেটি মারাত্মক আকার ধারণ করে, তবে একোনাইট হলো শ্রেষ্ট এন্টিবায়োটিক। রোগের উৎপাত এত বেশী হতে পারে যে, তাতে রোগী মৃত্যুর ভয়ে ভীত হয়ে পড়ে।

(২) Bryonia alba :

যদি রোগীর গলা শুকিয়ে কাঠ হয়ে থাকে, অনেকক্ষণ পর পর বেশি পরিমানে পানি পান করতে চায়, নড়াচড়া করলে রোগীর কষ্ট বৃদ্ধি পায়, পায়খানা শক্ত ইত্যাদি লক্ষণ থাকে, তবে হোউক না তা টাইফয়েড, এপেন্ডিসাইটিস, নিউমোনিয়া বা আরো মারাত্মক কোন ইনফেকশান, ব্রায়োনিয়াই হবে তার শ্রেষ্ট এন্টিবায়োটিক। উচ্চ শক্তিতে (১০০০, ১০০০০, ৫০০০০) এক ডোজ ব্রায়োনিয়া খাইয়ে দিন ; সম্ভবত দ্বিতীয় ডোজ খাওয়ানোর আর প্রয়োজন হবে না।

(৩) Belladonna :

যে-কোন রোগে যদি সারা শরীরে বা আক্রান্ত স্থানে উত্তাপ বেশী থাকে, আর যদি আক্রান্ত স্থান লাল হয়ে যায়, শরীর জ্বালা--পোড়া করতে থাকে, তাহলে বেলেডোনাই হলো তার শ্রেষ্ট এন্টিবায়োটিক। যে কোন রোগের সাথে যদি রোগী প্রলাপ বকতে থাকে (অর্থাৎ এলোমেলোভাবে কথা বলতে থাকে), তাহলে বুঝতে হবে যে রোগীর ব্রেনে ইনফেকশান হয়েছে এবং এসব ক্ষেত্রে বেলেডোনা হলো তার সেরা এন্টিবায়োটিক।

ক্রেডিটঃ সাদিক হোমিও হল, http://sadikhomoeohall.blogspot.in/2015/08/blog-post_13.html

হোমিওপ্যাথিতে পুরুষের বীর্যপাত জনিত রোগের চিকিৎসা

পুরুষের বীর্যপাত জনিত রোগের চিকিৎসা
যোনীতে লিঙ্গ প্রবেশের সময় থেকে বীর্যপাত পর্যন্ত সময়কে বীর্যধারণ কাল বলে। কত সময়ের মধ্যে বীর্যপাত হবে তার সুনির্দ্দিষ্ট বা আদর্শ সময় নেই। ব্যাক্তি বিশেষে, বয়সের পার্থক্যে বা পরিবেশের পার্থক্যে বীর্যধারণ কাল ভিন্ন ভিন্ন হতে পারে। তবে যোনীতে লিঙ্গ প্রবেশের পূর্বে বা অল্প পরেই বীর্যপাত হয়ে যাওয়াকে দ্রুতস্খলন সমস্যা হিসেবে বিবেচনা করা হয়। যার ফলে পুরুষ ও স্ত্রীর চরমানন্দ লাভের আগেই সঙ্গমের সমাপ্তি ঘটে। হোমিওপ্যাথিতে এ রোগের সফল চিকিৎসা রয়েছে, প্রায় ৭০% রোগী সম্পূর্ণ সুস্থ হয়।

পুর্নাঙ্গ ভাবে রোগ আরোগ্য করা হোমিওপ্যাথির বলিষ্ঠ দাবি ।

চিকিৎসা, লক্ষণ ও তার রেপার্টরি রুব্রিকঃ

হোমিওপ্যাথিতে পুরুষের বীর্যপাত জনিত রোগের চিকিৎসার জন্য নিচে দেয়া ৬৮ টি লক্ষণ ও তার রেপার্টরি রুব্রিক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। প্রতিটি লক্ষণের আলাদা আলাদা ঔষধ হোমিওপ্যাথিতে রয়েছে। যারা চিকিৎসা নিতে চান তারা এ লক্ষণ সমূহের সাথে কোনটা আপনার রোগের সাথে মিলে তা ডাক্তারকে স্পষ্ট করে জানালে চিকিৎসা পেতে সহজ হবে।

নোটঃ ঔষধের অপপ্রয়োগ হতে পারে, এ কারণে অনেক স্থানে ঔষধের নাম দেয়া হয়নি। ডাক্তার গন প্রদেয় ইংরেজি রুব্রিক দিয়ে রেপার্টরি থেকে ঔষধের নাম সমূহ খুঁজে পাবেন। যে ঔষধের নামের পার্শে ৩ লিখা আছে তা প্রথম গ্রেড, ২ হলে দ্বিতীয় গ্রেড, ১ হলে তৃতীয় গ্রেড এর ঔষধ বুঝতে হবে। বেরিকেট ( ) দেয়া স্থানের সংখ্যা, ঔষধ সংখ্যা হিসাবে বিবেচ্য। সফল চিকিৎসা পেতে অথবা চিকিৎসা দিতে লিংকে ক্লিক করে বর্ণনাটি পড়ুন।

বীর্যপাত, সাধারণ, (4) EJACULATION, general, (4) ঔষধ- 1 agar, 1 m-aust, 1 merc, 1 sel
ঝাঁজালো বীর্যপাত (5) EJACULATION, general, acrid (5)
রক্ত মিশ্রিত বীর্যপাত (17) EJACULATION, general, bloody (17) 1 ambr, 1 cann-s, 2 canth, 2 caust, 1 cub, 1 fl-ac, 1 led, 1 lyc, 3 MERC, 2 merc-c, 1 mill, 2 petr, 1 puls, 2 sars, 1 sulph, 1 tarent, 1 wies
রক্ত মিশ্রিত বীর্যপাত রাতে (1) EJACULATION, general, bloody night (1)
যৌন ক্রিয়া অবস্থায় জ্বালাকর বীর্যপাত (2) EJACULATION, general, burning, during sex (2)
যৌন ক্রিয়া অবস্থায় শীতল বীর্যপাত (1) EJACULATION, general, cold, during sex (1)
প্রচুর পরিমানে বীর্যপাত হয় (19) EJACULATION, general, copious (19) 1 agar, 1 bell, 1 carl, 1 carbn-s, 1 carb-v, 1 iod, 1 kali-c, 1 merc-i-f, 1 nat-m, 1 par, 1 petr, 1 ph-ac, 2 pic-ac, 1 sep, 1 sil, 1 staph, 1 sulph, 1 ther, 1 zinc
প্রচুর পরিমানে বীর্যপাত হয়, স্বপ্ন দেখে (3) EJACULATION, general, copious dreams, with (3)
প্রচুর পরিমানে বীর্যপাত হয়, এবং অনেক সময় ধড়ে (1) EJACULATION, general, copious longer, and (1)
প্রচুর পরিমানে বীর্যপাত হয়, রাতে (6) EJACULATION, general, copious night (6)
প্রচুর পরিমানে বীর্যপাত হয়, রাত ৩ টায় (1) EJACULATION, general, copious night 3m. (1)
প্রচুর পরিমানে বীর্যপাত হয়, সহবাসের পরে (1) EJACULATION, general, copious sex, after (1)
বীর্যপাতের আগ্রহ জাগে, EJACULATION, general, desire for ejaculation (3)
বীর্যপাতের আগ্রহ জাগে, লিঙ্গ উথ্যান ব্যতীত (1) EJACULATION, general, desire for ejaculation erection, without (1)
বীর্যপাতের আগ্রহ জাগে, যৌন ক্রিয়ার ইচ্ছা ছাড়াই সন্ধ্যায় ও দুপুরের খাবারের পরে (1) EJACULATION, general, desire for ejaculation evening and after dinner, without sexual desire (1)
বীর্যপাতের আগ্রহ জাগে, সকালে বিছানায় থাকা অবস্থায় (1) EJACULATION, general, desire for ejaculation morning, in bed (1)
বীর্যপাতের আগ্রহ জাগে, সকালে বিছানা থেকে উঠার পরে (1) EJACULATION, general, desire for ejaculation morning, in bed rising, after (1)
বীর্যপাতের আগ্রহ জাগে, সকালে নিদ্রা হতে জাগ্রত হওয়ার পরে (2) EJACULATION, general, desire for ejaculation morning, in bed waking, after (2)
কষ্টকর বীর্যপাত (7) EJACULATION, general, difficult (7)
অতিরিক্ত বীর্যপাত (4) EJACULATION, general, excessive (4)
যৌন ক্রিয়া অবস্থায় বীর্যপাত হয় না (22) EJACULATION, general, failing during sex (22)
যৌন ক্রিয়া অবস্থায় বীর্যপাত হয় না, কিন্তু নিদ্রা অবস্থায় হয় (1) EJACULATION, general, failing during sex occurs afterwards during sleep (1)
যৌন ক্রিয়া অবস্থায় বীর্যপাত হয় না, যদিও প্রচণ্ড উত্তেজনা থাকে (2) EJACULATION, general, failing during sex though the orgasm is present (2)
ফেনা যুক্ত বীর্যপাত (1) EJACULATION, general, frothy (1)
একপার্শিক পক্ষাঘাত গ্রস্থের বীর্যপাত (1) EJACULATION, general, hemiplegia, in (1)
গরম বীর্যপাত (3) EJACULATION, general, hot (3)
অসম্পূর্ণ বীর্যপাত (33) EJACULATION, general, incomplete (33)
অসম্পূর্ণ বীর্যপাত, লিঙ্গ উথ্যান অবস্থায় (2) EJACULATION, general, incomplete erection, with (2)
অসম্পূর্ণ বীর্যপাত, লিঙ্গ উথ্যানের পুর্বে (1) EJACULATION, general, incomplete erection, with before (1)
অসম্পূর্ণ বীর্যপাত, যূনীতে লিঙ্গ প্রবেশ করানোর পুর্বে (1) EJACULATION, general, incomplete intromission, before (1)
অনুভূতিশূন্য বীর্যপাত (2) EJACULATION, general, insensible (2)
বীর্যপাত, অনেক সময় ধড়ে প্রচুর সুক্র ক্ষরণ হয় (1) EJACULATION, general, larger and continues longer (1)
বিলম্বে বীর্যপাত হয় (15) EJACULATION, general, late, too (15)
বিলম্বে বীর্যপাত হয়, যৌন ক্রিয়ার ইচ্ছা ব্যতীত (1) EJACULATION, general, late, too sexual desire, without (1)
বিলম্বে বীর্যপাত হয়, মিলন অবস্থায় বীর্যপাতের পূর্বে লিঙ্গ কয়েকবার শিথিল হয়ে আবার উত্তেজিত হয় (1) EJACULATION, general, late, too the orgasm subsides several times before it leads to ejaculation (1)
বিলম্বে বীর্যপাত হয়, মিলন অবস্থায় বীর্যপাতের মতো অনুভূত হয়ে লিঙ্গ কয়েকবার শিথিল হয়ে আবার উত্তেজিত হয় (1) EJACULATION, general, late, too the orgasm subsides several times before it leads to ejaculation som (1)
লেমন রঙের বীর্যপাত(1) EJACULATION, general, lemon-colored (1)
পিন্ড দলা রয়েছে এমন অনুভূতির সহিত বীর্যপাত (1) EJACULATION, general, lump, feeling as a (1)
পিন্ড ডলার মতো বীর্যপাত (1) EJACULATION, general, lumpy (1)
দুধের মত বীর্যপাত (12) EJACULATION, general, milky (12)
অস্বাভাবিক গন্ধ যুক্ত বীর্যপাত (1) EJACULATION, general, odor, abnormal (1)
হালকা গন্ধ যুক্ত বীর্যপাত (1) EJACULATION, general, odor, abnormal little odor (1)
গন্ধহীন বীর্যপাত (2) EJACULATION, general, odor, abnormal odorless (2)
বাসি মূত্রের গন্ধ যুক্ত বীর্যপাত (1) EJACULATION, general, odor, abnormal stale urine, like (1)
প্রবল অস্বাভাবিক গন্ধ যুক্ত বীর্যপাত (1) EJACULATION, general, odor, abnormal strong (1)
বেদনাদায়ক বীর্যপাত (24) EJACULATION, general, painful (24)
কেটেফেলার মতো বেদনাদায়ক বীর্যপাত (1) EJACULATION, general, painful painful, cutting (1)
পেল বর্নের বীর্যপাত (1) EJACULATION, general, pale (1)
পুঁজপূর্ণ হলদেটে সবুজ বর্নের বীর্যপাত (29) EJACULATION, general, purulent, yellowish green (29)
দ্রুত বীর্যপাত (38) EJACULATION, general, quick, too (38)
স্বপ্নের মাঝে সেক্স করা অবস্থায় দ্রুত বীর্যপাত (1) EJACULATION, general, quick, too dream of sex, during (1)
আনন্দ উপভোগ ব্যাতিত দ্রুত বীর্যপাত (3) EJACULATION, general, quick, too enjoyment, without (3)
পুর্নাঙ্গ ভাবে লিঙ্গ দাঁড়ানোর পূর্বে দ্রুত বীর্যপাত (3) EJACULATION, general, quick, too erection is complete, before (3)
অল্প সময়ের জন্য লিঙ্গ দাঁড়ানোর পরে দ্রুত বীর্যপাত (2) EJACULATION, general, quick, too erection is complete, before shortly after an (2)
উত্তেজনা ব্যাতিত দ্রুত বীর্যপাত (2) EJACULATION, general, quick, too excitement, almost without (2)
লিঙ্গ যুনিতে প্রবেশ করানোর পুর্বে দ্রুত বীর্যপাত (1) EJACULATION, general, quick, too intromission, before (1)
লালচে বাদামী বর্নের বীর্যপাত (1) EJACULATION, general, reddish-brown (1)
অল্প পরিমাণে বীর্যপাত (1) EJACULATION, general, short (1)
দুপুরের নিদ্রার সময় বীর্যপাত (1) EJACULATION, general, siesta, during (1)
চটচটে আঠালো বীর্যপাত (1) EJACULATION, general, sticky (1)
চলমান অবস্থায় বীর্যপাত হতে থাকে (1) EJACULATION, general, stream, running in a (1)
হঠাৎ বীর্যপাত (1) EJACULATION, general, sudden (1)
ঘন-গাড় বীর্যপাত (3) EJACULATION, general, thick (3)
ঘন-গাড় বীর্যপাত, তার সহিত সুতার মতো লম্বা হয় (1) EJACULATION, general, thick threads, with (1)
পাতলা তরল বীর্যপাত (1) EJACULATION, general, thin (1)
কামোদ্দীপক অনুভূতি ব্যতীত বীর্যপাত (1) EJACULATION, general, voluptuous sensation, without (1)
পানির মতো বীর্যপাত (15) EJACULATION, general, watery (15)
দুর্বল বীর্যপাত (2) EJACULATION, general, weak (2)
লক্ষণ সমূহের তথ্য সূত্রঃ মার্ফি রেপার্টরি।

ক্রেডিটঃ Dr. Ashraful Islam Hossani, http://www.hdhomeo.com

রবিবার, ২২ নভেম্বর, ২০১৫

স্বামী-স্ত্রীর ব্লাড গ্রুপ কেমন হওয়া উচিত

বিয়ের আগে পরিবার পরিজন, আত্মীয় স্বজন সংক্রান্ত যাবতীয় খোঁজ খবর নিয়ে থাকি
স্বামী-স্ত্রীর ব্লাডগ্রুপ সম্পর্কিত কিছু সতর্কবার্তা
আমরা, কিন্তু ভুলে যাই সব চেয়ে প্রয়োজনীয় ব্যাপার স্বামী স্ত্রীর ব্লাড গ্রুপ সংক্রান্ত ব্যাপার টি, আসুন জেনে নেয়া যাক এই বিষয়ে জরুরী কিছু তথ্যঃ
স্বামী-স্ত্রীর ব্লাড গ্রুপ কেমন হওয়া উচিত সে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করার আগে প্রথমে আমাদের ব্লাড গ্রুপ সম্পর্কে কিছু কথা জানা দরকার। প্রধানত ব্লাড গ্রুপ কে দুই ভাগে ভাগ করা হয়। একটা হল ABO system (A, B, AB & O), আরেকটা হল Rh factor {Rh positive(+ve) & Rh negative(-ve)}. অর্থ্যাৎ Rh factor ঠিক করবে ব্লাডগ্রুপ পজেটিভ হবে না নেগেটিভ হবে। তাহলে ব্লাড গ্রুপগুলো হলঃ A+ve, A-ve, B+ve, B-ve, AB+ve, AB-ve O+ve, O-ve.
জেনে নেয়া যাক, যদি অন্য গ্রুপের ব্লাড কারো শরীরে দেওয়া হয় তাহলে কী হবে?
যখন কোনো Rh নেগেটিভ গ্রুপের ব্যক্তিকে Rh পজেটিভ গ্রুপের ব্লাড দেয়া হয় তখন প্রথমবার সাধারনত কিছু হবে না। কিন্তু এর বিরুদ্ধে রোগীর শরীরে এন্টিবডি তৈরী হবে যার ফলে যদি কখনো রোগী আবার পজেটিভ ব্লাড নেয় তাহলে তার ব্লাড cell গুলো ভেঙ্গে যাবে, এর কারনে অনেক সমস্যা হবে। যেমন জ্বর, কিডনি ফেইলিউর, হঠাৎ মৃত্যু ইত্যাদি। এই সমস্যাকে মেডিকেল টার্ম এ বলা হয় ABO incompatibility.
স্বামী-স্ত্রীর ব্লাডগ্রুপ কী রকম হওয়া দরকার?
স্বামীর ব্লাডগ্রুপ যদি পজেটিভ হয় তাহলে স্ত্রীর ব্লাডগ্রুপ ও পজেটিভ হতে হবে। আর যদি স্বামীর ব্লাডগ্রুপ নেগেটিভ হয় তাহলে স্ত্রীর ব্লাডগ্রুপ পজেটিভ বা নেগেটিভ যে কোনো একটি হলেই হবে। তবে স্বামীর ব্লাডগ্রুপ যদি পজেটিভ হয় তাহলে কোনোভাবেই স্ত্রীর ব্লাডগ্রুপ নেগেটিভ হওয়া চলবে না। এক্ষেত্রে যদি স্ত্রীর ব্লাডগ্রুপ নেগেটিভ হয় তাহলে তার স্বামীর ব্লাডগ্রুপ ও নেগেটিভ হতে হবে।
যদি স্বামীর ব্লাডগ্রুপ পজেটিভ হয় আর স্ত্রীর ব্লাডগ্রুপ নেগেটিভ হয় তাহলে কী সমস্যা হবে?
রক্তের গ্রুপ মিলে গেলে কোন সমস্যা হয় না। তবে স্ত্রী যদি নেগেটিভ হয় আর স্বামী যদি পজিটিভ হয় তাহলে ‘লিথাল জিন’ বা ‘মারন জিন’ নামে একটি জিন তৈরি হয় যা পরবর্তীতে জাইগোট তৈরিতে বাঁধা দেয় বা জাইগোট মেরে ফেলে। সে ক্ষেত্রে মৃত বাচ্চার জন্ম হয়। যদি স্বামীর ব্লাডগ্রুপ পজেটিভ হয় তাহলে সাধারনত বাচ্চার ব্লাডগ্রুপ ও পজেটিভ হবে। যখন কোনো নেগেটিভ ব্লাডগ্রুপের মা ধারন করবে পজেটিভ Fetus(ভ্রুন) তখন সাধারনত প্রথম বাচ্চার ক্ষেত্রে কোনো সমস্যা হবে না। কিন্তু ডেলিভারির সময় পজেটিভ Fetus এর ব্লাড, placental barrier ভেধ করে এবং placental displacement এর সময় মায়ের শরীরে প্রবেশ করবে। মায়ের শরীরে ডেলিভারির সময় যে ব্লাড প্রবেশ করবে, তা ডেলিভারি হওয়ার কয়েক মাসের মধ্যেই মায়ের শরীরে Rh এন্টিবডি তৈরী করবে। যখন মা দ্বিতীয় সন্তান বহন করবে, তখন যদি তার fetus এর ব্লাডগ্রুপ পুনরায় পজেটিভ হয়। তাহলে মায়ের শরীরে আগে যেই Rh এন্টিবডি তৈরী হয়েছিলো সেটা placental barrier ভেধ করে বাচ্চার শরীরে প্রবেশ করবে। আর যখন fetus এর শরীরে Rh antibody ঢুকবে তখন fetal এর RBC এর সাথে agglutination হবে, যার ফলে RBC ভেঙ্গে যাবে। একে মেডিকেল টার্ম এ “Rh incompatibility” বলে। (Collect from The Bangladesh Today)

কার সাথে বিয়ে হবে সেটা কি পূর্ব নির্ধারিত

কোথায় কার সাথে বিয়েহবে যে ভাবে পূর্ব নির্ধারিত!
তিনি তাকদীর বিষয়ে কিছু জিজ্ঞাসা করেন, হযরত আয়শা রাঃ বলেন, আমি রাসুল সাঃ কে বলতে শুনেছি যে ব্যক্তি তাকদীর বিষয়ে কথা বলে, কিয়ামতের ময়দানে এ কারণে সে জিজ্ঞাসিত হবে। যে এ বিষয়ে আলোচনা না করবে,তাকে জিজ্ঞাসা করা হবে না।
আল্লাহ তাআলা বলেনঃ ﻭَﺧَﻠَﻘْﻨَﺎﻛُﻢْ ﺃَﺯْﻭَﺍﺟًﺎ ‏[ ٧٨:٨
আমি তোমাদেরকে জোড়া জোড়া সৃষ্টি করেছি, {সূরা নাবা-৮}
জীবনসঙ্গী কে হবে তা আল্লাহ তাআলা জানেন। কিন্তু মানুষ জানে না। তাই বান্দা সর্বোচ্চ চেষ্টা করবে ভাল পাত্রি/পাত্র দেখে বিয়ে করতে। এটি তাকদীরের বিষয়। এ বিষয়ে আলোচনা করতে রাসূল সাঃ নিষেধ করেছেন।
ﺣَﺪَّﺛَﻨَﺎ ﻳَﺤْﻴَﻰ ﺑْﻦُ ﻋَﺒْﺪِ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﺑْﻦِ ﺃَﺑِﻲ ﻣُﻠَﻴْﻜَﺔَ، ﻋَﻦْ ﺃَﺑِﻴﻪِ، ﺃَﻧَّﻪُ ﺩَﺧَﻞَ ﻋَﻠَﻰ ﻋَﺎﺋِﺸَﺔَ، ﻓَﺬَﻛَﺮَ ﻟَﻬَﺎ ﺷَﻴْﺌًﺎ ﻣِﻦَ ﺍﻟْﻘَﺪَﺭِ، ﻓَﻘَﺎﻟَﺖْ : ﺳَﻤِﻌْﺖُ ﺭَﺳُﻮﻝَ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﺻَﻠَّﻰ ﺍﻟﻠﻪُ ﻋَﻠَﻴْﻪِ ﻭَﺳَﻠَّﻢَ ﻳَﻘُﻮﻝُ : ‏« ﻣَﻦْ ﺗَﻜَﻠَّﻢَ ﻓِﻲ ﺷَﻲْﺀٍ ﻣِﻦَ ﺍﻟْﻘَﺪَﺭِ ﺳُﺌِﻞَ ﻋَﻨْﻪُ ﻳَﻮْﻡَ ﺍﻟْﻘِﻴَﺎﻣَﺔِ، ﻭَﻣَﻦْ ﻟَﻢْ ﻳَﺘَﻜَﻠَّﻢْ ﻓِﻴﻪِ ﻟَﻢْ ﻳُﺴْﺄَﻝْ ﻋَﻨْﻪُ »
হযরত ইয়াহইয়া বনি আব্দুল্লাহ বিন আবী মুলাইকা তার পিতা থেকে বর্ণনা করেন, তিনি একদা হযরত আয়শা রাঃ এর নিকট গেলেন। তখন তিনি তাকদীর বিষয়ে তাকে কিছু জিজ্ঞাসা করেন, তখন হযরত আয়শা রাঃ বলেন, আমি রাসুল সাঃ কে বলতে শুনেছি যে, যে ব্যক্তি তাকদীর বিষয়ে কথা বলে, কিয়ামতের ময়দানে এ কারণে সে জিজ্ঞাসিত হবে। আর যে এ বিষয়ে আলোচনা না করবে, তাকে জিজ্ঞাসা করা হবে না। {সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস নং-৮৪}