BanglaData.Blogspot.Com

BanglaData.Blogspot.Com

বাংলা তথ্য ভান্ডারে স্বাগতম

সকল তথ্য পাবেন....BanglaData তে

Welcome To BanglaData

Keep visiting @ BanglaDataBlog

শনিবার, ৭ নভেম্বর, ২০১৫

বাংলাদেশের চাকরি খোঁজার ওয়েবসাইট

চাকুরী/Banks

বাংলাদেশের চাকরি খোঁজার ওয়েবসাইট

বেকার ভাই-বোনদের জন্য নিয়ে এলাম চাকরি খোঁজার ওয়েবসাইট এর ঠিকানা নিয়ে।
চাকরি পেলে মিষ্টি খাওয়াতে ভুলবেননা যেনো...!!!! ;)
চট্টগ্রামের ভাই বোনদের জন্য স্পেশাল
চিটাগং জবস

Private Universities Bangladesh

Private Universities


Begum Gulchemonara Trust University
Gano Bishwabidyalaya
The Millenium University

বৃহস্পতিবার, ৫ নভেম্বর, ২০১৫

Bangla Blog বাংলা ব্লগসমুহ

All Bangla Blog (বাংলা ব্লগসমুহ)
somewhereinblog
amarblog
sachalayatan
nogorbalok
cadetcollegeblog
prothom-aloblog
nostokobitarkhata
Media Master
Addaa Blog (আড্ডা ব্লগ)
Adibasee Blog (আদিবাসী বাংলা ব্লগ)
Al-Ihsan Forum (আল ইহসান ফোরাম)
Alor Chhota (আলোর ছটা)
Amader Dunia Forum (আমাদের দুনিয়া ফোরাম)
Amader Projukti Forum (আমাদের প্রযুক্তি ফোরাম
Amar Bangla (আমার বাংলা ব্লগ)
Amar Blog (আমার ব্লগ)
Amar Bornomala (আমার বর্ণমালা ব্লগ)
Amar Thikana (আমার ঠিকানা ব্লগ)
Amra Bondhu (আমরা বন্ধু ব্লগ)
Ananda Bazar (আনন্দ বাজার ব্লগ)
Anukabbo (অনুকাব্য ব্লগ)
Bangali Blog (বাঙ্গালী ব্লগ)
Bangla Blog (বাংলা ব্লগ)
Bangla Kobita (বাংলা কবিতা)
Bangla Unicode (বাংলা ইউনিকোড ব্লগ)
Bangla Wordpress (বাংলা ওয়ার্ডপ্রেস ব্লগ).
Banglai Online Blog (বাঙালি অনলাইন ব্লগ)
BD Tutorial 24 (বিডি টিউটোরিয়াল ২৪ ব্লগ)
Bdgolpo24 (বিডিগল্প২৪)
BDNew24 Bangla Blog (বিডিনিউজ২৪ বাংলা ব্লগ)
Biborton Bangla (বিবর্তন বাংলা ব্লগ)
Biggan Projukti (বিজ্ঞান প্রযুক্তি ব্লগ)
Biggani (বিজ্ঞানী ব্লগ)
Bishorgo (বিসর্গ ব্লগ)
Bokolom Blog (বকলম ব্লগ)
Bolte Chai Moner Kotha (বলতে চাই মনের কথা)
Business (ব্যবসায় ব্লগ)
Cadet College Blog (ক্যাডেট কলেজ ব্লগ)
Choturmatrik (চতুর্মাত্রিক ব্লগ)
Coffee Houser Adda (কফি হাউসের আড্ডা ব্লগ)
Dhumketo (ধুমকেতু ব্লগ)
Dr. Firoj Mahbub Kamal (ডঃ ফিরোজ মাহবুব কামাল ব্লগ)
Drishtipat Blog (দৃষ্টিপাত বাংলা ব্লগ)
E-Mela (ই-মেলা ব্লগ)
Ekushey Blog (একুশে ব্লগ)
Ekushey TV Blog (একুশে টিভি ব্লগ)
Ever Green Bangla (এভার গ্রীন বাংলা ব্লগ)
Gonit Pathshala (গণিত পাঠাশালা ব্লগ)
Hneelar Bnadhon (হ্নীলার বাঁধন)
I Tech Bangla (আইটেক বাংলা ফোরাম
ID Bangla Forum (আইডি বাংলা ফোরাম)
Jajaborrr (যাযাবর ব্লগ)
Jeebonzatra Blog (জীবনযাত্রা ব্লগ)
Krondosee (ক্রন্দসী)
lekhalekhiblog (লেখালেখি ব্লগ)
Literature (সাহিত্য ব্লগ)
Lota kombol (লোটাকম্বল ব্লগ)
Media Master (মিডিয়া পন্ডিত ব্লগ)
Muktangan (মুক্তাঙ্গন ব্লগ)
Muktangan Nirmaaan Blog (মুক্তাঙ্গন নির্মাণ ব্লগ)
Mukto Blog (মুক্ত ব্লগ)
Mukto-Mona Blog (মুক্তমনা ব্লগ)
Nagorik Blog (নাগরিক ব্লগ)
Nilanchol Bangla Blog (নীলাঞ্চল বাংলা ব্লগ)
Nirjon Aronno (নির্জন অরণ্য)
Nree.org (নৃ ডট ওআরজি বাংলাব্লগ)
Ojana Info (অজানা ইনফো)
Opest Blog (ওপেস্ট ব্লগ)
PC Doctor (পিসি ডক্টর ব্লগ)
Peace in Islam (পিস ইন ইসলাম ব্লগ)
Pechali Blog (প্যাঁচালী ব্লগ)
Priyo Blog (প্রিয় ব্লগ)
Projanmo Forum (প্রজন্ম ফোরাম ব্লগ)
Prothom Alo Blog (প্রথম আলো ব্লগ)
Rongdhonu (রংধনু ব্লগ)
Rongmohol (রংমহল ব্লগ)
RTI (তথ্য অধিকার ব্লগ)
Sabuj Bangla Blog (সবুজ বাংলা ব্লগ)
Sachalayatan (সচলায়তন ব্লগ)
Science & Technology (বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ব্লগ)
Shobdoneer Blog (শব্দনীড় বাংলা ব্লগ)
Shodalap (সদালাপ ব্লগ)
Shoily Blog (শৈলী বাংলা ব্লগ)
Shopnobaz Blog (স্বপ্নবাজ বাংলা ব্লগ )
Sob kota jjanala khule dao na (সব কটা জানালা খুলে দাও না)
Sobkichu Blog (সবকিছু বাংলা ব্লগ)
Sobujer Kolotan Blog (সবুজের কলতান ব্লগ)
Somewhere in Blog (সামু ব্লগ)
Sonar Bangla Blog (সোনার বাংলা ব্লগ)
Sonar Bangladesh Blog (সোনার বাংলাদেশ ব্লগ)
Sonar Toree (সোনার তরী ব্লগ)
Sorol Path Blog (সরল পথ ব্লগ)
Tech Tweets (টেকটুইটস ব্লগ)
Techmaster Blog (টেকমাস্টার ব্লগ)
Technology Today (টেকনোলজি টুডে বাংলা ব্লগ)
Techtunes (টেক্টটুইন্স ব্লগ)
Trivuz Bangla Forum (ত্রিভুজ বাংলা ফোরাম)
Uzaras Blog (উজারাস বাংলা ব্লগ)
zizipoka (ঝিঁঝিঁ পোকা)
নতুন দিনের প্রত্যাশায়
সোনালী ডানার চিল

totalbdwebsite.blogspot.com/p/all-bangla-blog.html

মঙ্গলবার, ৩ নভেম্বর, ২০১৫

গ্রামীনফোনের নতুন সংযোগের টকটাইম,ইন্টারসেট ডাটা, ও ব্যালেন্স অফার। যা পাবেন নতুন সংযোগে।

গ্রামীনফোনের নতুন সংযোগের টকটাইম,ইন্টারসেট ডাটা, ও ব্যালেন্স অফার। যা পাবেন নতুন সংযোগে।

Ads by Techtunes - tAds
আসসালামু আলাইকুম। কেমন আছেন আপনারা সকলে?? আশা করি আল্লাহর রহমতে ভালই আছেন। আর বরাবরের মত আমার একই কথা যে, আল্লাহর রহমতে এবং আপনাদের দোয়াই আমিও মোটামুটি ভালই আছি। আজকের টিউনের টাইলেট বা শিরোনামটা অবশ্যই দেখেছেন। তো চলুন এবার সরাসরি টিউনে চলে যাই।
Grameenphone New Connection Amazing Offer @ 200tk
Grameenphone lunched new connection offer for their customer. get 0.5 paisa/sec to on-net number & 1 paisa/sec to off-net number by recharge 34tk or 54tk. Offer applicable for Djuice, Nischinto, Ekota 1&2, BS 1, 3, 4 (Shofol), GPPP, Bondhu & VP customer. if customer activate their connection after 19tk october 2015, they will avail this offer. connection price 200tk only.

[b]SIM Activation Bonus[/b]
• if customer activate after 19th Oactober 2015, they will get this offer
• get 5tk main account balance
• get 50 on-net bonus sms
• get 50MB 3G internet data
• validity for 30 days
• to check internet, dial *567#
• to check account balance, dial *566#
• to check sms balance, dial *566*2#
• to stop/deactivate internet packege, type 'STOP' and send to 5000
[b]1st Recharge Offer[/b]
• 1st recharge offer applicable for new connection user.
• by 16tk first recharge, customer will get total 20tk main account balance
• by 34tk first recharge, customer will get total 45tk main account balance
• by 54tk first recharge, customer will get total 75tk main account balance
• get 0.5 paisa/sec to on-net & 1 paisa/sec to off-net numbers by recharge 34tk or 54tk
• special call rates validity for 30 days by recharge 34tk & 60 days by recharge 54tk
[b]Conditions[/b]
• 18% charge applicable for every cost
• offer applicable only for prepaid customers
• offer continued until further notice
• for more details, call 01711-594594

মুসলিম হওয়ার অর্থ কী?

মুসলিম হওয়ার অর্থ কী?

মুসলমানরা বিশ্বাস করে, সূরা আল ইসরা (বনি ইসরাইল) শবে মিরাজের ঘটনার পর মক্কায় মহানবী হজরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ওপর অবতীর্ণ হয়েছিল।
এই সূরায় আল্লাহতায়ালা মুসলমানদের কয়েকটি মৌলিক অঙ্গীকারের উল্লেখ করেছেন। এই অঙ্গীকারগুলো পূরণ না করে কোনো ব্যক্তি বা দল সফল হতে পারে না। এসব মূল্যবোধের ভিত্তিতে মুসলমানদের জীবনযাপন করতে হয়। আর তাদের মানব জাতিকে এই মূলনীতিগুলোর দিকে আহ্বান জানানো উচিত।
এসব মূলনীতি কেবল বিশেষ একটি গোত্র বা দলের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়; বরং পরিধি ও প্রয়োগের দিক দিয়ে বিশ্বজনীন। এগুলো ‘হিকমাহ’ নামেও অভিহিত, যার অর্থ প্রজ্ঞাপূর্ণ শিক্ষা। যথাযথভাবে অনুসরণ করা হলে এই মূলনীতিগুলো সব মানুষের কল্যাণ ও প্রজ্ঞা বৃদ্ধি করতে সক্ষম। এগুলো হচ্ছে-
শুধু আল্লাহর ইবাদত
‘তোমার প্রভু আদেশ করেছেন, তোমরা তাঁর ব্যতীত আর কারো বন্দেগী বা ইবাদত করবে না (সূরা বনি ইসরাইল, আয়াত ২৩)। এর অর্থ, পরম বাস্তবতা এবং একক উপাস্যরূপে আল্লাহতায়ালার স্বীকৃতি প্রদান, সম্পূর্ণ নিষ্ঠাসহকারে তাঁর ইবাদত করা এবং জীবনের প্রতিটি বিষয়ে তাঁর কাছে আত্মসমর্পণ। একজন মুসলিমের জীবন আল্লাহর প্রতি পরিপূর্ণ অঙ্গীকারে আবদ্ধ হওয়া ছাড়া কিছু নয়।
আমরা কেবল একত্ববাদীই নই; সেই অদ্বিতীয় স্রষ্টাকেন্দ্রিক জীবন আমাদের। তিনিই আমাদের সার্বক্ষণিক ও চূড়ান্ত ভাবনার বিষয়।
মাতাপিতার প্রতি শ্রদ্ধাশীল ও দয়ালু হওয়া
‘আর (যাতে তোমরা দেখাও) মাতাপিতার প্রতি দয়া। যদি তাদের একজন কিংবা উভয়ে তোমার জীবদ্দশায় বার্ধক্যে উপনীত হন, তাদের ব্যাপারে ‘উহ’ পর্যন্ত বলো না, অথবা তাদের ধমক দিও না; বরং তাদের সাথে শিষ্টাচারপূর্ণভাবে কথা বলো। তাদের প্রতি ভালোবাসার সাথে, অত্যন্ত নম্র ও বিনয়ী আচরণ করো; এবং বলো, হে পালনকর্তা তাদের উভয়ের প্রতি দয়া করো, যেমন তারা শৈশবে আমাকে লালন-পালন করেছেন (সূরা বনি ইসরাইল, আয়াত ২৩-২৪)।
সন্তানের জন্য মাতাপিতার দয়া ও দরদের স্বীকৃতি, তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা এবং তাদের ভালোবাসার প্রতিদানে যথাসাধ্য করার জন্যই এটা।
মাতাপিতার প্রতি সন্তানের ভক্তি হলো মুসলমানদের দ্বিতীয় সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গীকার। তাদের প্রতি শ্রদ্ধা ও দয়া আমাদের জন্য নিছক সামাজিক দায়িত্ব নয়। এটা আমাদের ধর্মীয় দায়িত্ব ও বাধ্যবাধকতাও বটে।
আত্মীয়, দরিদ্র ও মুসাফিরের প্রতি সদয় হওয়া 
আত্মীয়স্বজনকে তাদের প্রাপ্য দাও, আর অভাবী ও মুসাফিরকে তাদের প্রাপ্য (সূরা বনি ইসরাইল, আয়াত ২৬)।
মনে রাখা দরকার, এই পৃথিবীতে আমরা পরস্পর সম্পর্কিত। আমাদের দায়িত্ব কেবল নিজের প্রতি নয়, কিংবা শুধু পরিবারের প্রতিও নয়। অন্যান্য আত্মীয় এবং বৃহত্তর পর্যায়ে, সমাজের প্রতিও আমাদের কর্তব্য রয়েছে।
আমরা একে অপরের মুখাপেক্ষী এবং এই জীবনপথে আমরা সবাই সহযাত্রী। অন্যের জন্য আমরা কী করতে পারি, সেদিকে অবশ্যই আমাদের লক্ষ্য রাখতে হবে। মুসলমানদের জীবন অবশ্যই সামাজিকভাবে দায়িত্বশীল হতে হবে। এই দায়িত্বের সূচনা হয় পরিবারে এবং অন্যান্য আত্মীয়ের ক্ষেত্রে। যারা অভাবগ্রস্ত, যাদের প্রয়োজন সাহায্য, এমন সবার প্রতি দায়িত্ব রয়েছে।
অর্থের ব্যাপারে সতর্কতা এবং সম্পদের অপচয় না করা 
আর (তোমার সম্পদ) অপচয় করো না। দেখো, অপচয়কারীরা সর্বদাই শয়তানের ভাই আর সে বরাবরই তার প্রভুর প্রতি অতিশয় অকৃতজ্ঞ।… তুমি একেবারে কৃপণ হয়োও না এবং হয়োও না একেবারে মুক্তহস্তও। তাহলে তুমি তিরস্কৃত, নিঃস্ব হয়ে পড়বে। নিশ্চয়ই তোমার পালনকর্তা বা প্রভু যাকে ইচ্ছা দান করেন অধিক জীবনোপকরণ; আর তিনিই তা সঙ্কুচিতও করে দেন। তিনিই তাঁর বান্দাদের সম্পর্কে সম্যক অবগত- তিনি দেখছেন সবকিছু (সূরা বনি ইসরাইল, আয়াত ২৬-২৭, ২৯-৩০)।
অর্থের ব্যাপারে কেউ কৃপণ বা অপচয়ী, কোনোটাই হওয়া উচিত নয়। অপচয় করা অনুচিত; আবার কৃপণও হওয়া ঠিক নয়। ভারসাম্যপূর্ণ জীবনযাপনে মুসলমান অঙ্গীকারবদ্ধ।
হালাল পন্থায় উপার্জন করা চাই। আর সে অর্থ সঠিকভাবেই ব্যয় করা উচিত। আল্লাহতায়ালা আমাদের যত সম্পদ দিয়েছেন, তার সব ক্ষেত্রেই এই মূলনীতি প্রয়োগ করা সম্ভব। দূরদর্শিতার সাথে এবং বিবেকসম্মত উপায়ে সম্পদের সদ্ব্যবহার মুসলমানদের একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ প্রতিশ্রুতি।
সন্তানের যত্ন নেয়া
‘তোমাদের সন্তানদের হত্যা করো না, দারিদ্র্যের ভয়ে; আমরা তাদের এবং তোমাদের আমিই জীবনোপকরণ দিই। দেখো, তাদের হত্যা করা মহাপাপ’ (সূরা বনি ইসরাইল, আয়াত ৩১)।
আমরা যেহেতু মাতাপিতার অধিকারের স্বীকৃতি দিচ্ছি, সন্তানের অধিকারও স্বীকার করে নেয়া উচিত। আমাদের সন্তান আমাদের ভবিষ্যৎ। আমাদের অবশ্যই লক্ষ্য রাখতে হবে, যাতে আমরা সন্তানদের স্বাস্থ্যবান, বুদ্ধিমান এবং নৈতিক দায়িত্বসচেতন হিসেবে গড়ে তুলতে পারি। তাদের নিরাপদ ও সুস্থ পরিবেশে লালন করার ব্যাপারে আমাদের অঙ্গীকার থাকা দরকার। তাদের জীবনের পাশাপাশি চেতনা, মানসিকতা, নৈতিকতা ও সদাচরণও রক্ষা করতে হবে।
ব্যভিচার ও অবৈধ সম্পর্ক থেকে মুক্ত থাকা
আর অবৈধ যৌন সম্পর্কের নিকটবর্তী হয়ো না। দেখো, এটা অশ্লীল কাজ এবং মন্দ পথ (সূরা বনি ইসরাইল, আয়াত ৩২)।
যৌন বিকৃতি ব্যক্তি ও সমাজের সবচেয়ে বড় ক্ষতির কারণ। এ ক্ষেত্রে নিয়মকানুন মেনে চললে স্বাস্থ্য ও সুখ এবং নৈতিকতাপূর্ণ সমাজ লাভ করা যায়। বিশুদ্ধ, স্বচ্ছ এবং সামাজিক দায়িত্বশীলতাপূর্ণ জীবনযাত্রার বিষয়ে মুসলমানরা অঙ্গীকারে আবদ্ধ।
ইসলাম শিক্ষা দেয়, ব্যভিচার বা যৌন অনাচারের ধারেকাছেও যাওয়া উচিত নয়। এর তাৎপর্য হলো- নারী-পুরুষের পোশাকের ব্যাপারে যথাযথ বিধিবিধান, মিশ্রসমাজে সঠিক আচরণ এবং সামাজিক সম্পর্ক ও বিনোদনের বেলায় যথার্থ নিয়ন্ত্রণ।
প্রতিটি জীবনের প্রতি শ্রদ্ধা এবং ন্যায়বিচার ব্যতীত হত্যা না করা
‘আর হত্যা করো না সে জীবন, যা আল্লাহ নিষিদ্ধ করেছেন সঙ্গত কারণ ব্যতিরেকে’। (বনি ইসরাইল ৩৩ নং আয়াত)
এর অর্থ হলো, সব জীবনের পবিত্রতা স্বীকার করে নিতে হবে। জীবনকে অচল করে দিতে পারে, এমন কোনো কাজই করা যাবে না। আগ্রাসন ও সন্ত্রাস পরিহার করতে হবে। কারণ, এসব দোষ হত্যাকাণ্ডের দিকে মানুষকে পরিচালনা করে থাকে। প্রতিটি মুসলিমকে শান্তিপূর্ণ পন্থা অবলম্বনের জন্য অঙ্গীকার করতে হবে। সংলাপ ও আলোচনার মধ্য দিয়ে দ্বন্দ্ব-সঙ্ঘাত নিরসন করতে হবে- হত্যাকাণ্ডের মাধ্যমে নয়। অবশ্য, ন্যায়বিচার বহাল রাখতে হবে। কারণ সঠিকভাবে শাস্তি দিলে নিরাপত্তা লাভ করা যায় এবং রক্ষা পায় জীবন।
ইয়াতিমের যত্ন নেয়া
ইয়াতিমের সম্পত্তির নিকটবর্তী হয়ো না, এর উন্নতি বিধানের উদ্দেশ্য ছাড়া; যে পর্যন্ত না সে প্রাপ্তবয়স্ক হয়ে ওঠে (সূরা বনি ইসরাইল, আয়াত ৩৪)।
ইয়াতিমসহ যারা সহজেই বিপন্ন হয়ে পড়তে পারে, তাদের সবার যত্ন নেয়া জরুরি। তাদের অধিকারগুলো স্বীকার করে নিতে হবে এবং সব ধরনের ক্ষতির হাত থেকে তাদের রক্ষা করতে হবে। তরুণ, গরিব, দুর্বল ও প্রতিবন্ধীদের যত্ন নেয়ার জন্য যেকোনো মুসলমান গভীরভাবে অঙ্গীকারবদ্ধ। দয়া ও করুণা একজন মুসলমানের মৌলিক অঙ্গীকার। সব মানুষ এবং পশু এর অন্তর্ভুক্ত।
অঙ্গীকার ও প্রতিশ্রুতি পূরণ করা
আর অঙ্গীকার পূরণ করো। নিশ্চয়ই অঙ্গীকার সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হবে (বনি ইসরাইল, আয়াত ৩৪)।
ওয়াদা ও চুক্তি মানবজীবনের ও মানব সভ্যতার একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক। ওয়াদা বা অঙ্গীকার পূরণ করা না হলে মানুষ পরস্পরের প্রতি আস্থা হারিয়ে ফেলে এবং তখন গোটা সমাজ দুর্বল হয়ে পড়ে। মুসলমানদের অবশ্যই নিজ নিজ অঙ্গীকার পূরণ করতে হবে। আমাদের অবশ্য করণীয় অঙ্গীকার হবে সত্য বলা ও সৎ হওয়ার। আর যখন আমরা প্রতিশ্রুতি দেবো, অবশ্যই আমরা যথাসাধ্য চেষ্টা চালাবো তা পূরণের জন্য।
ব্যবসায়িক লেনদেনে সততা বজায় রাখা
মেপে দেয়ার সময়ে পূর্ণ মাপে দেবে এবং ওজন করবে সঠিক দাঁড়িপাল্লায়। এটা উত্তম; এর পরিণাম সবচেয়ে শুভ (সূরা বনি ইসরাইল, আয়াত ৩৫)।
সৎ ব্যবসায় আনে উন্নতি, সাফল্য আর রহমত। বাণিজ্যিক, সামাজিক কিংবা রাজনৈতিক- সব ধরনের কর্মকাণ্ড সুবিচার ও ন্যায়নীতির অনুভূতির সাথে সম্পন্ন করতে হবে। সব ব্যাপারে এবং সবার সাথে সদাচরণ করতে প্রত্যেক মুসলমান প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। একজন মুসলমানের সাথে কাজকারবার মানে পুরোপুরি আস্থা রাখা যায় তার ওপর। তাই একজন মুসলিম ব্যবসায়ীর সবচেয়ে সৎ ব্যবসায়ী হওয়া উচিত। একজন মুসলিম শ্রমিক হওয়া উচিত সর্বাধিক সৎ শ্রমিক। যেকোনো পেশার মুসলমান তার পেশার জন্য সম্মান বয়ে আনা উচিত।
জ্ঞানের ভিত্তিতে কাজ করা, গুজব বা অর্ধসত্যের ভিত্তিতে নয়
যে বিষয়ে তোমার কোনো জ্ঞান নেই, তার অনুসরণ করো না। নিশ্চয়ই, কর্ণ, চক্ষু ও অন্তঃকরণ- এগুলোর প্রতিটিকেই জিজ্ঞাসা করা হবে (সূরা বনি ইসরাইল, আয়াত ৩৬)।
তথ্যসংক্রান্ত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও মিডিয়ার রয়েছে বিরাট দায়িত্ব। ভুল তথ্য দিলে অথবা তথ্যের অপব্যবহার হলে বিরাট অবিচার করা হয়। তথ্যের সত্যতার ব্যাপারে মুসলমানদের অঙ্গীকার থাকা উচিত। যে কারো সম্পর্কে, এমনকি তাদের শত্রুদের ব্যাপারেও, সত্য রিপোর্টিংকে এগিয়ে নেয়া প্রয়োজন। মুসলিম সূত্র থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে যে রিপোর্ট, তা সবচেয়ে বিশ্বাসযোগ্য হওয়া উচিত। একইভাবে, মুসলমানদের সর্বোচ্চ মাত্রায় সতর্ক থাকতে হবে নিজেদের কাজ ও প্রতিক্রিয়ার বিষয়ে। যথাযথ সাক্ষ্য-প্রমাণ ছাড়া কারো বিরুদ্ধে প্রতিক্রিয়া প্রকাশ করা উচিত নয়।
বিনয়ী হওয়া এবং উদ্ধত না হওয়া
পৃথিবীতে সদম্ভে পদচারণা করো না। নিশ্চয়ই তুমি ভূপৃষ্ঠকে কখনো পারবে না বিদীর্ণ করতে এবং উচ্চতার দিক দিয়ে কখনো পর্বতসম হতে পারবে না (সূরা বনি ইসরাইল, আয়াত ৩৭)।
উদারতা, নমনীয়তা ও ভারসাম্য হচ্ছে মানুষের আচরণের সর্বোৎকৃষ্ট বিষয়। একের প্রতি অন্যের মনোভাবের ক্ষেত্রেও একই কথা প্রযোজ্য। একজন মুসলমান মর্যাদাবান মানুষ; একই সাথে তিনি বিনয়ী। কোনো মুসলিম অহঙ্কারী, দাম্ভিক, উদ্ধত হওয়ার কথা নয়। আল্লাহতায়ালার সব দানের জন্য একজন মুসলমান তাকে ধন্যবাদ দিয়ে থাকেন। প্রতিটি জিনিসের জন্য চূড়ান্ত প্রশংসা আল্লাহরই জন্য এবং প্রকৃত গৌরবও তাঁরই প্রাপ্য।
ব্যক্তিপর্যায়ে এবং সামষ্টিকভাবে এগুলো হচ্ছে মুসলমানদের মৌলিক অঙ্গীকার। এগুলো প্রজ্ঞার মূলনীতি এবং ইসলামের বিশ্বজনীন মূল্যবোধ। এসব মূলনীতির অনুসরণ বিশেষ ন্যায়বিচার, শান্তি ও সুখ প্রতিষ্ঠা করবে। একইসাথে পরকালের সফলতা ও মুক্তিও আনবে। আসুন, আমরা সবাই এগুলোকে আমাদের প্রকৃত প্রতিশ্রুতিতে পরিণত করি।

শরীয়তমতে স্ত্রীকে আকৃষ্ট করতে ১০ টিপস

শরীয়তমতে স্ত্রীকে আকৃষ্ট করতে ১০ টিপস

তবে সামান্য কিছু বিষয়ে দৃষ্টি রাখলে স্ত্রীর ভালোবাসা ভালোবাসা অর্জন কোনো ব্যাপারই না। আসুন জেনে নেই এ ব্যাপারে ১০ টিপস। ইন্টারনেট অবলম্বনে লিখেছেন- মো: বাকীবিল্লাহ।
১। স্ত্রীর চোখের দিকে তাকিয়ে কথা বলুন। আলাপের সময় এ দিক সেদিক তাকাবেন না।
২।  নিজেকে পরিপাটি ও পরিচ্ছন্ন রাখুন। সুগন্ধী ব্যবহার করুন। নারীরা সব সময় তার সঙ্গীর পরিপাটি ও সুগন্ধময় পরিধেয় ভালবাসে।
৩।  স্ত্রীকে বিভিন্ন কাজে সহায়তা করুন। মেয়েরা সব সময় সহযোগীদের প্রতি আকৃষ্ট হয়।
৪।  তার বন্ধুদের প্রতি সামাজিক হোন। তাদের নিজের মতো আপন করে নিন। মেয়েরা সাধারণত সামাজিক ও মিশুক প্রকৃতির ছেলের প্রতি আকৃষ্ট হয়।
৫।  একত্রে থাকাবস্থায় অন্য কারো সাথে ফোনালাপ পরিহার করার চেষ্টা করুন। এছাড়া স্ত্রীর সাথে ফোনে কথা বলার সময় বোঝাতে চেষ্টা করুন আপনি তার প্রতি মনোযোগী। তার প্রতি আপনার পূর্ণ আকর্ষণ রয়েছে।
৬। স্ত্রীকে বিভিন্ন প্রশ্ন করুন, বিশেষত তার সম্পর্কে। মেয়েরা সব সময় তার ব্যাপারে আলোচনা পছন্দ করে। যেমন তার ভাল লাগা, প্রিয় জিনিস ইত্যাদি।
৭। কোথাও প্রবেশের সময় আগে গিয়ে দরজা খুলে তাকে স্বাগত জানান। এ বিষয়টি নারীদের ভীষণ প্রিয়।
৮। তার সৌন্দর্যের প্রশংসা করুন। যেমন- তোমাকে খুব সুন্দর লাগছে। পোশাকটিতে তোমাকে ভালো মানিয়েছে ইত্যাদি।
৯। স্ত্রীর কাছ থেকে পরামর্শ নিন। যেমন- কোনো কাজ শুরু করার আগে মতামত চাওয়া। এতে সে ভাববে আপনি তাকে গুরুত্ব দেন।
১০।  তাঁর ইতিবাচক দিকগুলো তুলে ধরুন। যেমন তোমাকে হাসিখুশি মনে হয়। তোমার সব কাজই ভালো হয়। তুমি অনেক পজিটিভ ইত্যাদি।
এসব বিষয়ের প্রতি মনোযোগী হলে স্ত্রী আপনার প্রতি ইতিবাচক হবে আকর্ষণ অনুভব করবে।

বিপদে পড়লে মহানবী (সা:) এই ৩টি দোয়া পাঠ করতে বলেছেন

বিপদে পড়লে মহানবী (সা:) এই ৩টি দোয়া পাঠ করতে বলেছেন

আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) মহান আল্লাহর দীন প্রতিষ্ঠাকালে বহু বিপদের সম্মুখীন হয়েছেন। বেশ কয়েকবার কাফেরদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে হয়েছে। অনেক জুলুম, অন্যায়, অত্যাচার পাড়ি দিয়ে তিনি ইসলাম প্রতিষ্ঠা করেছেন। বিপদের সময় মহানবী (সা.) যে ৩টি দোয়া পাঠ করতেন সেই দোয়াগুলো উম্মতদেরও পাঠ করাতে বলেছেন।
দোয়া ৩টি হলো-
১। সাদ ইবনে আবি ওক্কাস রা. বলেন, নবীজি সা. দুঃখ-কষ্টের সময় বলতেন :
লা-ইলাহা ইল্লা আনতা সুবহানাকা ইন্নি কুনতু মিনাজ জোয়ালিমিন। (দোয়া ইউনূস)
অর্থ : একমাত্র তুমি ছাড়া কোনো মাবুদ নেই। তোমার পবিত্রতা বর্ণনা করছি। নিশ্চয়ই আমি সীমালঙ্ঘনকারী। (তিরমিজি : ৩৫০০)
২। আসমা বিনতে ওমাইর রা. থেকে বর্ণিত, নবীজি সা. বলেন, আমি কি তোমাদের এমন কিছু শিখিয়ে দেব না যা তুমি দুশ্চিন্তা ও পেরেশানির মধ্যে পড়বে। সাহাবী বললেন, অবশ্যই শেখাবেন। নবীজি বললেন, দোয়াটি হচ্ছে : ‘আল্লাহু আল্লাহ রব্বী লা উশরিকু বিহি শাইয়ান।’
অর্থ : আল্লাহই আল্লাহ আমার প্রতিপালক। আমি তার সঙ্গে কোনো কিছু শরিক করি না। (আবু দাউদ : ১৫২৫)
৩। আনাস রা. থেকে বর্ণিত, নবীজি সা. বলেন :
আল্লাহুম্মা লা সাহলা ইল্লা মা জায়ালতাহু সাহলান, ওআনতা তাজআলুল হুযনা সাহলান ইযা শিইতা।
অর্থ : ইয়া আল্লাহ, কোনো বিষয় সহজ নয়। হ্যাঁ, যাকে তুমি সহজ করে দাও। যখন তুমি চাও তখন তুমি মুশকিলকে সহজ করে দাও। (ইবনে হিব্বান : ৯৭৪)

আপনার অজান্তেই “ফেসবুক” আপনার যে ক্ষতিগুলো করছে !

আপনার অজান্তেই “ফেসবুক” আপনার যে ক্ষতিগুলো করছে !

আজ থেকে দশ বছর আগে ফেসবুক এমন এক সোশাল মিডিয়া হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে, যার কাজ ছিল হাই স্কুলের বন্ধুদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করা। নিজে চিন্তা-ভাবনা, আলোচনা বা প্রোগ্রাম ঠিক করা বা তথ্য আদান-প্রদান ইত্যাদি কাজ চলতো এর মাধ্যমে। কিন্তু এর পর থেকে ফেসবুক অর্থ বানানোর প্লাটফর্মে পরিণত হতে লাগলো। যদিও এখন পর্যন্ত ফেসবুক সোশাল মিডিয়া হয়েই রয়েছে, তবুও অন্তত ৭টি কারণে এ বছরই ফেসবুককে বিদায় দেওয়ার পক্ষে মত দিয়েছেন ‘গিয়ার ল্যাব’-এর বিশেষজ্ঞরা। তারা বলছেন, কারণগুলো দেখুন এবং আপনিও এ বছরের মধ্যে ফেসবুককে ‘না’ বলুন।
১. সময়ের অপচয় : এটা বলা হয়, মানুষ প্রতিদিন গড়ে ১৭ মিনিট ফেসবুকে সময় দেন। এভাবে টানা ১০ বছর তারা ফেসবুকে থেকে জীবনের ৪০টি দিন শুধু লাইক করার কাজে নষ্ট করেছেন।
২. ফেসবুকের ফ্রি স্টাফ আমরা : ২০১২ সালের এক গবেষণায় জানানো হয়, ৬ লাখ ৮৯ হাজার ফেসবুক অ্যাকাউন্টের ওপর একটা পরীক্ষা চালানো হয়। ফেসবুক ‘ইমপ্রুভ ইওর সার্ভিস’-এর মাধ্যমে মূলত ব্যবহারকারীদের নিজেদের কাজেই ব্যবহার করে থাকে। অর্থাৎ আপনি ফেসবুক ব্যবহার করে মূলত তাদের অর্থ উপার্জনের পথ খুলে দিচ্ছেন।
৩. বিজ্ঞাপনের স্থান আপনি : ফেসবুকে যখনই আপনি কিছু সার্চ করছেন তখনই বিজ্ঞাপনের বিলবোর্ড হচ্ছেন আপনি। আপনার টাইমলাইনে নিয়মিত বিজ্ঞাপন আসতে থাকবে। আর অর্থ যাবে ফেসবুকের ঘরে।
৪. স্বাস্থ্যের জন্যে ক্ষতিকর : একটানা বহু সময় ফেসবুক ব্যবহারের ফলে মানুষের বিপাকক্রিয়ায় ব্যাপক নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। এতে হজমে সমস্যা, দৃষ্টিশক্তিতে সমস্যাসহ সৃষ্টিশীলতা ধ্বংস হয়। ঘুমের ধারাবাহিকতাও বদলে যায়।
৫. এরা কারা? : দেখবেন, আপনার হয়তো ৫ শতাধিক বন্ধু রয়েছেন ফেসবুকে। এক গবেষণায় বলা হয়েছে, ব্যবহারকারীরা তার বন্ধুতালিকার ১০ শতাংশ মানুষকে ব্যক্তিগতভাবে চেনেন। বাকিরা এমনিতেই বন্ধু হয়ে যান। এই অপরিচিত মানুষগুলোকে বন্ধু ভেবে তাদের সঙ্গে সময় ব্যয় করা আসলে সময়ের অপচয় ছাড়া আর কিছুই নয়।
৬. গোপনীয়তা থাকছে না : আপনি অনেক বিষয়েই গোপনীয়তা ধরে রাখতে চান। কিন্তু ফেসবুকের কারণে তা ধীর ধীরে মূল্যহীন হয়ে যাচ্ছে। অন্যকে দেখে গোপনীয়তা ধরে রাখতে ইচ্ছুক মানুষরাও তার গোপন বিষয় প্রকাশ করে ফেলছেন। এ নিয়ে পরিবার, সংসার ও সমাজে শুরু হচ্ছে নানা টানাপড়েন। তারওপর হ্যাকারদের অত্যাচার তো রয়েছেই।
৭. আপনার পোস্ট আসলে মূল্যহীন : আপনি কি ভাবছেন, কি করছেন, কি চাইছেন ইত্যাদি নিয়ে অন্যের সত্যিকার অর্থে কোনো চিন্তা নেই। কাজেই মনের যে কথাটি আপনি যত্ন ও আবেগের সঙ্গে তুলে ধরছেন, তা আসলে অন্যের কাছে মূল্যহীন। সেখানে লাইক ও কমেন্ট পেয়ে হয়তো তৃপ্তি পাচ্ছেন। কিন্তু যারা লাইক বা কমেন্ট দিয়েছেন তাদের কাজ ওই পরিসরেই সীমাবদ্ধ। কাজেই নিজের মূল্যবান চিন্তাধারা ফেসবুকে পোস্ট করা মানে উলুবনে মুক্তা ছড়ানো ছাড়া আর কিছুই নয়।