BanglaData.Blogspot.Com

BanglaData.Blogspot.Com

বাংলা তথ্য ভান্ডারে স্বাগতম

সকল তথ্য পাবেন....BanglaData তে

Welcome To BanglaData

Keep visiting @ BanglaDataBlog

বুধবার, ১৫ জুলাই, ২০১৫

কিভাবে ইমেইল ঠিকানা খুলবেন

কীভাবে জিমেইল অ্যাকাউন্ট খুলবো? আপনার ব্যক্তিগত ইমেইল হিসেবে এখনই ফ্রি জিমেইল অ্যাকাউন্ট খুলে নিন
বর্তমানে সময়ে অনলাইনে প্রায় সকল কাজ-কর্মের জন্যই একটা ইমেইল অ্যাকাউন্ট প্রয়োজন। যেমন আপনি যদি কোন ওয়েব সাইটে নিবন্ধন করে ওই সাইটের সেবা ব্যবহার করতে চান সেক্ষেত্রে একটি ইমেইল অ্যাকাউন্ট না হলেই নয়। আপনি দুইভাবে ইমেইল অ্যাকাউন্ট পেতে পারেন। এক, আপনার নিজস্ব ডোমেইন যদি থাকে এবং তার সাথে যদি ইমেইল সেবা থেকে থাকে তবে সেখান থেকে আপনি আপনার ইমেইল অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন। সাধারণত একটা কোন কোম্পানি তার ক্লায়েন্টদের সাথে যোগাযোগ করার জন্য এধরনের ইমেইল ব্যবহার করে থাকে। দুই, অনলাইনে অনেক সাইট আছে যারা আপনাকে ফ্রি ইমেইল সেবা দিয়ে থাকে। যেমন: জিমেইল, ইয়াহু মেইল, হট মেইল, লাইভ মেইল, মেইল ইত্যাদি। আজ আপনি কিভাবে জিমেইলে কিভাবে একটি অ্যাকাউন্ট ওপেন করবেন সেই প্রক্রিয়াটি দেখাবো।
১. প্রথমে আপনি আপনার ব্রাউজার থেকে
www.gmail.com এই ঠিকানায় যান। নিচের মতো একটি পেজ ওপেন হবে। এখন থেকে আপনি Create an account লেখায় ক্লিক করুন।
২. এরপর নিচের মতো একটি রেজিস্ট্রেশন ফর্ম আসবে।
এখানে আপনি আপনার নামের প্রথম ও দ্বিতীয় অংশ দিন। ইউজার নেম হিসেবে আপনার পছন্দের একটি নাম দিন। মনে রাখবেন এই ইউজার নেমটিই হবে আপনার জিমেইলের লগইন নেম। এবং এই ঠিকানা আপনি আপনার মেইল হিসেবে ব্যবহার করবেন। যেমন ব্যবহার করেন আপনি আপনার ফোন নাম্বার অন্য কারো কাছ থেকে মেসেজ গ্রহণ করতে।
ইউজার নেমটি যদি ইতোমধ্যে কেউ ব্যবহার না করে থাকে তবে ইউজার নেম বক্সের নিচে কোন কিছু লেখা আসবে না। আর যদি কেউ ব্যবহার না করে থাকে তাহলে একটি ম্যাসেজ দেখাবে এবং কিছু নাম সাজেস্ট করবে। যদি সেখানে থেকে কোন নাম আপনার পছন্দ হয় তবে ব্যবহার করুন। অন্যথায় অন্যকোন নাম ট্রাই করুন।
এরপর আপনার অ্যাকাউন্ট অ্যাকসেস করার জন্য একটি পাসওয়ার্ড দিন। পাসওয়ার্ড ব্যবহার করার সময় এমন কোন পাসওয়ার্ড ব্যবহার করবেন না যা অন্য কেউ বা আপনার পরিচিত কেউ অনুমান করতে পারে। আবার এমন পাসওয়ার্ডও ব্যবহার করবেন না যা আপনি নিজেই মনে রাখতে পারবেন না। পাসওয়ার্ডটি দুইবার দিতে হবে পরপর দুই ঘরে।
এরপর আপনি আপনার জন্মতারিখ, জেন্ডার, মোবাইল নাম্বার দিন। মোবাইল নাম্বার না দিলেও চলবে। তবে আমি বলবো এখানে আপনি আপনার ব্যবহৃত নাম্বারটি দিন। এটা শুধুই আপনার অ্যাকাউন্টের নিরাপত্তার স্বার্থে। এটা অন্য কেউ দেখতে পাবে না।
এরপরের ঘরে আপনার পরিচিত কারো ইমেইল অ্যাকাউন্ট চাইবে। আপনি না দিলেও চলবে। তবে আমি আপনাকে সাজেস্ট করবো যদি আপনার বিশ্বস্ত কারো ইমেইল অ্যাকাউন্ট থেকে থাকে তবে দিন। কারণ, এটা ভবিষ্যতে আপনার অ্যাকাউন্টে সমস্যা হলে সাহায্য করবে। আর যদি বিশ্বস্ত না থাকে তবে ব্যবহার না করাই উত্তম।
এরপরে আপনাকে একটি ক্যাপচা পূরণ করতে হবে। এবং সর্বশেষ ঘর থেকে আপনি কোন দেশের সেই দেশ নির্ধারণ করে দিন। যদিও এটা নিজ থেকেই আপনার লোকেশনের ওপর ভিত্তি করে পূরণ করা থাকবে।
তাদের সাথে আপনাকে অবশ্যই তাদের নীতিমালা সমর্থন করতে হবে। সেজন্য আপনি অ্যাগ্রি অংশে টিক দিন। এবং সবশেষে Next step এ ক্লিক করুন।
এরপর আপনার প্রোফাইল পিকচার অ্যাড করার জন্য বলবে। আপনি চাইলে এখনই আপনার ছবি দিতে পারেন। অথবা পরের জন্যও রাখতে পারেন। Next step এ ক্লিক করুন। এরপর Continue to Gmail. ব্যস, আপনার কাজ শেষ। এরপর আপনি আপনার জিমেইলের ইনবক্স দেখতে পাবেন। জিমেইল টিম আপনাকে ৩টি মেইল পাঠাবে। আপনি যদি আপনার পরিচিত কারো ইমেইল ব্যবহার করেন যেটা পরিচিত কারো মেইলের ঘরে চেয়েছিলো তার কাছেও একটি মেইল যাবে।
আপনি এতোক্ষণ কাজ করে যে মেইল অ্যাকাউন্টটি পেলেন সেটা ঠিক এরকম হবে
username@gmail.com username হলো যে নামটা আপনি ইউজার নেম ঘরে দিয়েছিলেন।
এতোক্ষণ তো আমি আপনাকে জিমেইলে ইমেইল অ্যাকাউন্ট করানো শিখালাম। কিন্তু কেন জিমেইলে অ্যাকাউন্ট খুলবেন সেক্ষেত্রে আমার ব্যক্তিগত অভিমত জেনে নিন। জানতে এখানে ক্লিক করুন ।
আপনি যদি জিমেইলে সফলভাবে অ্যাকাউন্ট ওপেন করতে পারেন তবে আশা রাখি অন্যান্য সাইট যারা ফ্রি ইমেইল সেবা দিয়ে থাকে আপনি সেখানেও অ্যাকাউন্ট ওপেন করতে পারবেন।

মঙ্গলবার, ৩০ জুন, ২০১৫

Helicopter for rent in Bangladesh

হেলিকপ্টার কিভাবে ভাড়া করবেন এবং কত খরচ!!!!
দেশে বেশ কয়েকটি কম্পানি রয়েছে, যারা বাণিজ্যিকভাবে
হেলিকপ্টার ভাড়া দেয়। এসব হেলিকপ্টার সাধারণত তিন থেকে
সাতজন যাত্রী পরিবহন করে।
ভাড়া কত
কম্পানিভেদে হেলিকপ্টার ভাড়ার তারতম্য রয়েছে।
বাংলা ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইনস্ লিমিটেড
বাংলা ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইনস্ লিমিটেডের ছয়জন যাত্রী
বহনে সক্ষম বেল-৪০৭ হেলিকপ্টারের জন্য ভাড়া গুনতে হবে
প্রতি ঘণ্টায় এক লাখ টাকা। আর তিনজন যাত্রী বহনে
সক্ষম রবিনসন আর-৪৪-এর ভাড়া ঘণ্টাপ্রতি ৬০ হাজার
টাকা। সব ভাড়ার সঙ্গে ১৫ শতাংশ ভ্যাট সংযুক্ত করতে হবে।
যোগাযোগ-
বাংলা ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইনস্ লিমিটেড
৬৮/১ গুলশান এভিনিউ, গুলশান-১
ঢাকা। ফোন: ৯৮৮৫৭৭১-২, ৯৮৫৬৯৬৩-৪
স্কয়ার এয়ার লিমিটেড
স্কয়ার এয়ার লিমিটেডের ছয়জন যাত্রী বহনে সক্ষম
বেল-৪০৭ হেলিকপ্টারের ভাড়া প্রতি ঘণ্টায় এক লাখ ১৫
হাজার টাকা। আর চারজন যাত্রী বহনে সক্ষম রবিনসন
আর-৬৬-র ভাড়া ঘণ্টাপ্রতি ৭৫ হাজার টাকা। এ ছাড়া প্রতি
ঘণ্টায় ভূমিতে অপেক্ষমাণ চার্জ ছয় হাজার টাকা। সেই সঙ্গে
প্রতি ফ্লাইটে ইনস্যুরেন্স খরচ দুই হাজার টাকা।
যোগাযোগ-
স্কয়ার এয়ার লিমিটেড
স্কয়ার সেন্টার
৪৮ মহাখালী বাণিজ্যিক এলাকা, ঢাকা। ফোন :
০১৭১৩১৮৫৩৫২
সিকদার গ্রুপ
সিকদার গ্রুপের তিনটি হেলিকপ্টার আছে হল বেল-৪০৪,
আর-৬৬ ও আর-৪৪ সাত সিটের হেলিকপ্টার ভাড়া ঘণ্টায় এক
লাখ ১৫ হাজার টাকা। তিন সিটের ভাড়া ঘণ্টায় ৭২ হাজার
টাকা। সঙ্গে ভ্যাট ১৫ শতাংশ। প্রতি ঘণ্টায় ভূমিতে
অপেক্ষমাণ চার্জ দিতে হবে সাত হাজার টাকা। যোগাযোগ-
সিকদার গ্রুপ
রাজ ভবন, দ্বিতীয় তলা, ২৯ দিলকুশা বাণিজ্যিক এলাকা,
ঢাকা। ফোন : ৯৫৫০২৭১
সাউথ এশিয়ান এয়ারলাইনস্
সাউথ এশিয়ান এয়ারলাইনস্ সাধারণ কাজের জন্য হেলিকপ্টার
ভাড়া প্রতি ঘণ্টা ৫৫ হাজার টাকা। কিন্তু সিনেমার শুটিং,
লিফলেট বিতরণসহ অন্যান্য বাণিজ্যিক কাজের জন্য ভাড়া
৩০ শতাংশ বেশি। ভূমিতে অপেক্ষমাণ চার্জ প্রতি ঘণ্টার
জন্য পাঁচ হাজার টাকা। এ ছাড়া পুরো খরচের ওপর ১৫
শতাংশ হারে ভ্যাট দিতে হয়। এই কম্পানি থেকে ন্যূনতম ৩০
মিনিটের জন্য হেলিকপ্টার ভাড়া নেওয়া যায়। জ্বালানি খরচ,
ইনস্যুরেন্সসহ বাকি সব কিছু কম্পানিই বহন করে থাকে।
যোগাযোগ-
সাউথ এশিয়ান এয়ারলাইনস্ লিমিটেড
টাওয়ার হেমলেট
১৬ কামাল আতাতুর্ক এভিনিউ, বনানী, ঢাকা-১২১৩। ফোন :
০২ ৯৮৮০৪৯৬
ইমপ্রেস অ্যাভিয়েশন লিমিটেড
ইমপ্রেস অ্যাভিয়েশন লিমিটেড থেকে সর্বনিম্ন ১ ঘণ্টার
জন্য ভাড়া নেওয়া যাবে ৬ আসনবিশিষ্ট ইসি ১৩০বি-৪
হেলিকপ্টার। প্রতি ঘণ্টার জন্য গুনতে হবে এক লাখ টাকা।
সেই সঙ্গে ১৫ শতাংশ ভ্যাট। ভূমিতে প্রতি ঘণ্টার জন্য
চার্জ ৫ হাজার টাকা। যোগাযোগ-
ইমপ্রেস অ্যাভিয়েশন লিমিটেড
৪০ শহীদ তাজউদ্দীন সরণি, তেজগাঁও, ঢাকা। ফোন:
০১৭২৯২৫৪৯৯৬
আরো যাদের বাণিজ্যিক ব্যবহারের হেলিকপ্টার আছে
পিএইচপি গ্রুপ, বাংলা ইন্টারন্যাশনাল, বিআরবি কেব্ল্,
মেঘনা গ্রুপ, ইয়াং ইয়াং (আরিয়ান) গ্রুপ, এমএস বাংলাদেশ
প্রভৃতি।
সাধারণ নীতিমালা
সব প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে আবেদনের সময় হেলিকপ্টার
চার্জের ৫০ ভাগ পরিশোধ করে বাকি টাকা পরিশোধ করতে
হয় হেলিকপ্টার উড্ডয়নের আগে। হেলিকপ্টার উড্ডয়নের ৪৮
ঘণ্টা আগে সিভিল এভিয়েশনকে জানাতে হয়। কারণ
হেলিকপ্টারের নির্দিষ্ট কোনো রুট নেই। এ কারণে কোনো
হেলিকপ্টার আকাশে উড্ডয়ন করলে টাওয়ারকে প্রস্তুত
রাখতে হয়, যাতে সহজে যোগাযোগ স্থাপন করা যায়। তবে
জরুরি হলে ৫, ১০, ১৫ মিনিট এমনকি এক ঘণ্টার মধ্যেও
অনুমতি দেওয়া হয়।

সফল হওয়ার উপায়

"বিজয়ীরা ভিন্ন ধরনের কিছু করে না, তারা একই কাজ ভিন্নভাবে করে"
                           -শিব খেরা
জীবনে তারাই সফল হয় যারা নিজেদেরকে জানতে পারে।নিজেকে জানতে হলে অথবা নিজের মনের মাঝের মানুষটাকে জাগিয়ে তুলতে হলে অনুপ্রেরণা প্রয়োজন।এই অনুপ্রেরণা হতে পারে একটি উক্তি থেকে বা কোনো গল্প থেকে বা কোনো বই থেকে।
শিব খেরার "তুমিও জিতবে" বা "You Can Win" এমন একটা বই।

শনিবার, ২৭ জুন, ২০১৫

Technology books

Web design & development. ....
Programming and more important books here
Download as pdf

Bangla story book

Bangla storybooks are there. ....
আপনি কি গল্প বই পড়তে ভালবাসেন?
তাহলে ফ্রিতে ডাউনলোড করে নিতে পারেন বইগুলো।।।।

Medical Bangla books

Doctors medical books পেতে এখানে  Visit করুন।।।।।pdf formate and free to download.
Many book's U can get here than u need. ...
***************
অথবা এখানে থেকে ডাউনলোড করতে পারবেন>>>>>> www.freebooks4doctors.com/f.php?f=special
অথবা   এখানে

বুধবার, ২০ মে, ২০১৫

Vehicle Registration & Ownership Transfer bd

মোটরযানের রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া:

সেবাগ্রহনকারী সংশ্লিষ্ট বিআরটিএ অফিসে নির্ধারিত ফরমে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ তার মোটরযানের রেজিস্ট্রেশনের জন্য আবেদন করেন। অত:পর বিআরটিএ অফিস কর্তৃক তার আবেদনপত্র ও সংযুক্ত দালিলাদি যাচাই-বাছাই করে সঠিক পাওয়া গেলে গ্রাহককে প্রয়োজনীয় রেজিস্ট্রেশন ফি জমা প্রদান করতে একটি এ্যাসেসমেন্ট স্লিপ প্রদান করা হবে এবং ফি জমা প্রদানের পর গাড়িটি পরিদর্শনের বিআরটিএ অফিসে হাজির করতে হবে। গাড়িটি পরিদর্শন করার পর ডাটা এন্টি করে মোটরযান পরিদর্শকের অনুমোদনের পর সহকারী পরিচালক(ইঞ্জি:) কর্তৃক রেজিস্টেশনের অনুমোদন প্রদান করা হয় এবং রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট, ফিটনেস সার্টিফিকেট ও ট্যাক্স টোকেন প্রিন্ট করে সংশ্লিস্ট কর্মকর্তাদের স্বাক্ষর করত: তা গ্রাহককে প্রদান করা হয়। গ্রাহকের বায়োমেট্রিক্স (ডিজিটাল ছবি, ডিজিটাল স্বাক্ষর ও আঙ্গুলের ছাপ) প্রদানের জন্য গ্রহককে সংশ্লিষ্ট অফিসে উপস্থত হতে হবে।

প্রয়োজনীয় কগজপত্র:
১। আবেদনপত্র (‘এইচ’-ফরম) মালিক ও আমদানীকারক/ডিলার কর্তৃক সত্যায়িত যথাযথ পূরণ ও স্বাক্ষরকৃত;
২। যৌথ মালিকানার ক্ষেত্রে উভয়ের স্বাক্ষর এবং কোম্পানীর ক্ষেত্রে কোম্পানীর লেটার হেড প্যাডে স্বাক্ষর ও সীলমোহর;
৩। ব্যাংক বা অন্য আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সাথে হায়ার পারচেজ এগ্রিমেন্টের ক্ষেত্রে উক্ত প্রতিষ্ঠানের যথাযথ ডকুমেন্ট;
৪। আমদানী সংক্রান্ত ইনভয়েজের মুল কপি;
৫। বিল অব লেডিং এর সংশ্লিষ্ট ব্যাংক কর্তৃক সত্যায়িত কপি;
৬। ইমপোর্ট অনুমতি/এলসিএ কপি (ব্যাংক কর্তৃক সত্যায়িত);
৭। সেলস সাটিফিকেট;
৮। সেল ইন্টিমেশন;
৯। ডেলিভারী চালান;
১০। প্যাকিং লিস্ট ইত্যাদি;
১১। বিদেশী নাগরিকের নামে রেজিস্ট্রেশন/মালিকানা বদলী হলে বাংলাদেশের ওয়ার্ক পারমিট এবং ভিসার কপি;
১২। মুসক-১১(ক)/ATV/ ভ্যাট পরিশোদের চালান (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে);
১৩। বডি ও আসন ব্যবস্থার স্পেসিফিকেশন প্রদর্শণকৃত ড্রয়িং (বাস, ট্রাক, হিউম্যান হলার, ডেলিভারী ভ্যান, অটোটেম্পু ইত্যাদি মোটরযানের ক্ষেত্রে);
১৪। সিকেডি(CKD) মোটরযানের ক্ষেত্রে বিআরটিএ টাইপ অনুমোদন ও অনুমোদিত সংযোজনী তালিকা;
১৫। TIN সার্টিফিকেট (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে);
১৬। বডি ভ্যাট চালান মূসক-১১ ও পরিশোধ রশিদ (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে);
১৭। ব্যক্তি মালিকানাধীন আবেদনকারীর ক্ষেত্রে পাসপোর্ট/টেলিফোন বিল/বিদ্যুৎ বিল ইত্যাদির সত্যায়িত ফটোকপি এবং মালিক প্রতিষ্ঠান হলে প্রতিষ্ঠানের প্যাডে চিঠি;
১৮। প্রয়োজনীয় ফি প্রদানের রশিদ;
১৯। মোটরযান পরিদর্শক কর্তৃক গাড়িটির পরিদর্শন প্রতিবেদন;
রি-কন্ডিশন্ড মোটরযানের ক্ষেত্রে উপরোক্ত কাগজপত্র ছাড়াও নিম্নলিখিত কাগজ দাখিল করতে হবে:
১। ফরম ‘টিও’ (ক্রেতা কর্তৃক স্বাক্ষরিত), ‘টিটিও’ ও বিক্রি রসিদ(আমাদনীকারকের স্বাক্ষরসহ);
২। (ক) ডি-রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেটের মূল কপি (ট্যাক্স টোকেন, ফিটনেস ও রুটপারমিটসহ) (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে);
(খ) ডি-রেজিস্ট্রেশনের ইংরেজী অনুবাদের সত্যায়িত কপি (সার্টিফিকেট অব ক্যানসিলেশন এর সত্যায়িত কপি)।
মালিকানা বদলীর ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র:

ক্রেতার করণীয়ঃ
১। ফরম ‘টিও’ (ক্রেতা কর্তৃক স্বাক্ষরিত), ‘টিটিও’ -তে নমুনা স্বাক্ষর।
২। প্রয়োজনীয় ফি প্রদানের রশিদ;
৩। ক্রেতার TIN সার্টিফিকেটের সত্যায়িত কপি (ভাড়ায় চালীত নহে এমন কার, জিপ, মাইক্রোবাস-এর ক্ষেত্রে)
৪। মূল রেজিস্ট্রেশন সনদ / ব্লুবুক (উভয় কপি);
৫। ছবিসহ ক্রয় সংক্রান্ত হলফনামা;
৬। সংশ্লিষ্ট নমুনা স্বাক্ষর ফর্মে ত্রেতার নমুনা স্বাক্ষর এবং ইংরেজীতে নাম, পিতার/স্বামীর নাম, পর্ণ ঠিকানা ও 3 কপি স্ট্যাম্প আকারের রঙ্গীন ফটোসহ ফরমের অন্যান্য সকল তথ্যাদি প্রদান (কম্পিউটার রেজিস্ট্রেশনের ক্ষেত্রে), তবে ক্রেতা কোন প্রতিষ্ঠান হলে, উপরে বর্ণিত কাগজপত্রসহ (হলফনামা ব্যতিত) অফিসিয়াল প্যাডে চিঠি।

বিক্রেতার করণীয়ঃ
১। ফরম ‘টিটিও’ এবং বিক্রয় রশিদে স্বাক্ষর (স্বাক্ষীল স্বাক্ষর ও রেভিনিউ স্ট্যাম্পসহ);
২। বিক্রেতার ছবিসহ বিক্রয় হলফনামা;
৩। বিক্রেতা কোম্পানী হলে কোম্পানীর লেটার হেড প্যাডে ইন্টিমেশন, বোর্ড রেজিুলেশন ও অথরাইজেশন পত্র প্রদান;
৪। মোটরযানটি ব্যাংক অথবা অন্য কোন প্রতিষ্ঠানের নিকট দায়বদ্ধ থাকলে দায়বদ্ধকারী প্রতিষ্ঠানের ঋণ পরিশোদ সংক্রান্ত ছাড়পত্র সংগ্রহ করে তা দাখিল করা;

মঙ্গলবার, ১৯ মে, ২০১৫

Driving ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রাপ্তির প্রক্রিয়া :

ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রাপ্তির প্রক্রিয়া :
ড্রাইভিং লাইসেন্সের পূর্বশর্ত হলো লার্নার বা শিক্ষানবিশ ড্রাইভিং লাইসেন্স।
গ্রাহককে প্রথমে লার্নার বা শিক্ষানবিশ ড্রাইভিং লাইসেন্স-এর জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ আবেদন করতে হবে। গ্রাহককে তার স্থায়ী ঠিকানা বা বর্তমান ঠিকানা (প্রয়োজনীয় প্রমাণাদিসহ) বিআরটিএ’র যে সার্কেলের আওতাভূক্ত তাকে সেই সার্কেল অফিসে আবেদন করতে হবে। সার্কেল অফিস কর্তৃপক্ষ তাকে একটি শিক্ষানবিস বা লার্নার ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রদান করবে যা দিয়ে আবেদনকারী ড্রাইভিং প্রশিক্ষণ গ্রহণ করতে পারবে। ২/৩ মাস প্রশিক্ষণ গ্রহণের পর তাকে নির্ধারিত তারিখ ও সময়ে নির্ধারিত কেন্দ্রে লিখিত, মৌখিক ও ফিল্ড টেস্ট-এ অংশ গ্রহণ করতে হবে। এসময় প্রার্থীকে তার লার্নার বা শিক্ষানবিশ ড্রাইভিং লাইসেন্স (মূল কপি) ও লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য কলম সাথে আনতে হবে। পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স-এর জন্য বয়স ন্যূনতম ২০ বছর এবং অপেশাদার এর জন্য ন্যূনতম ১৮ বছর হতে হবে।
লার্নার বা শিক্ষানবিশ ড্রাইভিং লাইসেন্স এর জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র:
১। নির্ধারিত ফরমে আবেদন।
২। রেজিষ্টার্ড ডাক্তার কর্তৃক মেডিকেল সার্টিফিকেট।
৩। ন্যাশনাল আইডি কার্ড / জন্ম সনদ/পাসপোর্ট এর সত্যায়িত ফটোকপি।
৪। নির্ধারিত ফী, ১ ক্যাটাগরি-৩৪৫/-টাকা ও ২ ক্যাটাগরি-৫১৮/-টাকা বিআরটিএ’র নির্ধারিত ব্যাংকে (ব্যাংক এর তালিকা www.brta.gov.bd –তে পাওয়া যাবে) জমাদানের রশিদ।
৫। সদ¨ তোলা ০৩ কপি স্ট্যাম্প ও ০১ কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি।
লিখিত, মৌখিক ও ফিল্ড টেস্ট পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পর পুনরায় একটি নির্ধারিত ফরমে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ও ফী প্রদান করে স্মার্টকার্ড ড্রাইভিং লাইসেন্স-এর জন্য সংশিস্নষ্ট সার্কেল অফিসে আবেদন করতে হবে। গ্রাহকের বায়োমেট্রিক্স (ডিজিটাল ছবি, ডিজিটাল স্বাক্ষর ও আঙ্গুলের ছাপ) গ্রহণপূর্বক স্মার্ট কার্ড ইস্যু করা হয়। স্মার্ট কার্ড ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রন্টিং সম্পন্ন হলে গ্রাহককে এসএমএস এর মাধ্যমে তা গ্রহণের বিষয়টি জানিয়ে দেয়া হয়।
স্মার্টকার্ড ড্রাইভিং লাইসেন্স-এর জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র:
১। নির্ধারিত ফরমে আবেদন।
২। রেজিষ্টার্ড ডাক্তার কর্তৃক মেডিকেল
সার্টিফিকেট।
৩। ন্যাশনাল আইডি কার্ড / জন্ম সনদ/পাসপোর্ট এর সত্যায়িত ফটোকপি।
৪। নির্ধারিত ফী (পেশাদার- ১৪৩৮/-টাকা ও অপেশাদার- ২৩০০/-টাকা) বিআরটিএ’র নির্ধারিত ব্যাংকে জমাদানের রশিদ।
৫। পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স-এর জন্য পুলিশি তদন্ত প্রতিবেদন।
৬। সদ্য তোলা ১ কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি।
পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্সের প্রকৃতিঃ
(১) পেশাদার হালকা (মোটরযানের ওজন ২৫০০কেজি-এর নিচে) ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য প্রার্থীর বয়স কমপক্ষে ২০ বছর হতে হবে, (২) পেশাদার মধ্যম (মোটরযানের ওজন ২৫০০ থেকে ৬৫০০ কেজি) ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য প্রার্থীর বয়স কমপক্ষে ২৩ বছর হতে হবে এবং পেশাদার হালকা ড্রাইভিং লাইসেন্সের ব্যবহার কমপক্ষে ০৩ বছর হতে হবে।
(৩) পেশাদার ভারী (মোটরযানের ওজন ৬৫০০ কেজির বেশী) ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য প্রার্থীর বয়স কমপক্ষে ২৬ বছর হতে হবে এবং পেশাদার মধ্যম ড্রাইভিং লাইসেন্সের ব্যবহার কমপক্ষে ০৩ বছর হতে হবে।
[বি:দ্র: পেশাদার ভারী ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রাপ্তির জন্য প্রার্থীকে প্রথমে হালাকা ড্রাইভিং লাইসেন্স নিতে হবে এর ন্যূনতম তিন বছর পর তিনি পেশাদার মিডিয়াম ড্রাইভিং লাইসেন্স-এর জন্য আবেদন করতে পারবেন এবং মিডিয়ম ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার কমপক্ষে ০৩ (তিন) বছর পর ভারী ড্রাইভিং লাইসেন্স-এর জন্য আবেদন করতে পারবেন। ]
ড্রাইভিং লাইসেন্স নবায়ন প্রক্রিয়া:
(ক) অপেশাদারঃ
গ্রাহককে প্রথমে নির্ধারিত ফি ( মেয়াদোত্তীর্ণের ১৫ দিনের মধ্যে হলে ২১৮৫/- টাকা ও মেয়াদোত্তীর্ণের ১৫ দিন পরে প্রতি বছর ২০০/- টাকা জরিমানাসহ) জমা দিয়ে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ বিআরটিএর নির্দিষ্ট সার্কেল অফিসে আবেদন করতে হবে। আবেদনপত্র ও সংযুক্ত কাগজপত্র সঠিক পাওয়া গেলে একইদিনে গ্রাহকের বায়োমেট্রিক্স (ডিজিটাল ছবি, ডিজিটাল স্বাক্ষর ও আঙ্গুলের ছাপ) গ্রহণ করা হয়। স্মার্ট কার্ড wপ্রন্টিং সম্পন্ন হলে গ্রাহককে এসএমএস এর মাধ্যমে জানিয়ে দেয়া হয়।
(খ) পেশাদারঃ
পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্সধারীদেরকে পুনরায় একটি ব্যবহারিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে। পরীক্ষায় উত্ত্তীর্ণ হওয়ার পর নির্ধারিত ফি ( মেয়াদোত্তীর্ণের ১৫ দিনের মধ্যে হলে ১৩২৩/- টাকা ও মেয়াদোত্তীর্ণের ১৫ দিন পরে প্রতি বছর ২০০/- টাকা জরিমানাসহ ) জমা দিয়ে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ বিআরটিএর নির্দিষ্ট সার্কেল অফিসে আবেদন করতে হবে। গ্রাহকের বায়োমেট্রিক্স (ডিজিটাল ছবি, ডিজিটাল স্বাক্ষর ও আঙ্গুলের ছাপ) গ্রহণের জন্য গ্রাহককে নির্দিষ্ট সার্কেল অফিসে উপস্থিত হতে হয়। স্মার্ট কার্ড wপ্রন্টিং-এর সমস্ত প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে গ্রাহককে এসএমএস এর মাধ্যমে জানিয়ে দেয়া হয়।
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র:
১। নির্ধারিত ফরমে আবেদন।
২। রেজিষ্টার্ড ডাক্তার কর্তৃক মেডিকেল সার্টিফিকেট।
৩। ন্যাশনাল আইডি কার্ড / জন্ম সনদ/পাসপোর্ট এর সত্যায়িত ফটোকপি।
৪। নির্ধারিত ফী জমাদানের রশিদ।
৫। পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স-এর জন্য পুলিশি তদন্ত প্রতিবেদন।
৬। সদ্য তোলা ১ কপি পাসপোর্ট ও ১কপি স্ট্যাম্প সাইজ ছবি।
ডুপ্লিকেট লাইসেন্স প্রাপ্তির প্রক্রিয়া :
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র:
১। নির্ধারিত ফরমে আবেদন।
২। জিডি কপি ও ট্রাফিক ক্লিয়ারেন্স।
৩। নির্ধারিত ফী (হাই সিকিউরিউটি ড্রাইভিং লাইসেন্স এর ক্ষেত্রে ৬৩৩/-টাকা) বিআরটিএ’র নির্ধারিত ব্যাংকে জমাদানের রশিদ।
৪। সদ্য তোলা ১ কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি।
লার্নার বা শিক্ষানবিশ ড্রাইভিং লাইসেন্স-এর ফর্ম-এর জন্য নিচের লিংক-এ ক্লিক করুনঃ
http://www.brta.gov.bd/images/files/formfee/app_for_learners_driving_license.pdf
ড্রাইভিং লাইসেন্স-এর ফর্ম-এর জন্য নিচের লিংক-এ ক্লিক করুনঃ
http://www.brta.gov.bd/images/files/formfee/latest_dl_form.pdf
মেডিক্যাল সার্টিফিকেটের জন্য নিচের লিংক-এ ক্লিক করুনঃ
http://www.brta.gov.bd/images/files/formfee/brta_application_form_medical_report-1.pdf

বৃহস্পতিবার, ১৪ মে, ২০১৫

ONLINE Earning By SEO

যারা আউটসোর্সিং এর সাথে জড়িত তারা নিশ্চয়ই সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন বা SEO শব্দটার সাথে পরিচিত। বিভিন্ন আউটসোর্সিং মার্কেটপ্লেসে প্রতিদিনই এধরনের কাজ পাওয়া যায়। বাংলাদেশী অনেক ফ্রিল্যান্সার রয়েছেন যারা অত্যন্ত সফলতার সাথে এ কাজগুলো করছেন। তবে অনেকের কাছে বিষয়টি প্রায়সময়ই বোধগম্য হয় না, ফলে আগ্রহ থাকার পরও কিভাবে শুরু করতে হবে তা বুঝে উঠতে পারেন না। সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন একটি বিশাল ক্ষেত্র, এর সাথে অনেক ধরনের বিষয় জড়িত। এস.ই.ও কাজের খুটিনাটি নিয়ে আমাদের ধারাবাহিক প্রতিবেদনের আজকে রয়েছে বিষয়টির উপর একটি সামগ্রিক পর্যালোচনা এবং এধরনের কাজের সাথে জড়িত একজন সফল ফ্রিল্যান্সারের সাক্ষ্যাৎকার।

সার্চ ইঞ্জিন:
প্রথমেই দেখা যাক সার্চ ইঞ্জিন বলতে কি বুঝায়। সার্চ ইঞ্জিন হচ্ছে এক ধরনের কম্পিউটার প্রোগ্রাম যা ইন্টারনেটে ছড়িয়ে থাকা বিভিন্ন তথ্যকে তার নিজের ডাটাবেইজে সংরক্ষণ করে রাখে এবং পরবর্তীতে ব্যবহারকারীর চাহিদা অনুসারে ওয়েবসাইটে প্রদর্শন করে। সার্চ ইঞ্জিনগুলো একধরনের রোবট প্রোগ্রামের সাহায্যে নিরলসভাবে বিভিন্ন ওয়েবসাইটের তথ্য সংরক্ষণ করতে থাকে যা ইন্ডেক্সিং (Indexing) নামে পরিচিত। উইকিপিডিয়া থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুসারে জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিনগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয় গুগল (৯১%), তার পরবর্তী অবস্থানে রয়েছে যথাক্রমে ইয়াহু (৪%) এবং মাইক্রোসফটের বিং (৩%)।

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন:
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (SEO) হচ্ছে এমন এক ধরনের পদ্ধতি যার মাধ্যমে একটি ওয়েবসাইটকে সার্চ ইঞ্জিনের কাছে গুরুত্বপূর্ণ করে তোলা, যাতে একটি নির্দিষ্ট বিষয়ের সার্চ রেজাল্টে ওয়েবসাইটি অন্য সাইটকে পেছনে ফেলে সবার আগে প্রদর্শিত হতে পারে। এই ধরনের সার্চ রেজাল্টকে Organic বা Natural সার্চ রেজাল্ট বলা হয়। সার্চ রেজাল্টের প্রথম পৃষ্ঠায় দশটি ওয়েবসাইটের মধ্যে নিজের ওয়েবসাইটকে নিয়ে আসাই সবার লক্ষ্য থাকে। এর কারণ হিসেবে দেখা যায় ব্যবহারকারীরা সাধারণত শীর্ষ দশের মধ্যে তার কাঙ্খিত ওয়েবসাইটকে না পেলে দ্বিতীয় পাতায় না গিয়ে অন্য কোন শব্দ ব্যবহার করে পুনরায় সার্চ করেন। শীর্ষ দশে থাকার মানে হচ্ছে ওয়েবসাইটে বেশি সংখ্যক ভিজিটর পাওয়া আর বেশি সংখ্যক ভিজিটর মানে হচ্ছে বেশি আয় করা। এজন্য সবাই মরিয়া হয়ে নিজের ওয়েবসাইটকে সার্চ ইঞ্জিনের জন্য উপযুক্ত করে তুলেন।

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের সাথে অনেক বিষয় জড়িত। এটি একটি চলমান প্রক্রিয়া। ‌এক্ষেত্রে প্রথমেই সাইটের জন্য এক বা একাধিক নির্দিষ্ট কিওয়ার্ড (Keyword) বা শব্দগুচ্ছ বাছাই করতে হয়। কিওয়ার্ড বাছাই করার পূর্বে সময় নিয়ে গবেষণা করা প্রয়োজন। এমন একটি কিওয়ার্ড বাছাই করতে হয় যাতে এর প্রতিদ্বন্ধী কম থাকে। ধরা যাক অনলাইনে গেম খেলার একটি সাইটের জন্য যদি “Play Online Game” কিওয়ার্ড বাছাই করা হয়, তাহলে এই শব্দ দিয়ে গুগলে সার্চ করলে ১.৬ কোটি সাইটের ফলাফল হাজির হবে। তাদের মধ্যে হাজারও জনপ্রিয় সাইট পাওয়া যাবে যেগুলোকে অতিক্রম করে প্রথম পাতায় আসাটা প্রায় অসম্ভব হয়ে যাবে। সেক্ষেত্রে কিওয়ার্ডের সাথে আরো কয়েকটি শব্দ যদি যোগ করা যায় তাহলে দেখা যাবে প্রতিদ্বন্ধী ওয়েবসাইটের সংখ্যা কমে আসবে। কিওয়ার্ড নিয়ে গবেষণার জন্য সবচেয়ে ভাল হচ্ছে গুগল এডওয়ার্ডের কিওয়ার্ড টুলটি - https://adwords.google.co.uk/select/KeywordToolExternal

অন পেজ অপটিমাইজেশন:
সাইটের জন্য সঠিক কিওয়ার্ড বাছাইয়ের পর এর বিভিন্ন অংশে এই কিওয়ার্ডটির প্রতিফলন থাকতে হয়। প্রথমত ওয়েবসাইটের ডোমেইন নামে যদি বাছাইকৃত কিওয়ার্ডটি থাকে তাহলে সবচেয়ে ভাল। দ্বিতীয়ত HTML এর title ট্যাগে কিওয়ার্ড থাকা উচিত। সাইটের title ট্যাগটি ঠিকভাবে সাজানো খুবই গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এই অংশটি একজন ব্যবহারকারী এবং সার্চ ইঞ্জিনকে সেই পৃষ্ঠায় কি তথ্য রয়েছে তা নির্দেশ করে। তৃতীয় গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে ওয়েবসাইটের “description” meta ট্যাগ। এর মাধ্যমে ওই পৃষ্ঠার সারমর্ম লেখা হয়, যা সার্চ ইঞ্জিনকে সঠিকভাবে সেই পৃষ্ঠা ইন্ডেক্সিং এ সহায়তা করে। এই ধরনের পদ্ধতিকে On Page Optimization বলা হয়, যা নিয়ে ভবিষ্যতে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে।

পেজরেংক:
PageRank বা সংক্ষেপে PR হচ্ছে গুগল কর্তৃক ব্যবহৃত এক ধরনের লিংক এনালাইসিস এলগরিদম, যা দ্বারা একটি ওয়েবসাইট কতটা গুরুত্বপূর্ণ তা নির্ধারণ করা হয় এবং সার্চের ফলাফলে এটিকে প্রধান্য দেয়া হয়। গুগলের কাছে যে ওয়েবসাইট যতটা গুরুত্বপূর্ণ তার পেজরেংক তত বেশি হয়ে থাকে এবং সার্চের ফলাফলে সেটি তত সামনের দিকে থাকার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। সর্বোচ্চ পেজরেংক হচ্ছে ১০ এবং সর্বনিম্ন পেজরেংক হচ্ছে ০। গুগল টুলবারের সাহায্যে একটি সাইটের পেজরেংক জানা যায়। টুলবারটি এই সাইট থেকে ডাউনলোড করা যাবে - http://toolbar.google.com।

ব্যাকলিংক:
ব্যাকলিংক (BackLink) লিংক হচ্ছে একটি সাইটের পেজরেংক বাড়ানোর মূল হাতিয়ার। একটি ওয়েবসাইটের কোন পৃষ্ঠায় যদি অন্য একটি সাইটের লিংক থাকে তাহলে দ্বিতীয় সাইটের জন্য এই লিংককে বলা হয় ব্যাকলিংক বা ইনকামিং লিংক। আর প্রথম সাইটের জন্য এই লিংকটি হচ্ছে আউটগোয়িং লিংক, অর্থাৎ এই লিংকে ক্লিক করে ব্যবহারকারী দ্বিতীয় সাইটে চলে যাবে। এইভাবে একটি ওয়েবসাইটের যত বেশি ব্যাকলিংক থাকবে সেই ওয়েবসাইটে ব্যবহারকারী আসার প্রবণতা বেড়ে যাবে। পাশাপাশি সার্চ ইঞ্জিনের রোবট প্রোগ্রাম সেই সাইটকে খুব সহজেই খুজে পাবে। ব্যাকলিংক বাড়ানোর অনেকগুলো পদ্ধতি রয়েছে। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি পদ্ধতি হচ্ছে,
  • লিংক বিনিময়: এটি হচ্ছে ভাল পেজরেংকের বিভিন্ন ওয়েবসাইটের সাথে নিজের ওয়েবসইটের লিংক বিনিময়, অর্থাৎ অন্য ওয়েবসাইটের লিংক নিজের সাইটে যোগ করা এবং সেই সাইটে নিজের ওয়েবসাইটের লিংক যোগ করানো। এজন্য সাধারণত বিভিন্ন ওয়েবসাইটের এডমিনিস্ট্রেটরের সাথে যোগাযোগ করে তাদেরকে লিংক বিনিময়ের প্রস্তাব জানানো হয়। আবার লিংক আদান প্রদানের জন্য বিভিন্ন ওয়েবসাইট রয়েছে যেখানে লিংক বিনিময়ে আগ্রহী ওয়েবসাইটের ঠিকানা পাওয়া যায়।
  • ফোরামে পোস্ট করা: এই পদ্ধতিতে প্রথমে একটি ভাল পেজরেংকের ফোরামের Signature এ নিজের ওয়েবসাইটের লিংক যোগ করতে হয়। তারপর সেই ফোরামে নতুন কোন পোস্ট করলে বা অন্যের পোস্টে মন্তব্য দিলে লিংকটি সেই পৃষ্ঠায় প্রদর্শিত হয়।
  • আর্টিকেল জমা দেয়া: ইন্টারনেটে বিভিন্ন ওয়েবসাইট রয়েছে যেখানে নিজের সাইটের কোন লেখা সেই সাইটগুলোতে জমা দেয়া যায় এবং সেই লেখার মধ্যে প্রয়োজন অনুসারে নিজের সাইটের লিংক দিয়ে ব্যাকলিংক বাড়ানো যায়।
  • ডাইরেক্টরীতে জমা দেয়া: বিভিন্ন ওয়েব ডাইরেক্টরী রয়েছে যেখানে বিনামূল্যে নিজের সাইটের তথ্য এবং লিংক জমা দেয়া যায়।
  • অন্যের ব্লগে মন্তব্য দেয়া: অন্যের ব্লগে মন্তব্য দিয়ে এবং সাথে নিজের সাইটের লিংক যুক্ত করেও ব্যাকলিংক বাড়ানো যায়।

আয়ের উপায়:
SEO এর মাধ্যমে আয়ের বিভিন্ন উপায় রয়েছে। আপনি যদি নিজের সাইটের জন্য SEO করে থাকেন এবং এর মাধ্যমে সাইটে অধিক সংখ্যক ভিজিটর নিয়ে আসতে পারেন তাহলে নিঃসন্দেহে সাইটটি থেকে যেকোন ধরনের সার্ভিস বা পণ্য বিক্রি করতে পারবেন। অনেকে আবার বিজ্ঞাপন থেকে আয় করেন। ইন্টারনেটে বিজ্ঞাপন থেকে আয়ের সবচেয়ে জনপ্রিয় পদ্ধতি হচ্ছে Google Adsense এর মাধ্যমে। সাইটের মধ্যে গুগল এডস্যান্সের কোড যোগ করলে এটি ওয়েবসাইটের তথ্যের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ বিজ্ঞাপন দেখায়। সেই বিজ্ঞাপনে কোন ভিজিটর ক্লিক করলে সাইটির মালিক একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ আয় করেন। পরবর্তীতে চেকের মাধ্যমে সেই অর্থ তার কাছে পাঠানো হয়। বিজ্ঞাপনের পাশাপাশি আউটসোর্সিং মার্কেটপ্লেসগুলোতেও SEO ভিত্তিক নানা কাজ পাওয়া যায়। কাজগুলোর মধ্যে রয়েছে কিওয়ার্ড রিসার্চ, ব্যাকলিংক জোগাড় করা, অন পেজ অপটিমাইজেশন, কন্টেন্ট লেখা, এসইও কনসালটেন্ট ইত্যাদি।

মঙ্গলবার, ২ ডিসেম্বর, ২০১৪

Banglalink sim information

Banglalink
Reg 2500
*5000*501#

 Banglalink:for fnf *789#

or call 124


Bl net bal chk *5000*500#

Banglalink *874# to borrow 5 tk


Banglalink Special FnF Package (New
Under this package customers can beenjoy tk0.29/ min to 1 special fnf number (on net) & tk0.59/min to 2 special fnf numbers (on net) during 24 hours a

day with attractive tariff plans.

Eligibility: all desh, desh 1sec, ek rate,ek rate darun,

desh 7fnf, rangdhanu customers will be eligible for

this special package.
To activate this package, type reg & send an SMS
to 7363 (free of cost) Activation will be process within 48 hours of sending request.

To deactivate this package, type D & send an SMS to 7363 (free of cost)
To set special fnf number, dial *166*7* Number# (free of cost)

To change special fnf number, dial *166*7* old

fnf*new fnf# (free of cost)

To set 2 special fnf numbers, type

Number1<space>Number2 & send an SMS to 3300

(free of cost)

To change special fnf numbers, type

CH<space>old fnf<space>new fnf & send an SMS

to 3300 (free of cost)

Tariff Plans are given below:

** ON NET Tariff Plans:

12am - 05pm: TK 0.99/min.

05pm - 12am: TK1.49 (1st min) & TK0.99/min

(from 2nd min)

** OFF NET Tariff Plans:

12am - 05pm: TK0.99 /min.

05pm - 12am: TK1.49 (1st min) & TK0.99/min

(from 2nd min)

3 On Net FnF Tariff (24hrs):

1 Special FnF Number: TK0.29/min.

2 Special Fnf Numbers: TK0.59/min.

SMS Charges (24 hours):

ON NET: TK0.50/SMS.

OFF NET: TK0.50/SMS.

International SMS: TK2.50/SMS.

Pulse: 60sec (on net & off net)

VAT Apply | Conditions Apply!

For further assistance, please feel free to contact at

121 or 01911955955





Banglalink - Making A Difference
1. Check Own Number: *511#
2. Check Current Package: *125#
3. Banglalink Advance: *874#
4. GPRS Pack P2 Activation: *222*1*4#
5. GPRS Pack P3 Activation: *222*1*12#
6. GPRS Pack P4 Activation: *222*1*1#
7. GPRS Pack P6 Activation: *222*1*8#
8. GPRS Pack P7 Activation: *222*1*5#
9. GPRS Pack P8 Activation: *222*1*6#
10. GPRS Pack P9 Activation: *222*1*7#
11. GPRS Pack P5 Activation: *222*1*3#
12. GPRS Pack P10 Activation: *222*1*2#
13. GPRS Pack P11 Activation: *222*1*9#
14. GPRS Pack P12 Activation: *222*1*10#
15. GPRS Pack P13 Activation: *222*1*11#
16. GPRS Data Check: *222*3#
17. GPRS Pack Deactivation: *222*2#
18. GPRS Bonus Data Check:*124*5#
19. Special FnF Activation: *166*7*Number#
20. Special FnF Change: *166*7*old FnF*new
FnF#
21. Set New FnF: *789*8*10*1#
22. Check Current FnF: *789*8*10*2#
23. Change FnF: *789*8*10*3#
24. Remove FnF: *789*8*10*4#
25. SME C&C 500 Activation: *132*12#
26. SME C&C 500 Dectivation: *132*13#
27. SME C&C 500 Usage Check: *132*12#
28. Call Me Back: *126*Number#
29. MCA Out of Reach: **62*622#
30. Banglalink Power Menu: *789#
31. USSD Alert Service: *234#
32. Prize Point Check: *567*1 # OR*720*1#
33. 100 SMS Activation: *222*8#
34. 100 SMS Deactivation: *222*9#
35. 100 SMS Balance Check: *124*3#
36. 500 SMS Activation: *132*1#
37. 500 SMS Balance Check: *124*2#
38. Check Bonus Talktime & Validity: *124*3#
OR *124*4#
39. Check Bonus SMS Balance & Validity:
*124*3# OR *124*4#
40. 72p/min Activation: *166*4*2#
41. 72p/min Dectivation: *166*5#
42. Banglalink Emergency: *321#
43. VMS Activation: **21*770#
44. Dial Up Number: *99***1#
45. Bill Pay Service: *777#
46. Mobile Train Ticket: *131#
47. Jobs Link Subscribe: *108*1#
48. Jobs Link Unsubscribe: *108*1*2#
49. Bibaho Link Subscribe: *108*2#
50. Bibaho Link Unsubscribe: *108*2*3#
51. Banglalink mTutor: *108*3#
52. Banglalink Internet Menu: *500#
53. Monthly Internet Packs: *500*1#
54. Weekly Internet Packs: *500*2#
55. Daily Internet Packs: *500*3#
56. Amar Tune Service Menu: *789*1#
57. News & Informations: *234*1#
58. Banglalink Sports News: *234*2#
59. Unlimited Fun: *234*3#
60. Horoscope: *234*4#
61. Life Style: *234*5#
62. T20 Cricket Alert: *234*6#
63. Banglalink Islamic Service: *789*7#
64. Banglalink Travel Info: *789*8*9#
65. Banglalink Infotainment: *789*4#
66. Banglalink News Service: *789*5#
67. Reg.PIN Recharge: *681*PIN No#
68. PIN Change: *682*Old PIN*New PIN#
► VAT, Charges & Conditions Apply.
For further assistance, please call 121 or
01911304121

► tariff plan of banglalink play:
► migration/registration process: write P and
send SMS to 9999 (free) or dial *999*1*147#
(free) note:- this package can be changed once
in every 7 days.
► to banglalink non-fnf number:
12:00am - 05:00pm: Tk. 0.90/min.
05:00pm - 12:00am: Tk. 1.50/min.
► to banglalink fnf number:
12:00am - 05:00pm: Tk. 0.29/min.
05:00pm - 12:00am: Tk. 0.29/min.
► to banglalink super fnf number:
12:00am - 05:00pm: Tk. 0.25/min.
05:00pm - 12:00am: Tk. 0.25/min.
► to other operator non-fnf:
12:00am - 05:00pm: Tk. 0.90/min.
05:00pm - 12:00am: Tk. 1.50/min.
► to other operator fnf:
12:00am - 05:00pm: Tk. 0.60/min.
05:00pm - 12:00am: Tk. 0.60/min.
► SMS charge of banglalink play:
to fnf and special fnf: Tk. 0.29/SMS.
other local SMS: Tk. 0.50/SMS.
international SMS: Tk. 2.50/SMS.
► MMS charge of banglalink play:
to banglalink number (including fnf and special
fnf): Tk. 0.29/MMS.
other operator MMS: Tk. 5/MMS.
► other features of banglalink play:
• to add fnf number, write Add<space>number
and send SMS to 3300 (free) and to add special
fnf number, dial *166*7*number# (free)
• to change a fnf number, write CH<space>old
fnf number<space>new fnf number and send
SMS to 3300 (free)
• to change special fnf number, dial *166*8*old
fnf*new fnf# (free)
• fnf numbers or special fnf number can be
changed once in every 7 days.
• to enjoy FREE facebook, log on to
0.facebook.com
• to get 5MB internet @ only Tk. 2, dial
*222*1*7# and to unsubscribe from the internet
pack, dial *222*2*7# (free)
• to get 100 SMS @ only 99 paisa, dial *222*8#
and to unsubscribe from 100 SMS offer, dial
*222*9# (free)
• to gifting data pack to another member of
banglalink play package, dial *132*15*number#.
Tk. 2+VAT will be charged for this.
• to enjoy other special tariff (except raater
kotha offer) and new connection recharge bonus
you have to migrate to other package.
• 15% vat applicable with all charges.
• 10 seconds pulse are applicable for all voice
calls.
• for further assistance, please call 121/
01911304121 | # NoChintaJustPlay with



Bonus *8444*004#  100mb 15 tk