BanglaData.Blogspot.Com

BanglaData.Blogspot.Com

বাংলা তথ্য ভান্ডারে স্বাগতম

সকল তথ্য পাবেন....BanglaData তে

Welcome To BanglaData

Keep visiting @ BanglaDataBlog

মঙ্গলবার, ২৪ নভেম্বর, ২০১৫

যৌন উত্তেজক ঔষধের মারাত্বক খারাপ প্রভাবগুলি

যে সকল ঔষধ, যৌন উত্তেজক হিসেবে লোকজন ব্যবহার করে থাকে সেগুলির অধিকাংশতেই মারাত্মক ক্ষতিকর কিছু মাদক শ্রেনীর উপাদান মিশানো হয়ে থাকে, যার কারণে যিনি এই সকল ভেজাল ঔষধ ব্যবহার করেন তিনি কিছু সময়ের জন্য উত্তেজনা অনুভব করে থাকেন। কিন্তু এর সুদুর প্রসারী ফলাফল মারাত্মক ভয়াভহ, যা শুনলে আপনি হয়তো ব্যবহার করা তো দুরের কথা সেগুলির দিকে ফিরেও তাকাবেন না। এই ঔষধগুলি আমাদের যুবসমাজকে তিল তিল করে ধ্বংস করে চলেছে। যারা এইগুলি কিছু দিন কন্টিনিউ করেন তারা মারাত্মক কিডনি, লিভার এবং যৌন বিকলতায় আক্রান্ত হন যা তাদেরকে মৃত্যুর দিকে নিয়ে যায়।

তাই কখনো আপনার ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ভুল করেও যৌন উত্তেজক ঔষধের দিকে হাত বাড়াবেন না। আজকাল ফেইসবুকে পর্যন্ত কিছু প্রতারক নোংরা কিছু ছবি জুড়ে দিয়ে যৌন উত্তেজক ট্যাবলেট এর বিজ্ঞাপন দিয়ে তরুনদের এই গুলি খেতে উত্সাহিত করছে। মনে রাখবেন এই সকল বিজ্ঞাপনে পা দিবেন তো অকালেই আপনি যৌবন হারাবেন, সাথে জীবনটাও অকালে হারাতে পারেন। আসুন আপনার পরিচিত একটি উত্তেজক ঔষধ ভায়াগ্রার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে জানি, যদিও এটি পুরুষের যৌন ক্ষমতায় কোনো প্রকার ভুমিকাই রাখে না, কিছু সময়ের জন্য উত্তেজনা সৃষ্টি করে মাত্র। কিন্তু এর রয়েছে ভয়াভহ পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া।
ভায়াগ্রার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া :-
হার্ট ফেইলুর - হার্ট বিট বেড়ে গিয়ে ধমনি ফেটে যেতে পারে। অর্থাৎ আপনি মারাও যেতে পারেন , মাথাবাথা।
চোখ বাঘের মত লাল হয়ে থাকা।
অস্থির - বলা যেতে পারে চরম অস্থির।
অনেক দিন খাও ইনফেকশন।
ফোটায় ফোটায় পস্রাব।
ধিরে ধিরে যৌন বিকলাঙ্গ হয়ে যাবেন। ( চ্যালেঞ্জ )
সতর্কিকরণ :- ভায়াগ্রাসহ যাবতীয় যৌন উত্তেজক ঔষধ পরিহার করুন। যৌন সমস্যা হলে আপনার ডাক্তারের পরামর্শ নিন। বিজ্ঞাপনে মুগ্ধ হয়ে অথবা নিজ নির্বাচনে কখনো যৌন উত্তেজক ঔষধ খাবেন না।

যৌন উত্তেজনা বৃিদ্দর কয়েকটি টিপস

প্রতিদিন একইভাবে যৌন মিলনেও অনেক সময় যৌন উত্তেজনা হ্রাসের ব্যাপারে ভূমিকা রাখতে পারে। এখানে কয়েকটি টিপসের আলোচনা করা হবে যাতে করে উত্তেজনা বৃদ্ধিতে আপনি কিছুটা হলেও ফলপ্রসূ হন।
নারী উপরে :-
এই অবস্থায় পুরুষের লিঙ্গ নারীর যোনিতে ৪৫ ডিগ্রি এ্যাঙ্গেলে প্রবেশ করাবে নারী এবং নারী পুরুষের অনুত্থিত লিঙ্গকে হাত দিয়ে নাড়াচাড়া করে একে সুদৃঢ় করে তুলবে। সে তার স্তন, ভগাঙ্কুর এবং পশ্চাৎপ্রদেশের ব্যবহারে পুরুষকে উত্তেজিত করে তুলবে। এতে করেও যদি পুরুষাঙ্গ উত্থিত না হয় তবে একইভাবে পুনর্বার দেখা যেতে পারে।
পুরো শরীর :-
জিহ্বা এবং হাতের আঙ্গুল যৌন উত্তেজনা বাড়াতে পারে। নারীর যোনিমুখের পাতলা আবরণ এবং ক্লাইটোরিস বা ভগাঙ্কুর যদি পুরুষ তার জিহ্বা দিয়ে নাড়াচাড়া করে তবে নারীর অনুভূতি চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছে যায়। এছাড়াও ভালভাবে নখ ছেঁটে পুরুষ তার হাতের আঙ্গুল নারীর যোনিতে প্রবেশ করিয়েও তাকে তীব্র যৌনকাতর করে ফেলতে পারে। এতে করে নারীর উত্তেজনা পুরো শরীরে প্রবেশ করে এবং উত্তেজনার রেশ বাড়তে থাকে।
নারীর অধিগ্রহণ :-
পুরুষের মুখের কাছে নারী তার যৌনাঞ্চলগুলো স্পর্শ, ঘ্রাণ দিয়ে যাবে। অনেক সময় নারীর যৌন অঞ্চলের ঘ্রানে পুরুষের উত্তেজনা দ্বিগুণ হয়। এতে করে পুরুষ বেশি উত্তেজিত হয়ে উঠবে। একে নারীর অধিগ্রহণ বলা হয়।
জি-স্পট সেক্স :-
এতে করে নারী দু হাঁটু গেড়ে বসবে। পুরুষ তার লিঙ্গ প্রবেশ করাবে। নারীর সবচেয়ে যৌন অঞ্চল মানে হলো ভগাঙ্কুর। পুরুষের লিঙ্গ একবার এতে ছোঁয়ালেই নারীর যৌনানুভূতি প্রবল হয়। এতে করে পুরুষেরও যৌন অনুভতি দৃঘ হবার কথা। নারী পুরুসকে এই ভাবেও উত্তেজিত করতে পারে। যৌন বিজ্ঞানীরা একে জি-স্পট সেক্স বলে। কেননা এতে করে নারী ইংরেজী জি অক্ষরের মতো আসন নিয়ে বসে।
পৌনপুনিকতা :-
পুরুষ তার উত্তেজনা বাড়াতে নারীর যোনিমুখে তার লিঙ্গকে প্রবেশ করানোর পূর্বে নারীর নিচের দিককার অর্থাৎ ভগাঙ্কুর, যোনি ইত্যাদিতে হাতের স্পর্শ বা মুখের স্পর্শ ঘটাতে পারে। এতে করে পুরুষের যৌন উত্তেজনা বেড়ে যেতে পারে।
আধুনিক হট স্পট :-
যৌন বিজ্ঞান দেখেছে, নারীর পুরো শরীরই যৌন উত্তেজক। বিশেষ করে পেটের এবং তলপেটের নিচের দিকে ভগাঙ্কুরের মাঝামাঝি স্থানে নারী উত্তেজনা মারাত্মকভাবে লুকিয়ে থাকে। তবে বিভিন্ন নারীদের বিভিন্ন রকম হতে পারে। পুরুষদের তাদের নারীদের সাথে যৌন মিলনে যাবার সময় এটি বেছে নিতে হবে। এতে করে পুরুষদের উত্তেজনা চূড়ান্ত হবার আশঙ্কা থাকে।
মৌখিক তীব্রতা :-
সাধারণভাবে এটা ওরাল সেক্স। নারী পুরুষের লিঙ্গ, লিঙ্গদেশ এবং লিঙ্গমুন্ডের অগ্রভাগে চুমু দিয়ে, অথবা মুখের লালা দিয়ে ভিজিয়ে পুরুষকে চূড়ান্ত উত্তেজনা দিতে পারে। আবার নারী পুরুষের লিঙ্গকে মুখের ভেতর বার বার প্রবেশ এবং বের করতে পারে। এতে করেও পুরুষের উত্তেজনা আসবে এবং যৌন শীতলতা কমে যাবে।
মুখোমুখি :-
নারীকে শুয়ে পুরুষ কিংবা পুরুষকে শুইয়ে নারী পরস্পর পরস্পরের দিকে যৌনতার দৃষ্টিতে চেয়ে থাকলে নারী-পুরুষ উভয়ের উত্তেজনা বেড়ে যায়।
পুরুষের অন্ডকোষ :-
অনেক পুরুষ এই ব্যাপারটিতে অজ্ঞ। তাদের অন্ডকোষের মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কিছু যৌনতা লুকানো থাকে। নারী যখন পুরুষের অন্ডকোষে হাত দেয় কিংবা তাতে মৃদু চাপ সৃষ্টি করে, তখনও পুরুষ বিশেষ এক ধরনের আনন্দ পেতে পারে। পুরুষের অন্ডকোষ যৌনতা সৃষ্টি করতে পারে। নারীর মৃদু হাত বোলানোতেও এই উত্তেজনা দ্বিগুণ হয়।
ত্বকের উত্তেজনা :-
বহু পুরুষের যৌনাঞ্চলের ত্বকেই বিশেষ ধরনের উত্তেজনা থাকে। নারীর স্পর্শে সেটা বেড়ে যায়। যেমন-পুরুষের লিঙ্গের ত্বকে নারীর চুমু দেয়া কিংবা চুষে ফেলাতে পুরুষ যৌন উত্তেজনায় অস্থির হয়ে উঠতে পারে। এটি পুরুষের চরম উত্তেজনার প্রথম স্তর। নারী তাকে চূড়ান্ত উত্তেজনার জন্য তার লিঙ্গমুন্ডকে বার বার চুষতে পারে, এতে করে পুরুষের অবস্থা অধিক কাতর হয়ে উঠবে। তবে নারীকে লক্ষ্য রাখতে হবে, যেন তার দাঁত পুরুষের লিঙ্গে ক্ষতের সৃষ্টি না করে। কেন না চরম অবস্থায় উভয়েই বোধজ্ঞান কিছুটা হারিয়ে ফেলতে পারে।
বিশেষ সতর্কতা :-
অনেকেই রাস্তার পাশে দোকান থেকে অথবা ফুটপাথ থেকে নানা প্রকার হার্বাল, কবিরাজি এবং ভেষজ নামধারী ভেজাল ঔষধ খেয়ে থাকেন যৌন উত্তেজনা বাড়ানোর জন্য। কেউ বা বিজ্ঞাপনের ছটায় বিভ্রান্ত হয়ে, কেউ বা শখের বসে আবার কেউ বা লোভে পড়ে অধিক যৌনান্দ পেতে নিয়মিত এসব ক্ষতিকর ঔষধ ব্যবহার করে থাকেন। আজকাল ইন্টারনেট পর্যন্ত অশ্লীল ছবিসহ এইসকল ঔষধের বিজ্ঞাপনে ভরে গেছে (সতর্ক থাকবেন)। মনে রাখবেন, বেশ কিছু সময় যদি আপনি এইসকল উত্তেজক ঔষধগুলি চালিয়ে যান এক সময় আপনি যৌন ক্ষমতায় পুরুপরি অক্ষম হয়ে যাবেন। তখন ঐ অবস্থায় অন্য আর কোনো ঔষধই কাজ করতে চায় না। এটা আমার কথা হয়। দেশের বড় বড় যৌন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারদের কথা। যারা দীর্ঘদিন যৌন রোগের চিকিত্সা দিয়ে আসছেন এবং এ নিয়ে গবেষণা করে আসছেন।
প্রতিটি পুরুষ তাদের যৌন শক্তি পেয়ে থাকে দৈনন্দিন খাবার দাবার থেকে। তাই নিয়মিত দুধ, ডিম, মধু এবং অন্যান্য পুষ্টিকর খাবার খেয়ে যায়, কখনো যৌন দুর্বলতায় ভুগবেন না। তার জন্য কোনো ঔষধ খাওয়ার দরকার নেই । আর যদি কোনো প্রকার যৌনরোগে আক্রান্ত হয়ে থাকেন তাহলে আপনার হোমিওপ্যাথের সাথে তাত্ক্ষণিক ভাবে যোগাযোগ করুন এবং চিকিত্সা নিন। দেখবেন অল্প কয়েক দিনের চিকিত্সাতেই আপনার সকল যৌন সমস্যাবলী চিরতরে নির্মূল হয়ে গেছে তার জন্য বার বার ঔষধ খাওয়ার প্রয়োজন নেই। ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন এবং আনন্দময় যৌন জীবন উপভোগ করুন। এটাই আমাদের কামনা। ধন্যবাদ।

জেনে নিন পেনিস বড় করার ফর্মুলা

প্রায় একশত বছরের বেশি সময় ধরে এর জন্য বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা অথবা চেষ্টা করেও লিঙ্গের আকার পরিবর্তনে তেমন একটা ভাল ফলাফল/আবিষ্কার এখন পর্যন্ত করা সম্ভব হয়নি। তবে এটা সত্য যে - বিভিন্ন খাবার বড়ি, ক্রিম, ব্যায়াম, লকিং মেশিন এবং অস্ত্রপ্রচারের মাধ্যমে এখন মানুষ তার লিঙ্গের আকার পরিবর্তনের চেষ্টা করে থাকে। কিন্তু সত্যিকার অর্থে তাদের কোনটিই কার্যকর হয়না। বরং এ রকম চেষ্টার ফলে অনেক পুরুষই লিঙ্গত্থান সমস্যাসহ নানবিধ যৌন জটিলতায় পতিত হচ্ছেন প্রতিনিয়ত।
ডক্টর মাইকেল ও'লেয়ারী (প্রফেস্যার, হাবর্ড মেডিক্যাল স্কুল। ইউরোলজিষ্ট, ব্রিগহাম এন্ড ওমেন্স হসপিটাল ইন বোষ্টন) বলেন, "বিশ্বাস করুন, আমি যদি জানতাম কি করে নিরাপদে এবং সত্যিকারেই লিঙ্গের আকার বড় করা যায় - তাহলে আমি তা প্রেসক্রাইব করে কোটিপতি হয়ে যেতাম। কিন্তু আমি এটা জানিনা। বুঝুন এবার !! তাই, যারা ফেইসবুক, ব্লগ এবং বিভিন্ন ওয়েবসাইটে পেনিস বড় করার বিভ্রান্তিকর বিজ্ঞাপন দেখে নানা খাবার বড়ি, ক্রিম ব্যবহার করার কথা ভাবছেন তারা একবার বিষয়টি ভেবে দেখবেন আশা করি।
কারণ আজকাল কেউ কেউ হার্বাল, কবিরাজি, ভেষজ এমনকি হোমিওপ্যাথির দোহাই দিয়ে পর্যন্ত কোমলমতি তরুণ-যুবকদের মানসিক ভাবে দুর্বল করে থাকে। আপনারা দেখে থাকবেন স্বাস্থ্য বিষয়ক কিছু ওয়েবসাইটে এবং ফেইসবুক পেইজে এমন সব কু-রুচিপূর্ণ অশ্লীল ছবি ব্যবহার করে থাকে, যা দেখে যেকোন তরুণ-যুবকই মানসিক ভাবে এগুলোর প্রতি দুর্বল হয়ে পড়ে , যার ফলে আমাদের তরুনরা আসল সত্যটা না জেনেই তাদের ফাদে পা দিয়ে প্রতারিত হচ্ছেন প্রতিনিয়ত। আপনি অবশ্যই জেনে রাখবেন একজন ভালো চিকিত্সক কখনোই অশ্লীল যৌন মিলন সংক্রান্ত বা কোন প্রকার কুরুচিপূর্ণ ছবি দিয়ে আপনাকে মানসিক ভাবে দুর্বল করবে না। আপনার যদি সত্যিই কোন সমস্যা থেকে থাকে সেটা সারানোর ব্যাপারে সে তত্পর থাকবে।
আপনি আরো দেখে থাকবেন তাদের অনেকেরই আবার নির্দিষ্ঠ কোনো ঠিকানা থাকে না। তারা শুধু ফোন নম্বর ব্যবহার করে থাকে। তারা অনেকেই আবার দাবি করে.. বিশ্ববিখ্যাত পেনিস এনলার্জমেন্ট ফর্মুলা (ডাহা মিথ্যা কথা) অনুযায়ী তাদের ঔষধ তৈরী করা হয়ে থাকে !!!

একটা বিষয় চিন্তা করুন, তাহলে বাংলাদেশের বড় বড় ঔষধ কোম্পানিগুলি বসে বসে কি করছেন। তারা কেন পেনিস বড় করার ঔষধ তৈরী করেন না ?? তারা কি বিশ্ববিখ্যাত পেনিস এনলার্জমেন্ট ফর্মুলা জানেন না !! দেশের বড় বড় খ্যাতনামা যৌন বিশেষজ্ঞ ডাক্তাররা কেন তাদের রোগীদের জন্য প্রেসক্রিপসনে এইসব ঔষধের নাম লিখেন না ?? আর বাংলাদেশে রয়েছে হাজার হাজার ঔষধের ফার্মেসি যেখানে এত এত ঔষধ পাওয়া যায় অথচ বিশ্ববিখ্যাত ফর্মলায় তৈরী করা তাদের ঐ ঔষধটা কেন পাওয়া যায় না ?? সবচেয়ে বড় কথা হলো বাংলাদেশে রয়েছে বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠিত হারবাল ঔষধ প্রস্ততকারী কোম্পানি তারাই এ রকম কোনো ঔষধ আজ পর্যন্ত তৈরী করতে পারেন নি। যদি আসলেই স্বাভাবিক পেনিস লম্বা বা মোটা করার কোন ঔষধ থাকত তাহলে অবশ্যই তার সরকারী অনুমোদন থাকত আর সেটি আপনি আপনার পাশের ঔষধের দোকান থেকেই কিনতে পারতেন। আশা করি আর কিছু বলার প্রয়োজন নেই। সচেতন হন। জেনে শুনে প্রতারিত হবেন না। আপনার কষ্টার্জিত টাকার মুল্য আছে তা আপনার পরিবারের জন্য খরচ করুন। লোভে পড়ে যেখানে সেখানে টাকা পয়সা উড়াবেন না।
তারা আসলে মানুষের দুর্বল মানসিকতার সুযোগ নিয়ে লোকজনকে প্রতারিত করে থাকে। কারণ আজ পর্যন্ত পৃথিবীতে কোন মেডিকেল সাইন্সই এ বিষয়ে ভালো ভাবে সফল হয় নি, অপারেসন করে পেনিসের আকার পরিবর্তন করলেও তাতে রয়েছে নানান জটিলতা। এখন প্রশ্ন হলো :- যারা স্বাভাবিক পেনিস মোটা বা লম্বা করার বিজ্ঞাপন দিয়ে থাকেন তারা কি ভাবে সফল হলো !?! তাদের খাবার বড়ি, ক্রিম ব্যবহার করে ফলাফল পেয়েছেন, এখন পর্যন্ত এমনটি কারো কাছে শুনিনি।। মূল কথা হলো, তাদের ব্যবসা করার চূড়ান্ত হাতিয়ার আমাদের তরুনদের দুর্বল মানসিকতা। কারণ এই গুলো ব্যবহার করে কোনো ফলাফল পান বা না পান সেটা আপনি কারো কাছে বলতে পারবেন না। তাই বিষয়টি ভেবে দেখবেন।
পেনিসের আকার কতটা হওয়া দরকার ?
প্রায় অর্ধেক প্রাপ্ত বয়স্ক পুরুষ মনে করেন তাদের পুরষাঙ্গ অনেক ছোট। বিশ্বজুড়ে সাধারনত উত্তেজিত অবস্থায় পুরুষ লিঙ্গের গড় দৈর্ঘ্য হয়ে থাকে 4.7 থেকে 6.3 ইঞ্চি। অনেকের মতে পেনিসের গড় দৈর্ঘ্য ৫.১-৫.৯ ইঞ্চি । তবে লিঙ্গের আকার ব্যাক্তি এবং অঞ্চলভেদে অনেক পার্থক্য দেখা যায়। বিরল ক্ষেত্রে পারিবারিক (জেনেটিক) এবং হরমোন জনিত সমস্যার কারনে ৩ ইঞ্চির চেয়েও অনেক ছোট লিঙ্গ দেখা যায়। চিকিত্সা শাস্ত্রে এটি মাইক্রোপেনিস নামে পরিচিত। তবে
পেনিস ৪(চার) ইঞ্চি হলেই স্ত্রীকে অর্গাজন দিতে কোনো প্রকার অসুবিধা হওয়ার কথা নয় । অনেকের ক্ষেত্রে প্রোষ্টেইট ক্যান্সার অপারেশান সহ নানা রোগের কারনে লিঙ্গের আকার ছোট হয়ে যেতে পারে।
হস্তমৈথুন এবং লিঙ্গের আকার :-
অনেকের ক্ষেত্রেই দেখা যায় - দীর্ঘদিন হস্তমৈথুন করার কারণে লিঙ্গের আকার কিছুটা পরিবর্তন হয়ে যায় এবং পেনিসে কিছুটা বক্রতাও সৃষ্টি হয় এর কারণে। কিন্তু তথা কথিত বিশেষজ্ঞরা হস্তমৈথুন করাকে ক্ষতিকর বলার বিপক্ষে, কিন্তু আমাদের দেশের পরিস্থিতিটা সম্পূর্ণ ভিন্ন। যেহেতু ধর্মীয় বিধি নিষেধ আছে, যেমন ইসলামে হস্তমৈথুন করা কবিরা গোনাহ, তাই এটা করলে মানুষের মনে পাপ বোধ জন্মাবে এটাই নিয়ম, তার সাথে সাথে নানা মানুষিক বিপর্যয় দেখা দিবে এটাও অস্বাভাবিক কিছু নয়, তাই হস্তমৈথুনও যৌন সমস্যার কারণ হয়ে থাকে। তাই হস্তমৈথুন না করাই অতি উত্তম।
তবে লিঙ্গ প্রাকৃতিক ভাবে ছোট বা বড় হয়ে যেতে পারেনা। এটি শুধু উত্তেজনার সময় পর্যাপ্ত রক্ত সঞ্চালনের মাধ্যমে আকার পরিবর্তন করে। হস্তমৈথুন (এটা অপাকৃতিক এবং কবিরা গুনাহ ) অভ্যাসের কারণে  হয়ত অনেকের ক্ষেত্রে একই জায়গায় অতিরিক্ত প্রেসারের কারণে পেনিসের পরিবর্তন হতে পারে। তবে হস্তমৈথুন অভ্যাস এবং এ সংক্রন্ত যাবতীয় কুফল দূর করার সফল চিকিত্সা রয়েছে হোমিওপ্যাথিতে । যেটা যৌন ক্ষমতার কোনো ক্ষতি করে না বরং উল্টো আরো যৌন শক্তি বাড়িয়ে থাকে। কিন্তু মন থেকে হস্তমৈথুন করার চিন্তাটাই দূর হয়ে যায় । হোমিও ঔষধ যে কোন রোগের  কারণটাকে মূল থেকে দূর করে ফেলে।  বুঝুন এবার হোমিওপ্যাথি কি জিনিস।
অনেক পুরুষ কিংবা নারী পর্ন ফিল্ম দেখে লিঙ্গের আকার এবং মিলেনের সময় নিয়ে নিজের মধ্যে একপ্রকার নেগেটিভ ধারনা করে রাখে। সত্যিকার অর্থে ছবিতে নায়ক তারাই হয় যারা অন্যদের তুলনায় হ্যান্ডসাম হয়। পর্নষ্টারও তার ব্যতিক্রম নয়। পর্নগ্রাফিতে ক্যামেরা এমন এঙ্গেল এ ধরা হয় যাতে ভিজ্যুয়ালী লিঙ্গকে বড় দেখা যায়। উদাহরন স্বরুপ আপনি যদি কোন একটি উচু স্থানে থেকে নিচে দাড়ানো আপনার কোন বন্ধুর ছবি তোলেন তাহলে তাকে খাটো দেখাবে। তেমনি যদি আপিনি মাটিতে বসে কিছুটা উপরে দাড়ানে অবস্থায় আপনার বন্ধুর ছবি তোলেন তাহলে একই ব্যাক্তিকে অনেক লম্বা দেখাবে। আর সে জন্যই আমরা যখন মাথা নিচু করে আমাদের নিজের লিঙ্গ দেখতে যাই তখন ভিজ্যুয়াল ইল্যুশানের কারনে আমাদের লিঙ্গের আকার প্রকৃত আকারের চেয়ে ছোট দেখা যায়।
এখানে এ বিষয়টি বলে রাখতে চাই - পর্ন ফিল্মে দেখা যায় একই যুগল ২০/২৫ মিনিট মিলন করছে। সত্যিকার অর্থে তাদের এই ২০ মিনিট এর মিলন দৃশ্যের শুটিং হয়েছে ২/৩ দিন ধরে। তাদের অনেকবারের মিলনের দৃষ্টিনন্দন অংশগুলো ভিডিও এ্যাডিটে কাট-ছাট করে একটি ক্লিপ বাজারে আসে। তাই পর্ন ফিল্ম দেখে পেনিসের আকার এবং মিলনের সময় নিয়ে আমাদের হতাশ হবার অবকাশ নেই। কারণ সমীক্ষায় দেখা গেছে, ওই সব দেশের বেশির ভাগ পুরুষরই ২-৩ মিনিটের বেশি মিলন করতে পারে না। এটা হলো তাদের বাস্তব চিত্র।
যৌন তৃপ্তির জন্য লিঙ্গের আকার মুল বিষয় নয়। প্রধান বিবেচ্য বিষয় হচ্ছে মিলনে এবং সিঙারে আপনার কারুময়তা। আপনি যত বেশি সৃষ্টিশীল পদ্ধতিতে স্ত্রীকে "অন" করবেন সে তত বেশি আপনার পার্সোনলিটির প্রতি আবেগী হবে।
সম্মানিত নারী ফ্যানদের বলছি :-
নারীর ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপুর্ন বিষয় হল - মিলনকালে পেনিট্রেশান (যোনীতে লিঙ্গ প্রবেশ করানো) থেকে সর্ব আনন্দ নিতে হবে তা নয় (শুধু পেনিট্রেশানে কোন পুরুষই নারীকে তৃপ্ত করতে পরেনা) বরং সিঙার (ফোর প্লে) বস্ত্র হরন সহ সকল বিষরের সংমিশ্রনে যৌন মিলনেরে যে প্যাকেজ তা থেকে পরিপুর্ন তৃপ্তি অর্জন সম্ভব। এর জন্য আপনার সঙ্গীর ভাললাগা, তার শরীরের কোন অংশ অতি সংবেদনশীল তা আবিষ্কার করা, যৌন আসনের পরিবর্তন করে যে আসন সর্বোচ্চ কার্যকর তা জানার পর যে কোন যুগল সহজে তাদের শাররীক কাম আগুন নিভাতে সক্ষম হবেন। তাই সম্পর্ক যত পুরোনো - পুর্নতৃপ্তির পরিমানও বেশি হয়। শারীরিক মিলন একটি শিল্প - এটা রপ্ত করুন। আপনার নিজের জন্য এবং আপনার স্ত্রীর জন্য। এক্ষেত্রে স্বামী বা স্ত্রী কারো যৌন সংক্রান্ত কোনো সমস্যা থাকলে অবশ্যই আপনার হোমিওপ্যাথের সাথে কথা বলে প্রপার ট্রিটমেন্ট নিবেন। মনে মনে কোনো রোগই পুষে রাখবেন না। কারণ অল্প দিনের হোমিও চিকিত্সাতেই আপনি চিরদিনের জন্য যৌন সমস্যা থেকে আরোগ্য লাভ করবেন। আর তখন অনাবিল আনন্দে ভরে উঠবে আপনাদের যৌন জীবন।

সুখী দাম্পত্য জীবন গঠনে স্বামী-স্ত্রীর ভূমিকা

সুখী দাম্পত্য জীবন গঠনে স্বামী-স্ত্রী উভয়ের ভূমিকা থাকে। আর এটা সব সময় এক রকম থাকে না। কখনো কমে কখনো বাড়ে। সেটা আল্লাহর রহমতের পর নির্ভর করে তাদের উভয়ের চেষ্টার উপর। কিন্তু স্ত্রী এ ক্ষেত্রে অনেক বড় ভূমিকা পালন করতে পারে।
ইসলামের ক্ষেত্রে আরবী সাহিত্য জগতের সাহিত্য ও বাগ্মিতায় একজন প্রসিদ্ধ নারী উমামা বিনতে হারেস (আউফ ইবনে মুহাল্লাম আশ শায়বানীর স্ত্রী) তার মেয়েকে বিয়ের পর অতি গুরুত্বপূর্ণ কতিপয় উপদেশ দিয়ে ছিলেন যা আরবদের মাঝে দৃষ্টান্ত হয়ে আছে। পাঠকদের উদ্দেশ্যে সে উপদেশগুলোর অনুবাদ তুলে ধরা হল। সেই সাথে আধুনিক যুগের একজন প্রসিদ্ধ দাঈ এবং আলেম স্বামীর ভালবাসা অর্জনের জন্য স্ত্রীর প্রতি বেশ কিছু মূল্যবান উপদেশ দিয়েছেন সেগুলোও উপস্থাপন করা হল। আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে যেন সব সময় কল্যাণের উপর অটুট রাখেন। আমীন।
এক আরব মা তার মেয়েকে বিয়ে দেয়ার পর উপদেশ দিচ্ছেন :-
উমামা বিনতে হারেছ নিজ কন্যার বিবাহের সময় তাকে এমন কিছু নসীহত করেন যা শুধু মেয়ের জন্যই নয়; বরং পরবর্তী সমস্ত নারীর জন্য মাইল ফলক হিসেবে অবশিষ্ট থাকবে।
তিনি মেয়েকে লক্ষ্য করে বলেন, ওহে আমার কলিজার টুকরা মেয়ে! আজ তুমি নিজের পিতা-মাতা, ভাই-বোন, আত্মীয়-স্বজন, বান্ধবী ও প্রতিবেশী থেকে বিচ্ছন্ন হয়ে এমন এক অপরিচিত পরিবেশে এমন এক অপরিচিত ব্যক্তির নিকট গমণ করছো যেখানেই রয়েছে তোমার আসল ঠিকানা সেই ব্যক্তিই তোমার প্রকৃত বন্ধু সাথী ও কল্যাণকামী। তুমি ওখানের আচার-আচরণ ও পরিবেশ সম্পর্কে মোটেও অবগত নও। তুমি যদি স্বামীর দাসী হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে পার, তবে দেখবে সেও তোমার দাসে পরিণত হয়েছে।
এই মূহুর্তে আমি তোমাকে কতিপয় নসীহত করছি। আল্লাহ চাহে তো এগুলো তোমার জীবনের সাফল্য ও সুখি দাম্পত্য জীবনের জন্য পাথেয় হবে।
স্বামীর প্রতি বি অল্পতেই তার উপর সন্তুষ্ট হবে।
ভালভাবে তার কথা শুনবে ও মানবে।
তার চোখ ও নাকের পসন্দের প্রতি লক্ষ্য রাখবে। তোমাকে যেন কখনো খারাপ দৃশ্যে সে না দেখে এবং তোমার নিকট থেকে কখনো যেন সর্বোত্তম সুগন্ধি ছাড়া অন্য কিছু না পায়।
তার খাওয়া দাওয়া ও নিদ্রার বিশেষ খেয়াল রাখবে। কেননা ক্ষুধা ও অনিদ্রা মানুষকে বদমেজাজী ও ক্রোধাম্বিত করে তোলে।
তার ধন-সম্পদের রক্ষ হিসাবের সাথে পরিমাণমত তার সম্পদ খরচ করবে।
তার পরিব দেখাশোনা করবে। উত্তমভাবে মনযোগসহকারে তার সন্তান-সন্তুানতিকে লালন-পালন করবে।
তার কোন গোপন বিষয় ফাঁস করবে না ও তার নাফরমানী করবে না। কেননা তার গোপন তথ্য ফাঁস করে দিলে একদিন সে তোমাকে ধোঁকা দিবে। অবাধ্য হলে তার বুকে আগুন জ্বালাবে তাকে ক্রোধাম্বিত করবে।
তুমি কাঙ্খিত লক্ষ্যে কখনই পৌঁছতে পারবে না যে পর্যন্ত তার সন্তুষ্টিকে নিজের সন্তুষ্টির উপর সন্তান না দিবে, তার পছন্দ-অপছন্দকে নিজের পছন্দ-অপছন্দের উপর সন্তান না দিবে। (আ’লামুন্নেসা ১/৭৪, ত্বাবায়েউন্নেসা পৃঃ ২৮)
স্বামীর প্রতি ভালবাসা বৃদ্ধির জন্য স্ত্রীকে কতিপয় উপদেশ :-
শায়খ ইবনু জুবাইলান স্বামীর ভালবাসা ও প্রীতি অর্জন করার জন্য নারীদেরকে উদ্দেশ্যে করে কিছু নসীহত করেছেন। তা নিম্নরূপঃ
বিভিন্ন উপলক্ষে স্বামীর হাতে কপালে চুম্বন করা।
স্বামী বাইরে থেকে এলে সাথে সাথ স্বাগতম জানানোর জন্য দরজায় এগিয়ে আসা। তার হাতে কোন বস’ থাকলে তা নিজের হাতে নেয়ার চেষ্টা করা।
সময় ও মেজাজ বুঝে স্বামীর সামনে প্রেম-ভালবাসা মিশ্রিত বাক্যালাপ করা। তার সামনে তার প্রশংসা করা। সম্মান ও শ্রদ্ধা মূলক আচরণ করা।
স্বামীর পোশাক-আশাকের পরিচ্ছন্ন প্রতি বিশেষ খেয়াল রাখা। (পরিচ্ছন্ন পুরুষ মানেই তার স্ত্রী পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন)। রান্নার ক্ষেত্রে স্বামী যা পছন্দ করেন তা নিজ হাতে প্রস্তুত করতে সচেষ্ট থাকা।
সর্বদা স্বামীর সামনে হাসি মুখে থাকা।
স্বামীর জন্য নিজেকে সুসজ্জিত রাখ শরীরে দুর্গন্ধ থাকলে বা রান্না ঘরের পোষাকে তার সম্মুখে না যাওয়া। মাসিক ঋতুর সময়ও সুসজ্জিত অবস্থায় থাকা।
স্বামীর সামনে কখনই নিজের কন্ঠকে উঁচু না করা। নারীর সৌন্দর্য তার নম্র কন্ঠে।
সন্তানদের সামনে স্বামীর প্রশ গুণগান করা।
নিজের এবং স্বামীর পিতা-মাতা, ভাই-বোন ও আত্মীয়-স্বজনের সামনে আল্লাহর কৃতজ্ঞতার সাথে সাথে স্বামীর প্রশংসা করা ও তার শ্রেষ্ঠত্ব তুলে ধরা। কখনই তার বিরুদ্ধে তাদের নিকট অভিযোগ করবে না।
সুযোগ বুঝে স্বামীকে নিজ হাতে লোকমা তুলে খাওয়ানো।
কখনো স্বামীর আভ্যন-রীন গোপন ব অনুসন্ধান না করা। কেননা কুরআনে আল্লাহ্ বলেন, (( ﻭﻻ ﺗﺠﺴﺴﻮﺍ )) “তোমরা কারো গোপন বিষয় অনুসন্ধান কর না। (সূরা হুজুরাত -১৩) নবী (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন, তোমরা কারো প্রতি কুধারণা থেকে বেঁচে থাক। কেননা ধারণা সবচেয়ে বড় মিথ্যা। (বুখারী, অধ্যায়ঃ বিবাহ, হা/৪৭৪৭।)
স্বামী কখনো রাগম্বিত হলে চুপ থাকার চেষ্টা করা। সম্ভব হলে তার রাগ থামানোর চেষ্টা করা। যদি সে নাহক রেগে থাকে তবে অন্য সময় তার মেজাজ বুঝে সমঝোতার ব্যবসন্তা করা।
স্বামীর মাতাকে নিজের (সাধ্যানুযায়ী) কিছু হাদিয়া-উপহার প্রদান করা।
সম্পদশালী হয়ে থাকলে স্বামীর অ অনটনের সময় তাকে সহযোগিতা করা। উম্মে সালামা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি বললাম, হে আল্লাহর রাসূল! (আমার স্বামী) আবু সালামার সন্তানদের জন্য যদি আমি অর্থ ব্যয় করি তবে কি তাতে আমি প্রতিদান পাব। ওদেরকে তো এভাবে ছেড়ে দিতে পারি না। ওরা তো আমারও সন্তান। তিনি বললেন, হ্যাঁ, তুমি যে পরিমাণ তাদের জন্য সম্পদ খরচ করবে, তোমাকে তার প্রতিদান দেয়া হবে। (বুখারী ও মুসলিম)
১৫) স্বামীর নির্দেশ পালন, তার এবং তার সংসারের খেদমত প্রভৃতির মাধ্যমে আল্লাহর কাছে প্রতিদানের আশা করা।
পরিশেষে দোয়া করি, আল্লাহ তায়ালা যেন আমাদেরকে পরিবারগুলোকে যে সুখ-সম্ভারে ভরে দেন এবং সেখান থেকে সকল অশান্তি দূর করে দেন। আমীন। সূত্র: জান্নাতী রমনী বই থেকে(ফিরোজ আহম্মদ )