BanglaData.Blogspot.Com

BanglaData.Blogspot.Com

বাংলা তথ্য ভান্ডারে স্বাগতম

সকল তথ্য পাবেন....BanglaData তে

Welcome To BanglaData

Keep visiting @ BanglaDataBlog

রবিবার, ২২ নভেম্বর, ২০১৫

নৈমিত্তিক ছুটি সংক্রান্ত অর্থাত C/L ছুটির নির্দেশমালা

নৈমিত্তিক ছুটি সংক্রান্ত নির্দেশমালা

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
প্রধান সামরিক আইন প্রশাসকের সচিবালয়
সংস্থাপন বিভাগ
রেগুলেশন উইং
শাখা-৬

বিজ্ঞপ্তি
ইডি (রেগ-৬১)/ছুটি-১৪/৮১-২৪(৫০০১), তারিখ ঢাকা, ৮ই এপ্রিল, ১৯৮২ইং

বিষয়ঃ নৈমিত্তিক ছুটি মঞ্জুরী সংক্রান্ত নির্দেশমালা।
১. উপরোল্লেখিত বিষয়ে পূর্ববর্তী সকল আদেশ বাতিলক্রমে সরকার নিম্নোক্ত আদেশ জারী করিতেছেনঃ
নৈমিত্তিক ছুটি চাকুরী বিধিমালা স্বীকৃত ছুটি নয় এবং নৈমিত্তিক ছুটিজনিত অনুপস্থিতিকে কাজে অনুপস্থিতি হিসাবে গণ্য করা হয় না। বাংলাদেশ চাকুরী বিধিমালার প্রথম খন্ডের ১৯৫ নং বিধির টীকা ২-এ উলেলখিত শর্ত সাপেক্ষে এইরূপ ছুটি মঞ্জুর করা হয়। এই ধরণের ছুটিতে অনুপস্থিত কর্মকর্তার কর্মদায়িত্ব পালনের জন্য কোন বদলীর (Substitute) ব্যবস্থা করা হইবে না। তাই নৈমিত্তিক ছুটি ভোগকারী কর্মকর্তার অনুপস্থিতির কারণে যদি জনস্বার্থ ক্ষুন্ন হয় তাহা হইলে ছুটি প্রদানকারী ও ছুটি ভোগকারী কর্মকর্তা উভয়েই দায়ী থাকিবেন।
পঞ্জিকাবর্ষে সকল সরকারী কর্মচারী বৎসরে সর্বমোট ১৫ দিন নৈমিত্তিক ছুটি ভোগ করিতে পারিবেন।
কোন সরকারী কর্মচারীকে একসংগে ১০ দিনের বেশী নৈমিত্তিক ছুটি প্রদান করা যাইবে না। তবে, অত্র বিভাগের ২৫-২-১৯৮২ তারিখের বিজ্ঞপ্তি ইডি (রেগ-৬)/ছুটি-১৩/৮০-১৪ মোতাবেক পার্বত্য চট্টগ্রাম ও বান্দরবান জেলায় কর্মরত সকল কর্মচারীকে এক বৎসরে মঞ্জুরযোগ্য ১৫ দিনের নৈমিত্তিক ছুটি একই সংগে ভোগ করিতে দেওয়া যাইতে পারে।
কোন কর্মকর্তা আবেদন জানাইলে সর্বোচ্চ ৩ দিনের নৈমিত্তিক ছুটি একবার বা একাধিকবার রবিবার অথবা অন্য কোন সরকারী ছুটির দিনের পূর্বে অথবা পরে সংযুক্ত করার অনুমনি প্রদান করা যাইতে পারে। যে ক্ষেত্রে এই ধরণের আবেদন করা হইবে না বা অনুমতি দেওয়া হইবে না, সেই সকল ক্ষেত্রে রবিবার বা সরকারী ছুটির দিনগুলিও নৈমিত্তিক ছুটি হিসাবে গণ্য করা হইবে।
নৈমিত্তিক ছুটি উভয়দিকে সরকারী ছুটির সঙ্গে সংযুক্ত করা যাইবে না।
কর্তৃপক্ষের অনুমতি ব্যতিরেকে নৈমিত্তিক ছুটি ভোগকারী কোন ব্যক্তি সদরদপ্তর ত্যাগ করিতে পারিবে না।
নৈমিত্তিক ছুটিতে থাকালীন কোন ব্যক্তিকে সদরদপ্তর হইতে এমন দূরত্বে যাইতে অনুমতি দেওয়া যাইবে না, যেখান হইতে সদরদপ্তরের কাজে যোগদানের আদেশ পাওয়ার পর কাজে যোগদান করিতে ৪৮ ঘণ্টার অধিক সময় লাগিতে পারে।
নিয়মিত ছুটি মঞ্জুরকারী কর্তৃপক্ষ অথবা অধন্তন ক্ষমতাপ্রাপ্ত কর্মকর্তাবৃন্দ নৈমিত্তিক ছুটি এবং তৎসংগে সদরদপ্তর ত্যাগের অনুমতি প্রদান করিতে পারিবেন। গুরচতর অসুস্থ্যতা, বিশেষ করিয়া সংক্রামক ব্যধির (যেমন, গুটি বসন্ত) ক্ষেত্রে কাজে যোগদানের নির্দেশ প্রাপ্তির সংগে সংগেই কাজে যোগদান সম্ভব নয় বিধায় এই সকল ক্ষেত্রে নৈতিত্তিক ছুটি মঞ্জুর করার প্রশ্ন উঠে না। তবে ব্যক্তিগত অসুবিধা, সামান্য অসুস্থ্যতা (যেমন, সাধারণ জ্বর) ইত্যাদি কারণে নৈমিত্তিক ছুটি মঞ্জুর করা যাইতে পারে।
নৈমিত্তিক ছুটিতে থাকাকালীন কেহ বিদেশে গমন করিতে পারিবেন না।
সরকারী কাজে অথবা প্রশিক্ষণার্থে বাংলাদেশের বাহিরে অবস্থানরত কর্মকর্তাদিগকে নৈমিত্তিক ছুটি প্রদান সরকার নিরচৎসাহিত করেন। তবে কেবল বিশেষ পরিস্থিতিতে অত্র বিজ্ঞপ্তিতে বর্ণিত শর্ত সাপেক্ষে নৈমিত্তিক ছুটি প্রদান করা যাইবে।
২. এই বিজ্ঞপ্তিতে প্রদত্ত নির্দেশমালা সকল সরকারী কর্মকর্তা/কর্মচারীদিগকে গোচরীভূত করিবার জন্য অনুরোধ জানানো হইল।
এ, এ, খান
উপ-সচিব
_______________________________________________________________________________________________________
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
সংস্থাপন মন্ত্রণালয়
বিধি শাখা-৫
আদেশ
তারিখ, ২৯শে মে, ১৯৮৪
নং সম(রেগ-৫)-৪৩১/৮৩-১০(৫০০)অত্র মন্ত্রণালয়ের ২১-৩-৮৪ ইং তারিখের আদেশ নং এমই(রেগ-৫)-৪৩১/৮৩-৩ এর সংশোধনক্রমে সরকার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করিয়াছেন যে, এখন হইতে পুনরাদেশ না দেওয়া পর্যন্ত নৈমিত্তিক ছুটির পরিমাণ বৎসরে ১৫ দিনের পরিবর্তে ২০ দিন নির্ধারণ করা হইল । ইহা হাসপাতালসহ সকল সরকারী, স্বায়ত্তশাসিত ও আধা স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের কর্মচারীদের বেলায় নিম্নবর্ণিত শর্ত সাপেক্ষে প্রযোজ্য হইবেঃ
(ক) কোন কর্মচারীকে একসংগে ১০ দিনের অধিক নৈমিত্তিক ছুটি প্রদান করা যাইবে না।
(খ) সর্বোচ্চ ৩ দিনের নৈমিত্তিক ছুটি যে কোন শুক্রবার বা সাধারণ ছুটির দিনের পূর্বে অথবা পরে সংযুক্ত করা অনুমতি প্রদান করা যাইতে পারে। কিন্তু দুইটি ছুটির (হলিডে) মর্ধবর্তী কোন কাজের দিনে এই ছুটি প্রদান করিয়া সংশ্লিষ্ট দুইটি ছুটির সহিত সংযুক্ত করিবার অনুমতি দেওয়া যাইবে না।
রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে
মোঃ শামসুজ্জোহা
উপ-সচিব (বিধি)।
_______________________________________________________________________________________________________
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
সংস্থাপন মন্ত্রণালয়
বিধি শাখা-৪
বিজ্ঞপ্তি
নং সম(বিধি-৪)-ছুটি-২৯/৮৬-১৩০ তারিখ, ২৪ ডিসেম্বর, ১৯৮৯ ইং
বিষয়ঃ স্বাস্থ্যগত কারণে ৭ দিনের বেশী ছুটি লইলে হাসপাতালে ভর্তি সম্পর্কে।
সরকারী কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের স্বাস্থ্যগত কারনে ৭ (সাত) দিনের বেশী ছুটি লইলে বা চাহিলে তাঁহাদেরকে হাসপাতালে ভর্তি হওয়া বাধ্যতামূলক করিয়া ইতিপূর্বে সংস্থাপন মন্ত্রণালয় হইতে ২৯-৬-৮৩ ইং তারিখে বিজ্ঞপ্তি নং ইডি(আর-৪)-১৬৪/৮৩-৬২ জারী করা হইয়াছিল। সরকার বিষয়টি পূনর্বিবেচনা করিয়া উক্ত বিজ্ঞপ্তিটি এতদ্বারা বাতিল করিলেন।
আতাহার ইসলাম খান
উপ-সচিব (বিধি)
______________________________________________________________________________________________________
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
সংস্থাপন মন্ত্রণালয়
মুদ্রণ শাখা
নং সম(মুদ্রণ)-৬মুবি-৪/৮৯-২৭৪(১০০)/১ তারিখঃ
সার্কুলার
বিষয়ঃ গেজেটেড সরকারী কর্মকর্তাগণের ছুটি সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন বাংলাদেশ গেজেটে মুদ্রণ প্রসঙ্গে।
নিম্নস্বাক্ষরকারী উপরোক্ত বিষয়ে আদিষ্ট হইয়া জানাইতেছে যে, গেজেটেড কর্মকর্তাগণের ছুটি সংক্রান্ত তথ্য বাংলাদেশ গেজেটে প্রজ্ঞাপিত করার ব্যাপারে সরকার নিম্ন সিদ্ধান্ত গ্রহণ করিয়াছেনঃ
(১) এখন হইতে গেজেটেড সরকারী কর্মকর্তাগণের সাধারন ছুটি সংক্রান্ত তথ্যাদি বাংলাদেশ গেজেটে প্রজ্ঞাপিত হইবে না।
(২) গেজেটেড সরকারী কর্মকর্তাগণের অবসর প্রস্ত্ততিমূলক ছুটি (এল, পি, আর) সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন বাংলাদেশ গেজেটে মুদ্রণের ব্যবস্থা পূর্বের মত বহাল থাকিবে।
আব্দুর রাজ্জাক
সিনিয়র সহকারী সচিব
_______________________________________________________________________________________________________
GOVERNMENT OF THE PEOPLE’S REPUBLIC OF BANGLADESH
MINISTRY OF FINANCE
Regulation Wing
Section-II
NOTIFICATION
No. S.R.O. 61-L/79-NF/R-II/L-1/78-71, dated the 17th March, 1979.
In exercise of the powers conferred by the proviso, to article 133 of the Constitution of the People’s Republic of Bangladesh, and in supersession of all other rules, order and notifications made or issued in this behalf, the President is pleased to make the following rules, namely :-
THE BANGLADESH SERVICES (RECREATION ALLOWANCE) RULES, 1979
1. (1) These rules may be called the Bangladesh Services (Recreation Allowance) Rules, 1979.
(2) They shall come into force on the 1st day of July, 1979.
2. For the purpose of these rules :-
(a) “Government” means the government of the People’s Republic of Bangladesh;
(b) “leave” means leave on average pay or earned leave as admissible under the existing rules taken for the purpose of rest and recreation for a period of not less than one month;
Provided that in the case of employees of the vacation department, long vacation of not less than one month’s duration shall be treated as leave for the purpose of these rules;
(c) “pay” means the pay admissible to a Government servant under the Services (Grades, Pay and Allowances) Order, 1971.
(d) “recreation allowance” means the allowance admissible under these rules;
(e) “service” means the continuous Government service rendered under the government by a Government servant to whom these rules apply.
3. These rules shall apply to all Government servants other than those employed in work-charged establishment or paid from the contingency fund or appointed on contract.
4. A Government servant to whom these rules apply shall be granted a recreation allowance equal to one month’s pay once in every three years if he takes leave for rest and recreation :
Provided that-
(a) a Government servant who has completed three years of service on the 1st day of July, 1979, shall be entitled to the recreation allowance with effect from the date on which these rules come into force;
(b) a Government servant who has not yet completed three years’ service, or who may be appointed after the 1st July, 1979, shall be entitled to the recreation allowance on completion of three years’ service.
5. The recreation allowance shall be granted in addition to the leave salary as admissible under the rules.
6. A Government servant who cannot be granted leave in the exigencies of public service and cannot thereby avail of the recreation allowance at the time he applied for the leave, he shall be granted such allowance when he goes on leave, but in his case the next payment of the recreation allowance shall be due after an interval of three years from the date on which he had applied for the leave.
7. The power of interpreting these rules is reserved to the government in the Finance Division of the Ministry of Finance.
By order of the President
MD. SAYEEDUR RAHMAN
Dy. Secretary to the Government
of the People’s Republic of Bangladesh.

সরকারী চাকুরীর ছুটি মঞ্জুরী সংক্রান্ত নির্দেশাবলী

বাংলাদেশ  ছুটি মঞ্জুরী সংক্রান্ত নির্দেশাবলী

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
সংস্থাপন মন্ত্রণালয়
বিধি শাখা-৪
নং-সম(বিধি-৪)-ছুটি-৫/৯০-২০(২০০) তারিখঃ
প্রজ্ঞাপন
বিষয়: বাংলাদেশের বাহিরে অর্জিত ছুটি কাটানো প্রসংগে।
১. সংস্থাপন মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপন নং-সম(বিধি-৪)-ছুটি-৭/৮৭-৫২(২০০) তারিখ ০৮/০৯/৮৭ইং এর অনুবৃত্তিক্রমে জানানো যাইতেছে যে, ইদানিং সরকার উদ্বেগের সহিত লক্ষ্য করিতেছে যে, সচিবসহ উর্ধ্বতন সরকারী কর্মকর্তাগণ বিদেশে সরকারী কাজ শেষ হওয়ার পর কিংবা বহিঃ বাংলাদেশ ছুটি শেষ হওয়ার পরও বিদেশে অতিরিক্ত সময় অবস্থান করিয়া থাকেন। অতঃপর দেশে ফিরিয়া ছুটির জন্য আবেদন করেন। ইদানিং আরও পরিলক্ষিত হইতেছে যে, সরকারী কাজে বিদেশ ভ্রমণের অনুমতি পাওয়ার পর পরই কর্মকর্তাগণ আবার বহিঃ বাংলাদেশ ছুটির আবেদন করেন।
২. উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের দীর্ঘদিন দেশের বাহিরে অবস্থানে সরকারী কাজে নানারূপ জটিলতার সৃষ্টি হয় এবং গুরচত্বপূর্ণ সরকারী সিদ্ধান্ত গ্রহণে বিলম্ব ঘটে, যাহা সুষ্ঠুভাবে সরকার পরিচালনার জন্য কোন মতেই কাম্য নহে। তাই, সরকার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করিয়াছে যে, অনিবার্য কারণে কেবলমাত্র সীমিতক্ষেত্র ছাড়া এ ধরণের ছুটি প্রদান করা যাইবে না।
মোঃ হাসিনুর রহমান
সচিব।
(বাংলাদেশ গেজেট, ১ম খন্ডে, ১৮ই মে ১৯৮৯ তারিখে প্রকাশিত)
—————————————————————————————————————–
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
সংস্থাপন মন্ত্রণালয়
বিধি শাখা-৪
প্রজ্ঞাপন
ঢাকা, ২৮শে ভাদ্র ১৩৯৪/৮ই সেপ্টেম্বর ১৯৮৭
বিষয়: বাংলাদেশের বাহিরে অর্জিত ছুটি কাটানো সম্পর্কে।
১. নং-সম(বিধি-৪)-ছুটি ৭/৮৭-৫২(২০০)অর্জিত ছুটি বাংলাদেশের বাহিরে কাটাইতে হইলে নির্ধারিত ছুটি বিধিমালা অনুযায়ী একজন সরকারী কর্মচারীকে সরকারী কাজে বা প্রশিক্ষণের জন্য দেশের বাহিরে যাওয়ার আগেই যথাযথ কর্তৃপক্ষের নিকট হইতে ছুটির মঞ্জুরী গ্রহণ করিতে হইবে। সরকারী কর্মচারীর পক্ষে আগে ছুটির মঞ্জুরী গ্রহণ না করিয়া বিদেশে গিয়া ছুটির দরখাস্ত করা বিধি বহির্ভূত।
২. সম্প্রতি লক্ষ্য করা যাইতেছে যে, কোন কোন সরকারী কর্মচারী সরকারী কাজে বিদেশে যাওয়ার পর অথবা পূর্ব অনুমোদিত ছুটি শেষে বিদেশে দীর্ঘ সময় অবস্থানের জন্য অর্জিত ছুটির জন্য অথবা মঞ্জুরীকৃত অর্জিত ছুটি বাড়ানোর জন্য দরখাস্ত করেন।
৩. এই প্রেক্ষিতে সরকার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করিয়াছে যে, এখন হইতে কোন সরকারী কর্মচারী ছুটির মঞ্জুরী গ্রহণ না করিয়া বিদেশে যাইয়া ছুটির দরখাস্ত করিতে পারিবেন না এবং এইরূপ দরখাস্তের বিবেচনায় ছুটি মঞ্জুর করা হইবে না। ফলে ঐ সময়ের জন্য তাঁহাকে বিনা অনুমতিতে চাকুরীতে অনুপস্থিতির দায়ে দায়ী হইতে হইবে। বিদেশে যাওয়ার আগে দেশ হইতে অনুপস্থিতির সময়কাল নির্দিষ্ট থাকিতে হইবে এবং অফিসে পুনরায় যোগদানের তারিখ উলেলখ থাকিতে হইবে।
৪. সরকার আরও সিদ্ধান্ত গ্রহণ করিয়াছে যে, এখন হইতে বিদেশে এইরূপ ছুটি কাটানোর পর কোনরূপ ভ্রমণ সময় যোগ হইবে না।
৫. প্রসংগক্রমে ইহাও উলেলখ করা যাইতেছে যে, বিদেশে অবস্থানের জন্য কোন সরকারী কর্মচারীকে বিধি অনুযায়ী নৈমিত্তিক ছুটি প্রদান করা যায় না।
মীর মোজাম্মেল হোসেন
যুগ্ম-সচিব।
——————————————————————————————————————–
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
সংস্থাপন মন্ত্রণালয়
বিধি শাখা-৪
নং-সম (বিধি-৪)-বিবিধ-৭০/৯২-৫৩(৩০০) তারিখঃ
বিষয়ঃ এলপিআর ভোগরত কর্মকর্তাদের বহিঃ বাংলাদেশ ছুটি মঞ্জুরী প্রসংগে।
১. সরকার এই মর্মে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করিয়াছেন যে, এলপিআর ভোগরত সংস্থাপন মন্ত্রণালয়ের প্রশাসনিক নিয়ন্ত্রণাধীন সকল পর্যায়ের কর্মকর্তা এবং অত্র মন্ত্রণালয়ের অধীনস্ত দপ্তর/অধিদপ্তর/ স্বায়ত্তশাসিত সংস্থার সকল পর্যায়ের কর্মকর্তাদের বিদেশে ভ্রমণের জন্য এই মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে নিয়োজিত মাননীয় প্রতিমন্ত্রীর প্রাক-অনুমোদন গ্রহণ করিতে হইবে।
২. সরকার আরও সিদ্ধান্ত গ্রহণ করিয়াছেন যে, সকল মন্ত্রণালয়/বিভাগ উহার অধীনস্থ এলপিআর ভোগরত সকল কর্মকর্তা/কর্মচারীকে কোনরূপ হয়রানী না করিয়া তাহাদের আবেদনের ভিত্তিতে বহিঃ বাংলাদেশ ছুটি মঞ্জুর করিবেন।
৩. শুধুমাত্র এলপিআর ভোগরত কর্মকর্তা ছাড়া অন্যান্য কর্মকর্তাদের ক্ষেত্রে বহিঃ বাংলাদেশ ছুটি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় হইতে সময়ে সময়ে জারীকৃত আদেশ নির্দেশের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হইবে।
৪. এই সিদ্ধান্ত যথারীতি অনুসরণের জন্য সংশিলষ্ট সকলকে অনুরোধ করা হইল।
(মীর হোসেন আহমেদ চৌধুরী)
উপ-সচিব (বিধি)।
———————————————————————————————————————-
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
সংস্থাপন মন্ত্রণালয়
বিধি-৪ শাখা
নং-সম(বিধি-৪)-ছুটি-৯/৯৫-২৫৮ তারিখঃ
বিষয়: বহিঃ বাংলাদেশ ছুটি মঞ্জুরী প্রসংগে।
১. প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের ৩১-৩-৯৩ ইং তারিখে ৫৯.১১০.২.০.৬.৯২.৬০(১০০০) সংখ্যক আদেশ অনুযায়ী সংশিলষ্ট কর্মকর্তার বিদেশ ভ্রমণের অনুমতি উক্ত আদেশে বর্ণিত যথাযথ কর্তৃপক্ষ প্রদান করে থাকেন। ব্যক্তিগত উদ্যোগে কোন কর্মকর্তার বিদেশ ভ্রমণের ক্ষেত্রে শুধুমাত্র বিদেশ ভ্রমণের অনুমোদনই যথেষ্ট নয়বহিঃ বাংলাদেশ ছুটির মঞ্জুরীর বিষয়টিও জড়িত। বহিঃ বাংলাদেশ ছুটি মঞ্জুরীর এখতিয়ার সংশিলষ্ট কর্মকর্তার প্রশাসনিক মন্ত্রণালয়ের/চাকুরী নিয়ন্ত্রণকারী কর্তৃপক্ষের। কিন্তু সম্প্রতি এ বিষয়ে কিছু পদ্ধতিগত অনিয়ম লক্ষ্য করা যাচ্ছে। কোন কোন ক্ষেত্রে যথাযথ কর্তৃপক্ষ কর্তৃক বিদেশ ভ্রমণের অনুমতির পর বহিঃ বাংলাদেশ ছূটি মঞ্জুর ব্যতিরেকেই বিদেশ ভ্রমণের প্রবণতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে বিদেশ ভ্রমণের অনুমোদনকে বহিঃ বাংলাদেশ ছুটির মঞ্জুরী হিসেবে বিবেচনা করে প্রজ্ঞাপন জারী করা হচ্ছে।
২. এমতাবস্থায় ব্যক্তিগত উদ্যোগে বিদেশ ভ্রমণের ক্ষেত্রে সংশিলষ্ট কর্তৃপক্ষ কর্তৃক বিদেশ ভ্রমণের অনুমোদনের পর বহিঃ বাংলাদেশ ছুটি মঞ্জুরীর বিষয়ে নিম্নবর্ণিত পদক্ষেপ গ্রহণ করা প্রয়োজন:
(ক) বহিঃ বাংলাদেশ ছুটির ফর্ম ও ছুটি প্রাপ্যতার সনদ পত্রসহ ছুটির আবেদন যথাযথ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে ছুটি মঞ্জুরকারী কর্তৃপক্ষের নিকট পাঠাতে হবে।
(খ) সংশিলষ্ট মন্ত্রণালয় কর্তৃক যথাযথ কর্তৃপক্ষের বিদেশ ভ্রমণ অনুমোদন সংক্রান্ত তথ্য/কাগজপত্রাদি সংযুক্ত করতে হবে।
(গ) যথাযথ কর্তৃপক্ষ কর্তৃক বহিঃ বাংলাদেশ ছুটি মঞ্জুর করে প্রজ্ঞাপন জারী না করা পর্যন্ত ছুটি ভোগ করা যাবে না। এক্ষেত্রে সংশিলষ্ট কর্মকর্তার অনুপস্থিতি অননুমোদিত অনুপস্থিতি হিসেবে গণ্য হবে।
৩. এ প্রসংগে সংস্থাপন মন্ত্রণালয়ের ৮-৯-৮৭ তারিখের সম (বিধি-৪) ছুটি -৭/৮৭-৫২(২০০) নং প্রজ্ঞাপন এবং ২৭-৯-৯২ তারিখের সম(বিধি-৪)-ছুটি-৫/৯০-২০ (২০০) নং প্রজ্ঞাপন অনুসরণের জন্য সংশিলষ্ট সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করা যাচ্ছে।
হাবিবুর রহমান
সচিব
সংস্থাপন মন্ত্রণালয়।

সরকারী বিভিন্ন প্রকারের ছুটি সম্পক্রে জেনে নিন

বিভিন্ন প্রকারের ছুটি:
ছুটি সম্পর্কিত নিয়মাবলি The Prescribed Leave Rules 1959, Fundamental Rules, Bangladesh Service Rules এবং সময়ে সময়ে সরকার কর্তৃক জারিকৃত আদেশ দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। উক্ত বিধিমালা ও বিভিন্ন আদেশের আওতায় নিম্নোক্ত প্রকার ছুটির বিধান রয়েছে।
(১) কোন কর্মচারী নিম্নবর্ণিত যে কোন ধরণের ছুটি পাবেন, যথাঃ
(ক) পূর্ণ বেতনে ছুটি;
(খ) অর্ধ বেতনে ছুটি;
(গ) বিনা বেতনে অস্বাভাবিক ছুটি (Without Pay Extraordinary Leave);
(ঘ) বিশেষ অক্ষমতাজনিত ছুটি (Special Disability Leave);
(ঙ) সংগরোধ ছুটি (Quarantine Leave);
(চ) প্রসূতি ছুটি (Maternity Leave);
(ছ) অধ্যয়ন ছুটি (Study Leave); এবং
(জ) নৈমিত্তিক ছুটি (Casual Leave) ।
(২) উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ কোন কর্মচারীকে বিশেষ অক্ষমতাজনিত ছুটি ও অধ্যয়ন ছুটি ব্যতীত অন্যবিধ ছুটি মঞ্জুর করতে পারেন এবং ইহা বন্ধের দিনের সাথে সংযুক্ত করেও প্রদান করা যেতে পারে।
পূর্ণ বেতনে ছুটি:
(১) প্রত্যেক কর্মচারী তৎকর্তৃক দায়িত্ব পালনে অতিবাহিত কার্যদিবসের ১/১১ হারে পূর্ণ বেতনে ছুটি অর্জন করবেন এবং পূর্ণ বেতনে প্রাপ্য এককালীন ছুটির পরিমাণ চার মাসের অধিক হবে না। (৩) ………………………….এর পূর্ব অনুমোদন নিয়ে উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ বিশেষ অক্ষমতাজনিত ছুটি ও অধ্যয়ন ছুটি মঞ্জুর করতে পারেন।
(২) অর্জিত ছুটির পরিমাণ চার মাসের অধিক হলে, তাহা ছুটির হিসাবের অন্য খাতে জমা দেখানো হবে, ইহা হতে ডাক্তারী সার্টিফিকেট উপস্থাপন সাপেক্ষে অথবা বাংলাদেশের বাইরে ধর্মীয় সফর, অধ্যয়ন বা অবকাশ ও চিত্তবিনোদনের জন্য পূর্ণ বেতনে ছুটি মঞ্জুর করা যেতে পারে।
অর্ধ বেতনে ছুটি:
(১) প্রত্যেক কর্মচারী তৎকর্তৃক দায়িত্ব পালনে অতিবাহিত কার্য দিবসের ১/১১ হারে অর্ধ বেতনে অর্জন করিবেন এবং এইরূপ ছুটি জমা হওয়ার কোন সীমা থাকিবে না।
(২) অর্ধ-বেতনে দুই দিনের ছুটির পরিবর্তে, ডাক্তারী সার্টিফিকেট দাখিল সাপেক্ষে, এক দিনের পূর্ণ বেতনে ছুটির হারে গড় বেতনে ছুটিতে সর্বোচ্চ বার মাস পর্যন্ত পূর্ণ বেতনে ছুটিতে রূপান্তরিত করা যাইতে পারে।
প্রাপ্যতাবিহীন ছুটি:
১) ডাক্তারী সার্টিফিকেট দ্বারা সমর্থিত হইলে, কোন কর্মচারীকে তাহার সমগ্র চাকুরী জীবনে সর্বোচ্চ বার মাস পর্যন্ত এবং অন্য কোন কারণে হইলে, তিন মাস পর্যন্ত অর্ধ বেতনে ছুটি মঞ্জুর করা যাইতে পারে।
(২) যখন কোন কর্মচারী তাহার ছুটি পাওনা হওয়ার পূর্বেই প্রাপ্যতাবিহীন ছুটি ভোগ করিয়া ফিরিয়া আসেন তখন তিনি পূর্বেই যে ছুটি ভোগ করিয়াছেন সেই ছুটি অর্জিত না হওয়া পর্যন্ত নূতনভাবে গড় অর্ধ বেতনে কোন ছুটি পাইবার অধিকারী হইবেন না।
অসাধারণ ছুটি:
(১) যখন কোন কর্মচারীর অন্য কোন ছুটি পাওনা না থাকে বা অন্য প্রকার কোন ছুটি পাওনা থাকে অথচ সংশিলষ্ট কর্মচারী লিখিতভাবে অস্বাভাবিক ছুটির জন্য আবেদন করেন তখন তাহাকে অসাধারণ ছুটি মঞ্জুর করা যাইতে পারে।
(২) অসাধারণ ছুটির মেয়াদ একবারে তিন মাসের অধিক হইবে না, তবে নিম্ন বর্ণিত ক্ষেত্রে উক্ত ছুটির মেয়াদ বর্ধিত করা যাইতে পারে,
(ক) যে ক্ষেত্রে সংশিলষ্ট কর্মচারী এই শর্তে বিদেশে প্রশিক্ষণ গ্রহণের অনুমতি প্রাপ্ত হন যে, উক্ত প্রশিক্ষণ গ্রহণের পরে পাঁচ বৎসরের জন্য তিনি ………………………………………… এ চাকুরী করিবেন, অথবা
(খ) যে ক্ষেত্রে সংশিলষ্ট কর্মচারী চিকিৎসাধীন থাকেন; অথবা
(গ) যে ক্ষেত্রে …………………………………. এই মর্মে সন্তুষ্ট হয় যে, কর্মচারী তাহার নিয়ন্ত্রণ বহির্ভূত কারণে কর্তব্যে যোগদান করিতে অসমর্থ।
(৩) ছুটি মঞ্জুর করার ক্ষমতা সম্পন্ন কর্তৃপক্ষ কোন কর্মচারীর বিনা ছুটিতে অনুপস্থিতির সময়কে ভূতাপেক্ষ কার্যকরতাসহ অসাধারণ ছুটিতে রূপান্তরিত করিতে পারেন।
বিশেষ অক্ষতাজনিত ছুটি:
(১) কোন কর্মচারী তাঁহার যথাযথ কর্তব্য পালনকালে বা উহা পালনের পরিণতিতে অথবা তাঁহার পদে অধিষ্ঠিত থাকিবার কারণে আঘাতপ্রাপ্ত হইয়া অক্ষম হইলে, ………………………………..তাঁহাকে বিশেষ অক্ষমতা ছুটি মঞ্জুর করিতে পারে।
(২) যে অক্ষমতার কারণে অক্ষমতাজনিত ছুটি চাওয়া হয় সেই অক্ষমতা তিন মাসের মধ্যে প্রকাশ না পাইলে এবং যে ব্যক্তি অক্ষম হন, সেই ব্যক্তি অনুরূপ অক্ষমতার কারণে অবিলম্বে …………. কে অবহিত না করিলে, বিশেষ অক্ষমতাজনিত ছুটি মঞ্জুর করা হইবে না।
(৩) যে মেয়াদের জন্য বিশেষ অক্ষমতাজনিত ছুটি প্রয়োজনীয় বলিয়া চিকিৎসা পরিষদ প্রত্যায়ন করিবে সেই মেয়াদের জন্য বিশেষ অক্ষমতাজনিত ছুটি মঞ্জুর করা হইবে, এবং চিকিৎসা পরিষদের প্রত্যায়ন ব্যতিরেকে তাহা বর্ধিত করা হইবে না; এবং উক্ত ছুটি কোন ক্রমেই ২৪ মাসের অধিক হইবে না।
(৪) বিশেষ অক্ষমতাজনিত ছুটি অন্য যে কোন ছুটির সংগে সংযুক্ত করা যাইতে পারে।
(৫) যদি একই ধরণের অবস্থায় পরবর্তীকালে কোন সময় অক্ষমতা বৃদ্ধি পায় বা উহার পুনরাবৃত্তি ঘটে, তাহা হইলে একাধিকবার বিশেষ অক্ষমতাজনিত ছুটি মঞ্জুর করা যাইবে, তবে অনুরূপ ছুটির পরিমাণ ২৪ মাসের অধিক হইবে না এবং তাহা যে কোন একটি অক্ষমতার কারণে মঞ্জুর করা যাইবে।
(৬) শুধুমাত্র আনুতোষিকের এবং যে ক্ষেত্রে অবসর ভাতা প্রাপ্য হয় সেক্ষেত্রে অবসর ভাতার ব্যাপারে চাকুরী হিসাব করিবার সময় বিশেষ অক্ষমতাজনিত ছুটি কর্তব্য পালনের সময় হিসাবে গণনা করা হইবে এবং ইহা ছুটির হিসাব হইতে বিয়োজন করা হইবে না।
(৭) বিশেষ অক্ষমতাজনিত ছুটিকালীন বেতন হইবে নিম্নরূপ যথাঃ¾
(ক) উপরিউক্ত উপ-প্রবিধান (৫) এর অধীনে মঞ্জুরকৃত ছুটির মেয়াদসহ যে কোন মেয়াদের ছুটির প্রথম চার মাসের জন্য পূর্ণ বেতন; এবং
(খ) এইরূপ কোন ছুটির অবশিষ্ট মেয়াদের জন্য অর্ধ বেতন।
(৮) এই প্রবিধানের অন্যান্য বিধানসমূহের প্রযোজ্যতা এমন কর্মচারীর ক্ষেত্রেও সম্প্রসারিত করা যাইতে পারে যিনি তাহার যথাযথ কর্তব্য পালনকালে বা উহা পালনের পরিণতিতে অথবা তাঁহার পদে অধিষ্ঠিত থাকিবার কারণে, দুর্ঘটনাবশতঃ আঘাতপ্রাপ্ত হইয়াছেন অথবা যিনি নির্দিষ্ট কোন কর্তব্য পালনকালে তাঁহার পদের স্বাভাবিক ঝুকি বহির্ভূত অসুস্থতা বা জখম বাড়াইয়া তোলার সম্ভাবনা থাকে এইরূপ অসুস্থতার দরচণ অক্ষম হইয়াছেন।
সঙ্গরোধ ছুটি:
(১) কোন কর্মচারীর পরিবারে বা গৃহে সংক্রামক ব্যধি থাকার কারণে যদি আদেশ দ্বারা তাহাকে অফিসে উপস্থিত না হওয়ার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয় তবে যে সময়ের জন্য উক্তরূপ নির্দেশ কার্যকর থাকে সেই সময়কাল হইবে সঙ্গরোধ ছুটি।
(২) অফিস প্রধান কোন চিকিৎসক কর্মকর্তা বা জনস্বাস্থ্য কর্মকর্তার সার্টিফিকেটের ভিত্তিতে অনুর্ধ ২১ দিন অথবা অস্বাভাবিক অবস্থায় ৩০ দিনের জন্য সঙ্গরোধ ছুটি মঞ্জুর করিতে পারেন।
(৩) সংগরোধের জন্য প্রয়োজনীয় উপ-প্রবিধান (২) এ উলেলখিত মেয়াদের অতিরিক্ত ছুটি প্রয়োজন হইলে উহা সাধারণ ছুটি হিসাবে গণ্য হইবে।
(৪) এই প্রবিধানমালা অনুযায়ী প্রাপ্য সর্বাধিক ছুটি সাপেক্ষে, প্রয়োজন হইলে অন্যবিধ ছুটির সহিত সংগরোধ ছুটিও মঞ্জুর করা যাইতে পারে।
(৫) সংগরোধ ছুটিতে থাকাকালে কোন কর্মচারীকে তাহার দায়িত্ব পালনে অনুপস্থিত বলিয়া গণ্য করা হইবে না এবং যখন কোন কর্মচারী নিজেই সংক্রামক ব্যাধিতে আক্রান্ত হন, তখন তাহাকে এইরূপ কোন ছুটি দেওয়া যাইবে না।
প্রসূতি ছুটি:
(১) কোন কর্মচারীকে পূর্ণ বেতনে সর্বাধিক তিন মাস পর্যন্ত প্রসূতি ছুটি মঞ্জুর করা যাইতে পারে এবং উহা তাহার পাওনা ছুটির হিসাব হইতে বাদ দেওয়া যাইবে না।
(২) প্রসূতি ছুটি মঞ্জুরীর অনুরোধ কোন নিবন্ধিত চিকিৎসক কর্তৃক সমর্থিত হইলে, উপযুক্ত কর্তৃপক্ষের বিবেচনা মতে কর্মচারীর প্রাপ্য অন্য যে কোন ছুটির সহিত একত্রে বা সম্প্রসারিত করিয়া মঞ্জুর করা যাইতে পারে।
(৩) ………………………………… এ চাকুরী জীবনে কোন কর্মচারীকে দুইবারের অধিক প্রসূতি ছুটি মঞ্জুর করা যাইবে না।
অবসর গ্রহণের জন্য প্রস্ত্ততিমূলক ছুটি:
(১) কোন কর্মচারী ছয় মাস পর্যন্ত পূর্ণ বেতনে এবং আরও ছয় মাস অর্ধ বেতনে অবসর গ্রহণের জন্য প্রস্ত্ততিমূলক ছুটি পাইবেন এবং এইরূপ ছুটির মেয়াদ তাহার অবসর গ্রহণের তারিখ অতিক্রম করার পরেও সম্প্রসারিত করা যাইতে পারে, কিন্তু আটান্ন বৎসরের বয়স-সীমা অতিক্রমের পর উহা সম্প্রসারণ করা যাইবে না।
(২) কোন কর্মচারী তাহার অবসর গ্রহণের তারিখের কমপক্ষে একমাস পূর্বে অবসর গ্রহণের প্রস্ত্ততিমূলক ছুটির জন্য আবেদন না করিলে তাহার পাওনা ছুটি অবসর গ্রহণের তারিখের পর তামাদি হইয়া যাইবে।
(৩) কোন কর্মচারী তাহার অবসর গ্রহণের তারিখের কমপক্ষে একদিন পূর্বে অবসর গ্রহণের জন্য প্রস্ত্ততিমূলক ছুটিতে যাইবেন।
অধ্যয়ন ছুটি:
(১) ………………………….এ তাহার চাকুরীর জন্য সহায়ক এইরূপ বৈজ্ঞানিক, কারিগরি বা অনুরূপ সমস্যাদি অধ্যয়ন অথবা বিশেষ প্রশিক্ষণ কোর্সে অংশ গ্রহণের জন্য কোন কর্মচারীকে ………………………… অর্ধ বেতনে অনধিক বার মাস অধ্যয়নের জন্য ছুটি মঞ্জুর করিতে পারেন, যাহা তাহার ছুটির হিসাব হইতে বাদ দেওয়া হইবে না।
(২) যে ক্ষেত্রে কোন কর্মচারীকে নির্দিষ্ট সময়ের জন্য কোন অধ্যয়ন ছুটি মঞ্জুর করা হয় এবং তিনি পরবর্তীকালে দেখিতে পান যে, মঞ্জুরীকৃত ছুটির মেয়াদ তাহার শিক্ষা কোর্স ও পরীক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় মেয়াদ অপেক্ষা কম, সে ক্ষেত্রে সময়ের স্বল্পতা পূরণকল্পে …………………………….. তাহাকে অনধিক এক বৎসরের জন্য উক্ত অধ্যয়ন ছুটির মেয়াদ বর্ধিত করিতে পারেন।
(৩) পূর্ণ বেতনে বা অর্ধ বেতনে ছুটি বা বিনা বেতনে অসাধারণ ছুটির সহিত একত্রে অধ্যয়ন ছুটি মঞ্জুর করা যাইতে পারে, তবে এইরূপ মঞ্জুরকৃত ছুটি কোনক্রমেই একত্রে মোট দুই বৎসরের অধিক হইবে না।
নৈমিত্তিক ছুটি:
সরকার সময়ে সময়ে উহার কর্মচারীদের জন্য প্রতি পঞ্জিকা বৎসরে মোট যতদিন নৈমিত্তিক ছুটি নির্ধারণ করিবেন কর্মচারীগণ মোট ততদিন নৈমিত্তিক ছুটি পাইবেন।
ছুটির পদ্ধতি:
(১) প্রত্যেক কর্মচারীর ছুটির হিসাব…………………কর্তৃক নির্ধারিত নিয়ম ও পদ্ধতিতে রক্ষণাবেক্ষণ করা হইবে।
(২) ছুটির জন্য সকল আবেদন ………………..কর্তৃক নির্ধারিত ফরমে হইতে হইবে।
(৩) আবেদনকারী কর্মচারী যে কর্মকর্তার অধীনে কর্মরত আছেন তাহার সুপারিশক্রমে উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ ছুটি মঞ্জুর করিতে পারেন।
(৪) বিশেষ পরিস্থিতিতে, কোন কর্মকর্তা যদি এই মর্মে সন্তুষ্ট হন যে, তাহার অধীনে কর্মরত কোন কর্মচারীর ছুটি পাওনা রহিয়াছে, তবে তিনি আনুষ্ঠানিক মঞ্জুরী আদেশ সাপেক্ষে, তাহাকে অনুর্ধ ১৫ দিনের জন্য ছুটিতে যাইবার অনুমতি দিতে পারেন।
ছুটিকালীন বেতন:
(১) কোন কর্মচারী পূর্ণ বেতনে ছুটিতে থাকাকালে উক্ত ছুটি আরম্ভের পূর্বে তিনি সর্বশেষ যে বেতন পাইয়াছেন সেই বেতনের সমান হারে ছুটিকালীন বেতন পাইবার অধিকারী হইবেন।
(২) কোন কর্মচারী অর্ধ বেতনে ছুটিতে থাকাকালে উক্ত ছুটি আরম্ভের পূর্বে তিনি সর্বশেষ যে বেতন পাইয়াছেন সেই বেতনের অর্ধ হারে ছুটিকালীন বেতন পাইবার অধিকারী হইবেন।
ছুটি হইতে প্রত্যাবর্তন করানো:
ছুটি ভোগরত কোন কর্মচারীকে ছুটির মেয়াদ শেষ হইবার পূর্বে দায়িত্ব পালনের জন্য তলব করা যাইতে পারে এবং তাহাকে অনুরূপভাবে তলব করা হইলে, তিনি যে কর্মস্থলে ফিরিয়া আসিবার জন্য নির্দেশিত হইয়াছেন, উহার উদ্দেশ্যে রওয়ানা হওয়ার তারিখ হইতে তাহাকে কর্মরত বলিয়া গণ্য করা হইবে এবং এই এতদুদ্দেশ্যে ভ্রমণের জন্য তিনি ভ্রমণ ভাতা পাইবার অধিকারী হইবেন।
ছুটির নগদায়ন:
(১) যে কর্মচারী অবসর ভাতা বা ভবিষ্য তহবিলের সুবিধা গ্রহণের জন্য সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন নাই, তিনি তাঁহার সম্পূর্ণ চাকুরীকালের জন্য সর্বাধিক বার মাস পর্যন্ত, প্রতি বৎসরে প্রত্যাখাত ছুটির ৫০% ভাগ নগদ টাকায় রূপান্তরিত করার জন্য অনুমতি পাইতে পারেন।
(২) সর্বশেষ মূল বেতনের ভিত্তিতে উপ-প্রবিধান (১) এ উলেলখিত ছুটি নগদ টাকায় রূপান্তরিত করা যাইবে।

শুক্রবার, ২০ নভেম্বর, ২০১৫

Rabindra sangit maje maje tobo delha hoi

Keno megh ashe hridoyo akashe
keno megh ashe hridoyo akashe
tomare dekhite dei na
moho meghete tomare dekhite dei na
moho meghte tomare...
ondho kore rakhe
tomare dekhite dei na .....

majhe majhe tobo dekha pai
chirodin keno pai na
majhe majhe tobo dekha pai
chirodin keno pai na
khoniko aloke akhiro poloke
tomay jobe pai dekhite
khoniko aloke akhiro poloke
tomay jobe pai dekhite

ohe harai harai soda hoy voy
harai harai soda hoy voy
haraiya feli chokhete
aash na mitite
hariya polok na porite
hariya hridoy na jurite
hariya feli chokhete
majhe majhe tobo dekha pai
chirodin keno pai na
majhe majhe tobo dekha pai
chirodin keno pai na
ohe ki korile bolo
paibo tomare
rakhibo akhite akhite
ki korile bolo
paibo tomare
rakhibo akhite akhite
ohe eto prem ami kotha pabo Nath
eto prem ami kotha pabo Nath
tomare hridoye rakhite
amar shaddho kiba, tomare...
doya na korile , k pare
tumi aag nigayile, k pare
hridoye rakhite
majhe majhe tobo dekha pai
chirodin keno pai na
ohe ar karo pane chahibona
ar kori a aji prano pon
ar karo pane chahibona
ar kori a aji prano pon
ohe tumi jodi bolo
ekhoni koribo
tumi jodi bolo
ekhoni koribo
bisoyo basona bisorjon
dibo shreechorone bisoyo...
dibo okatore bisoyo...
dibo tomar lagi
bisoyo basona bisorjon
majhe majhe tobo dekha pai
chirodin keno pai na
Keno megh ase hridoyo akashe
keno megh ase hridoyo akashe
tomare dekhite dei na
moho meghete tomare dekhite dei na
moho meghte tomare...
ondho kore rakhe
tomare dekhite dei na
majhe majhe tobo dekha pai
chirodin keno pai na
majhe majhe tobo dekha pai
chirodin keno pai na