- Download in mp3 format.
- All 114 Surah of Quran.
- Each Surah is divided into many parts.
- Beautiful Quran Recitations/Tilawat.
- Download in one click.
Bangla Health Tips,Medical and Doctor Guides,Technology Tips,Islamic Information and Many more information. একটি সম্পূর্ন স্বাস্থ্য বিষয়ক পোর্টাল। সকল স্বাস্থ্য তথ্য, টিপস, ব্যাধি, রোগ জিজ্ঞাসা, ঔষধ, স্বাস্থ্য-কথা জানতে চোখ রাখুন। বাংলাদেশের সকল ধরনের তথ্য নিয়ে আমরা আছি।সাথেই থাকুন.........
সকল তথ্য পাবেন....BanglaData তে
তথ্য প্রযুক্তি
সাস্হ এবং শিক্ষা
Islamic Post...BanglaData.blogspot.com
Keep visiting @ BanglaDataBlog
বর্তমানে যারা অনলাইনের সাথে জড়িত, তাদের সাথে ওয়ার্ডপ্রেসকে নতুনভাবে পরিচয় করিয়ে দেবার মতো কিছু অবশিষ্ঠ নেই। তারপরেও যারা একদমই নতুন তাদের জন্য লিখতে শুরু করলাম।
ওয়ার্ডপ্রেস কি?
ওয়ার্ডপ্রেস একটি সিএমএস (কন্টেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম) এই সিএমএস ব্যবহার করে সুদর ও আকর্ষণীয় ওয়েব সাইট ও ব্লগ তৈরি করা যায। ওয়ার্ডপ্রেস বর্তমান সময়ের বহুল ব্যবহৃত এবং সর্বাধিক জন্যপ্রিয়
কনটেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম ব্লগিং সফটওয়্যার। এটি মূলত পিএইচপি এবং মাইএসকিউএল দ্বারা তৈরী এবং নিয়ন্ত্রিত একটি ব্লগিং প্যাকেজ সফটওয়্যার। ওয়ার্ডপ্রেসের ব্যবহারের ক্ষেত্রে অনেক গুলো সুবিধা রয়েছে, সেগুলো ধাপে ধাপে পরবর্তীতে দেখানো হবে।
ব্যবহারকারীদের সুবিধার্তে ওয়ার্ডপ্রেসকে ওপেন সোর্স করে দেয়া হয়েছে যাতে যে কেউ সহজেই তার ইচ্ছামতো পরিবর্তন করে নিয়ে কাজ করতে পারে। ওয়ার্ডপ্রেস দ্বারা কোনো প্রকার পিএইচপি,মাইএসকিউএল বা এইচটিএমএল জ্ঞান ছাড়াই ওয়েবসাইট বা ব্লগ কয়েক দিনেই তৈরী করা সম্ভব। তবে হ্যাঁ, পেশাগত কাজের মান আনতে হলে আপনাকে অবশ্যই এইচটিএমএল, সিএসএস, পিএইচপি সাথে মাইএসকিউএল সম্পর্কে সম্যক জ্ঞান থাকতে হবে।
ইতিহাস
২০০৩ সালের ২৭শে মে ওয়ার্ডপ্রেসের স্রষ্ঠা ম্যাট মুলেনওয়েগ সর্বপ্রথম এটি প্রকাশ করেন। এবং ডিসেম্বর ২০১১ পর্যন্ত ওয়ার্ডপ্রেস ৩.০ সংস্করণ ৬৫ বিলিয়ন বারের বেশি ডাউনলোড করা হয়েছে। শুরু থেকে এটি ব্লগিং সফটওয়্যার হিসেবে ব্যবহৃত হলেও বর্তমানে ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে অনেক বড় বড় ওয়েবসাইট নির্মান করা হচ্ছে।শুরুর থেকে বলতে গেলে, B2 এবং CAFELOG নামের সংগঠন ওয়ার্ডপ্রেসের অগ্রদূত।
ওয়ার্ডপ্রেস তৈরীর পর থেকে ২০০৩ সালের মে মাস পর্যন্ত B2 এবং CAFELOG সংগঠনটি কমপক্ষে ২০০০ ব্লগ হোস্ট করাতে চেয়েছিল। ওয়ার্ডপ্রেস সিএমএস-টি পিএইচপি ফ্রেমওয়ার্ক এবং মাইএসকিউএল ডেটাবেজ এর সমন্বিত রূপ। এটি মাইকেল ভাল্ড্রিঘি কর্তৃক আধুনিকায়ন করা, যিনি বর্তমানে ওয়ার্ডপ্রেস এর ডেভেলপার এবং ওয়ার্ডপ্রেসের অফিসিয়াল অগ্রদূত।
সাথে তিনি বি২ইভুলুয়েশন প্রজেক্টের এক্টিভ সদস্য।ওয়ার্ডপ্রেস সর্বপ্রথম ২০০৩ সালে ম্যাট মুলেনওয়েগ এবং মাইক লিটিল কর্তৃক বি২ইভুলুয়েশন এর একটি ছোট প্রোজেক্ট ছিল। আর আমরা বর্তমানে “ ওয়ার্ডপ্রেস” যে নামে ধরে বলছি এটা ম্যাট মুলেনওয়েগ এর বন্ধু ক্রিস্টিন সেল্লেক ট্রিমুলেট এর পছন্দ করে দেয়া নাম।২০০৪ সালে Six Apart কর্তৃক তৈরীকৃত আরেক ব্লগিং সফটওয়্যার Movable Type তাদের ব্যবহার বিধিমালা পরিবর্তন করায় তাদের বেশির ভাগ ব্যবহারকারীরা Movable Type ছেড়ে ওয়ার্ডপ্রেসে পাড়ি জমায়। আর এটি-ই ওয়ার্ডপ্রেসের ভাগ্যকে প্রসারিত করে দেয়।
অক্টোবার ২০০৯, ওপেন সোর্স কন্টেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম শেয়ার মার্কেট রিপোর্ট অনুযায়ী দেখা যায়, ওয়ার্ডপ্রেস ২০০৯ সালে তাদের টার্গেটের তুলনায় ওপেন সোর্স কন্টেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম হিসেবে অধিক জনপ্রিয়তা এবং সফলতা অর্জন করতে সমর্থ হয়েছে। আর এভাবেই ওয়ার্ডপ্রেস আজকের বিশ্ব দরবারে মাথা উচু করে দাঁড়িয়ে গেছে।
ওয়ার্ডপ্রেস কেন?
ওয়ার্ডপ্রেস হচ্ছে একটি মুক্ত সফটওয়্যার যা পিএইচপি দিয়ে তৈরি করা হয়েছে। ওয়ার্ডপ্রেস ব্যবহার করার জন্য কোন লাইসেন্স ক্রয় করতে হয়না কারন এটি একদম বিনামূল্য। ওয়ার্ডপ্রেস এর থিম ডাইরেক্টরি তে প্রচুর থিম আছে যার মধ্যে প্রায় সবগুলোই বিনামূল্য। এছাড়াও রয়েছে ওয়ার্ডপ্রেস এর প্লাগিন ডাইরেক্টরি এবং এখানেও রয়েছে অসংখ্য ওয়ার্ডপ্রেস প্লাগিন যার মধ্যে প্রায় সবগুলোই বিনামূল্য। তাছাড়া বিভিন্ন লেখক অনেক ধরনের প্রিমিয়াম ওয়ার্ডপ্রেস থিম ও প্লাগিন তৈরি করেছেন যা আপনি সুলভ মূল্যে ক্রয় করে আপনার ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েব সাইট এর জন্য ব্যবহার করতে পারবেন।
ওয়ার্ডপ্রেস ব্যবহার করতে কি কি প্রয়োজন?
ওয়ার্ডপ্রেস ব্যবহার করতে একটি পিএইচপি ও মাইএসকিউএল সমর্থন করে এই রকম একটি সার্ভার (হোস্ট)। ডোমেইন ও নিজের কিছু মেধা ।
সার্ভার (হোস্ট) কি?
দেখতেই পাচ্ছেন ঝর হোক বা বৃষ্টিই হোক ওয়ার্ডপ্রেস বাংলা ওয়েব সাইটটি সব সময় সচল। কখন যে এই ওয়েব সাইটটি বন্ধ ও কখন খোলা হয় তা বোঝা সম্ভব হচ্ছে না। যদি মনে করেন এই ওয়েব সাইটটি জামিল ভাই তৈরি করেছে তাহলেই এই ওয়েব সাইটের সকল ফাইল জামিল ভায়ের কম্পিউটারে থাকার কথা। কিন্তু জামিল ভাই তো দিনে ১০-১৫ বার কম্পিউটার বন্ধ করে কই ওয়ার্ডপ্রেস বাংলা বন্ধ তো হচ্ছে না। সার্ভারও হচ্ছে কম্পিউটার কিন্তু এই কম্পিউটার জামিল ভায়ের নয়! হয়তো অন্য কারো। কিন্তু জামিল ভাই সেই কম্পিউটারের কিছু অংস ক্রয় করে নিয়েছে। কারন এই কম্পিউটার নিরাপদ স্থানে আছে যেখানে বিদ্যুৎ অথবা ঝর-বৃষ্টির তে কম্পিউটারের সমস্যা কম হয় এবং সারাদিন-রাত চালু হয়ে থাকে। হোস্টিং এর জন্য সবচেয়ে ভালো ও জনপ্রিয় অপারেটিং সিস্টেম হচ্ছে লিনাক্স এবং হোস্টিং কন্ট্রোল প্যানেল হচ্ছে সিপ্যানেল (cPanel)।
ডোমেইন কি?
সহজ ব্যপার! ডোমেইন হচ্ছে একটি নাম যে নামে আপনার ওয়েব সাইটকে সকলে চিনতে পারবে। প্রতিটা জিনিস এর যেমন নাম আছে তেমনি আপনার ওয়েব সাইটের ও একটি নাম রাখা প্রয়োজন। আর সেই নামকেই ডোমেইন বলা হয়। তাহলে আপনারা বুঝে গেছেন সার্ভার (হোস্ট) ও ডোমেইন কি? নিশ্চয় বুঝে গেছেন। তাহলে এবার দেখা যাক কিভাবে আপনার সার্ভার (হোস্ট) ও ডোমেইন কে একত্রিত করে ওয়ার্ডপ্রেস ব্যবহার করে একটি ওয়েব সাইট তৈরি করা যায়।
প্রথমে আপনাকে একটি ডোমেইন নিতে হবে। ডোমেইন নেয়ার জন্য আপনাকে অবশ্যই কিছু অর্থ প্রদান করতে হবে কারন আপনি চাইলেই এই ডোমেইন নিজ থেকে তৈরি করতে পারবেন না। তবে কিছু কোম্পানি ফ্রি ডোমেইন প্রদান করে থাকে আপনি তাদের ওয়েব সাইট থেকে ডোমেইন সংগ্রহ করতে পারেন।
ফ্রি ডোমেইন এর কিছু ওয়েব সাইটঃ
http://co.cc/
http://cc.cc
http://cu.cc
http://cz.cc
http://www.dot.tk
এবার আপনাকে একটি সার্ভার (হোস্ট) নিতে হবে। ডোমেইন এর মত এটার জন্যও কিছু অর্থ প্রদান করতে হয়। তবে এর জন্যও বেশ কিছু ওয়েব সাইট যেখানে আপনার ওয়েব সাইট এর সকল তথ্য রাখার জন্য কিছু অংস বিনামূল্যে প্রদান করেন।
ফ্রি ওয়েব হোস্টিং এর কিছু ওয়েব সাইটঃ
http://www.000webhost.com/
http://www.freehostia.com/
http://www.x10hosting.com/
http://byethost.com/free-hosting/
http://webbd.info/
http://dhmart.info/
http://www.mister.net/free-web-hosting/index.htm
ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ারে সফলতার পিছনের গুরুত্বপূর্ণ কিছু টিপস নিয়েই এই প্রতিবেদন। যারা ফ্রিল্যান্সিংয়ে সফলতার বিষয়ে চিন্তিত, তাদের কাজে লাগবে এই টিপসগুলো।
১. নিজের মার্কেটিং করা : নতুন কাজ পাওয়া কিংবা পুরাতন ক্লায়েন্টের কাজ পুনরায় পেতে মার্কেটিং সবচেয়ে বড় চাবিকাঠি। নিজের যোগ্যতাগুলোকে তুলে ধরতে হবে। কখনোই থামা উচিত নয়, এমনকি ব্যস্ত থাকলেও। মনে রাখতে হবে পৃথিবী যোগ্যতাকে সম্মান করে।
২. সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সক্রিয় থাকা : প্রত্যাশিত ক্লায়েন্ট খুঁজে পেতে ওডেস্ক কিংবা ফ্রিল্যান্সারের মত মার্কেটপ্লেসগুলোর পাশাপাশি সোশ্যাল মিডিয়া এবং অন্যান্য অনলাইন কমিউনিটিগুলো অন্যতম মাধ্যম। তাই সোশ্যাল মিডিয়াতে নিজেকে আপডেটেড রাখার চেষ্টা করতে হবে।
৩. নিজের ওয়েবসাইট তৈরি করা : নিজের একটি পোর্টফোলিও ওয়েবসাইট তৈরি করতে হবে, যেখানে নিজের এক্সপার্টাইজ এবং কাজের সম্পূর্ণ বিবরণ স্পষ্টভাবে তুলে ধরতে হবে। এতে সুবিধা হলো, ওয়েবসাইটের ছোট একটা লিংক ক্লায়েন্টের কাছে গ্রহণযোগ্যতা অনেকখানি বাড়িয়ে দেবে।
৪. দক্ষতা প্রতিষ্ঠিত করতে ব্লগিং : আপনি যে বিষয়ে কাজ করছেন সেই বিষয়ে নিজেকে অন্যের কাছে দক্ষ এবং জ্ঞানী হিসেবে তুলে ধরতে ব্লগিং একটি দুর্দান্ত উপায়। তাই এই বিষয়ে নিয়মিত ব্লগিং করতে হবে।
৫. কাজের ভালো দিকগুলো জানা : প্রতিটি মানুষই কাজ এবং দক্ষতার দিক দিয়ে অনন্য। আপনার সেই অনন্যতাকে খুঁজে বের করতে হবে। আপনি কোন কাজটায় পারদর্শী সেটা জানা থাকলে কাজ করা এবং নিজের মার্কেটিং করা, দুটো কাজ করতেই আপনার অনেক সুবিধা হবে।
৬. পোর্টফোলিও আপডেটেড রাখা : নিয়মিত আপনার পোর্টফোলিও পর্যালোচনা এবং আপডেটেড রাখতে হবে। লক্ষ্য রাখতে হবে, আপনার ভালো কাজগুলো যেন সবার আগে প্রদর্শিত হয়।
৭. কথা বলতে শেখা : সবসময় এটা ভাববেন না যে ক্লাইন্ট এসে আপনাকে নক করবে, সম্ভাব্য ক্লায়েন্টদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রক্ষা করুন। সুযোগ যদি কড়া না নাড়ে তবে আগে দরজা বানান।
৮. সম্ভাব্য ক্লায়েন্টদের ব্যাপারে রিসার্চ করা : যাদের সঙ্গে কাজ করবেন তাদের সম্পর্কে ভালো করে কিছু না জেনেই কোন ধরণের চুক্তি না করাই ভাল। ক্লায়েন্ট এবং কাজ দুটো সম্পর্কেই আগে জেনে নিতে হবে। নইলে পরবর্তীতে বিপদের পড়ার সম্ভাবনা থাকে।
৯. শুনতে শেখা এবং প্রয়োজনীয় প্রশ্ন করা : ক্লায়েন্ট কি চায় শুধুমাত্র সেটা ধারণা করেই কি করতে হবে সেটা সম্পর্কে সিদ্ধান্ত না নেওয়াই ভালো। ভাল করে শুনতে হবে সে কি চায়, পরিস্কার ধারণা না পেলে প্রশ্ন করতে হবে।
1০. ভদ্র আচরণ করা : রূঢ় পরিবেশে বাস করলেও সেটি অন্যের কাছে প্রকাশ করা কোনভাবেই উচিত নয়। ভদ্র আচরণ আপনাকে লক্ষণীয় ব্যক্তিত্বের অধিকারী করে তুলবে। তাই সবার সঙ্গে ভদ্র আচরণ করতে হবে।
বাইকের মাইলেজ বাড়িয়ে নেবার কিছু উপকারী টিপস
কোন বাইক কেনার সময় বাইকের মাইলেজ প্রায় সবার কাছেই একটা মেইন ফ্যাক্টর হয়ে দাড়ায় । মাইলেজের উপর ডিপেন্ড করেই বাইক চালানোর ডিসিশন নিয়ে থাকেন অনেকে । কারণ , একটা বাইকের বেশী মাইলেজ মানেই বাইকটির রানিং খরচ অনেক কম । কিন্তু , একটা বাইকের হাই মাইলেজ কী শুধুই মালিকের টাকাটা সেভ করে নাকি অন্য কোন ব্যাপার আছে । হ্যা , একটা বাইকের মাইলেজ একটা বাইক সম্পর্কে অনেক কিছুই বলে দেয় । বাইকের ইন্জিন হেলথ অনেকটাই মাইলেজের উপর ডিপেন্ড করে ।
দুটি একই কোম্পানীর একই বাইক , দেখা গেল একটা একটু বেশী মাইলেজ দিচ্ছে আরেকটা একটু কম । এর দ্বারা আমরা কী বুঝতে পারি ? যে বাইকটির মাইলেজ ভাল , সে বাইকটির মালিক বাইকটির ঠিকমত যত্ন নিয়ে থাকেন এবং সময় মত সার্ভিসিং ও টিউনিং করান । বাইকের ইন্জিন হেলথ মাইলেজের সাথে ডিরেক্টলি যুক্ত ।
Increasing Mileage
আমার এমন একজনের সাথে কথা হয়েছিল যার একটি হিরো হোন্ডা হাঙ্ক রয়েছে ৪ বছর ধরে , এবং এই বাইকটি এখনও শহরে ৪৫ ও হাইওয়েতে ৫০+ মাইলেজ দিয়ে থাকে ।এবং তার বাইকটি এখনও সম্পূর্ণ নতুনের মতই আছে । অনেকেই বলবেন , এটা কীভাবে সম্ভব ?হ্যা , এটা সম্ভব । এর জন্য আমাদের বাইকের কিছু কিলিং টিপস মেইনটেইন করতে হবে ।
প্রথমত , ইন্জিনকে ওয়ার্ম আপের জন্য একটু টাইম দিতে হবে , তারপর আপনি যে রকম পারফরমেন্স চান সেটাতে যেতে হবে । ছোট ইন্জিনের বাইকগুলো , যেমন , প্যাশন প্রো , বাজাজ ডিসকভার ১০০ , বা স্পেলেন্ডার এই টাইপের বাইক গুলোতে হরিজন্টাল ছোট ইন্জিন থাকে । ফলে বাইক স্টার্ট নেবার সাথে সাথেই এর ফুয়েল ট্যাঙ্ক থেকে জ্বালানী ইন্জিনে যেতে পারে । কিন্তু , যদি আমরা বড় বাইকের ইন্জিনগুলোর দিকে তাকাই , যেমন , পালসার ১৫০ বা এ্যাপাচি বা আরও বড়ড় ইন্জিনের বাইক , এই টাইপের বাইকগুলোতে বাইক স্টার্ট নেবার সাথে সাথেই ইন্জিনে জ্বালানীর সার্কুলেশন ঠিকঠাকভাবে হয় না । ফলে ইন্জিনে সমস্যা দেখা দিতে পারে ।
এই সমস্যা থেকে পরিত্রাণ পেতে আপনি আপনার বাইক এর চোখ নামে আমরা যে পার্টসটিকে চিনি , সেটা খোলা রেখে ইন্জিন স্টার্ট দিয়ে এই অবস্থায় ১০-১৫ সেকেন্ড রেখে দিন । ফলে এই সময়ে আপনার বাইকের জ্বালানী গরম হবার জন্য টাইম পাবে । ফলে জ্বালানীর ঘনত্বটা একটু কমে যাবে এবং ইন্জিনে জ্বালানীর সার্কুলেশনটাও তখন অনেক ভাল হবে । কিন্তু , বেশীক্ষণ চোখ খোলা রাখবেন না । তাহলে এটা আপনার জ্বালানী খুব দ্রুতই শেষ করে দিতে পারে । কমপক্ষে ৫ কিরোমিটার রাইড না করা পর্যন্ত ইন্জিনের জ্বালানীর পাইপ খুলবেন না । এই সময়ে ইন্জিনটি একটা নরমাল হিট রেঞ্জের ভেতর চলে আসবে ।
দ্বিতীয়ত , আপনার বাইকটি ঠান্ডা অবস্থা থেকে এনেই স্টার্ট করে বেশী পিক আপ ধরবেন না । কারণ , ইন্জিন স্টার্ট হবার পর এর ইন্জিনের ভেতর পর্যাপ্ত পরিমাণে লুব্রিকেন্ট থাকে না । ফলে , এই সময় ইন্জিন বেশী গরম হলে আপনার ইন্জনে ক্ষয় হয়ে যেতে পারে , পিষ্টন ড্যামেজ হয়ে যেতে পারে যেগুলো পরবতৃীতে আপনার লো মাইলেজের জন্য দায়ী থাকবে । উদাহরণ স্বরূপ, আপনি যদি কোন জিমে যান ব্যায়াম করতে , তাহলে সেখানকার ট্রেনাররা প্রথমে আপনার ওয়ার্ম আপের জন্য কিছু সহজ ব্যায়াম দেবে । নিশ্চই আপনাকে প্রথমেই কোন ভারী ওজন তুলতে বলবে না । বাইকের ক্ষেত্রেও ব্যাপারটা একই ।
তৃতীয়ত , আপনার বাইকের ভর । এটা আপনার মাইলেজের উপর ডিরেক্ট ইফেক্ট করে । আপনার বাইকে যদি কোন এক্সট্রা ভারী বস্তু থাকে , তাহলে আপনার বাইকের জ্বালানী বেশী লাগবে এটা স্বাভাবিক । সো , বাইকের অপ্রযোজনীয় ভারী জিনিস , যেমন হতে পারে বাইকের শাড়ী গার্ড বা এই টাইপের জিনিসগুলো সরিয়ে ফেলুন । ফলে আপনার বাইকটির ইন্জিনের কষ্ট কম হবে। ফলে এটা ভাল পারফরমেন্স দেবে, এটা ভাল থাকবে এবং ভাল মাইলেজ দিবে ।
আর মাইলেজ বাড়ানোর জন্য কিছু টিপস রয়েছে যেগুলো আপনারা হয়ত জানেন । তারপরও বলি ।
১. লং ওয়ার্নিং পিরিয়ডের সিগন্যালের সময় আাপনার বাইকের ইন্জিন বন্ধ রাখুন ।
২. সময়মত রিকমেন্ডেশন অনুযায়ী বাইকের ইন্জিন অয়েল চেঞ্জ করুন ।
৩.আপনার বাইকের টিউবের প্রেশার প্রতি মাসেই চেক করান । রিকমেন্ডেড প্রেশারের থেকে হাইয়ার প্রেশার হয়ত আপনাকে ভাল মাইলেজ দিবে কিন্তু এটা আপনার ইন্জিনের স্ট্যাবিলিটি কমিয়ে দেবে ।
আপনাদের বাইকের মাইলেজ নীচে কমেন্ট করে জানাতে পারেন ।
ফেইসবুক এবং হোয়াটসএপ সহ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার কারীরা হয়তো প্রায়ই ইনবক্সে একটি ম্যাসেজ পেয়ে থাকেন... ম্যাসেজটি নিম্নরুপঃ 'লা ইলাহা ইল্লাললাহু মুহাম্মাদুর রাসুল উল্লাহ।' উপরের কালেমা টি ৪০ জনকে ম্যাসেজ করে পাঠান। অথবা, 'ইয়া আল্লাহু', 'ইয়া রহমানু', 'ইয়া রহিমু' আল্লাহর এই পবিত্র নাম গুলো ৪০ জনকে ম্যাসেজ করে পাঠান। যদি পাঠান তবে ৩ দিনের মধ্যে নিশ্চিত কোন সুসংবাদ পাবেন আর যদি অবিশ্বাস করেন তাহলে ৩ দিনের মধ্যে কোন ক্ষতির সংবাদ পাবেন.. ইত্যাদি ! ইত্যাদি ! এ জাতীয় ম্যাসেজের সাথে আমরা সবাই পরিচিত। আগে যখন মোবাইল ছিলো না, তখন এসব কাগজে ছাপিয়ে বিলি করতে বলা হতো। মোবাইলের ব্যবহার শুরু হওয়ার পর থেকে ম্যাসেজ করার কথা বলা হতো। আর এখন এগুলো ফেইসবুকে ইনবক্স বলা হচ্ছে। আর একজনের দেখাদেখি একজন অন্যজনকে ইনবক্সে ম্যাসেজ পাঠিয়ে কথাগুলো ছড়িয়ে দিচ্ছে। সবাই কে অনুরোধ করছি, আপনারা এ ধরনের ম্যাসেজ পেলে কখনোই অন্যকে সেন্ড করবেন না। আর সেন্ড করলেও এটা লিখবেন না যে, এত দিনের মধ্যে সুখবর/দুঃখের পাবেন। এগুলো হলো ঈহুদী- নাসারাদের ষড়যন্ত্র। ঈহুদী- নাসারারা এ ধরনের কথা লিখে মুসলিমদের মাঝে ছড়িয়ে দেয়। এখন কোন মুসলিম যদি কালেমা বা আল্লাহর পবিত্র নাম গুলো ৪০ জন কে পাঠালো কিন্তু ৩ দিনের মধ্যে সে যদি কোন সুসংবাদ না পায় তবে কালেমা বা আল্লাহর নামের প্রতি তার আস্থা বিনষ্ঠ হতে পারে। সে ভাবতে পারে, হয়তো আল্লাহর নাম বা কালেমার সুসংবাদ দেয়ার কোনক্ষমতা নেই... (নাউজুবিল্লাহ) এভাবে ঈহুদী- নাসারারা ইসলামকে ধংস করার জন্য এবং মুসলিমদের ঈমানকে দুর্বল করার জন্য সর্বদা ফাঁদ পেতে চলেছে, তাদের পাতা ফাঁদে ধরা দিবেন না... আল্লাহর নিকট হতে সুসংবাদ পেতে চাইলে আল্লাহর হুকুম ও রসুল (সাঃ) এর নির্দেশ মেনে চলুন। ফরজ, ওয়াজিব, সুন্নাহ সঠিকভাবে পালন করুন। ইনশা আল্লাহ, সু- সংবাদ পাবেন... আল্লাহ আমাদের সকলকে ইসলাম মোতাবেক চলার তৌফিক দান করুক..
জেনেরাখুন ১ থেকে ১১ নম্বর সংকেত সমুহের কার্যকারীতা
জেনে নিন ১১ পর্যন্ত সংকেতের মাধ্যমে কি বোঝায় হয় তা দেয়া হল।
১ নং দূরবর্তী সতর্ক সংকেতঃ
জাহাজ ছেড়ে যাওয়ার পর দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার সম্মুখীন হতে পারে। দূরবর্তী এলাকায় একটি ঝড়ো হাওয়ার অঞ্চল রয়েছে। এ সময় বাতাসের গতিবেগ ঘণ্টায় ৬১ কিলোমিটার (কি.মি.)। ফলে সামুদ্রিক ঝড়ের সৃষ্টি হবে।
২ নং দূরবর্তী হুঁশিয়ারি সংকেতঃ
দূরে গভীর সাগরে একটি ঝড় সৃষ্টি হয়েছে। সেখানে বাতাসের একটানা গতিবেগ ঘণ্টায় ৬২-৮৮ কি.মি.। বন্দর এখনই ঝড়ে কবলিত হবে না, তবে বন্দর ত্যাগকারী জাহাজ পথে বিপদে পড়তে পারে।
।
৩ নং স্থানীয় সতর্ক সংকেতঃ
বন্দর ও বন্দরে নোঙর করা জাহাজগুলোর দুর্যোগ কবলিত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। বন্দরে ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে এবং ঘূর্ণি বাতাসের একটানা গতিবেগ ঘণ্টায় ৪০-৫০ কি.মি. হতে পারে।
৪ নং স্থানীয় হুঁশিয়ারি সংকেতঃ
বন্দর ঘূর্ণিঝড় কবলিত। বাতাসের সম্ভাব্য গতিবেগ ঘণ্টায় ৫১-৬১ কি.মি.। তবে ঘূর্ণিঝড়ের চূড়ান্ত প্রস্তুতি নেয়ার মতো তেমন বিপজ্জনক সময় এখনও আসেনি।
৫ নং বিপদ সংকেতঃ
বন্দর ছোট বা মাঝারি তীব্রতর এক সামুদ্রিক ঝড়ের কবলে পড়বে। ঝড়ে বাতাসের সর্বোচ্চ একটানা গতিবেগ ঘণ্টায় ৬২-৮৮ কি.মি.। ঝড়টি বন্দরকে বাম দিকে রেখে উপকূল অতিক্রম করতে পারে।
৬ নং বিপদ সংকেত:
বন্দর ছোট বা মাঝারি তীব্রতর এক সামুদ্রিক ঝড়ের কবলে পড়বে। ঝড়ে বাতাসের সর্বোচ্চ একটানা গতিবেগ ঘণ্টায় ৬২-৮৮ কি.মি.। ঝড়টি বন্দরকে ডান দিকে রেখে উপকূল অতিক্রম করতে পারে।
7 নং বিপদ সংকেতঃ
বন্দর ছোট বা মাঝারি তীব্রতর এক সামুদ্রিক ঘূর্ণিঝড়ের কবলে পড়বে। ঝড়ে বাতাসের সর্বোচ্চ একটানা গতিবেগ ঘণ্টায় ৬২-৮৮ কি.মি.। ঝড়টি বন্দরের উপর বা এর নিকট দিয়ে উপকূল অতিক্রম করতে পারে।
৮ নং মহাবিপদ সংকেতঃ
বন্দর প্রচণ্ড বা সর্বোচ্চ তীব্রতর ঘূর্ণিঝড়ের কবলে পড়তে পারে। ঝড়ে বাতাসের সর্বোচ্চ একটানা গতিবেগ ঘণ্টায় ৮৯ কি.মি. বা এর বেশী হতে পারে। প্রচণ্ড ঝড়টি বন্দরকে বাম দিকে রেখে উপকূল অতিক্রম করবে।
৯ নং মহাবিপদ সংকেতঃ
বন্দর প্রচণ্ড বা সর্বোচ্চ তীব্রতর এক সামুদ্রিক ঘূর্ণিঝড়ের কবলে পড়বে। ঝড়ে বাতাসের সর্বোচ্চ একটানা গতিবেগ ঘণ্টায় ৮৯ কি.মি. বা এর বেশী হতে পারে। প্রচণ্ড ঝড়টি বন্দরকে ডান দিকে রেখে উপকূল অতিক্রম করবে।
1০ নং মহাবিপদ সংকেতঃ
বন্দর প্রচণ্ড বা সর্বোচ্চ তীব্রতর এক সামুদ্রিক ঘূর্ণিঝড়ের কবলে পড়বে। ঝড়ে বাতাসের সর্বোচ্চ একটানা গতিবেগ ঘণ্টায় ৮৯ কি.মি. বা এর বেশী হতে পারে। প্রচণ্ড ঝড়টি বন্দরের উপর বা নিকট দিয়ে উপকূল অতিক্রম করবে।
১১ নং যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন সংকেত
আবহাওয়ার বিপদ সংকেত প্রদানকারী কেন্দ্রের সাথে সব যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে এবং স্থানীয় কর্মকর্তা আবহাওয়া অত্যন্ত দুর্যোগপূর্ণ বলে মনে করেন।