BanglaData.Blogspot.Com

BanglaData.Blogspot.Com

বাংলা তথ্য ভান্ডারে স্বাগতম

সকল তথ্য পাবেন....BanglaData তে

Welcome To BanglaData

Keep visiting @ BanglaDataBlog

Motorcycle(Bike) লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
Motorcycle(Bike) লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

শুক্রবার, ২৪ জুলাই, ২০১৫

মোটরসাইকেলের ৬ টি কমন সমস্যা ও তার সমাধান

মোটরসাইকেলের ৬ টি কমন সমস্যা ও তার সমাধান

আশা করি সবাই ভাল আছেন এবং সুস্থ আছেন । আমি আজ মোটরসাইকেলের খুবই কমন ৬ টা প্রবলেম নিয়ে আলোচনা করব এবং সেই সাথে তাদের সমাধান নিয়েও আলোচনা করব । সাধারণত বাইকাররা রাইডিং এর সময় বা অন্য কোন সময় বাইক নিয়ে বিভিন্ন সমস্যায় পড়ে থাকেন এবং এটা যদি হয় রোডের মধ্যে তাহলে এটা খুবই খারাপ একটা অবস্থায় পরিণত হয় । তাই , যে মেজর প্রবলেম গুলো রাইডাররা ফেস করে থাকেন , সেগুলো নিয়েই আজকের এই পোষ্ট ।

*****আমি এখানে কিছু কমন প্রবলেম লিস্ট আপ করেছি এবং সেগুলো উপর আলোচনা করব । সেগুলো প্রথমে দেওয়া হল :

*রাইডিং এর সময় ইন্জিন হঠাৎ করে বন্ধ হয়ে যাওয়া এবং কোন মতেই স্টার্ট না নেওয়া ।
*ভাল থ্রোটল রেসপন্স না করা
*ব্রেকিং প্রবলেম
*ইলেকট্রিক্যাল প্রবলেম
*বেশী স্পীডে ভাইব্রেশন করা
*মাইলেজ কমে যাওয়া

*ইন্জিন বন্ধ হয়ে গেছে এবং কোনমতেই স্টার্ট হচ্ছে না :
সাধারণত এই সমস্যাটা রাইডাররা সবথেকে বেশী ফেস করে থাকে । এটা মূলত শীতকালে বেশীহয়ে থাকে এবং অনেক ক্ষন পর বাইক স্টার্ট করার সময় এটা দেখা দেয় । এটার মেইন কারণ হল ইন্জিনে ফুয়েল ভালভাবে সাপ্লাই না হওয়া ।
এই সময় চোক খোলা রেখে কয়েকবার কিক করলে ইন্জিন স্টার্ট হতে পারে । অবশ্য ফুয়েল কোয়ালিটির জন্যও এটা হতে পারে । লো কোয়ালিটির ফুয়েল অনেক সময় এই সমস্যা সৃষ্টি করে । আর আপনার বাইকের ফুয়েল লাইনটা ভালভাবে চেক করুন । যদি সেখানে কোন সমসা দেখে থাকেন সেটা ঠিক করে দিন । তারপরও কোন সমাধান না হলে স্পার্ক প্লাগ টা খুলে চেক করুন । এটা ভালভাবে পরিষ্কার করে আবার সেট করে স্টার্ট করার চেষ্টা করুন । এর পরও যদি ইন্জিন স্টার্ট না হয় তাহলে এটা হয়ত আপনার কয়েল অথবা ইন্জিনের সমস্যা যেটার জন্য আপনাকে বাইকটি সার্ভিসিং এ নিয়ে যেতে হবে ।
আর আপনি যদি পথের ভেতর ইন্জিন এর এই ধরণের সমস্যা পান তাহলে প্রথমে বাইকটি একটা সেফ স্থানে পার্ক করুন । তারপর ফুযেল লাইন চেক করুন এবং সেই সাথে ফুযেল কোয়ালিটির বিষয়টাও মাথায় রাখবেন । আপনি যদি লোয়ার সিসির বাইকে কনস্ট্যান্টলি হাই স্পীডে রাইড করতে থাকেন তাহলে এটা হতে পারে । সেক্ষেত্রে ইন্জিনকে ঠান্ডা হবার জন্য কিছু টাইম দিন । এরপর আপনি স্পার্ক প্লাগটি চেক করতে পারেন ।

**থ্রোটল ভাল রেসপন্স করছে না :
আপনি যদি বাইকের ভাল থ্রোটল রেসপন্স না পেয়ে থাকেন তাহলে বেশ কিছু বিষয়ে আপনাকে নজর রাখতে হবে । প্রথমে আপনার কার্বুরেটর কেমনভাবে টিউন করা রয়েছে সেটা একটা মেইন ফ্যাক্ট । তারপর এয়ার ফিল্টার , ফুয়েল ফিল্টার এবং স্পার্ক প্লাগ প্রভৃতি চেক করুন । তারপরও যদি প্রবলেম থেকে যায় তারপর আপনাকে ফুয়েল কোয়ালিটি চেক করা উচিৎ । এগুলোই মুলত থ্রোটল রেসপন্স এর মেইন সব ফ্যাক্ট । আপনার আরও বেশী নিশ্চিত হবার জন্য আপনি স্পার্কিং টাও চেক করতে পারেন । আপনার এক্সেলেরেশন ক্যাবল টাও একবার চেক করুন । আপনার ক্লাচ প্লে ঠিক আছে কীনা সেটা চেক করুন ।
মোটরসাইকেল ব্রেকিং এর সমস্যা:
এটা যেকোন যানবাহনের সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ একটা অংশ । আপনাকে বিভিন্ন স্পীডে বিভিন্ন ভাবে ব্রেকিং করতে হবে । এটা অনেকটা আপনার প্রাকটিসের ব্যাপার । আমাদের দেশে মূলত ২ ধরণের ব্রেক রয়েছে । ড্রাম ব্রেক ও ডিস্ক ব্রেক । এবং আরেকটা ডিস্ক ব্রেক যেটা হাইড্রোলিক ফুয়েল দ্বারা কন্ট্রোল করা হয় । প্রথমে ড্রাম ব্রেকের ক্ষেত্রে আসি । ড্রাম ব্রেকের ক্ষেত্রে প্রবলেম ফেস করলে প্রথমে আপনার ব্রেকিং কেবল চেক করুন । এটা যদি অনেক পুরানো হয়ে যায় তাহলে চেঞ্জ করে ফেলুন । আপনাকে ব্রেক প্যাড গুলো ঠিক আছে কীনা সেটা্ চেক করা উচিৎ । যদি ড্রাম ব্রেক এর বাইক ইউজ করে থাকেন তাহলে আপনার লং ড্রাইভে বেশী স্পীডে রাইড না করাই ভাল । বেশী ব্রেক করা মানেই ব্রেক প্যাড ক্ষয় হয়ে যাওয়া ও ব্রেকিং কোয়ালিটি খারাপ হয়ে যাওয়া । আর ব্রেকের কারণে চাকা ফ্রীলি মুভ করতে পারছে কীনা সেটা চেক করুন ।
ডিস্ক ব্রেকের ক্ষেত্রে প্রথমে হাইড্রোলিক ফুয়েল চেক করুন । এক্ষেত্রে শুধুমাত্র রিকমেন্ডেড ফুযেল ইউজ করুন । লিভারের বাকেটগুলো চেক করতে পারেন । আর আপনার ব্রেক সু গুলো রেগুলারলি চেক করুন ।

*ইলেকট্রিক্যাল প্রবলেম :
এটাও বাইকের একটা কমন প্রবলেম । এটা যেহেতু খোলামেলাই থাকে তাই ধুলাবালি ও বৃষ্টির পানিন দ্বারা খুব সহজেই ড্যামেজ হয়ে যায় । ইলেকট্রিক্যাল সিস্টেমের প্রবলেমের জন্য লাইট থেকে শুরু করে পুরো ইন্জিনই বন্ধ হয়ে যেতে পারে । আপনি যদি কোন তার সংযোগ করতে যান তখন প্রথমেই সিওর হন যে সেটা সঠিকভাবে সংযুক্ত হচ্ছে ।
ইলেকট্রিক সিস্টেমের সব সংযোগ গুলো ভালভাবে চেক করুন । আপনার ব্যাটারী টাও রেগুলার চেক করা উচিৎ । সেই সাথে ব্যাটারীর এসিড লেভেল । আপনার কয়েল ভালভাবে কাজ করেছে কীনা সেটা ভালভাবে দেখুন । এটা আপনার বাইকের মাইলেজ , থ্রোটল রেসপন্স প্রভৃতির উপর প্রভাব ফেলতে পারে । আর বাইকের যেকোন ইলেকট্রিক্যাল কাজগুলো দিনের বেলায় করুন ।

*টপ স্পীডে মারাত্মক ভাইব্রেশন :
যেকোন বাইকেরই একটা মিনিমাম ভাইব্রেশন থাকে । এটা কোন ব্যাপার না । কিন্তু আপনি যদি খেয়াল করেন যে আপনার বাইকটি স্বাভাবিকের থেকে বেশী ভাইব্রেট করছে সেটা আপনার বাইকের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে । আর হাই স্পীডে রাইডিং এর সময় ইন্জিন ভাইবেৃশন একটা কমন প্রবলেম । প্রথমেই আপনার চেক করা উচিৎ যে আপনার বাইকের সব বডি পার্টস ঠিকমত জয়েন করা আছে কীনা । একটা পয়েন্ট সেটা হল আপনার সিট বোল্ট । এটা ঠিক ঠাক আছে কীনা সেটা চেক করুন । আমরা এ্ই জন্য বাইকের শক এবজরভার ও সাসপেনশন সিস্টেমটাও ঠিকমত কাজ করছে কীনা সেটা চেক করতে পারি । যদি সাসপেনশনগুলো ওয়েল বেসড হয় তাহলে ওয়েল লেভেল চেক করুন ।

*লো মাইলেজ :
যেখানে জ্বালানীর দাম ক্রমশ আকাশছোয়া হয়ে উঠছে সেখানে আপনাকে মাইলেজের বিষয়ে একটু ভাবতেই হয় । সবার প্রথমে ঠিকঠাক গিয়ার মিফটিং এবং একটা কনস্ট্যান্ট ইকোনোমি স্পীডে বাইক রাইড করলে সেটা একটা ভাল মাইলেজ দেয় । আর আপনার ইন্জিন অযেল ঠিকমত ও রেগুলার চেঞ্জ না করলে বাইকের মাইলেজ কমে যেতে পারে । এক্ষেত্রে কার্বুরেটর টিউনিংও একটা গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্ট । এই সমস্যায় পড়লে আপনাকে আপনার ক্লাচ প্লেট চেক করা উচিৎ । আপনার টায়ার ভালভাবে ফ্রীলি মুভ করতে পারছে কীনা সেটাও একটা ফ্যাক্ট । সেক্ষেতেত্র ব্রেক ও টায়ারের শেপ চেক করুন ।
উপরে আমি বাইকের কমন কিছু প্রবলেম তুলে ধরা চেষ্টা করেছি । আশা করি এটা আপনাদের কাজে লাগবে

বৃহস্পতিবার, ২৩ জুলাই, ২০১৫

মোবাইলে কিভাবে BRTA -র রেজিস্ট্রেশন, লাইসেন্স চেক করবেন

মোবাইলে কিভাবে BRTA -র রেজিস্ট্রেশন, লাইসেন্স চেক করবেন
Here comes Robi with another innovation to enrich its users’ mobile experience!
Robi has introduced e-Traffic services in association with Dhaka Metropolitan Police for the first time in Bangladesh.
e-Traffic services are available EXCLUSIVELY to Robi subscribers.
Robi users are now able to avail below services via SMS:
Validation of Vehicle Registration number
Validation of Engine number
Validation of Chassis number
Validation of Fitness Certificate
Validation of Tax Token
Validation of ownership details
Information regarding Traffic case filed against a vehicle
Validation of Driving License
How can you avail the services?
e-Traffic services are accessible only from yourRobi connection. To avail these services,
dial *28787#and follow the instructions or
Send SMS to 28787 in the format mentioned in the table given below
How much will it cost?
Only the regular SMS push-pull service charge (BDT 2+VAT per SMS) will be applicable
Content Categories
Message Format
Registration Checking
R<space><Vehicle Registration#>
Case Info
CASE<space>Vehicle Registration#
Case Info
CASE<space>ID
Driving License
DL<space>Driving License number as it appears in the card
Chassis Validation
CS<space>Vehicle Registration#
Engine no.Validation
En<space>Vehicle Registration#
Ownership Checking
OWN<space>Vehicle Registration#
Fitness Validation
FT<space>Vehicle Registration#
Tax Token
TT<space>Vehicle Registration#
Prosecution code
PR<space>code
Note:
Dhaka Metropolitan Police (DMP) and Bangladesh Railway and Transport Authority (BRTA) will be solely responsible for the authenticity of the information being provided through these services
Users can SMS “Help” to 28787 to know the keywords of e-Traffic SMS Services BRTA is solely responsible for the information on Vehicle Registration number, Engine number, Chassis number, Fitness Certificate, Tax Token, Ownership details and Driving License.
Digital Driving License (newly issued) information is not available at the moment DMP is solely responsible for the Information related Traffic case filed against a vehicle
In case a vehicle information is not accessible via e-Traffic services, the user enquiring about the vehicle information will have to contact with the respective authority (DMP/BRTA as applicable)

মঙ্গলবার, ১৯ মে, ২০১৫

Driving ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রাপ্তির প্রক্রিয়া :

ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রাপ্তির প্রক্রিয়া :
ড্রাইভিং লাইসেন্সের পূর্বশর্ত হলো লার্নার বা শিক্ষানবিশ ড্রাইভিং লাইসেন্স।
গ্রাহককে প্রথমে লার্নার বা শিক্ষানবিশ ড্রাইভিং লাইসেন্স-এর জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ আবেদন করতে হবে। গ্রাহককে তার স্থায়ী ঠিকানা বা বর্তমান ঠিকানা (প্রয়োজনীয় প্রমাণাদিসহ) বিআরটিএ’র যে সার্কেলের আওতাভূক্ত তাকে সেই সার্কেল অফিসে আবেদন করতে হবে। সার্কেল অফিস কর্তৃপক্ষ তাকে একটি শিক্ষানবিস বা লার্নার ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রদান করবে যা দিয়ে আবেদনকারী ড্রাইভিং প্রশিক্ষণ গ্রহণ করতে পারবে। ২/৩ মাস প্রশিক্ষণ গ্রহণের পর তাকে নির্ধারিত তারিখ ও সময়ে নির্ধারিত কেন্দ্রে লিখিত, মৌখিক ও ফিল্ড টেস্ট-এ অংশ গ্রহণ করতে হবে। এসময় প্রার্থীকে তার লার্নার বা শিক্ষানবিশ ড্রাইভিং লাইসেন্স (মূল কপি) ও লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য কলম সাথে আনতে হবে। পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স-এর জন্য বয়স ন্যূনতম ২০ বছর এবং অপেশাদার এর জন্য ন্যূনতম ১৮ বছর হতে হবে।
লার্নার বা শিক্ষানবিশ ড্রাইভিং লাইসেন্স এর জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র:
১। নির্ধারিত ফরমে আবেদন।
২। রেজিষ্টার্ড ডাক্তার কর্তৃক মেডিকেল সার্টিফিকেট।
৩। ন্যাশনাল আইডি কার্ড / জন্ম সনদ/পাসপোর্ট এর সত্যায়িত ফটোকপি।
৪। নির্ধারিত ফী, ১ ক্যাটাগরি-৩৪৫/-টাকা ও ২ ক্যাটাগরি-৫১৮/-টাকা বিআরটিএ’র নির্ধারিত ব্যাংকে (ব্যাংক এর তালিকা www.brta.gov.bd –তে পাওয়া যাবে) জমাদানের রশিদ।
৫। সদ¨ তোলা ০৩ কপি স্ট্যাম্প ও ০১ কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি।
লিখিত, মৌখিক ও ফিল্ড টেস্ট পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পর পুনরায় একটি নির্ধারিত ফরমে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ও ফী প্রদান করে স্মার্টকার্ড ড্রাইভিং লাইসেন্স-এর জন্য সংশিস্নষ্ট সার্কেল অফিসে আবেদন করতে হবে। গ্রাহকের বায়োমেট্রিক্স (ডিজিটাল ছবি, ডিজিটাল স্বাক্ষর ও আঙ্গুলের ছাপ) গ্রহণপূর্বক স্মার্ট কার্ড ইস্যু করা হয়। স্মার্ট কার্ড ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রন্টিং সম্পন্ন হলে গ্রাহককে এসএমএস এর মাধ্যমে তা গ্রহণের বিষয়টি জানিয়ে দেয়া হয়।
স্মার্টকার্ড ড্রাইভিং লাইসেন্স-এর জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র:
১। নির্ধারিত ফরমে আবেদন।
২। রেজিষ্টার্ড ডাক্তার কর্তৃক মেডিকেল
সার্টিফিকেট।
৩। ন্যাশনাল আইডি কার্ড / জন্ম সনদ/পাসপোর্ট এর সত্যায়িত ফটোকপি।
৪। নির্ধারিত ফী (পেশাদার- ১৪৩৮/-টাকা ও অপেশাদার- ২৩০০/-টাকা) বিআরটিএ’র নির্ধারিত ব্যাংকে জমাদানের রশিদ।
৫। পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স-এর জন্য পুলিশি তদন্ত প্রতিবেদন।
৬। সদ্য তোলা ১ কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি।
পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্সের প্রকৃতিঃ
(১) পেশাদার হালকা (মোটরযানের ওজন ২৫০০কেজি-এর নিচে) ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য প্রার্থীর বয়স কমপক্ষে ২০ বছর হতে হবে, (২) পেশাদার মধ্যম (মোটরযানের ওজন ২৫০০ থেকে ৬৫০০ কেজি) ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য প্রার্থীর বয়স কমপক্ষে ২৩ বছর হতে হবে এবং পেশাদার হালকা ড্রাইভিং লাইসেন্সের ব্যবহার কমপক্ষে ০৩ বছর হতে হবে।
(৩) পেশাদার ভারী (মোটরযানের ওজন ৬৫০০ কেজির বেশী) ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য প্রার্থীর বয়স কমপক্ষে ২৬ বছর হতে হবে এবং পেশাদার মধ্যম ড্রাইভিং লাইসেন্সের ব্যবহার কমপক্ষে ০৩ বছর হতে হবে।
[বি:দ্র: পেশাদার ভারী ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রাপ্তির জন্য প্রার্থীকে প্রথমে হালাকা ড্রাইভিং লাইসেন্স নিতে হবে এর ন্যূনতম তিন বছর পর তিনি পেশাদার মিডিয়াম ড্রাইভিং লাইসেন্স-এর জন্য আবেদন করতে পারবেন এবং মিডিয়ম ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার কমপক্ষে ০৩ (তিন) বছর পর ভারী ড্রাইভিং লাইসেন্স-এর জন্য আবেদন করতে পারবেন। ]
ড্রাইভিং লাইসেন্স নবায়ন প্রক্রিয়া:
(ক) অপেশাদারঃ
গ্রাহককে প্রথমে নির্ধারিত ফি ( মেয়াদোত্তীর্ণের ১৫ দিনের মধ্যে হলে ২১৮৫/- টাকা ও মেয়াদোত্তীর্ণের ১৫ দিন পরে প্রতি বছর ২০০/- টাকা জরিমানাসহ) জমা দিয়ে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ বিআরটিএর নির্দিষ্ট সার্কেল অফিসে আবেদন করতে হবে। আবেদনপত্র ও সংযুক্ত কাগজপত্র সঠিক পাওয়া গেলে একইদিনে গ্রাহকের বায়োমেট্রিক্স (ডিজিটাল ছবি, ডিজিটাল স্বাক্ষর ও আঙ্গুলের ছাপ) গ্রহণ করা হয়। স্মার্ট কার্ড wপ্রন্টিং সম্পন্ন হলে গ্রাহককে এসএমএস এর মাধ্যমে জানিয়ে দেয়া হয়।
(খ) পেশাদারঃ
পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্সধারীদেরকে পুনরায় একটি ব্যবহারিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে। পরীক্ষায় উত্ত্তীর্ণ হওয়ার পর নির্ধারিত ফি ( মেয়াদোত্তীর্ণের ১৫ দিনের মধ্যে হলে ১৩২৩/- টাকা ও মেয়াদোত্তীর্ণের ১৫ দিন পরে প্রতি বছর ২০০/- টাকা জরিমানাসহ ) জমা দিয়ে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ বিআরটিএর নির্দিষ্ট সার্কেল অফিসে আবেদন করতে হবে। গ্রাহকের বায়োমেট্রিক্স (ডিজিটাল ছবি, ডিজিটাল স্বাক্ষর ও আঙ্গুলের ছাপ) গ্রহণের জন্য গ্রাহককে নির্দিষ্ট সার্কেল অফিসে উপস্থিত হতে হয়। স্মার্ট কার্ড wপ্রন্টিং-এর সমস্ত প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে গ্রাহককে এসএমএস এর মাধ্যমে জানিয়ে দেয়া হয়।
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র:
১। নির্ধারিত ফরমে আবেদন।
২। রেজিষ্টার্ড ডাক্তার কর্তৃক মেডিকেল সার্টিফিকেট।
৩। ন্যাশনাল আইডি কার্ড / জন্ম সনদ/পাসপোর্ট এর সত্যায়িত ফটোকপি।
৪। নির্ধারিত ফী জমাদানের রশিদ।
৫। পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স-এর জন্য পুলিশি তদন্ত প্রতিবেদন।
৬। সদ্য তোলা ১ কপি পাসপোর্ট ও ১কপি স্ট্যাম্প সাইজ ছবি।
ডুপ্লিকেট লাইসেন্স প্রাপ্তির প্রক্রিয়া :
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র:
১। নির্ধারিত ফরমে আবেদন।
২। জিডি কপি ও ট্রাফিক ক্লিয়ারেন্স।
৩। নির্ধারিত ফী (হাই সিকিউরিউটি ড্রাইভিং লাইসেন্স এর ক্ষেত্রে ৬৩৩/-টাকা) বিআরটিএ’র নির্ধারিত ব্যাংকে জমাদানের রশিদ।
৪। সদ্য তোলা ১ কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি।
লার্নার বা শিক্ষানবিশ ড্রাইভিং লাইসেন্স-এর ফর্ম-এর জন্য নিচের লিংক-এ ক্লিক করুনঃ
http://www.brta.gov.bd/images/files/formfee/app_for_learners_driving_license.pdf
ড্রাইভিং লাইসেন্স-এর ফর্ম-এর জন্য নিচের লিংক-এ ক্লিক করুনঃ
http://www.brta.gov.bd/images/files/formfee/latest_dl_form.pdf
মেডিক্যাল সার্টিফিকেটের জন্য নিচের লিংক-এ ক্লিক করুনঃ
http://www.brta.gov.bd/images/files/formfee/brta_application_form_medical_report-1.pdf