কোথায় কার সাথে বিয়েহবে যে ভাবে পূর্ব নির্ধারিত!
তিনি তাকদীর বিষয়ে কিছু জিজ্ঞাসা করেন, হযরত আয়শা রাঃ বলেন, আমি রাসুল সাঃ কে বলতে শুনেছি যে ব্যক্তি তাকদীর বিষয়ে কথা বলে, কিয়ামতের ময়দানে এ কারণে সে জিজ্ঞাসিত হবে। যে এ বিষয়ে আলোচনা না করবে,তাকে জিজ্ঞাসা করা হবে না।
আল্লাহ তাআলা বলেনঃ ﻭَﺧَﻠَﻘْﻨَﺎﻛُﻢْ ﺃَﺯْﻭَﺍﺟًﺎ [ ٧٨:٨
আমি তোমাদেরকে জোড়া জোড়া সৃষ্টি করেছি, {সূরা নাবা-৮}
জীবনসঙ্গী কে হবে তা আল্লাহ তাআলা জানেন। কিন্তু মানুষ জানে না। তাই বান্দা সর্বোচ্চ চেষ্টা করবে ভাল পাত্রি/পাত্র দেখে বিয়ে করতে। এটি তাকদীরের বিষয়। এ বিষয়ে আলোচনা করতে রাসূল সাঃ নিষেধ করেছেন।
ﺣَﺪَّﺛَﻨَﺎ ﻳَﺤْﻴَﻰ ﺑْﻦُ ﻋَﺒْﺪِ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﺑْﻦِ ﺃَﺑِﻲ ﻣُﻠَﻴْﻜَﺔَ، ﻋَﻦْ ﺃَﺑِﻴﻪِ، ﺃَﻧَّﻪُ ﺩَﺧَﻞَ ﻋَﻠَﻰ ﻋَﺎﺋِﺸَﺔَ، ﻓَﺬَﻛَﺮَ ﻟَﻬَﺎ ﺷَﻴْﺌًﺎ ﻣِﻦَ ﺍﻟْﻘَﺪَﺭِ، ﻓَﻘَﺎﻟَﺖْ : ﺳَﻤِﻌْﺖُ ﺭَﺳُﻮﻝَ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﺻَﻠَّﻰ ﺍﻟﻠﻪُ ﻋَﻠَﻴْﻪِ ﻭَﺳَﻠَّﻢَ ﻳَﻘُﻮﻝُ : « ﻣَﻦْ ﺗَﻜَﻠَّﻢَ ﻓِﻲ ﺷَﻲْﺀٍ ﻣِﻦَ ﺍﻟْﻘَﺪَﺭِ ﺳُﺌِﻞَ ﻋَﻨْﻪُ ﻳَﻮْﻡَ ﺍﻟْﻘِﻴَﺎﻣَﺔِ، ﻭَﻣَﻦْ ﻟَﻢْ ﻳَﺘَﻜَﻠَّﻢْ ﻓِﻴﻪِ ﻟَﻢْ ﻳُﺴْﺄَﻝْ ﻋَﻨْﻪُ »
হযরত ইয়াহইয়া বনি আব্দুল্লাহ বিন আবী মুলাইকা তার পিতা থেকে বর্ণনা করেন, তিনি একদা হযরত আয়শা রাঃ এর নিকট গেলেন। তখন তিনি তাকদীর বিষয়ে তাকে কিছু জিজ্ঞাসা করেন, তখন হযরত আয়শা রাঃ বলেন, আমি রাসুল সাঃ কে বলতে শুনেছি যে, যে ব্যক্তি তাকদীর বিষয়ে কথা বলে, কিয়ামতের ময়দানে এ কারণে সে জিজ্ঞাসিত হবে। আর যে এ বিষয়ে আলোচনা না করবে, তাকে জিজ্ঞাসা করা হবে না। {সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস নং-৮৪}
আল্লাহ তাআলা বলেনঃ ﻭَﺧَﻠَﻘْﻨَﺎﻛُﻢْ ﺃَﺯْﻭَﺍﺟًﺎ [ ٧٨:٨
আমি তোমাদেরকে জোড়া জোড়া সৃষ্টি করেছি, {সূরা নাবা-৮}
জীবনসঙ্গী কে হবে তা আল্লাহ তাআলা জানেন। কিন্তু মানুষ জানে না। তাই বান্দা সর্বোচ্চ চেষ্টা করবে ভাল পাত্রি/পাত্র দেখে বিয়ে করতে। এটি তাকদীরের বিষয়। এ বিষয়ে আলোচনা করতে রাসূল সাঃ নিষেধ করেছেন।
ﺣَﺪَّﺛَﻨَﺎ ﻳَﺤْﻴَﻰ ﺑْﻦُ ﻋَﺒْﺪِ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﺑْﻦِ ﺃَﺑِﻲ ﻣُﻠَﻴْﻜَﺔَ، ﻋَﻦْ ﺃَﺑِﻴﻪِ، ﺃَﻧَّﻪُ ﺩَﺧَﻞَ ﻋَﻠَﻰ ﻋَﺎﺋِﺸَﺔَ، ﻓَﺬَﻛَﺮَ ﻟَﻬَﺎ ﺷَﻴْﺌًﺎ ﻣِﻦَ ﺍﻟْﻘَﺪَﺭِ، ﻓَﻘَﺎﻟَﺖْ : ﺳَﻤِﻌْﺖُ ﺭَﺳُﻮﻝَ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﺻَﻠَّﻰ ﺍﻟﻠﻪُ ﻋَﻠَﻴْﻪِ ﻭَﺳَﻠَّﻢَ ﻳَﻘُﻮﻝُ : « ﻣَﻦْ ﺗَﻜَﻠَّﻢَ ﻓِﻲ ﺷَﻲْﺀٍ ﻣِﻦَ ﺍﻟْﻘَﺪَﺭِ ﺳُﺌِﻞَ ﻋَﻨْﻪُ ﻳَﻮْﻡَ ﺍﻟْﻘِﻴَﺎﻣَﺔِ، ﻭَﻣَﻦْ ﻟَﻢْ ﻳَﺘَﻜَﻠَّﻢْ ﻓِﻴﻪِ ﻟَﻢْ ﻳُﺴْﺄَﻝْ ﻋَﻨْﻪُ »
হযরত ইয়াহইয়া বনি আব্দুল্লাহ বিন আবী মুলাইকা তার পিতা থেকে বর্ণনা করেন, তিনি একদা হযরত আয়শা রাঃ এর নিকট গেলেন। তখন তিনি তাকদীর বিষয়ে তাকে কিছু জিজ্ঞাসা করেন, তখন হযরত আয়শা রাঃ বলেন, আমি রাসুল সাঃ কে বলতে শুনেছি যে, যে ব্যক্তি তাকদীর বিষয়ে কথা বলে, কিয়ামতের ময়দানে এ কারণে সে জিজ্ঞাসিত হবে। আর যে এ বিষয়ে আলোচনা না করবে, তাকে জিজ্ঞাসা করা হবে না। {সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস নং-৮৪}
1 মন্তব্য(গুলি):
gd
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন