BanglaData.Blogspot.Com

BanglaData.Blogspot.Com

বাংলা তথ্য ভান্ডারে স্বাগতম

সকল তথ্য পাবেন....BanglaData তে

Welcome To BanglaData

Keep visiting @ BanglaDataBlog

শুক্রবার, ২৪ জুলাই, ২০১৫

মোটর সাইকেল ড্রাইভিং লাইসেন্স কিভাবে করবেন? খরচ,পদ্ধতি

মোটর সাইকেল ড্রাইভিং লাইসেন্স কিভাবে করবেন? খরচ,পদ্ধতি

মোটর সাইকেল ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে চান ?
আপনি কি জানেন, লাইসেন্স দেওয়ার আগে
বিআরটিএ তিনস্তরের পরীক্ষার মাধ্যমে লাইসেন্স
প্রদান করে ?
“নিরাপদ সড়কের জন্য চালকের
প্রশিক্ষণ ও লাইসেন্স খুবই প্রয়োজনীয়।
এতে চালকের মতো পথচারীরও নিরাপত্তা বাড়বে।”

প্রকারভেদ অনুযায়ী লাইসেন্স ৫ ধরনের । যেমন-
• শিক্ষানবীশ লাইসেন্স
• পেশাদার লাইসেন্স
• অপেশাদার লাইসেন্স
• পি.এস. ভি লাইসেন্স
• ইনস্ট্রাকটর লাইসেন্স
অপেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রাপ্তির জন্য ১৮
বছর এবং পেশাদার ২০ বছর বয়স্ক ব্যক্তি আবেদন
করতে পারবেন। কমপক্ষে অষ্টম শ্রেনী বা সমমান
পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে।

শিক্ষানবিস ফি :
শুধু মোটর বাইকের জন্য ৩৪৫ টাকা(১৫% ভ্যাটসহ)।
দু’টি (গাড়ি ও মোটরসাইকেল) যানের জন্য ৫১৮
টাকা (১৫% ভ্যাটসহ)।
লার্নার নবায়ন ফি ৮৭ টাকা (১৫% ভ্যাটসহ)।
শিক্ষানবিস থেকে পূর্ণমেয়াদের লাইসেন্স
পাওয়ার জন্য নির্ধারিত পরীক্ষা দিতে হয়।
এরজন্যও রয়েছে আলাদা ফি।
অপেশাদার লাইসেন্স ফি : ২,৩০০ টাকা (১৫% ভ্যাটসহ)।
পেশাদার লাইসেন্স ফি : ১,৪৩৮ টাকা (১৫% ভ্যাটসহ)।

#শিক্ষানবিস ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে যেসব
কাগজপত্র সংযুক্ত করতে হবে :
১. নির্ধারিত ফরমে আবেদন ।
২. রেজিস্টার্ড চিকিৎসক কর্তৃক মেডিকেল সার্টিফিকেট ।
৩. ন্যাশনাল আইডি কার্ডের সত্যায়িত ফটোকপি।
৪. নির্ধারিত ফি জমাদানের রশিদ।
৫. সদ্য তোলা ৩ কপি স্ট্যাম্প ও ১ কপি পাসপোর্ট
সাইজ ছবি।
তিনটি পরীক্ষায় পাশ করার পর নির্দিষ্ট ফর্মে
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ও ফি দিয়ে স্মার্টকার্ড
ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন করতে হবে।
নির্ধারিত দিনে গ্রাহকের (ডিজিটাল ছবি,
ডিজিটাল স্বাক্ষর ও আঙুলের ছাপ) দেওয়ার জন্য
উপস্থিত হতে হয় ।
এসব প্রক্রিয়া শেষে বিআরটিএ
স্মার্ট কার্ড ইস্য করবে ।
[ প্রয়োজনীয় ফরমগুলো বি আর টি এর তথ্য ও অনুসন্ধান বুথ থেকে সংগ্রহ করতে পারবেন ]
আজ এ পর্যন্তই..
ভালো থাকুক আপনার বাইক,
ধন্যবাদ।।

মোটরসাইকেলের কিছু টেকনিক্যাল শব্দের অর্থ ও ব্যাখ্য যেগুলো আপনার জানা জরুরী


আসলে আপনারা যারা বাইক সম্পার্কে আগ্রহী তারা বিভিন্ন সাইটে বা ম্যাগাজিনে বিভিন্ন বাইকের বিভিন্ন রিভিউ দেখে থাকবেন । এইসব রিভিউতে অনেক শব্দ ব্যাবহার করা হয় যেগুলোর অনেক শব্দই হয়ত আপনি জানেন না বা এর অর্থ ভালভাবে বুঝতে পারে না । আপনি যদি বাইকের এইসব টেকনিক্যাল শব্দগুলো অর্ না বুঝতে পারেন তাহলে আপনাকে একজন ভুল রাইডার হিসেবে ধরা যায় না । কারণ , এইগুলে এমন সব শব্দ যেগুলোর অর্থ না জানলে আপনি আপনার বাইক সম্পর্কে ভালভাবে বুঝতে পারবেন না ।
অবশ্য এইসব শব্দার্থ নিয়ে লিখতে গেলে একটা বড়সড় বই ও লিখে ফেলা যায় । কিন্তু আজ আমি আপনাদের সামনে আমার নিজের বাষায় এবং সহজ করে এই শব্দগুলোর অর্থ তুলে ধরব । এই শব্দগুলো বাইকের স্পেসিফিকেশনের সাথে অত্যান্ত গভীরভাবে জড়িত । তো আসুন , আজ আমরা বাইকের কিছু অপরিচিত টেকনিক্যাল শব্দের সাথে পরিচিত হই ।

স্ট্রোক নম্বর :
এটা ইন্জিনের পুরো কাজকর্মের সাথে জড়িত একটা শব্দ । আমরা এখানে ৪-স্ট্রোক ইন্জিন সম্পর্কে আলোচনা করব । তবে কখনও ফোর স্ট্রোক ইনিজনের সাথে ৪ সিলিন্ডার ইন্জিনের কোন মিল খুজতে যাবেন না । কারণ জিনিস ২ টা সম্পূর্ণ আলাদা । এখন আসুন আমরা দেখে নিই একটা ৪-স্ট্রোক ইন্জিন কীভাবে কাজ করে ।
স্ট্রোক ১: ইনটেক ভালব খুল যায় ও পিষ্টন নীচের দিকে নেমে যায় । এই সময় জ্বালানী ও বায়ুর মিশ্যণ ইন্জিনের দহনকক্ষে প্রবেশ করে ।
স্ট্রোক ২ : সব ভালব বন্ধ হয়ে যায় এবং পিষ্ট নিচের দিকে নেমে গিয়ে এই জ্বালানী মিশ্রণকে প্রচণ্ডভাবে চাপ দেয় ।
স্ট্রোক ৩ : সব ভালব বন্ধ থাকে এবং পিষ্টন নীচের দিকে প্রেশারে থাকে । এই সময় স্পার্ক প্লাগ থেকে জ্বালানী মিশ্রণে অগ্নিসংযোগ করা হয় ।
স্ট্রোক ৪ : জ্বালানী মিশ্রেণ প্রচন্ড বিষ্ফোরণের ফলে পিষ্টণ উপরের দিকে উঠে যায় এবং এইসময় এক্সহাউস্ট ভালবগুলো শুধু খোলা থাকে ।
এরপর আবার প্রথম থেকে সব প্রসেস শুরু হয় ।

কুলিং :
কুলিং হল ইন্জিনকে ঠান্ডা রাখার একটা প্রক্রিয়া । যেকোন ইন্জিন সাধারণত গরম হয় । তাই সব যানবাহনের ইন্জিনে কুলিং সিস্টেম থাকে । বাইক মূলত ২ধরণের কুলিং সিস্টেম রয়েছে । এয়ার কুলিং ও লিকুইড কুলিং । এয়ার কুলিং হল বাইক চলার সময় যে বাতাস আসে সেটা বাইকের ইন্জিনের ভেতর দিয়ে প্রবাহিত করে বাইকের ইন্জিনকে ঠান্ডা রাখা । আর লিকুইড কুলিং হল বাইকের ইন্জিনের ভেতর একপ্রকার লুব্রিকেন্ট দ্বারা ইন্জিনের উৎপন্ন সব তাপ বাইরে বের করে নিয়ে যাওয়া । অবশ্য লিকুইড কুলিং এ লিকুইড ও এয়ার কুলিং মেথড একসাথে ব্যাবহার করা হয় ।

সিলিন্ডার নম্বর :
বাইকে সাধারণত একটা থেকে ৬ টা সিলিন্ডার থাকতে পারে । সাধারণত ছোট বাইকগুলোতে ১ সিলিন্ডার বিশিষ্ঠ ইন্জিন ব্যাবহার করা হয় । আর বড় বাইক গুলোতে ডবল সিলিন্ডারের ইন্জিন ব্যাবহার করা হয় । এই ডবল সিলিন্ডারের ইন্জিনগুলো আবার বিভিন্ন নামে বিশেষায়িত । যেমন :
V টুইন ইন্জিন : এই টাইপের ইন্জিনে ২ টা সিলিন্ডার V এর মত করে পাশাপাশি বসানো থাকে ।
প্যারালাল টুইন : এই ধরণের ইন্জিনগুলোতে ২ টা সিলিন্ডার পাশাপাশি সমান্তরাল ভাবে থাকে ।
ফ্লাট টুইন : এই ধরণের ইন্জিনে ২ টা সিলিন্ডার পরস্পরের বিপরতি দিকে বসানো থাকে যেমনটা থাকে বিএমডব্লিউ বক্সারে ।
এছাড়াও অনেক ইন্জিন আছে যেগুলোতে ২ টা বেশী সিলিন্ডার থাকে । যেমন এগুলোকে বলা হয় ট্রিপল , ইনলাইন ফোর , V-4 ইন্জিন , V-6 ইন্জিন এবং ফ্লাট-6 ইন্জিন ।

ডিসপ্লেসমেন্ট :
একটা ইন্জিনের পিষ্টন ইন্জিনের একদম শেষ প্রান্ত থেকে উপরের প্রন্ত পর্যন্ত যে পর্যন্ত ওঠানামা করতে পারে সেই স্থানের আয়তন কে বলা হয় ডিসপ্লেসমেন্ট এবং এটা কিউবিক সেন্টিমিটার অথবা কিউবিক ইন্চিতে সাধারণত লেখা হয় । আমরা সাধারণত বাংলাদেশে সিসি বা কিউবিক সোন্টমিটারেই ডিসপ্লেসমেন্ট পরিমাপ করে থাকি।

বোর এবং স্ট্রোক :
একটা ইন্জিনের সিলিন্ডারের ভেতর পিষ্টনের ওঠানামা করা জন্য যেটুকু ব্যাস থাকে তাকে বোর বলা হয় । মোট কথা , কোন ইন্জিনের সিলিন্ডারের ব্যাসকেউ বোর বলে । আর সিলিন্ডারের ভেতর যে উচ্চতাটুকু পিষ্টন ওঠানামা করতে পারে তাকে স্ট্রোক বলে।

ফুয়েল সিস্টেম :
একটা বাইকের ইন্জিনে যেভাবে জ্বালানী মিশ্রণের প্রবাহ কন্ট্রোল করা হয় সেই সিস্টেমকে বাইকের ইন্জিনের ফুয়েল সিস্টেম বলে । এটা সাধারণত ২ রকম হয় । কার্বুরেটর ও ফুয়েল ইনজেকশন । ইন্জিনের দহনকক্ষে জ্বালানী মিশ্রণ ঢোকার সময় এটাকে কন্ট্রোল করার প্রয়োজন হয় । যেসব ইন্জিনের ফুয়েল ডেলিভারী সিস্টেম কার্বুরেটর সেখানে কার্বরেটর এর নাম ও সংখ্যা দ্বারা স্পেসিফিকেশন দেখানো হয় । আর ফুয়েল ইনজেকশন সিস্টেম , ডিজিটাল ফুয়েল ইনজেকশন , প্রোগ্রামড ফুয়েল ইনজেকশন , ইলেকট্রনিক সিকুয়েশিয়াল পোর্ট ফুয়েল ইনজেকশন প্রভৃতি নামে ফুয়েল ইনজেকশন সিস্টেমকে বলা হয়।

কমপ্রেশন রেশিও :
ইন্জিনের কম্প্রেশন রেশিও একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় । একটা বাইকের ভালব পিষ্টন যখন নীচের দিকে সিলিন্ডারের একদম নিচে থাকে তখন ধরুণ আপনাকে সিলিন্ডাটি পূর্ণ করেত ১০০ সিসি জ্বালানী লাগতে পারে আবার যখন পিষ্টনটি একদম উপরে ওঠানো থাকে তখন আপনাকে সিলিন্ডারটি ফুল করতে ১০ সিসি জ্বালানী লাগতে পারে । এই ১০০: ১০ বা ১০: ১ ই হল বাইকের ইন্জিনের কম্প্রেশন রেশিও । অর্থাৎ পিষ্টনের ২ টা অবস্থানের সময় যে পরিমাণ জ্বালানী সিলিন্ডার ফুল করতে প্রয়োজন হয় সেটাই ইন্জিনের কম্প্রেশন রেশিও । এই কম্প্রে্শন রেশিও যত ভাল হয় , বাইকের পারফরমেন্স ততই ভাল হয় অবশ্য জ্বালানীও একটু বেশী লাগে।

ম্যাক্সিমাম টর্ক :
কোন বাইকের ইন্জিন প্রতি মিনিটে সর্বোচ্চ পরিমাণ ঘূর্ণণের জন্য যে পরিমাণ ঘূর্ণণ শক্তি ইন্জিন থেকে সরবরাহ করতে হয় তাকেই বাইকের ইন্জিনের ম্যাক্সিমাম টর্ক বলে । এটাকে revolutions per minute (RPM) ও বলা হয় । সহজ কথায় বলতে গেলে আপনি বাইকের এক্সেলেরেশনের জন্য থ্রোটল ধরণে বাইকটি যে পরিমাণ এক্সেলেরেট করতে পারে তাকেই বাইকের ম্যাক্সিমাম টর্ক বলা হয়।

ম্যাক্সিমাম পাওয়ার :
কোন বাইকের ইন্জিন দ্বারা কোন নির্দিষ্ট স্পীডে যে পরিমাণ হর্সপাওয়ার সরবরাহ করা হয় তাকেই বাইকের ম্যাক্সিমাম হর্সপাওয়ার বলে । এটা উপর বাইকের পারফরমেন্স অনেকাংশে নির্ভর করে । এটার জন্য একটা সূত্র আছে যেটা হল :
Horsepower = Torque × RPM/5252
অতএব আমরা দেখতে পাচ্ছি যে বাইকের হর্সপাওয়ার বাইকের ম্যাক্সিমাম টর্কের সাথেও জড়িত ।
আজ এই পর্যন্তই । আবারও কিছুদিন পরে বাইকের অন্য কোন টেকনিক্যাল বিষয় নিয়ে হাজির হব আপনাদের সামনে । সেই পর্যন্ত সবাই ভাল থাকুন

মোটরসাইকেলের ৬ টি কমন সমস্যা ও তার সমাধান

মোটরসাইকেলের ৬ টি কমন সমস্যা ও তার সমাধান

আশা করি সবাই ভাল আছেন এবং সুস্থ আছেন । আমি আজ মোটরসাইকেলের খুবই কমন ৬ টা প্রবলেম নিয়ে আলোচনা করব এবং সেই সাথে তাদের সমাধান নিয়েও আলোচনা করব । সাধারণত বাইকাররা রাইডিং এর সময় বা অন্য কোন সময় বাইক নিয়ে বিভিন্ন সমস্যায় পড়ে থাকেন এবং এটা যদি হয় রোডের মধ্যে তাহলে এটা খুবই খারাপ একটা অবস্থায় পরিণত হয় । তাই , যে মেজর প্রবলেম গুলো রাইডাররা ফেস করে থাকেন , সেগুলো নিয়েই আজকের এই পোষ্ট ।

*****আমি এখানে কিছু কমন প্রবলেম লিস্ট আপ করেছি এবং সেগুলো উপর আলোচনা করব । সেগুলো প্রথমে দেওয়া হল :

*রাইডিং এর সময় ইন্জিন হঠাৎ করে বন্ধ হয়ে যাওয়া এবং কোন মতেই স্টার্ট না নেওয়া ।
*ভাল থ্রোটল রেসপন্স না করা
*ব্রেকিং প্রবলেম
*ইলেকট্রিক্যাল প্রবলেম
*বেশী স্পীডে ভাইব্রেশন করা
*মাইলেজ কমে যাওয়া

*ইন্জিন বন্ধ হয়ে গেছে এবং কোনমতেই স্টার্ট হচ্ছে না :
সাধারণত এই সমস্যাটা রাইডাররা সবথেকে বেশী ফেস করে থাকে । এটা মূলত শীতকালে বেশীহয়ে থাকে এবং অনেক ক্ষন পর বাইক স্টার্ট করার সময় এটা দেখা দেয় । এটার মেইন কারণ হল ইন্জিনে ফুয়েল ভালভাবে সাপ্লাই না হওয়া ।
এই সময় চোক খোলা রেখে কয়েকবার কিক করলে ইন্জিন স্টার্ট হতে পারে । অবশ্য ফুয়েল কোয়ালিটির জন্যও এটা হতে পারে । লো কোয়ালিটির ফুয়েল অনেক সময় এই সমস্যা সৃষ্টি করে । আর আপনার বাইকের ফুয়েল লাইনটা ভালভাবে চেক করুন । যদি সেখানে কোন সমসা দেখে থাকেন সেটা ঠিক করে দিন । তারপরও কোন সমাধান না হলে স্পার্ক প্লাগ টা খুলে চেক করুন । এটা ভালভাবে পরিষ্কার করে আবার সেট করে স্টার্ট করার চেষ্টা করুন । এর পরও যদি ইন্জিন স্টার্ট না হয় তাহলে এটা হয়ত আপনার কয়েল অথবা ইন্জিনের সমস্যা যেটার জন্য আপনাকে বাইকটি সার্ভিসিং এ নিয়ে যেতে হবে ।
আর আপনি যদি পথের ভেতর ইন্জিন এর এই ধরণের সমস্যা পান তাহলে প্রথমে বাইকটি একটা সেফ স্থানে পার্ক করুন । তারপর ফুযেল লাইন চেক করুন এবং সেই সাথে ফুযেল কোয়ালিটির বিষয়টাও মাথায় রাখবেন । আপনি যদি লোয়ার সিসির বাইকে কনস্ট্যান্টলি হাই স্পীডে রাইড করতে থাকেন তাহলে এটা হতে পারে । সেক্ষেত্রে ইন্জিনকে ঠান্ডা হবার জন্য কিছু টাইম দিন । এরপর আপনি স্পার্ক প্লাগটি চেক করতে পারেন ।

**থ্রোটল ভাল রেসপন্স করছে না :
আপনি যদি বাইকের ভাল থ্রোটল রেসপন্স না পেয়ে থাকেন তাহলে বেশ কিছু বিষয়ে আপনাকে নজর রাখতে হবে । প্রথমে আপনার কার্বুরেটর কেমনভাবে টিউন করা রয়েছে সেটা একটা মেইন ফ্যাক্ট । তারপর এয়ার ফিল্টার , ফুয়েল ফিল্টার এবং স্পার্ক প্লাগ প্রভৃতি চেক করুন । তারপরও যদি প্রবলেম থেকে যায় তারপর আপনাকে ফুয়েল কোয়ালিটি চেক করা উচিৎ । এগুলোই মুলত থ্রোটল রেসপন্স এর মেইন সব ফ্যাক্ট । আপনার আরও বেশী নিশ্চিত হবার জন্য আপনি স্পার্কিং টাও চেক করতে পারেন । আপনার এক্সেলেরেশন ক্যাবল টাও একবার চেক করুন । আপনার ক্লাচ প্লে ঠিক আছে কীনা সেটা চেক করুন ।
মোটরসাইকেল ব্রেকিং এর সমস্যা:
এটা যেকোন যানবাহনের সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ একটা অংশ । আপনাকে বিভিন্ন স্পীডে বিভিন্ন ভাবে ব্রেকিং করতে হবে । এটা অনেকটা আপনার প্রাকটিসের ব্যাপার । আমাদের দেশে মূলত ২ ধরণের ব্রেক রয়েছে । ড্রাম ব্রেক ও ডিস্ক ব্রেক । এবং আরেকটা ডিস্ক ব্রেক যেটা হাইড্রোলিক ফুয়েল দ্বারা কন্ট্রোল করা হয় । প্রথমে ড্রাম ব্রেকের ক্ষেত্রে আসি । ড্রাম ব্রেকের ক্ষেত্রে প্রবলেম ফেস করলে প্রথমে আপনার ব্রেকিং কেবল চেক করুন । এটা যদি অনেক পুরানো হয়ে যায় তাহলে চেঞ্জ করে ফেলুন । আপনাকে ব্রেক প্যাড গুলো ঠিক আছে কীনা সেটা্ চেক করা উচিৎ । যদি ড্রাম ব্রেক এর বাইক ইউজ করে থাকেন তাহলে আপনার লং ড্রাইভে বেশী স্পীডে রাইড না করাই ভাল । বেশী ব্রেক করা মানেই ব্রেক প্যাড ক্ষয় হয়ে যাওয়া ও ব্রেকিং কোয়ালিটি খারাপ হয়ে যাওয়া । আর ব্রেকের কারণে চাকা ফ্রীলি মুভ করতে পারছে কীনা সেটা চেক করুন ।
ডিস্ক ব্রেকের ক্ষেত্রে প্রথমে হাইড্রোলিক ফুয়েল চেক করুন । এক্ষেত্রে শুধুমাত্র রিকমেন্ডেড ফুযেল ইউজ করুন । লিভারের বাকেটগুলো চেক করতে পারেন । আর আপনার ব্রেক সু গুলো রেগুলারলি চেক করুন ।

*ইলেকট্রিক্যাল প্রবলেম :
এটাও বাইকের একটা কমন প্রবলেম । এটা যেহেতু খোলামেলাই থাকে তাই ধুলাবালি ও বৃষ্টির পানিন দ্বারা খুব সহজেই ড্যামেজ হয়ে যায় । ইলেকট্রিক্যাল সিস্টেমের প্রবলেমের জন্য লাইট থেকে শুরু করে পুরো ইন্জিনই বন্ধ হয়ে যেতে পারে । আপনি যদি কোন তার সংযোগ করতে যান তখন প্রথমেই সিওর হন যে সেটা সঠিকভাবে সংযুক্ত হচ্ছে ।
ইলেকট্রিক সিস্টেমের সব সংযোগ গুলো ভালভাবে চেক করুন । আপনার ব্যাটারী টাও রেগুলার চেক করা উচিৎ । সেই সাথে ব্যাটারীর এসিড লেভেল । আপনার কয়েল ভালভাবে কাজ করেছে কীনা সেটা ভালভাবে দেখুন । এটা আপনার বাইকের মাইলেজ , থ্রোটল রেসপন্স প্রভৃতির উপর প্রভাব ফেলতে পারে । আর বাইকের যেকোন ইলেকট্রিক্যাল কাজগুলো দিনের বেলায় করুন ।

*টপ স্পীডে মারাত্মক ভাইব্রেশন :
যেকোন বাইকেরই একটা মিনিমাম ভাইব্রেশন থাকে । এটা কোন ব্যাপার না । কিন্তু আপনি যদি খেয়াল করেন যে আপনার বাইকটি স্বাভাবিকের থেকে বেশী ভাইব্রেট করছে সেটা আপনার বাইকের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে । আর হাই স্পীডে রাইডিং এর সময় ইন্জিন ভাইবেৃশন একটা কমন প্রবলেম । প্রথমেই আপনার চেক করা উচিৎ যে আপনার বাইকের সব বডি পার্টস ঠিকমত জয়েন করা আছে কীনা । একটা পয়েন্ট সেটা হল আপনার সিট বোল্ট । এটা ঠিক ঠাক আছে কীনা সেটা চেক করুন । আমরা এ্ই জন্য বাইকের শক এবজরভার ও সাসপেনশন সিস্টেমটাও ঠিকমত কাজ করছে কীনা সেটা চেক করতে পারি । যদি সাসপেনশনগুলো ওয়েল বেসড হয় তাহলে ওয়েল লেভেল চেক করুন ।

*লো মাইলেজ :
যেখানে জ্বালানীর দাম ক্রমশ আকাশছোয়া হয়ে উঠছে সেখানে আপনাকে মাইলেজের বিষয়ে একটু ভাবতেই হয় । সবার প্রথমে ঠিকঠাক গিয়ার মিফটিং এবং একটা কনস্ট্যান্ট ইকোনোমি স্পীডে বাইক রাইড করলে সেটা একটা ভাল মাইলেজ দেয় । আর আপনার ইন্জিন অযেল ঠিকমত ও রেগুলার চেঞ্জ না করলে বাইকের মাইলেজ কমে যেতে পারে । এক্ষেত্রে কার্বুরেটর টিউনিংও একটা গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্ট । এই সমস্যায় পড়লে আপনাকে আপনার ক্লাচ প্লেট চেক করা উচিৎ । আপনার টায়ার ভালভাবে ফ্রীলি মুভ করতে পারছে কীনা সেটাও একটা ফ্যাক্ট । সেক্ষেতেত্র ব্রেক ও টায়ারের শেপ চেক করুন ।
উপরে আমি বাইকের কমন কিছু প্রবলেম তুলে ধরা চেষ্টা করেছি । আশা করি এটা আপনাদের কাজে লাগবে

বৃহস্পতিবার, ২৩ জুলাই, ২০১৫

Earn money via ডাটা এন্ট্রি

ডাটা এন্ট্রি এমন একটি কাজ যেটি সবাই করতে পারে কারন এর জন্য অভিঙ্গতা প্রয়োজন নেই বললেই চলে। আমাদের দেশে ডাটা এন্ট্রি কাজ করার লোকের অভাব না থাকলেও কাজ পাওয়া যায় এমন সাইটের অনেক অভাব। যার ফলে অনেকেই কাজ করতে আগ্রহী থাকলেও কাজ পান না। তাছাড়া ফটকা কোম্পানির ঢোকায় পড়ে অনেকেই ডাটা এন্ট্রি কাজ করার আগ্রহ হারিয়েছেন। যাইহোক এখানে আমি ডাটা এন্ট্রি কাজের জন্য সেরা ৫টি ওয়েব সাইট লিষ্ট করেছি যেগুলোতে আপনি নিশ্চিন্তে কাজ করতে পারেন।

Freelancing
Keyforcash : আমি ব্যক্তিগত ভাবে এই সাইটটিকেই সবার উপরে রাখব কারন, ডাটা এন্ট্রি কাজের জন্য এটি সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য সাইট। এখানে কন্ট্রাকটররা Keyer নামে পরিচিত। তবে কাজ পাবার জন্য আপনাকে একটি assessment test পাশ করতে হবে।

oDesk Corporation: এই সাইটটি সম্পর্কে আপনারাই আমার চেয়ে অনেক বেশি জানেন। এখানে ডাটা এন্ট্রি কাজের পাশাপাশি অন্যান্ন কাজও পাওয়া যায়।

Freelancer.com : এটি oDesk এর মতই একটি জনপ্রিয় সাইট এবং এখানেও অনেক ধরনের কাজ পাওয়া যায়। এখানে আপনি মাসে ১০ টার বেশি কাজের জন্য বিড করতে পারবেন না। তবে একাউন্ট আপগ্রড করলে আনেক কাজের জন্য বিড করতে পারবেন, সেজন্য টাকা খরচ করতে হবে।

DionData: এটিও USAর একটি ডাটা এন্ট্রি কোম্পানি। এখানে ডাটা এন্ট্রি কাজের জন্য আপনাকে টাইপিং এক্সপার্ট হতে হবে। প্রতি মিনিটে নুন্যতম ৬০ word টাইপ করতে হবে।

CloudCroud Servio Inc : এটি উপরের সাইটগুলো থেকে একটু আলাদা। এখানে একাউন্ট খুলতে হলে অবশ্যই একটি ফেসবুক একাউন্ট থাকতে হবে। এখানেও কাজ পাবার জন্য আপনাকে কিছু টেষ্ট পরীক্ষাই পাশ করতে হবে।
আপনারা যারা ফ্রিল্যান্স কাজ করতে আগ্রহী তারা উপরোক্ত সাইট গুলোতে চেষ্টা করে দেখতে পারেন। আপনার জন্য শুভকামনা রইল

মোটরসাইকেল চলতে চলতে বন্ধ সমাধান

চলতে চলতে বন্ধ-১
মোটরসাইকেল নতুন বা পুরাতন যে ব্রান্ডের হোক না কেন সমস্যা থাকবেই।
চলতে চলতে পথে হয়ে যায় বন্ধ। অনেক চেস্টা কসরত লাভ হয় না সব বিফল।
কি করবেন যদি এমন হয়ঃ
১. ফুয়েল আছে কিনা চেক করুন
২. ফুয়েল লাইনে তেল যায় কিনা চেক করুন
৩. কেরসিন গন্ধ কিনা চেক করুন
৪. পানি মিশেছে কিনা দেখুন
৫. কারবুরেটরের ময়লা তেল ফেলে দিন
৬. স্পার্ক প্লাগ পরিস্কার করুন
৭. চাবিটা অন হয়েছে কি ঠিকমতো
৮. ঠান্ডা ইঞ্জিন হলে চোক ধরলে দ্রুত স্টার্ট নেয়।
৯. ফুয়েল ট্যাংক এর ভ্যান্টিলেশন ঠিক আছে কিনা দেখুন।
১০. এয়ার ফিল্টার চেক করুন।
এবার এগুলো চেক করে ঠিক থাকলে স্টার্ট দিন চালু হবে ইনশাআল্লাহ।

মোবাইলে কিভাবে BRTA -র রেজিস্ট্রেশন, লাইসেন্স চেক করবেন

মোবাইলে কিভাবে BRTA -র রেজিস্ট্রেশন, লাইসেন্স চেক করবেন
Here comes Robi with another innovation to enrich its users’ mobile experience!
Robi has introduced e-Traffic services in association with Dhaka Metropolitan Police for the first time in Bangladesh.
e-Traffic services are available EXCLUSIVELY to Robi subscribers.
Robi users are now able to avail below services via SMS:
Validation of Vehicle Registration number
Validation of Engine number
Validation of Chassis number
Validation of Fitness Certificate
Validation of Tax Token
Validation of ownership details
Information regarding Traffic case filed against a vehicle
Validation of Driving License
How can you avail the services?
e-Traffic services are accessible only from yourRobi connection. To avail these services,
dial *28787#and follow the instructions or
Send SMS to 28787 in the format mentioned in the table given below
How much will it cost?
Only the regular SMS push-pull service charge (BDT 2+VAT per SMS) will be applicable
Content Categories
Message Format
Registration Checking
R<space><Vehicle Registration#>
Case Info
CASE<space>Vehicle Registration#
Case Info
CASE<space>ID
Driving License
DL<space>Driving License number as it appears in the card
Chassis Validation
CS<space>Vehicle Registration#
Engine no.Validation
En<space>Vehicle Registration#
Ownership Checking
OWN<space>Vehicle Registration#
Fitness Validation
FT<space>Vehicle Registration#
Tax Token
TT<space>Vehicle Registration#
Prosecution code
PR<space>code
Note:
Dhaka Metropolitan Police (DMP) and Bangladesh Railway and Transport Authority (BRTA) will be solely responsible for the authenticity of the information being provided through these services
Users can SMS “Help” to 28787 to know the keywords of e-Traffic SMS Services BRTA is solely responsible for the information on Vehicle Registration number, Engine number, Chassis number, Fitness Certificate, Tax Token, Ownership details and Driving License.
Digital Driving License (newly issued) information is not available at the moment DMP is solely responsible for the Information related Traffic case filed against a vehicle
In case a vehicle information is not accessible via e-Traffic services, the user enquiring about the vehicle information will have to contact with the respective authority (DMP/BRTA as applicable)

বৃহস্পতিবার, ১৬ জুলাই, ২০১৫

SQL Server Job Interview Questions part 5

Que:- What are the properties of the Relational tables?

Ans:- Relational tables have six properties:
• Values are atomic.
• Column values are of the same kind.
• Each row is unique.
• The sequence of columns is insignificant.
• The sequence of rows is insignificant.
• Each column must have a unique name.

Que:- What is De-normalization?
Ans:- De-normalization is the process of attempting to optimize the performance of a database by adding redundant data. It is sometimes necessary because current DBMSs implement the relational model poorly. A true relational DBMS would allow for a fully normalized database at the logical level, while providing physical storage of data that is tuned for high performance. De-normalization is a technique to move from higher to lower normal forms of database modeling in order to speed up database access.

Que:- How to get @@error and @@rowcount at the same time?
Ans:- If @@Rowcount is checked after Error checking statement then it will have 0 as the value of @@Recordcount as it would have been reset.
And if @@Recordcount is checked before the error-checking statement then @@Error would get reset.
To get @@error and @@rowcount at the same time do both in same statement and store them in local variable. SELECT @RC = @@ROWCOUNT, @ER = @@ERROR

Que:- What is Identity?
Ans:- Identity (or AutoNumber) is a column that automatically generates numeric values. A start and increment value can be set, but most DBA leave these at 1. A GUID column also generates numbers, the value of this cannot be controled. Identity/GUID columns do not need to be indexed.

Que:- What is a Scheduled Jobs or What is a Scheduled Tasks?
Ans:- Scheduled tasks let user automate processes that run on regular or predictable cycles. User can schedule administrative tasks, such as cube processing, to run during times of slow business activity. User can also determine the order in which tasks run by creating job steps within a SQL Server Agent job. E.g. Back up database, Update Stats of Tables. Job steps give user control over flow of execution.
If one job fails, user can configure SQL Server Agent to continue to run the remaining tasks or to stop execution.

Que:- What is a table called, if it does not have neither Cluster nor Non-cluster Index? What is it
used for?
Ans:- Unindexed table or Heap. Microsoft Press Books and Book On Line (BOL) refers it as Heap.
A heap is a table that does not have a clustered index and, therefore, the pages are not linked by pointers. The IAM pages are the only structures that link the pages in a table together.
Unindexed tables are good for fast storing of data. Many times it is better to drop all indexes from table and than do bulk of inserts and to restore those indexes after that.

Que:- What is BCP? When does it used?
Ans:- BulkCopy is a tool used to copy huge amount of data from tables and views. BCP does not copy the structures same as source to destination.

Que:- How do you load large data to the SQL server database?
Ans:- BulkCopy is a tool used to copy huge amount of data from tables. BULK INSERT command helps to Imports a data file into a database table or view in a user-specified format.

Que:- Can we rewrite subqueries into simple select statements or with joins?
Ans:- Subqueries can often be re-written to use a standard outer join, resulting in faster performance. As we may know, an outer join uses the plus sign (+) operator to tell the database to return all non-matching rows with NULL values. Hence we combine the outer join with a NULL test in the WHERE clause to reproduce the result set without using a sub-query.

Que:- Can SQL Servers linked to other servers like Oracle?
Ans:- SQL Server can be lined to any server provided it has OLE-DB provider from Microsoft to allow a link.
E.g. Oracle has a OLE-DB provider for oracle that Microsoft provides to add it as linked server to SQL Server group.

Que:- How to know which index a table is using?
Ans:- SELECT table_name,index_name FROM user_constraints

Que:- How to copy the tables, schema and views from one SQL server to another?
Ans:- Microsoft SQL Server 2000 Data Transformation Services (DTS) is a set of graphical tools and programmable objects that lets user extract, transform, and consolidate data from disparate sources into single or multiple destinations.

Que:- What is Self Join?
Ans:- This is a particular case when one table joins to itself, with one or two aliases to avoid confusion. A self join can be of any type, as long as the joined tables are the same. A self join is rather unique in that it involves a relationship with only one table. The common example is when company have a hierarchal reporting structure whereby one member of staff reports to another.

Que:- What is Cross Join?
Ans:- A cross join that does not have a WHERE clause produces the Cartesian product of the tables involved in the join. The size of a Cartesian product result set is the number of rows in the first table multiplied by the number of rows in the second table. The common example is when company wants to combine each product with a pricing table to analyze each product at each price.

Que:- Which virtual table does a trigger use?
Ans:- Inserted and Deleted.
List few advantages of Stored Procedure.
• Stored procedure can reduced network traffic and latency, boosting application performance.
• Stored procedure execution plans can be reused, staying cached in SQL Server's memory, reducing server overhead.
• Stored procedures help promote code reuse.
• Stored procedures can encapsulate logic. You can change stored procedure code without
affecting clients.
• Stored procedures provide better security to your data.

Que:- What is DataWarehousing?
Ans:-
• Subject-oriented, meaning that the data in the database is organized so that all the data elements relating to the same real-world event or object are linked together;
• Time-variant, meaning that the changes to the data in the database are tracked and recorded
so that reports can be produced showing changes over time;
• Non-volatile, meaning that data in the database is never over-written or deleted, once committed, the data is static, read-only, but retained for future reporting;
• Integrated, meaning that the database contains data from most or all of an organization's operational applications, and that this data is made consistent.

Que:- What is OLTP(OnLine Transaction Processing)?
Ans:- In OLTP - online transaction processing systems relational database design use the discipline of data modeling and generally follow the Codd rules of data normalization in order to ensure absolute data integrity. Using these rules complex information is broken down into its most simple structures (a table) where all of the individual atomic level elements relate to each other and satisfy the normalization
rules.

Que:- How do SQL server 2000 and XML linked? Can XML be used to access data?
Ans:- FOR XML (ROW, AUTO, EXPLICIT)
You can execute SQL queries against existing relational databases to return results as XML rather than standard rowsets. These queries can be executed directly or from within stored procedures. To retrieve XML results, use the FOR XML clause of the SELECT statement and specify an XML mode of RAW, AUTO, or EXPLICIT.
OPENXML
OPENXML is a Transact-SQL keyword that provides a relational/rowset view over an in-memory XML document. OPENXML is a rowset provider similar to a table or a view. OPENXML provides a way to access XML data within the Transact-SQL context by transferring data from an XML document into the relational tables. Thus, OPENXML allows you to manage an XML document and its interaction with the relational environment.

Que:- What is an execution plan? When would you use it? How would you view the execution plan?
Ans:- An execution plan is basically a road map that graphically or textually shows the data retrieval methods chosen by the SQL Server query optimizer for a stored procedure or ad-hoc query and is a very useful tool for a developer to understand the performance characteristics of a query or stored procedure since the plan is the one that SQL Server will place in its cache and use to execute the stored procedure or
query. From within Query Analyzer is an option called "Show Execution Plan" (located on the Query drop-down menu). If this option is turned on it will display query execution plan in separate window when query is ran again.

SQL Server Job Interview Questions part 4

Que:- What is User Defined Functions?

Ans:- User-Defined Functions allow to define its own T-SQL functions that can accept 0 or more parameters and return a single scalar data value or a table data type.

Que:- What kind of User-Defined Functions can be created?
Ans:- There are three types of User-Defined functions in SQL Server 2000 and they are Scalar, Inline Table-Valued and Multi-statement Table-valued.
Scalar User-Defined Function
A Scalar user-defined function returns one of the scalar data types. Text, ntext, image and timestamp data types are not supported. These are the type of user-defined functions that most developers are used to in other programming languages. You pass in 0 to many parameters and you get a return value.
Inline Table-Value User-Defined Function
An Inline Table-Value user-defined function returns a table data type and is an exceptional alternative to a view as the user-defined function can pass parameters into a T-SQL select command and in essence provide us with a parameterized, non-updateable view of the underlying tables.
Multi-statement Table-Value User-Defined Function
A Multi-Statement Table-Value user-defined function returns a table and is also an exceptional alternative to a view as the function can support multiple T-SQL statements to build the final result where the view is limited to a single SELECT statement. Also, the ability to pass parameters into a T-SQL select command or a group of them gives us the capability to in essence create a parameterized,
non-updateable view of the data in the underlying tables. Within the create function command you must define the table structure that is being returned. After creating this type of user-defined function, It can be used in the FROM clause of a T-SQL command unlike the behavior found when using a stored procedure which can also return record sets.

Que:- Which TCP/IP port does SQL Server run on? How can it be changed?
Ans:- SQL Server runs on port 1433. It can be changed from the Network Utility TCP/IP properties –> Port number.both on client and the server.

Que:- What are the authentication modes in SQL Server? How can it be changed?
Ans:- Windows mode and mixed mode (SQL & Windows).
To change authentication mode in SQL Server click Start, Programs, Microsoft SQL Server and click SQL Enterprise Manager to run SQL Enterprise Manager from the Microsoft SQL Server program group.
Select the server then from the Tools menu select SQL Server Configuration Properties, and choose the Security page.

Que:- Where are SQL server users names and passwords are stored in sql server?
Ans:- They get stored in master db in the sysxlogins table.

Que:- Which command using Query Analyzer will give you the version of SQL server and operating system?
Ans:- SELECT SERVERPROPERTY('productversion'), SERVERPROPERTY ('productlevel'), SERVERPROPERTY ('edition')

Que:- What is SQL server agent?
Ans:- SQL Server agent plays an important role in the day-to-day tasks of a database administrator (DBA). It is often overlooked as one of the main tools for SQL Server management. Its purpose is to ease the implementation of tasks for the DBA, with its full-function scheduling engine, which allows you to schedule your own jobs and scripts.

Que:- Can a stored procedure call itself or recursive stored procedure? How many level SP nesting possible?
Ans:- Yes. Because Transact-SQL supports recursion, you can write stored procedures that call themselves. Recursion can be defined as a method of problem solving wherein the solution is arrived at by repetitively applying it to subsets of the problem. A common application of recursive logic is to perform numeric computations that lend themselves to repetitive evaluation by the same processing steps.
Stored procedures are nested when one stored procedure calls another or executes managed code by referencing a CLR routine, type, or aggregate. You can nest stored procedures and managed code references up to 32 levels.

Que:- What is @@ERROR?
Ans:- The @@ERROR automatic variable returns the error code of the last Transact-SQL statement. If there was no error, @@ERROR returns zero. Because @@ERROR is reset after each Transact-SQL statement, it must be saved to a variable if it is needed to process it further after checking it.

Que:- What is Raiseerror?
Ans:- Stored procedures report errors to client applications via the RAISERROR command. RAISERROR doesn't change the flow of a procedure; it merely displays an error message, sets the @@ERROR automatic variable, and optionally writes the message to the SQL Server error log and the NT application event log.

Que:- What is log shipping?
Ans:- Log shipping is the process of automating the backup of database and transaction log files on a production SQL server, and then restoring them onto a standby server. Enterprise Editions only supports log shipping. In log shipping the transactional log file from one server is automatically updated into the backup database on the other server. If one server fails, the other server will have the same db can be used this as the Disaster Recovery plan. The key feature of log shipping is that is will automatically backup transaction logs throughout the day and automatically restore them on the standby server at defined interval.

Que:- What is the difference between a local and a global variable?
Ans:- A local temporary table exists only for the duration of a connection or, if defined inside a compound statement, for the duration of the compound statement.
A global temporary table remains in the database permanently, but the rows exist only within a given connection. When connection are closed, the data in the global temporary table disappears. However, the table definition remains with the database for access when database is opened next time.

Que:- What command do we use to rename a db?
Ans:- sp_renamedb ‘oldname’ , ‘newname’ If someone is using db it will not accept sp_renmaedb. In that case first bring db to single user using sp_dboptions. Use sp_renamedb to rename database. Use sp_dboptions to bring database to multi user
mode.

Que:- What is sp_configure commands and set commands?
Ans:- Use sp_configure to display or change server-level settings. To change database-level settings, use ALTER DATABASE. To change settings that affect only the current user session, use the SET statement.